মুফতি আবু দারদা
অনেকে মনে করেন, অজু করার সময় পাশের কারও গায়ে অজুতে ব্যবহৃত পানির ছিটা পড়লে তা নাপাক হয়ে যায়। তাই তাঁরা ওই পানি যে স্থানে পড়ে, তা আলাদা করে ধুয়ে ফেলেন এবং নতুনভাবে অজু করেন। ইসলামের দৃষ্টিতে তাঁদের এই ধারণা সঠিক নয়।
এ বিষয়ে ইসলামি আইনবিদগণ বলেন, অজুর ব্যবহৃত পানি নাপাক নয়। একে ‘মায়ে মুসতামাল’ বা ব্যবহৃত পানি বলা হয়। এই পানি অপবিত্র নয়। সুতরাং এই ব্যবহৃত পানির ছিটা গায়ে লাগলে তা নাপাক হবে না। তবে এই পানি দিয়ে অজু করা কিংবা ফরজ গোসল করা যাবে না; করলে পবিত্রতা অর্জিত হবে না।
হাদিসে এসেছে, আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, একবার নামাজের জন্য ইকামত দেওয়া হলো। রাসুল (সা.) এসে পৌঁছানোর আগেই আমরা দাঁড়িয়ে কাতার সোজা করে নিলাম। এরপর তিনি এসে নামাজের স্থানে দাঁড়ালেন। তখনো তাকবির বলা হয়নি। ইতিমধ্যে কিছু একটা স্মরণ হলে তিনি আমাদের বললেন, তোমরা নিজ নিজ স্থানে অপেক্ষা করতে থাকো। এ কথা বলে তিনি ফিরে গেলেন।
আমরা তাঁর না আসা পর্যন্ত দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে থাকলাম। ইতিমধ্যে তিনি গোসল করে এলেন। তখনো তাঁর মাথা থেকে পানি ফোঁটা ফোঁটা ঝরে পড়ছিল। এরপর তাকবিরে তাহরিমা বলে আমাদের ইমামতি করে নামাজ পড়ালেন। (মুসলিম: ৬০৫; ফাতাওয়া হিন্দিয়া: ১ / ৪১; আদ্দুররুল মুখতার: ১ / ২০১; মারাকিল ফালাহ: ৮৭)
অনেকে মনে করেন, অজু করার সময় পাশের কারও গায়ে অজুতে ব্যবহৃত পানির ছিটা পড়লে তা নাপাক হয়ে যায়। তাই তাঁরা ওই পানি যে স্থানে পড়ে, তা আলাদা করে ধুয়ে ফেলেন এবং নতুনভাবে অজু করেন। ইসলামের দৃষ্টিতে তাঁদের এই ধারণা সঠিক নয়।
এ বিষয়ে ইসলামি আইনবিদগণ বলেন, অজুর ব্যবহৃত পানি নাপাক নয়। একে ‘মায়ে মুসতামাল’ বা ব্যবহৃত পানি বলা হয়। এই পানি অপবিত্র নয়। সুতরাং এই ব্যবহৃত পানির ছিটা গায়ে লাগলে তা নাপাক হবে না। তবে এই পানি দিয়ে অজু করা কিংবা ফরজ গোসল করা যাবে না; করলে পবিত্রতা অর্জিত হবে না।
হাদিসে এসেছে, আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, একবার নামাজের জন্য ইকামত দেওয়া হলো। রাসুল (সা.) এসে পৌঁছানোর আগেই আমরা দাঁড়িয়ে কাতার সোজা করে নিলাম। এরপর তিনি এসে নামাজের স্থানে দাঁড়ালেন। তখনো তাকবির বলা হয়নি। ইতিমধ্যে কিছু একটা স্মরণ হলে তিনি আমাদের বললেন, তোমরা নিজ নিজ স্থানে অপেক্ষা করতে থাকো। এ কথা বলে তিনি ফিরে গেলেন।
আমরা তাঁর না আসা পর্যন্ত দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে থাকলাম। ইতিমধ্যে তিনি গোসল করে এলেন। তখনো তাঁর মাথা থেকে পানি ফোঁটা ফোঁটা ঝরে পড়ছিল। এরপর তাকবিরে তাহরিমা বলে আমাদের ইমামতি করে নামাজ পড়ালেন। (মুসলিম: ৬০৫; ফাতাওয়া হিন্দিয়া: ১ / ৪১; আদ্দুররুল মুখতার: ১ / ২০১; মারাকিল ফালাহ: ৮৭)
কোরআন ও হাদিসে জান্নাতের বিবরণে এর সৌন্দর্য ও শান্তির কথা বহুবার বর্ণিত হয়েছে। এটি প্রতিটি মোমিনের পরম কাঙ্ক্ষিত গন্তব্য। এই গন্তব্যে যেতে হলে মহানবী (সা.)-এর সুপারিশের বিকল্প নেই। তিন ধরনের ব্যক্তির জান্নাতের জিম্মাদারি নবী (সা.) নিয়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগেহজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান। আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট কার্যাবলির মাধ্যমে পবিত্র কাবাঘর জিয়ারত করার ইচ্ছা পোষণ করাকেই হজ বলে। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘মানুষের মধ্যে যারা সেখানে পৌঁছানোর সামর্থ্য রাখে, তাদের ওপর আল্লাহর জন্য এ ঘরের হজ করা ফরজ’ (সুরা আলে ইমরান ৯৭)।
১৮ ঘণ্টা আগেআল্লাহর সন্তুষ্টি, প্রেম ও ভালোবাসা অর্জনের এক অনন্য প্রেমময় ও তুলনাহীন ইবাদত হজ। আজকের লেখায় আলোচনা করব হজের প্রকারভেদ, হজের প্রয়োজনীয় মাসআলা ও আহকাম বিষয়ে।
১ দিন আগেমুমিনের বহুল প্রত্যাশিত ইবাদত হজে মাবরুর। ‘হজে মাবরুর’ হজের একটি পরিভাষা। সহজে বললে, হজে মাবরুর হলো সেই হজ, যা আল্লাহর কাছে কবুল হয়। হজ পালনের সময় বিশুদ্ধ নিয়ত থাকা...
২ দিন আগে