আব্দুল্লাহ আফফান

বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম প্রাঙ্গণে চলছে ইসলামি বইমেলা-২০২৫। মেলায় আসছে নতুন নতুন বই। নতুন বইয়ের ঘ্রাণ নিতে আসছে পাঠকেরা। শিশু থেকে বৃদ্ধ—সব বয়সের মানুষ আসছে বইমেলায়। তারা নতুন-পুরোনো সব ধরনের বই নেড়েচেড়ে দেখছে। পছন্দের বই কিনতে ভুলছে না।
এ বছর রাসুল (সা.)-কে নিয়ে প্রকাশিত হয়েছে নতুন কিছু গ্রন্থ। যার মধ্যে মৌলিক ও অনুবাদ গ্রন্থ রয়েছে। অন্যান্য বইয়ের পাশাপাশি সিরাত গ্রন্থের প্রতি পাঠকের আগ্রহ তুলনামূলক বেশি।
আমাদের নবীজি: ‘আমাদের নবীজির নাম মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তিনি দেখতে ছিলেন ভারি মিষ্টি। একবার কেউ তাঁর দিকে তাকালে চোখ ফেরাতে পারত না। তাঁর চুলগুলো ছিল কালো। সামান্য কোঁকড়ানো। সিঁথি কাটলে ঢেউ খেলত মাথায়।’—এভাবেই রাসুল (সা.)-এর দৈহিক বর্ণনা দিয়ে শুরু হয়েছে ‘আমাদের নবীজি’ গ্রন্থটি।
সহজ ও সাবলীল ভাষায় কিশোরদের উপযোগী করে লেখা পূর্ণাঙ্গ সিরাত এটি। প্রধানত কিশোরদের জন্য লেখা হলেও সিরাতের স্বাদ পাবে সব বয়সী পাঠক। গ্রন্থটির গদ্য যেন রূপ নিয়েছে কাব্যে। তাই পড়ার সময় তথ্যের মাধুর্য আর ভাষার স্বাদ পাঠককে ক্লান্ত হতে দেয় না। লেখায় ভক্তি ও আবেগ আছে, তবে বাঁধভাঙা নয়। কোরআন-হাদিসের নস এবং সনদ-সমর্থিত তথ্য বর্ণনায় লেখক পূর্ণ সতর্ক ও সংযমী।
‘আমাদের নবীজি’ গ্রন্থটি লিখেছেন মুহাম্মদ যাইনুল আবিদীন। বাংলা ভাষায় লিখিত অনন্য এ সিরাত গ্রন্থটি প্রকাশ করেছে মেশক প্রকাশন।
নবীজির প্রিয় ১০০: কোরআন, হাদিস, আধুনিক বিজ্ঞান এবং ছয় শতাধিক রেফারেন্সের আলোকে লিখিত এ বইয়ে রাসুল (সা.)-এর প্রিয় খাদ্য, পোশাক, বাহন, পানি পানের পাত্র থেকে শুরু করে নবীজির প্রিয় সাহাবি, চাচা, স্ত্রী, নাতি-নাতনিসহ জীবনের নানা দিক এক মলাটে তুলে ধরা হয়েছে।
প্রাঞ্জল ভাষা, দলিলভিত্তিক বর্ণনা ও হৃদয়গ্রাহী উপস্থাপনা বইটিকে দিয়েছে অনন্যমাত্রা। গ্রন্থটি রচনা করেছেন মুফতি আবদুল্লাহ তামিম। প্রকাশ করেছে তাজদিদ পাবলিকেশন।
গল্পের ভাঁজে ভাঁজে সিরাত: লেখক বইটিতে রাসুল (সা.)-এর এমন কিছু মাজেজার ঘটনা গল্পের আদলে একত্র করেছেন, যেগুলোর মাধ্যমে বরকত নেমে আসত। বইটিতে এমনই ছয়টি মাজেজাকে ছোটদের গল্পের আকারে উপস্থাপন করেছেন লেখক। প্রতিটি গল্পের রেফারেন্স দিয়েছেন পবিত্র কোরআন, সিহাহ সিত্তাহ, আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া, সিরাতে ইবনে হিশাম প্রভৃতি কিতাব থেকে। বইটি রচনা করেছেন মুহিব্বুল্লাহ কাফি। প্রকাশ করেছে রাহনুমা প্রকাশনী।
এ ছাড়া সিরাতকেন্দ্রিক অনেক অনুবাদ গ্রন্থ প্রকাশ পেয়েছে এবারের ইসলামি বইমেলায়। আকীল পাবলিকেশনস থেকে প্রকাশিত হয়েছে ‘সবার প্রিয় নবীজি।’ অনুবাদ করেছেন মুহাম্মদ উমারা হাবীব। ইলহাম থেকে প্রকাশিত হয়েছে ‘সিরাতে রাসুলে কারিম সা.।’ অনুবাদ করেছেন হুসাইন আহমদ খান। হসন্ত প্রকাশন থেকে প্রকাশ হচ্ছে ‘সিরাতে খাতামুল আম্বিয়া’। সাবাহ পাবলিকেশন থেকে প্রকাশ হচ্ছে ‘নবীয়ে রহমত।’
চলতি ইসলামি বইমেলা শুরু হয়েছে ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে। চলবে আগামী ১২ অক্টোবর পর্যন্ত। এবার দেশি-বিদেশি মিলিয়ে মোট ১৫০টি প্রকাশনী স্টল পেয়েছে। ইসলামি বইমেলায় প্রতিদিনই পাঠকের সমাবেশ ঘটে। শুক্রবার ও ছুটির দিনগুলোতে মেলা প্রাঙ্গণে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়।

বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম প্রাঙ্গণে চলছে ইসলামি বইমেলা-২০২৫। মেলায় আসছে নতুন নতুন বই। নতুন বইয়ের ঘ্রাণ নিতে আসছে পাঠকেরা। শিশু থেকে বৃদ্ধ—সব বয়সের মানুষ আসছে বইমেলায়। তারা নতুন-পুরোনো সব ধরনের বই নেড়েচেড়ে দেখছে। পছন্দের বই কিনতে ভুলছে না।
এ বছর রাসুল (সা.)-কে নিয়ে প্রকাশিত হয়েছে নতুন কিছু গ্রন্থ। যার মধ্যে মৌলিক ও অনুবাদ গ্রন্থ রয়েছে। অন্যান্য বইয়ের পাশাপাশি সিরাত গ্রন্থের প্রতি পাঠকের আগ্রহ তুলনামূলক বেশি।
আমাদের নবীজি: ‘আমাদের নবীজির নাম মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তিনি দেখতে ছিলেন ভারি মিষ্টি। একবার কেউ তাঁর দিকে তাকালে চোখ ফেরাতে পারত না। তাঁর চুলগুলো ছিল কালো। সামান্য কোঁকড়ানো। সিঁথি কাটলে ঢেউ খেলত মাথায়।’—এভাবেই রাসুল (সা.)-এর দৈহিক বর্ণনা দিয়ে শুরু হয়েছে ‘আমাদের নবীজি’ গ্রন্থটি।
সহজ ও সাবলীল ভাষায় কিশোরদের উপযোগী করে লেখা পূর্ণাঙ্গ সিরাত এটি। প্রধানত কিশোরদের জন্য লেখা হলেও সিরাতের স্বাদ পাবে সব বয়সী পাঠক। গ্রন্থটির গদ্য যেন রূপ নিয়েছে কাব্যে। তাই পড়ার সময় তথ্যের মাধুর্য আর ভাষার স্বাদ পাঠককে ক্লান্ত হতে দেয় না। লেখায় ভক্তি ও আবেগ আছে, তবে বাঁধভাঙা নয়। কোরআন-হাদিসের নস এবং সনদ-সমর্থিত তথ্য বর্ণনায় লেখক পূর্ণ সতর্ক ও সংযমী।
‘আমাদের নবীজি’ গ্রন্থটি লিখেছেন মুহাম্মদ যাইনুল আবিদীন। বাংলা ভাষায় লিখিত অনন্য এ সিরাত গ্রন্থটি প্রকাশ করেছে মেশক প্রকাশন।
নবীজির প্রিয় ১০০: কোরআন, হাদিস, আধুনিক বিজ্ঞান এবং ছয় শতাধিক রেফারেন্সের আলোকে লিখিত এ বইয়ে রাসুল (সা.)-এর প্রিয় খাদ্য, পোশাক, বাহন, পানি পানের পাত্র থেকে শুরু করে নবীজির প্রিয় সাহাবি, চাচা, স্ত্রী, নাতি-নাতনিসহ জীবনের নানা দিক এক মলাটে তুলে ধরা হয়েছে।
প্রাঞ্জল ভাষা, দলিলভিত্তিক বর্ণনা ও হৃদয়গ্রাহী উপস্থাপনা বইটিকে দিয়েছে অনন্যমাত্রা। গ্রন্থটি রচনা করেছেন মুফতি আবদুল্লাহ তামিম। প্রকাশ করেছে তাজদিদ পাবলিকেশন।
গল্পের ভাঁজে ভাঁজে সিরাত: লেখক বইটিতে রাসুল (সা.)-এর এমন কিছু মাজেজার ঘটনা গল্পের আদলে একত্র করেছেন, যেগুলোর মাধ্যমে বরকত নেমে আসত। বইটিতে এমনই ছয়টি মাজেজাকে ছোটদের গল্পের আকারে উপস্থাপন করেছেন লেখক। প্রতিটি গল্পের রেফারেন্স দিয়েছেন পবিত্র কোরআন, সিহাহ সিত্তাহ, আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া, সিরাতে ইবনে হিশাম প্রভৃতি কিতাব থেকে। বইটি রচনা করেছেন মুহিব্বুল্লাহ কাফি। প্রকাশ করেছে রাহনুমা প্রকাশনী।
এ ছাড়া সিরাতকেন্দ্রিক অনেক অনুবাদ গ্রন্থ প্রকাশ পেয়েছে এবারের ইসলামি বইমেলায়। আকীল পাবলিকেশনস থেকে প্রকাশিত হয়েছে ‘সবার প্রিয় নবীজি।’ অনুবাদ করেছেন মুহাম্মদ উমারা হাবীব। ইলহাম থেকে প্রকাশিত হয়েছে ‘সিরাতে রাসুলে কারিম সা.।’ অনুবাদ করেছেন হুসাইন আহমদ খান। হসন্ত প্রকাশন থেকে প্রকাশ হচ্ছে ‘সিরাতে খাতামুল আম্বিয়া’। সাবাহ পাবলিকেশন থেকে প্রকাশ হচ্ছে ‘নবীয়ে রহমত।’
চলতি ইসলামি বইমেলা শুরু হয়েছে ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে। চলবে আগামী ১২ অক্টোবর পর্যন্ত। এবার দেশি-বিদেশি মিলিয়ে মোট ১৫০টি প্রকাশনী স্টল পেয়েছে। ইসলামি বইমেলায় প্রতিদিনই পাঠকের সমাবেশ ঘটে। শুক্রবার ও ছুটির দিনগুলোতে মেলা প্রাঙ্গণে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়।
আব্দুল্লাহ আফফান

বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম প্রাঙ্গণে চলছে ইসলামি বইমেলা-২০২৫। মেলায় আসছে নতুন নতুন বই। নতুন বইয়ের ঘ্রাণ নিতে আসছে পাঠকেরা। শিশু থেকে বৃদ্ধ—সব বয়সের মানুষ আসছে বইমেলায়। তারা নতুন-পুরোনো সব ধরনের বই নেড়েচেড়ে দেখছে। পছন্দের বই কিনতে ভুলছে না।
এ বছর রাসুল (সা.)-কে নিয়ে প্রকাশিত হয়েছে নতুন কিছু গ্রন্থ। যার মধ্যে মৌলিক ও অনুবাদ গ্রন্থ রয়েছে। অন্যান্য বইয়ের পাশাপাশি সিরাত গ্রন্থের প্রতি পাঠকের আগ্রহ তুলনামূলক বেশি।
আমাদের নবীজি: ‘আমাদের নবীজির নাম মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তিনি দেখতে ছিলেন ভারি মিষ্টি। একবার কেউ তাঁর দিকে তাকালে চোখ ফেরাতে পারত না। তাঁর চুলগুলো ছিল কালো। সামান্য কোঁকড়ানো। সিঁথি কাটলে ঢেউ খেলত মাথায়।’—এভাবেই রাসুল (সা.)-এর দৈহিক বর্ণনা দিয়ে শুরু হয়েছে ‘আমাদের নবীজি’ গ্রন্থটি।
সহজ ও সাবলীল ভাষায় কিশোরদের উপযোগী করে লেখা পূর্ণাঙ্গ সিরাত এটি। প্রধানত কিশোরদের জন্য লেখা হলেও সিরাতের স্বাদ পাবে সব বয়সী পাঠক। গ্রন্থটির গদ্য যেন রূপ নিয়েছে কাব্যে। তাই পড়ার সময় তথ্যের মাধুর্য আর ভাষার স্বাদ পাঠককে ক্লান্ত হতে দেয় না। লেখায় ভক্তি ও আবেগ আছে, তবে বাঁধভাঙা নয়। কোরআন-হাদিসের নস এবং সনদ-সমর্থিত তথ্য বর্ণনায় লেখক পূর্ণ সতর্ক ও সংযমী।
‘আমাদের নবীজি’ গ্রন্থটি লিখেছেন মুহাম্মদ যাইনুল আবিদীন। বাংলা ভাষায় লিখিত অনন্য এ সিরাত গ্রন্থটি প্রকাশ করেছে মেশক প্রকাশন।
নবীজির প্রিয় ১০০: কোরআন, হাদিস, আধুনিক বিজ্ঞান এবং ছয় শতাধিক রেফারেন্সের আলোকে লিখিত এ বইয়ে রাসুল (সা.)-এর প্রিয় খাদ্য, পোশাক, বাহন, পানি পানের পাত্র থেকে শুরু করে নবীজির প্রিয় সাহাবি, চাচা, স্ত্রী, নাতি-নাতনিসহ জীবনের নানা দিক এক মলাটে তুলে ধরা হয়েছে।
প্রাঞ্জল ভাষা, দলিলভিত্তিক বর্ণনা ও হৃদয়গ্রাহী উপস্থাপনা বইটিকে দিয়েছে অনন্যমাত্রা। গ্রন্থটি রচনা করেছেন মুফতি আবদুল্লাহ তামিম। প্রকাশ করেছে তাজদিদ পাবলিকেশন।
গল্পের ভাঁজে ভাঁজে সিরাত: লেখক বইটিতে রাসুল (সা.)-এর এমন কিছু মাজেজার ঘটনা গল্পের আদলে একত্র করেছেন, যেগুলোর মাধ্যমে বরকত নেমে আসত। বইটিতে এমনই ছয়টি মাজেজাকে ছোটদের গল্পের আকারে উপস্থাপন করেছেন লেখক। প্রতিটি গল্পের রেফারেন্স দিয়েছেন পবিত্র কোরআন, সিহাহ সিত্তাহ, আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া, সিরাতে ইবনে হিশাম প্রভৃতি কিতাব থেকে। বইটি রচনা করেছেন মুহিব্বুল্লাহ কাফি। প্রকাশ করেছে রাহনুমা প্রকাশনী।
এ ছাড়া সিরাতকেন্দ্রিক অনেক অনুবাদ গ্রন্থ প্রকাশ পেয়েছে এবারের ইসলামি বইমেলায়। আকীল পাবলিকেশনস থেকে প্রকাশিত হয়েছে ‘সবার প্রিয় নবীজি।’ অনুবাদ করেছেন মুহাম্মদ উমারা হাবীব। ইলহাম থেকে প্রকাশিত হয়েছে ‘সিরাতে রাসুলে কারিম সা.।’ অনুবাদ করেছেন হুসাইন আহমদ খান। হসন্ত প্রকাশন থেকে প্রকাশ হচ্ছে ‘সিরাতে খাতামুল আম্বিয়া’। সাবাহ পাবলিকেশন থেকে প্রকাশ হচ্ছে ‘নবীয়ে রহমত।’
চলতি ইসলামি বইমেলা শুরু হয়েছে ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে। চলবে আগামী ১২ অক্টোবর পর্যন্ত। এবার দেশি-বিদেশি মিলিয়ে মোট ১৫০টি প্রকাশনী স্টল পেয়েছে। ইসলামি বইমেলায় প্রতিদিনই পাঠকের সমাবেশ ঘটে। শুক্রবার ও ছুটির দিনগুলোতে মেলা প্রাঙ্গণে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়।

বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম প্রাঙ্গণে চলছে ইসলামি বইমেলা-২০২৫। মেলায় আসছে নতুন নতুন বই। নতুন বইয়ের ঘ্রাণ নিতে আসছে পাঠকেরা। শিশু থেকে বৃদ্ধ—সব বয়সের মানুষ আসছে বইমেলায়। তারা নতুন-পুরোনো সব ধরনের বই নেড়েচেড়ে দেখছে। পছন্দের বই কিনতে ভুলছে না।
এ বছর রাসুল (সা.)-কে নিয়ে প্রকাশিত হয়েছে নতুন কিছু গ্রন্থ। যার মধ্যে মৌলিক ও অনুবাদ গ্রন্থ রয়েছে। অন্যান্য বইয়ের পাশাপাশি সিরাত গ্রন্থের প্রতি পাঠকের আগ্রহ তুলনামূলক বেশি।
আমাদের নবীজি: ‘আমাদের নবীজির নাম মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তিনি দেখতে ছিলেন ভারি মিষ্টি। একবার কেউ তাঁর দিকে তাকালে চোখ ফেরাতে পারত না। তাঁর চুলগুলো ছিল কালো। সামান্য কোঁকড়ানো। সিঁথি কাটলে ঢেউ খেলত মাথায়।’—এভাবেই রাসুল (সা.)-এর দৈহিক বর্ণনা দিয়ে শুরু হয়েছে ‘আমাদের নবীজি’ গ্রন্থটি।
সহজ ও সাবলীল ভাষায় কিশোরদের উপযোগী করে লেখা পূর্ণাঙ্গ সিরাত এটি। প্রধানত কিশোরদের জন্য লেখা হলেও সিরাতের স্বাদ পাবে সব বয়সী পাঠক। গ্রন্থটির গদ্য যেন রূপ নিয়েছে কাব্যে। তাই পড়ার সময় তথ্যের মাধুর্য আর ভাষার স্বাদ পাঠককে ক্লান্ত হতে দেয় না। লেখায় ভক্তি ও আবেগ আছে, তবে বাঁধভাঙা নয়। কোরআন-হাদিসের নস এবং সনদ-সমর্থিত তথ্য বর্ণনায় লেখক পূর্ণ সতর্ক ও সংযমী।
‘আমাদের নবীজি’ গ্রন্থটি লিখেছেন মুহাম্মদ যাইনুল আবিদীন। বাংলা ভাষায় লিখিত অনন্য এ সিরাত গ্রন্থটি প্রকাশ করেছে মেশক প্রকাশন।
নবীজির প্রিয় ১০০: কোরআন, হাদিস, আধুনিক বিজ্ঞান এবং ছয় শতাধিক রেফারেন্সের আলোকে লিখিত এ বইয়ে রাসুল (সা.)-এর প্রিয় খাদ্য, পোশাক, বাহন, পানি পানের পাত্র থেকে শুরু করে নবীজির প্রিয় সাহাবি, চাচা, স্ত্রী, নাতি-নাতনিসহ জীবনের নানা দিক এক মলাটে তুলে ধরা হয়েছে।
প্রাঞ্জল ভাষা, দলিলভিত্তিক বর্ণনা ও হৃদয়গ্রাহী উপস্থাপনা বইটিকে দিয়েছে অনন্যমাত্রা। গ্রন্থটি রচনা করেছেন মুফতি আবদুল্লাহ তামিম। প্রকাশ করেছে তাজদিদ পাবলিকেশন।
গল্পের ভাঁজে ভাঁজে সিরাত: লেখক বইটিতে রাসুল (সা.)-এর এমন কিছু মাজেজার ঘটনা গল্পের আদলে একত্র করেছেন, যেগুলোর মাধ্যমে বরকত নেমে আসত। বইটিতে এমনই ছয়টি মাজেজাকে ছোটদের গল্পের আকারে উপস্থাপন করেছেন লেখক। প্রতিটি গল্পের রেফারেন্স দিয়েছেন পবিত্র কোরআন, সিহাহ সিত্তাহ, আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া, সিরাতে ইবনে হিশাম প্রভৃতি কিতাব থেকে। বইটি রচনা করেছেন মুহিব্বুল্লাহ কাফি। প্রকাশ করেছে রাহনুমা প্রকাশনী।
এ ছাড়া সিরাতকেন্দ্রিক অনেক অনুবাদ গ্রন্থ প্রকাশ পেয়েছে এবারের ইসলামি বইমেলায়। আকীল পাবলিকেশনস থেকে প্রকাশিত হয়েছে ‘সবার প্রিয় নবীজি।’ অনুবাদ করেছেন মুহাম্মদ উমারা হাবীব। ইলহাম থেকে প্রকাশিত হয়েছে ‘সিরাতে রাসুলে কারিম সা.।’ অনুবাদ করেছেন হুসাইন আহমদ খান। হসন্ত প্রকাশন থেকে প্রকাশ হচ্ছে ‘সিরাতে খাতামুল আম্বিয়া’। সাবাহ পাবলিকেশন থেকে প্রকাশ হচ্ছে ‘নবীয়ে রহমত।’
চলতি ইসলামি বইমেলা শুরু হয়েছে ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে। চলবে আগামী ১২ অক্টোবর পর্যন্ত। এবার দেশি-বিদেশি মিলিয়ে মোট ১৫০টি প্রকাশনী স্টল পেয়েছে। ইসলামি বইমেলায় প্রতিদিনই পাঠকের সমাবেশ ঘটে। শুক্রবার ও ছুটির দিনগুলোতে মেলা প্রাঙ্গণে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়।

ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
৪ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১০ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে। মহানবী (সা.) সদকার এমন কিছু অসামান্য ফজিলত বর্ণনা করেছেন, যা আমাদের জীবনে এর গুরুত্ব আরও বাড়িয়ে দেয়।
সদকার এক অন্যতম ফজিলত হলো, এটি আল্লাহর ক্রোধ প্রশমিত করে। হাদিসে মহানবী (সা.) বলেন, ‘দান-সদকা আল্লাহর ক্রোধ কমায় এবং মানুষকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করে।’ (জামে তিরমিজি)
মানুষ জীবনে ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় নানা পাপ করে আল্লাহর নাফরমানিতে লিপ্ত হয়, ফলে সে আল্লাহর বিরাগভাজন হয়। এমতাবস্থায় আল্লাহর রাগ কমানোর জন্য এবং তাঁর সন্তুষ্টি ফিরে পাওয়ার জন্য সদকা এক ফলপ্রসূ আমল। সদকার বরকতে আল্লাহ সেই রাগ দূর করে দেন। এ ছাড়া, এই হাদিসের মাধ্যমে জানা যায়, সদকার কারণে আল্লাহ তাআলা দানশীল ব্যক্তিকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করেন এবং তাকে ইমানের সঙ্গে মৃত্যু দান করেন।
দান-সদকা যে শুধু পরকালে সওয়াব বৃদ্ধি করে তা নয়; বরং এর বরকতে আল্লাহ দুনিয়ার সম্পদও বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। এক হাদিসে আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, আবু জর (রা.) রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সদকা কী?’ জবাবে তিনি বললেন, ‘কয়েক গুণ। (অর্থাৎ, কোনো ব্যক্তি যে পরিমাণ আল্লাহর জন্য দান করবে, তার কয়েক গুণ বেশি সওয়াব সে পাবে)। আর আল্লাহ তাআলা বিপুল ভান্ডারের অধিকারী।’ (মুসনাদে আহমাদ)
অনেক হাদিসবিশারদ এই হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেছেন, সদকার বরকতে আল্লাহ দুনিয়ায়ও সম্পদ বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। আর পরকালে যে প্রতিদান সে পাবে, তা হবে এর চেয়েও বহুগুণ বেশি। বাস্তবেও দেখা যায়, যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রেখে নিষ্ঠার সঙ্গে দান করেন, তাঁর সম্পদ অদ্ভুতভাবে বেড়ে যায়।

ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে। মহানবী (সা.) সদকার এমন কিছু অসামান্য ফজিলত বর্ণনা করেছেন, যা আমাদের জীবনে এর গুরুত্ব আরও বাড়িয়ে দেয়।
সদকার এক অন্যতম ফজিলত হলো, এটি আল্লাহর ক্রোধ প্রশমিত করে। হাদিসে মহানবী (সা.) বলেন, ‘দান-সদকা আল্লাহর ক্রোধ কমায় এবং মানুষকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করে।’ (জামে তিরমিজি)
মানুষ জীবনে ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় নানা পাপ করে আল্লাহর নাফরমানিতে লিপ্ত হয়, ফলে সে আল্লাহর বিরাগভাজন হয়। এমতাবস্থায় আল্লাহর রাগ কমানোর জন্য এবং তাঁর সন্তুষ্টি ফিরে পাওয়ার জন্য সদকা এক ফলপ্রসূ আমল। সদকার বরকতে আল্লাহ সেই রাগ দূর করে দেন। এ ছাড়া, এই হাদিসের মাধ্যমে জানা যায়, সদকার কারণে আল্লাহ তাআলা দানশীল ব্যক্তিকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করেন এবং তাকে ইমানের সঙ্গে মৃত্যু দান করেন।
দান-সদকা যে শুধু পরকালে সওয়াব বৃদ্ধি করে তা নয়; বরং এর বরকতে আল্লাহ দুনিয়ার সম্পদও বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। এক হাদিসে আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, আবু জর (রা.) রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সদকা কী?’ জবাবে তিনি বললেন, ‘কয়েক গুণ। (অর্থাৎ, কোনো ব্যক্তি যে পরিমাণ আল্লাহর জন্য দান করবে, তার কয়েক গুণ বেশি সওয়াব সে পাবে)। আর আল্লাহ তাআলা বিপুল ভান্ডারের অধিকারী।’ (মুসনাদে আহমাদ)
অনেক হাদিসবিশারদ এই হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেছেন, সদকার বরকতে আল্লাহ দুনিয়ায়ও সম্পদ বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। আর পরকালে যে প্রতিদান সে পাবে, তা হবে এর চেয়েও বহুগুণ বেশি। বাস্তবেও দেখা যায়, যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রেখে নিষ্ঠার সঙ্গে দান করেন, তাঁর সম্পদ অদ্ভুতভাবে বেড়ে যায়।

বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম প্রাঙ্গণে চলছে ইসলামি বইমেলা-২০২৫। মেলায় আসছে নতুন নতুন বই। নতুন বইয়ের ঘ্রাণ নিতে আসছে পাঠকেরা। শিশু থেকে বৃদ্ধ—সব বয়সের মানুষ আসছে বইমেলায়। তারা নতুন-পুরোনো সব ধরনের বই নেড়েচেড়ে দেখছে। পছন্দের বই কিনতে ভুলছে না।
২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১০ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম প্রাঙ্গণে চলছে ইসলামি বইমেলা-২০২৫। মেলায় আসছে নতুন নতুন বই। নতুন বইয়ের ঘ্রাণ নিতে আসছে পাঠকেরা। শিশু থেকে বৃদ্ধ—সব বয়সের মানুষ আসছে বইমেলায়। তারা নতুন-পুরোনো সব ধরনের বই নেড়েচেড়ে দেখছে। পছন্দের বই কিনতে ভুলছে না।
২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
৪ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম প্রাঙ্গণে চলছে ইসলামি বইমেলা-২০২৫। মেলায় আসছে নতুন নতুন বই। নতুন বইয়ের ঘ্রাণ নিতে আসছে পাঠকেরা। শিশু থেকে বৃদ্ধ—সব বয়সের মানুষ আসছে বইমেলায়। তারা নতুন-পুরোনো সব ধরনের বই নেড়েচেড়ে দেখছে। পছন্দের বই কিনতে ভুলছে না।
২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
৪ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১০ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১০ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১১ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১০ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১১ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম প্রাঙ্গণে চলছে ইসলামি বইমেলা-২০২৫। মেলায় আসছে নতুন নতুন বই। নতুন বইয়ের ঘ্রাণ নিতে আসছে পাঠকেরা। শিশু থেকে বৃদ্ধ—সব বয়সের মানুষ আসছে বইমেলায়। তারা নতুন-পুরোনো সব ধরনের বই নেড়েচেড়ে দেখছে। পছন্দের বই কিনতে ভুলছে না।
২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
৪ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১০ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগে