মাহমুদ হাসান ফাহিম
বিয়ের অন্যতম উদ্দেশ্য একটি আদর্শ পরিবার গঠন। যে পরিবারের সদস্যরা একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর ইবাদত করবে, তাঁর আদেশগুলো পালন করবে, নিষেধসমূহ থেকে বেঁচে থাকবে। ফলে এই পরিবারের সকল সদস্য দেশ, ধর্ম, মানবতা ও সমাজের কল্যাণে কাজ করবে। আদর্শ পরিবার গঠনে কোরআন-হাদিসে বর্ণিত কয়েকটি বৈশিষ্ট্য আলোচনা করা হলো—
আদর্শ স্ত্রী নির্বাচন করা। কারণ, স্ত্রী আদর্শবান না হলে সন্তানেরা আদর্শবান হয় না। (সহিহ্ বুখারি: ৫০৯০) খ. পরিবারে বিশুদ্ধ দ্বীনের চর্চা করা। দ্বীনের বিশুদ্ধ চর্চা না থাকলে সবকিছু হয় এলোপাতাড়ি। যাচ্ছেতাই জীবন মুমিনের কাম্য নয়। (সুরা ইউনুস: ৮৭) গ. ধর্মীয় শিক্ষা নিশ্চিত করা। কোরআন-সুন্নাহর এতটুকু জ্ঞান অর্জন করা ফরজ, যতটুকু জানলে দ্বীন মানা সহজ হয়। (সুনানে ইবনে মাজাহ: ২২৪) ঘ. পরিবারে পারস্পরিক জবাবদিহির মনোভাব তৈরি করা। জবাবদিহির মনোভাব না থাকলে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করা হয় না। ফলে সংসারে দ্বন্দ্ব-কলহ তৈরি হয়। (সুরা শুআরা: ২১৪) ঙ. পাপ ও পাপের সব উপকরণ মুক্ত হওয়া। এতে পাপের আসক্তি কমে এবং সৎ কাজের সুযোগ তৈরি হয়। (সহিহ্ বুখারি: ২১০১; আল আখলাকুল ইসলামিয়্যাহ ও আসাসুহা: ১ / ৩৮) চ. সময়ের শৃঙ্খলে থাকা। সময়মতো কাজ করলে কাজে বরকত হয় এবং কোনো পেরেশান থাকে না। (সুরা বাকারা: ২৩৮; জামে তিরমিজি: ২৪১৭)
ছ. নিজেদের অভ্যন্তরীণ গোপনীয়তা রক্ষা করা—দাম্পত্যজীবনের সুখ ও সমৃদ্ধির জন্য এটি জরুরি। (সুরা নিসা: ৩৫; সহিহ্ মুসলিম: ১৪৩৭)
জ. পরস্পর একজন আরেকজনকে সাহায্য-সহযোগিতা করা। এতে সাংসারজীবনে সুখ আসে। (মুসনাদে আহমদ: ১৫৯৩)
ঝ. পর্দা ও শালীনতা বজায় রাখা এবং অশ্লীলতা ও বেহায়াপনা থেকে বেঁচে থাকা। (সুরা আহজাব: ৩৩)
বিয়ের অন্যতম উদ্দেশ্য একটি আদর্শ পরিবার গঠন। যে পরিবারের সদস্যরা একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর ইবাদত করবে, তাঁর আদেশগুলো পালন করবে, নিষেধসমূহ থেকে বেঁচে থাকবে। ফলে এই পরিবারের সকল সদস্য দেশ, ধর্ম, মানবতা ও সমাজের কল্যাণে কাজ করবে। আদর্শ পরিবার গঠনে কোরআন-হাদিসে বর্ণিত কয়েকটি বৈশিষ্ট্য আলোচনা করা হলো—
আদর্শ স্ত্রী নির্বাচন করা। কারণ, স্ত্রী আদর্শবান না হলে সন্তানেরা আদর্শবান হয় না। (সহিহ্ বুখারি: ৫০৯০) খ. পরিবারে বিশুদ্ধ দ্বীনের চর্চা করা। দ্বীনের বিশুদ্ধ চর্চা না থাকলে সবকিছু হয় এলোপাতাড়ি। যাচ্ছেতাই জীবন মুমিনের কাম্য নয়। (সুরা ইউনুস: ৮৭) গ. ধর্মীয় শিক্ষা নিশ্চিত করা। কোরআন-সুন্নাহর এতটুকু জ্ঞান অর্জন করা ফরজ, যতটুকু জানলে দ্বীন মানা সহজ হয়। (সুনানে ইবনে মাজাহ: ২২৪) ঘ. পরিবারে পারস্পরিক জবাবদিহির মনোভাব তৈরি করা। জবাবদিহির মনোভাব না থাকলে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করা হয় না। ফলে সংসারে দ্বন্দ্ব-কলহ তৈরি হয়। (সুরা শুআরা: ২১৪) ঙ. পাপ ও পাপের সব উপকরণ মুক্ত হওয়া। এতে পাপের আসক্তি কমে এবং সৎ কাজের সুযোগ তৈরি হয়। (সহিহ্ বুখারি: ২১০১; আল আখলাকুল ইসলামিয়্যাহ ও আসাসুহা: ১ / ৩৮) চ. সময়ের শৃঙ্খলে থাকা। সময়মতো কাজ করলে কাজে বরকত হয় এবং কোনো পেরেশান থাকে না। (সুরা বাকারা: ২৩৮; জামে তিরমিজি: ২৪১৭)
ছ. নিজেদের অভ্যন্তরীণ গোপনীয়তা রক্ষা করা—দাম্পত্যজীবনের সুখ ও সমৃদ্ধির জন্য এটি জরুরি। (সুরা নিসা: ৩৫; সহিহ্ মুসলিম: ১৪৩৭)
জ. পরস্পর একজন আরেকজনকে সাহায্য-সহযোগিতা করা। এতে সাংসারজীবনে সুখ আসে। (মুসনাদে আহমদ: ১৫৯৩)
ঝ. পর্দা ও শালীনতা বজায় রাখা এবং অশ্লীলতা ও বেহায়াপনা থেকে বেঁচে থাকা। (সুরা আহজাব: ৩৩)
হজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান । হজ - ওমরাহকে কেন্দ্র করে পুরো বিশ্বের সামর্থ্যবান মুসলমানেরা ছুটে যান মক্কায় । কেননা এই দুই ইবাদতের জন্য সফর করে মক্কায় যাওয়া আবশ্যক । তবে পবিত্র এই সফরে বাধাগ্রস্ত হলে এবং হজে যেতে না পারলে ইসলামের সুনির্দিষ্ট বিধান রয়েছে । ইহরাম বাঁধার পর হজ বা ওমরাহ সফরে যেতে
১ দিন আগেকোনো ধনি ব্যক্তি যদি হজ ফরজ হওয়ার পর শারীরিকভাবে সমর্থ থাকতে হজ করেননি, এখন স্থায়ীভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন এবং কোনোভাবেই নিজে গিয়ে হজ আদায় করতে না পারছেন না—তাহলে শরিয়ত তাঁকে বিকল্প ব্যবস্থা দিয়েছে। এ বিকল্প ব্যবস্থার নাম ‘বদলি হজ।’
২ দিন আগেবছরজুড়ে ঋতুর পালাবদল ও সময়ের বৈচিত্র্য নিঃসন্দেহে মহান আল্লাহর অনন্য দান। একেক মৌসুমে একেক রকম আলো-বাতাস আমরা পাই। শীত ও গ্রীষ্ম বছরের প্রধানতম দুটি ঋতু।
২ দিন আগেইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিধান হজ। আর্থিকভাবে সামর্থ্যবান এবং শারীরিকভাবে সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমানদের ওপর হজ ফরজ। ফরজ হজ যথাসম্ভব দ্রুত আদায় করা উচিত।
৩ দিন আগে