আমজাদ ইউনুস
মানুষের জীবনে সুস্থতা শ্রেষ্ঠ নিয়ামত। কোরআন-হাদিসে সুস্থতায় গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে এবং সুস্থ থাকার মাধ্যম গ্রহণে উৎসাহিত করা হয়েছে। রাসুল (সা.) নিজ উম্মতকে সুস্থতার জন্য বিভিন্ন দোয়া শিখিয়েছেন। সুস্থতার মতো অসুস্থতাও মহান আল্লাহর নিয়ামত। অসুস্থতার মাধ্যমে তিনি বান্দাকে পরীক্ষা করেন এবং তার গুনাহ মাফ করেন।
মহান আল্লাহ প্রতিটি অসুখ বা রোগ নিরাময়ের উপাদানও সৃষ্টি করেছেন। আবু হুরায়রা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ এমন কোনো রোগ পাঠাননি, যার আরোগ্যের ব্যবস্থা দেননি।’
হাদিসে প্রাকৃতিক শিফা বা নিরাময়ের জন্য কিছু উপাদান ব্যবহারের কথা বর্ণিত হয়েছে। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, রোগমুক্তি আছে তিনটি জিনিসে। শিঙা লাগানোতে, মধু পানে এবং আগুন দিয়ে সেঁক দেওয়াতে। আমার উম্মতকে আগুন দিয়ে সেঁক দিতে নিষেধ করছি।’ (বুখারি)
হাদিসে বর্ণিত চারটি রোগ নিরাময়ের প্রাকৃতিক উপাদান হলো—
১. মধু: রাসুল (সা.)-এর কাছে এক সাহাবি এসে তার ভাইয়ের পেটের অসুখের কথা বললে তিনি তাকে মধু পান করানোর পরামর্শ দেন এবং এতে সে সুস্থ হয়ে ওঠে। (বুখারি)
২. শিঙা লাগানো: মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘আমি মিরাজের রাতে যাদের মাঝখান দিয়ে অতিক্রম করেছি, তাদের সবাই আমাকে বলেছে, হে মুহাম্মদ, আপনি আপনার উম্মতকে হিজামার আদেশ করবেন।’ (তিরমিজি)
৩. কালিজিরা: আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছেন, ‘কালিজিরায় মৃত্যু ব্যতীত সকল প্রকার রোগের উপশম আছে।’ (মুসলিম)
৪. তালবিনা বা তরল খাদ্য: আয়েশা (রা.) রোগীকে এবং কারও মৃত্যুজনিত শোকাহত ব্যক্তিকে তালবিনা খাওয়ানোর আদেশ করতেন। তিনি বলতেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘তালবিনা রোগীর কলিজা মজবুত করে এবং দুশ্চিন্তা দূর করে।’ (বুখারি)
মানুষের জীবনে সুস্থতা শ্রেষ্ঠ নিয়ামত। কোরআন-হাদিসে সুস্থতায় গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে এবং সুস্থ থাকার মাধ্যম গ্রহণে উৎসাহিত করা হয়েছে। রাসুল (সা.) নিজ উম্মতকে সুস্থতার জন্য বিভিন্ন দোয়া শিখিয়েছেন। সুস্থতার মতো অসুস্থতাও মহান আল্লাহর নিয়ামত। অসুস্থতার মাধ্যমে তিনি বান্দাকে পরীক্ষা করেন এবং তার গুনাহ মাফ করেন।
মহান আল্লাহ প্রতিটি অসুখ বা রোগ নিরাময়ের উপাদানও সৃষ্টি করেছেন। আবু হুরায়রা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ এমন কোনো রোগ পাঠাননি, যার আরোগ্যের ব্যবস্থা দেননি।’
হাদিসে প্রাকৃতিক শিফা বা নিরাময়ের জন্য কিছু উপাদান ব্যবহারের কথা বর্ণিত হয়েছে। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, রোগমুক্তি আছে তিনটি জিনিসে। শিঙা লাগানোতে, মধু পানে এবং আগুন দিয়ে সেঁক দেওয়াতে। আমার উম্মতকে আগুন দিয়ে সেঁক দিতে নিষেধ করছি।’ (বুখারি)
হাদিসে বর্ণিত চারটি রোগ নিরাময়ের প্রাকৃতিক উপাদান হলো—
১. মধু: রাসুল (সা.)-এর কাছে এক সাহাবি এসে তার ভাইয়ের পেটের অসুখের কথা বললে তিনি তাকে মধু পান করানোর পরামর্শ দেন এবং এতে সে সুস্থ হয়ে ওঠে। (বুখারি)
২. শিঙা লাগানো: মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘আমি মিরাজের রাতে যাদের মাঝখান দিয়ে অতিক্রম করেছি, তাদের সবাই আমাকে বলেছে, হে মুহাম্মদ, আপনি আপনার উম্মতকে হিজামার আদেশ করবেন।’ (তিরমিজি)
৩. কালিজিরা: আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছেন, ‘কালিজিরায় মৃত্যু ব্যতীত সকল প্রকার রোগের উপশম আছে।’ (মুসলিম)
৪. তালবিনা বা তরল খাদ্য: আয়েশা (রা.) রোগীকে এবং কারও মৃত্যুজনিত শোকাহত ব্যক্তিকে তালবিনা খাওয়ানোর আদেশ করতেন। তিনি বলতেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘তালবিনা রোগীর কলিজা মজবুত করে এবং দুশ্চিন্তা দূর করে।’ (বুখারি)
শান্তি, শৃঙ্খলা এবং সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের মূলমন্ত্র হলো পরামর্শ। পরিবার থেকে শুরু করে সমাজ ও রাষ্ট্র পর্যন্ত প্রতিটি স্তরে পরামর্শভিত্তিক কাজের গুরুত্ব অপরিসীম। পরামর্শ করে কাজ করলে যেমন মানসিক তৃপ্তি আসে, তেমনি তাতে আল্লাহর রহমতও বর্ষিত হয়। ইসলামে পরামর্শকে বিশেষ মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। মহানবী (সা.)
৮ ঘণ্টা আগেপবিত্র কোরআনের ৬২ তম সুরা, সুরা জুমুআ। এটি মাদানি সুরা, যা জুমার দিনের গুরুত্ব ও তাৎপর্যকে কেন্দ্র করে নাজিল হয়েছে। এই সুরার মূল বার্তা হলো আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের আনুগত্যের মাধ্যমে ইমানদারদের পরিশুদ্ধ জীবন লাভ এবং ইহুদিদের ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা।
১ দিন আগেজনসম্পদকে আমানত হিসেবে দেখা, এর প্রতি যত্নশীল হওয়া এবং এর অপব্যবহার থেকে বিরত থাকা ইমানের অপরিহার্য অংশ। এটি একজন মুমিনের সামাজিক দায়বদ্ধতা এবং আল্লাহর প্রতি গভীর আনুগত্যের পরিচায়ক। এই সম্পদের যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ নৈতিক ও ইমানি কর্তব্য।
১ দিন আগেআমি প্রবাসে আছি সাত বছর হলো। এখনো বিয়ে করিনি। বিয়ের পর আর প্রবাসে আসার ইচ্ছে নেই। তাই মা-বাবাকে বলেছি, পাত্রী দেখার জন্য। যদি সবকিছু ঠিক থাকে মোবাইলের মাধ্যমে বিয়ে সম্পন্ন করে দেশে চলে আসব। প্রবাসে বসে মোবাইলে বিয়ে করা কি আমার জন্য জায়েজ হবে? এ বিষয়ে ইসলামের নির্দেশনা জানতে চাই।
১ দিন আগে