
ড. সাইয়েদ মুহাম্মদ নকিব আল-আত্তাস
২০২৪ সালের ম্যান অব দ্য ইয়ার নির্বাচিত অধ্যাপক সাইয়েদ মুহাম্মদ নকিব আল-আত্তাস মুসলিম বিশ্বে প্রখ্যাত বুদ্ধিজীবী হিসেবে ব্যাপক সমাদৃত। ছয় দশক ধরে তিনি মালয়েশিয়াসহ মুসলিম বিশ্বে শিক্ষাব্যবস্থার ইসলামিকরণে ব্যাপক অবদান রেখে চলেছেন। এ ক্ষেত্রে তাঁকে পথিকৃৎ বিবেচনা করা হয়। তিনি জ্ঞানবিজ্ঞানকে ইসলামঘনিষ্ঠ ও বাস্তবমুখী করার কথা বলেন। ইসলামের প্রতি অগাধ বিশ্বাসের পাশাপাশি কুসংস্কারমুক্ত বিজ্ঞানভিত্তিক এই ফর্মুলা মালয়েশিয়ার উন্নয়নের অন্যতম কারণ।
অধ্যাপক আল-আত্তাসের জন্ম ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব জাভায়, ১৯৩১ সালে। মা-বাবা অত্যন্ত সম্ভ্রান্ত পরিবারের উত্তরাধিকারী ছিলেন। তাঁর বংশপরম্পরা ইমাম হুসাইন হয়ে মহানবী (সা.) পর্যন্ত পৌঁছেছে। জন্মশহর বোগোরে ঐতিহ্যবাহী ধারার ইসলাম শিক্ষা গ্রহণ করেন। এরপর মালয়েশিয়ার জোহোর থেকে মালয় ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতির বিশেষ পাঠ গ্রহণ করে ১৯৪৬ সালে মালয়-ব্রিটিশ আর্মিতে যোগ দেন। ১৯৫৭ সালে সামরিক বাহিনী থেকে অবসর নিয়ে জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করেন। মালয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ করে কানাডার ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামি ধর্মতত্ত্ব নিয়ে মাস্টার্স এবং লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের সোয়াস থেকে ইসলামি দর্শনে পিএইচডি করেন। ১৯৬৫ সালে তিনি মালয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা শুরু করেন। পরে ১৯৭০ সালে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব মালয়েশিয়ায় চলে আসেন।
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতির পাশাপাশি সুফিবাদ, সৃষ্টিতত্ত্ব, অধিবিদ্যা, দর্শন এবং মালয় ভাষা ও সাহিত্যের ওপর ২৭টি গ্রন্থ লিখেছেন। তিনিই ১৯৭৯ সালে মক্কায় এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের ধারণা দেন। ১৯৮৭ সালে তিনি ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইসলামিক থট অ্যান্ড সিভিলাইজেশন প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি শুধু বুদ্ধিজীবী, দার্শনিক ও শিক্ষাবিদ হিসেবেই খ্যাত নন, ইসলামি শিল্পকলা ও ইসলামি স্থাপত্যেও তাঁর সুনাম রয়েছে। অসংখ্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কারপ্রাপ্ত ৯২ বছর বয়সী ড. আত্তাস এখনো পুরোদমে কাজ করে যাচ্ছেন।
ড. এডনা আদান ইসমাইল
২০২৪ সালের উইমেন অব দ্য ইয়ার ড. এডনা আদান ইসমাইল সোমালিয়ার সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী। দাতব্য স্বাস্থ্যসেবায় ব্যাপক অবদানের জন্য তিনি বিশ্বজুড়ে পরিচিত। তাঁর নিজের নামে প্রতিষ্ঠিত একটি হাসপাতাল ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে তিনি সোমালিয়ার মানুষকে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। তাঁর স্বামী ছিলেন মোহাম্মদ হাজি ইবরাহিম এগাল দেশটির সোমালিল্যান্ড রাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ও সোমালি প্রজাতন্ত্র সোমালিল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট ছিলেন।
ড. এডনা ১৯৩৭ সালে সোমালিয়ার হারগেইসা শহরে জন্মগ্রহণ করেন। খুবই রক্ষণশীল পরিবেশে থেকেও শিক্ষানুরাগী বাবার তত্ত্বাবধানে তিনি গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন। এরপর বৃত্তিসহ লন্ডনে নার্স হিসেবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হন। পরে দেশে ফিরে এডনা ম্যাটারনিটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন এবং যুদ্ধবিধ্বস্ত সোমালিয়ার মানুষকে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেন। শিক্ষাদীক্ষায় জাতিকে এগিয়ে নিতে প্রতিষ্ঠা করেন এডনা আদান বিশ্ববিদ্যালয়, যা চিকিৎসাবিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষায় ব্যাপক অবদান রাখছে।
রাজনীতিতেও সফল ড. এডনা। তিনি সোমালিয়ার প্রথম পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
এ ছাড়া সোমালিল্যান্ড রাজ্যের পরিবারকল্যাণ ও সমাজ উন্নয়নবিষয়ক মন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর সেবা ও অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি অসংখ্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হন। তাঁর সংগ্রামী জীবন মুসলিম নারীদের অনুপ্রেরণার উৎস।

ড. সাইয়েদ মুহাম্মদ নকিব আল-আত্তাস
২০২৪ সালের ম্যান অব দ্য ইয়ার নির্বাচিত অধ্যাপক সাইয়েদ মুহাম্মদ নকিব আল-আত্তাস মুসলিম বিশ্বে প্রখ্যাত বুদ্ধিজীবী হিসেবে ব্যাপক সমাদৃত। ছয় দশক ধরে তিনি মালয়েশিয়াসহ মুসলিম বিশ্বে শিক্ষাব্যবস্থার ইসলামিকরণে ব্যাপক অবদান রেখে চলেছেন। এ ক্ষেত্রে তাঁকে পথিকৃৎ বিবেচনা করা হয়। তিনি জ্ঞানবিজ্ঞানকে ইসলামঘনিষ্ঠ ও বাস্তবমুখী করার কথা বলেন। ইসলামের প্রতি অগাধ বিশ্বাসের পাশাপাশি কুসংস্কারমুক্ত বিজ্ঞানভিত্তিক এই ফর্মুলা মালয়েশিয়ার উন্নয়নের অন্যতম কারণ।
অধ্যাপক আল-আত্তাসের জন্ম ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব জাভায়, ১৯৩১ সালে। মা-বাবা অত্যন্ত সম্ভ্রান্ত পরিবারের উত্তরাধিকারী ছিলেন। তাঁর বংশপরম্পরা ইমাম হুসাইন হয়ে মহানবী (সা.) পর্যন্ত পৌঁছেছে। জন্মশহর বোগোরে ঐতিহ্যবাহী ধারার ইসলাম শিক্ষা গ্রহণ করেন। এরপর মালয়েশিয়ার জোহোর থেকে মালয় ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতির বিশেষ পাঠ গ্রহণ করে ১৯৪৬ সালে মালয়-ব্রিটিশ আর্মিতে যোগ দেন। ১৯৫৭ সালে সামরিক বাহিনী থেকে অবসর নিয়ে জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করেন। মালয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ করে কানাডার ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামি ধর্মতত্ত্ব নিয়ে মাস্টার্স এবং লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের সোয়াস থেকে ইসলামি দর্শনে পিএইচডি করেন। ১৯৬৫ সালে তিনি মালয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা শুরু করেন। পরে ১৯৭০ সালে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব মালয়েশিয়ায় চলে আসেন।
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতির পাশাপাশি সুফিবাদ, সৃষ্টিতত্ত্ব, অধিবিদ্যা, দর্শন এবং মালয় ভাষা ও সাহিত্যের ওপর ২৭টি গ্রন্থ লিখেছেন। তিনিই ১৯৭৯ সালে মক্কায় এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের ধারণা দেন। ১৯৮৭ সালে তিনি ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইসলামিক থট অ্যান্ড সিভিলাইজেশন প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি শুধু বুদ্ধিজীবী, দার্শনিক ও শিক্ষাবিদ হিসেবেই খ্যাত নন, ইসলামি শিল্পকলা ও ইসলামি স্থাপত্যেও তাঁর সুনাম রয়েছে। অসংখ্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কারপ্রাপ্ত ৯২ বছর বয়সী ড. আত্তাস এখনো পুরোদমে কাজ করে যাচ্ছেন।
ড. এডনা আদান ইসমাইল
২০২৪ সালের উইমেন অব দ্য ইয়ার ড. এডনা আদান ইসমাইল সোমালিয়ার সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী। দাতব্য স্বাস্থ্যসেবায় ব্যাপক অবদানের জন্য তিনি বিশ্বজুড়ে পরিচিত। তাঁর নিজের নামে প্রতিষ্ঠিত একটি হাসপাতাল ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে তিনি সোমালিয়ার মানুষকে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। তাঁর স্বামী ছিলেন মোহাম্মদ হাজি ইবরাহিম এগাল দেশটির সোমালিল্যান্ড রাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ও সোমালি প্রজাতন্ত্র সোমালিল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট ছিলেন।
ড. এডনা ১৯৩৭ সালে সোমালিয়ার হারগেইসা শহরে জন্মগ্রহণ করেন। খুবই রক্ষণশীল পরিবেশে থেকেও শিক্ষানুরাগী বাবার তত্ত্বাবধানে তিনি গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন। এরপর বৃত্তিসহ লন্ডনে নার্স হিসেবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হন। পরে দেশে ফিরে এডনা ম্যাটারনিটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন এবং যুদ্ধবিধ্বস্ত সোমালিয়ার মানুষকে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেন। শিক্ষাদীক্ষায় জাতিকে এগিয়ে নিতে প্রতিষ্ঠা করেন এডনা আদান বিশ্ববিদ্যালয়, যা চিকিৎসাবিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষায় ব্যাপক অবদান রাখছে।
রাজনীতিতেও সফল ড. এডনা। তিনি সোমালিয়ার প্রথম পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
এ ছাড়া সোমালিল্যান্ড রাজ্যের পরিবারকল্যাণ ও সমাজ উন্নয়নবিষয়ক মন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর সেবা ও অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি অসংখ্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হন। তাঁর সংগ্রামী জীবন মুসলিম নারীদের অনুপ্রেরণার উৎস।

ড. সাইয়েদ মুহাম্মদ নকিব আল-আত্তাস
২০২৪ সালের ম্যান অব দ্য ইয়ার নির্বাচিত অধ্যাপক সাইয়েদ মুহাম্মদ নকিব আল-আত্তাস মুসলিম বিশ্বে প্রখ্যাত বুদ্ধিজীবী হিসেবে ব্যাপক সমাদৃত। ছয় দশক ধরে তিনি মালয়েশিয়াসহ মুসলিম বিশ্বে শিক্ষাব্যবস্থার ইসলামিকরণে ব্যাপক অবদান রেখে চলেছেন। এ ক্ষেত্রে তাঁকে পথিকৃৎ বিবেচনা করা হয়। তিনি জ্ঞানবিজ্ঞানকে ইসলামঘনিষ্ঠ ও বাস্তবমুখী করার কথা বলেন। ইসলামের প্রতি অগাধ বিশ্বাসের পাশাপাশি কুসংস্কারমুক্ত বিজ্ঞানভিত্তিক এই ফর্মুলা মালয়েশিয়ার উন্নয়নের অন্যতম কারণ।
অধ্যাপক আল-আত্তাসের জন্ম ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব জাভায়, ১৯৩১ সালে। মা-বাবা অত্যন্ত সম্ভ্রান্ত পরিবারের উত্তরাধিকারী ছিলেন। তাঁর বংশপরম্পরা ইমাম হুসাইন হয়ে মহানবী (সা.) পর্যন্ত পৌঁছেছে। জন্মশহর বোগোরে ঐতিহ্যবাহী ধারার ইসলাম শিক্ষা গ্রহণ করেন। এরপর মালয়েশিয়ার জোহোর থেকে মালয় ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতির বিশেষ পাঠ গ্রহণ করে ১৯৪৬ সালে মালয়-ব্রিটিশ আর্মিতে যোগ দেন। ১৯৫৭ সালে সামরিক বাহিনী থেকে অবসর নিয়ে জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করেন। মালয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ করে কানাডার ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামি ধর্মতত্ত্ব নিয়ে মাস্টার্স এবং লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের সোয়াস থেকে ইসলামি দর্শনে পিএইচডি করেন। ১৯৬৫ সালে তিনি মালয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা শুরু করেন। পরে ১৯৭০ সালে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব মালয়েশিয়ায় চলে আসেন।
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতির পাশাপাশি সুফিবাদ, সৃষ্টিতত্ত্ব, অধিবিদ্যা, দর্শন এবং মালয় ভাষা ও সাহিত্যের ওপর ২৭টি গ্রন্থ লিখেছেন। তিনিই ১৯৭৯ সালে মক্কায় এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের ধারণা দেন। ১৯৮৭ সালে তিনি ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইসলামিক থট অ্যান্ড সিভিলাইজেশন প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি শুধু বুদ্ধিজীবী, দার্শনিক ও শিক্ষাবিদ হিসেবেই খ্যাত নন, ইসলামি শিল্পকলা ও ইসলামি স্থাপত্যেও তাঁর সুনাম রয়েছে। অসংখ্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কারপ্রাপ্ত ৯২ বছর বয়সী ড. আত্তাস এখনো পুরোদমে কাজ করে যাচ্ছেন।
ড. এডনা আদান ইসমাইল
২০২৪ সালের উইমেন অব দ্য ইয়ার ড. এডনা আদান ইসমাইল সোমালিয়ার সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী। দাতব্য স্বাস্থ্যসেবায় ব্যাপক অবদানের জন্য তিনি বিশ্বজুড়ে পরিচিত। তাঁর নিজের নামে প্রতিষ্ঠিত একটি হাসপাতাল ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে তিনি সোমালিয়ার মানুষকে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। তাঁর স্বামী ছিলেন মোহাম্মদ হাজি ইবরাহিম এগাল দেশটির সোমালিল্যান্ড রাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ও সোমালি প্রজাতন্ত্র সোমালিল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট ছিলেন।
ড. এডনা ১৯৩৭ সালে সোমালিয়ার হারগেইসা শহরে জন্মগ্রহণ করেন। খুবই রক্ষণশীল পরিবেশে থেকেও শিক্ষানুরাগী বাবার তত্ত্বাবধানে তিনি গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন। এরপর বৃত্তিসহ লন্ডনে নার্স হিসেবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হন। পরে দেশে ফিরে এডনা ম্যাটারনিটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন এবং যুদ্ধবিধ্বস্ত সোমালিয়ার মানুষকে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেন। শিক্ষাদীক্ষায় জাতিকে এগিয়ে নিতে প্রতিষ্ঠা করেন এডনা আদান বিশ্ববিদ্যালয়, যা চিকিৎসাবিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষায় ব্যাপক অবদান রাখছে।
রাজনীতিতেও সফল ড. এডনা। তিনি সোমালিয়ার প্রথম পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
এ ছাড়া সোমালিল্যান্ড রাজ্যের পরিবারকল্যাণ ও সমাজ উন্নয়নবিষয়ক মন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর সেবা ও অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি অসংখ্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হন। তাঁর সংগ্রামী জীবন মুসলিম নারীদের অনুপ্রেরণার উৎস।

ড. সাইয়েদ মুহাম্মদ নকিব আল-আত্তাস
২০২৪ সালের ম্যান অব দ্য ইয়ার নির্বাচিত অধ্যাপক সাইয়েদ মুহাম্মদ নকিব আল-আত্তাস মুসলিম বিশ্বে প্রখ্যাত বুদ্ধিজীবী হিসেবে ব্যাপক সমাদৃত। ছয় দশক ধরে তিনি মালয়েশিয়াসহ মুসলিম বিশ্বে শিক্ষাব্যবস্থার ইসলামিকরণে ব্যাপক অবদান রেখে চলেছেন। এ ক্ষেত্রে তাঁকে পথিকৃৎ বিবেচনা করা হয়। তিনি জ্ঞানবিজ্ঞানকে ইসলামঘনিষ্ঠ ও বাস্তবমুখী করার কথা বলেন। ইসলামের প্রতি অগাধ বিশ্বাসের পাশাপাশি কুসংস্কারমুক্ত বিজ্ঞানভিত্তিক এই ফর্মুলা মালয়েশিয়ার উন্নয়নের অন্যতম কারণ।
অধ্যাপক আল-আত্তাসের জন্ম ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব জাভায়, ১৯৩১ সালে। মা-বাবা অত্যন্ত সম্ভ্রান্ত পরিবারের উত্তরাধিকারী ছিলেন। তাঁর বংশপরম্পরা ইমাম হুসাইন হয়ে মহানবী (সা.) পর্যন্ত পৌঁছেছে। জন্মশহর বোগোরে ঐতিহ্যবাহী ধারার ইসলাম শিক্ষা গ্রহণ করেন। এরপর মালয়েশিয়ার জোহোর থেকে মালয় ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতির বিশেষ পাঠ গ্রহণ করে ১৯৪৬ সালে মালয়-ব্রিটিশ আর্মিতে যোগ দেন। ১৯৫৭ সালে সামরিক বাহিনী থেকে অবসর নিয়ে জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করেন। মালয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ করে কানাডার ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামি ধর্মতত্ত্ব নিয়ে মাস্টার্স এবং লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের সোয়াস থেকে ইসলামি দর্শনে পিএইচডি করেন। ১৯৬৫ সালে তিনি মালয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা শুরু করেন। পরে ১৯৭০ সালে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব মালয়েশিয়ায় চলে আসেন।
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতির পাশাপাশি সুফিবাদ, সৃষ্টিতত্ত্ব, অধিবিদ্যা, দর্শন এবং মালয় ভাষা ও সাহিত্যের ওপর ২৭টি গ্রন্থ লিখেছেন। তিনিই ১৯৭৯ সালে মক্কায় এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের ধারণা দেন। ১৯৮৭ সালে তিনি ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইসলামিক থট অ্যান্ড সিভিলাইজেশন প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি শুধু বুদ্ধিজীবী, দার্শনিক ও শিক্ষাবিদ হিসেবেই খ্যাত নন, ইসলামি শিল্পকলা ও ইসলামি স্থাপত্যেও তাঁর সুনাম রয়েছে। অসংখ্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কারপ্রাপ্ত ৯২ বছর বয়সী ড. আত্তাস এখনো পুরোদমে কাজ করে যাচ্ছেন।
ড. এডনা আদান ইসমাইল
২০২৪ সালের উইমেন অব দ্য ইয়ার ড. এডনা আদান ইসমাইল সোমালিয়ার সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী। দাতব্য স্বাস্থ্যসেবায় ব্যাপক অবদানের জন্য তিনি বিশ্বজুড়ে পরিচিত। তাঁর নিজের নামে প্রতিষ্ঠিত একটি হাসপাতাল ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে তিনি সোমালিয়ার মানুষকে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। তাঁর স্বামী ছিলেন মোহাম্মদ হাজি ইবরাহিম এগাল দেশটির সোমালিল্যান্ড রাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ও সোমালি প্রজাতন্ত্র সোমালিল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট ছিলেন।
ড. এডনা ১৯৩৭ সালে সোমালিয়ার হারগেইসা শহরে জন্মগ্রহণ করেন। খুবই রক্ষণশীল পরিবেশে থেকেও শিক্ষানুরাগী বাবার তত্ত্বাবধানে তিনি গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন। এরপর বৃত্তিসহ লন্ডনে নার্স হিসেবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হন। পরে দেশে ফিরে এডনা ম্যাটারনিটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন এবং যুদ্ধবিধ্বস্ত সোমালিয়ার মানুষকে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেন। শিক্ষাদীক্ষায় জাতিকে এগিয়ে নিতে প্রতিষ্ঠা করেন এডনা আদান বিশ্ববিদ্যালয়, যা চিকিৎসাবিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষায় ব্যাপক অবদান রাখছে।
রাজনীতিতেও সফল ড. এডনা। তিনি সোমালিয়ার প্রথম পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
এ ছাড়া সোমালিল্যান্ড রাজ্যের পরিবারকল্যাণ ও সমাজ উন্নয়নবিষয়ক মন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর সেবা ও অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি অসংখ্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হন। তাঁর সংগ্রামী জীবন মুসলিম নারীদের অনুপ্রেরণার উৎস।

ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
৩ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৯ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে। মহানবী (সা.) সদকার এমন কিছু অসামান্য ফজিলত বর্ণনা করেছেন, যা আমাদের জীবনে এর গুরুত্ব আরও বাড়িয়ে দেয়।
সদকার এক অন্যতম ফজিলত হলো, এটি আল্লাহর ক্রোধ প্রশমিত করে। হাদিসে মহানবী (সা.) বলেন, ‘দান-সদকা আল্লাহর ক্রোধ কমায় এবং মানুষকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করে।’ (জামে তিরমিজি)
মানুষ জীবনে ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় নানা পাপ করে আল্লাহর নাফরমানিতে লিপ্ত হয়, ফলে সে আল্লাহর বিরাগভাজন হয়। এমতাবস্থায় আল্লাহর রাগ কমানোর জন্য এবং তাঁর সন্তুষ্টি ফিরে পাওয়ার জন্য সদকা এক ফলপ্রসূ আমল। সদকার বরকতে আল্লাহ সেই রাগ দূর করে দেন। এ ছাড়া, এই হাদিসের মাধ্যমে জানা যায়, সদকার কারণে আল্লাহ তাআলা দানশীল ব্যক্তিকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করেন এবং তাকে ইমানের সঙ্গে মৃত্যু দান করেন।
দান-সদকা যে শুধু পরকালে সওয়াব বৃদ্ধি করে তা নয়; বরং এর বরকতে আল্লাহ দুনিয়ার সম্পদও বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। এক হাদিসে আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, আবু জর (রা.) রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সদকা কী?’ জবাবে তিনি বললেন, ‘কয়েক গুণ। (অর্থাৎ, কোনো ব্যক্তি যে পরিমাণ আল্লাহর জন্য দান করবে, তার কয়েক গুণ বেশি সওয়াব সে পাবে)। আর আল্লাহ তাআলা বিপুল ভান্ডারের অধিকারী।’ (মুসনাদে আহমাদ)
অনেক হাদিসবিশারদ এই হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেছেন, সদকার বরকতে আল্লাহ দুনিয়ায়ও সম্পদ বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। আর পরকালে যে প্রতিদান সে পাবে, তা হবে এর চেয়েও বহুগুণ বেশি। বাস্তবেও দেখা যায়, যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রেখে নিষ্ঠার সঙ্গে দান করেন, তাঁর সম্পদ অদ্ভুতভাবে বেড়ে যায়।

ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে। মহানবী (সা.) সদকার এমন কিছু অসামান্য ফজিলত বর্ণনা করেছেন, যা আমাদের জীবনে এর গুরুত্ব আরও বাড়িয়ে দেয়।
সদকার এক অন্যতম ফজিলত হলো, এটি আল্লাহর ক্রোধ প্রশমিত করে। হাদিসে মহানবী (সা.) বলেন, ‘দান-সদকা আল্লাহর ক্রোধ কমায় এবং মানুষকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করে।’ (জামে তিরমিজি)
মানুষ জীবনে ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় নানা পাপ করে আল্লাহর নাফরমানিতে লিপ্ত হয়, ফলে সে আল্লাহর বিরাগভাজন হয়। এমতাবস্থায় আল্লাহর রাগ কমানোর জন্য এবং তাঁর সন্তুষ্টি ফিরে পাওয়ার জন্য সদকা এক ফলপ্রসূ আমল। সদকার বরকতে আল্লাহ সেই রাগ দূর করে দেন। এ ছাড়া, এই হাদিসের মাধ্যমে জানা যায়, সদকার কারণে আল্লাহ তাআলা দানশীল ব্যক্তিকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করেন এবং তাকে ইমানের সঙ্গে মৃত্যু দান করেন।
দান-সদকা যে শুধু পরকালে সওয়াব বৃদ্ধি করে তা নয়; বরং এর বরকতে আল্লাহ দুনিয়ার সম্পদও বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। এক হাদিসে আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, আবু জর (রা.) রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সদকা কী?’ জবাবে তিনি বললেন, ‘কয়েক গুণ। (অর্থাৎ, কোনো ব্যক্তি যে পরিমাণ আল্লাহর জন্য দান করবে, তার কয়েক গুণ বেশি সওয়াব সে পাবে)। আর আল্লাহ তাআলা বিপুল ভান্ডারের অধিকারী।’ (মুসনাদে আহমাদ)
অনেক হাদিসবিশারদ এই হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেছেন, সদকার বরকতে আল্লাহ দুনিয়ায়ও সম্পদ বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। আর পরকালে যে প্রতিদান সে পাবে, তা হবে এর চেয়েও বহুগুণ বেশি। বাস্তবেও দেখা যায়, যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রেখে নিষ্ঠার সঙ্গে দান করেন, তাঁর সম্পদ অদ্ভুতভাবে বেড়ে যায়।

প্রতিবছর বিশ্বের প্রভাবশালী ৫০০ মুসলিম ব্যক্তির নাম প্রকাশ করে জর্দানভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান দ্য রয়েল ইসলামিক স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ সেন্টার। এবারের তালিকার শীর্ষে রয়েছেন ইয়েমেনের প্রখ্যাত ইসলামিক স্কলার শাইখ আল-হাবিব ওমর বিন হাফিজ। দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে রয়েছেন যথাক্রমে সৌদি আরবের বাদশাহ স
০৫ জানুয়ারি ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৯ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

প্রতিবছর বিশ্বের প্রভাবশালী ৫০০ মুসলিম ব্যক্তির নাম প্রকাশ করে জর্দানভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান দ্য রয়েল ইসলামিক স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ সেন্টার। এবারের তালিকার শীর্ষে রয়েছেন ইয়েমেনের প্রখ্যাত ইসলামিক স্কলার শাইখ আল-হাবিব ওমর বিন হাফিজ। দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে রয়েছেন যথাক্রমে সৌদি আরবের বাদশাহ স
০৫ জানুয়ারি ২০২৪
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
৩ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

প্রতিবছর বিশ্বের প্রভাবশালী ৫০০ মুসলিম ব্যক্তির নাম প্রকাশ করে জর্দানভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান দ্য রয়েল ইসলামিক স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ সেন্টার। এবারের তালিকার শীর্ষে রয়েছেন ইয়েমেনের প্রখ্যাত ইসলামিক স্কলার শাইখ আল-হাবিব ওমর বিন হাফিজ। দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে রয়েছেন যথাক্রমে সৌদি আরবের বাদশাহ স
০৫ জানুয়ারি ২০২৪
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
৩ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৯ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১০ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১১ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১০ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১১ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

প্রতিবছর বিশ্বের প্রভাবশালী ৫০০ মুসলিম ব্যক্তির নাম প্রকাশ করে জর্দানভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান দ্য রয়েল ইসলামিক স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ সেন্টার। এবারের তালিকার শীর্ষে রয়েছেন ইয়েমেনের প্রখ্যাত ইসলামিক স্কলার শাইখ আল-হাবিব ওমর বিন হাফিজ। দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে রয়েছেন যথাক্রমে সৌদি আরবের বাদশাহ স
০৫ জানুয়ারি ২০২৪
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
৩ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৯ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগে