শাব্বির আহমদ
সন্তান প্রতিটি বাবা-মায়ের জীবনের পরম আশীর্বাদ। তবে শুধু সন্তান পেলেই দায়িত্ব শেষ হয় না, বরং সন্তান যেন হয় আদর্শ, চরিত্রবান ও আল্লাহভীরু; সেটাই প্রকৃত সফলতা। সন্তান ধর্মপরায়ণ হলে পরিবারে আসে শান্তি আর সন্তান অবাধ্য হলে মাটি হয়ে যায় বাবা-মায়ের স্বপ্ন। তাই ইসলাম শুরু থেকেই আদর্শ সন্তান লাভের জন্য আল্লাহর দরবারে দোয়ার শিক্ষা দেয়। এমনকি আল্লাহর প্রিয় নবীরাও আদর্শ সন্তান পেতে তাঁর কাছে দোয়া করেছেন, কোরআনে সেসব দোয়ার সুন্দর নমুনাও রয়েছে।
আল্লাহর নবী হজরত ইবরাহিম (আ.) আল্লাহর কাছে আদর্শ সন্তান লাভের জন্য দোয়া করেছিলেন। আল্লাহ তাআলা তাঁর দোয়া কবুলও করেছিলেন। তিনি দোয়া করেছিলেন এভাবে—‘রাব্বি হাবলি মিনাস সলিহিন।’ অর্থ: ‘হে আমার রব, আমাকে এক সুপুত্র দান করুন।’ (সুরা সাফফাত: ১০০)
হজরত জাকারিয়া (আ.) ছিলেন নিঃসন্তান। কিন্তু তাঁর মনে সন্তান লাভের আকাঙ্ক্ষা ছিল প্রবল। তিনি আল্লাহর দরবারে দোয়া করলেন, ‘রাব্বি হাবলি মিল্লাদুনকা জুররিইয়াতান তাইয়িবাহ, ইন্নাকা সামিউদ দুআ।’ অর্থ: ‘হে রব, আপনার পক্ষ থেকে আমাকে পবিত্র সন্তান দান করুন। নিশ্চয়ই আপনি দোয়া কবুলকারী।’ (সুরা আলে ইমরান: ৩৮)
একজন মুমিন বান্দা হিসেবে আমাদেরও পরম চাওয়া চরিত্রবান ও আল্লাহভীরু সন্তান। এর জন্য আল্লাহর কাছে কীভাবে দোয়া করতে হবে, তা বর্ণিত হয়েছে পবিত্র কোরআনে। দোয়াটি হলো, ‘রাব্বানা হাবলানা মিন্ আজওয়াজিনা ওয়া জুররিইয়াতিনা কুররাতা আইয়ুন, ওয়া জাআল্না লিল মুত্তাকিনা ইমামা।’ অর্থ: ‘হে আমাদের রব, আমাদের স্ত্রীদের পক্ষ থেকে এবং সন্তানদের পক্ষ থেকে আমাদের জন্য চোখের শীতলতা দান করুন এবং আমাদের আল্লাহভীরুদের জন্য আদর্শ বানান।’ (সুরা ফুরকান: ৭৪)
আদর্শ সন্তান পাওয়া যেমন আল্লাহর বিশেষ নেয়ামত, তেমনি তা একটি পরিবার, সমাজ ও জাতির জন্য আখিরাতমুখী সঞ্চয়ও। তাই সন্তান জন্মের আগে, পরে ও প্রতিদিনই নেক সন্তান লাভ এবং তাদের হিদায়াতের জন্য দোয়া করা একজন মুমিন পিতা-মাতার দায়িত্ব।
সন্তান প্রতিটি বাবা-মায়ের জীবনের পরম আশীর্বাদ। তবে শুধু সন্তান পেলেই দায়িত্ব শেষ হয় না, বরং সন্তান যেন হয় আদর্শ, চরিত্রবান ও আল্লাহভীরু; সেটাই প্রকৃত সফলতা। সন্তান ধর্মপরায়ণ হলে পরিবারে আসে শান্তি আর সন্তান অবাধ্য হলে মাটি হয়ে যায় বাবা-মায়ের স্বপ্ন। তাই ইসলাম শুরু থেকেই আদর্শ সন্তান লাভের জন্য আল্লাহর দরবারে দোয়ার শিক্ষা দেয়। এমনকি আল্লাহর প্রিয় নবীরাও আদর্শ সন্তান পেতে তাঁর কাছে দোয়া করেছেন, কোরআনে সেসব দোয়ার সুন্দর নমুনাও রয়েছে।
আল্লাহর নবী হজরত ইবরাহিম (আ.) আল্লাহর কাছে আদর্শ সন্তান লাভের জন্য দোয়া করেছিলেন। আল্লাহ তাআলা তাঁর দোয়া কবুলও করেছিলেন। তিনি দোয়া করেছিলেন এভাবে—‘রাব্বি হাবলি মিনাস সলিহিন।’ অর্থ: ‘হে আমার রব, আমাকে এক সুপুত্র দান করুন।’ (সুরা সাফফাত: ১০০)
হজরত জাকারিয়া (আ.) ছিলেন নিঃসন্তান। কিন্তু তাঁর মনে সন্তান লাভের আকাঙ্ক্ষা ছিল প্রবল। তিনি আল্লাহর দরবারে দোয়া করলেন, ‘রাব্বি হাবলি মিল্লাদুনকা জুররিইয়াতান তাইয়িবাহ, ইন্নাকা সামিউদ দুআ।’ অর্থ: ‘হে রব, আপনার পক্ষ থেকে আমাকে পবিত্র সন্তান দান করুন। নিশ্চয়ই আপনি দোয়া কবুলকারী।’ (সুরা আলে ইমরান: ৩৮)
একজন মুমিন বান্দা হিসেবে আমাদেরও পরম চাওয়া চরিত্রবান ও আল্লাহভীরু সন্তান। এর জন্য আল্লাহর কাছে কীভাবে দোয়া করতে হবে, তা বর্ণিত হয়েছে পবিত্র কোরআনে। দোয়াটি হলো, ‘রাব্বানা হাবলানা মিন্ আজওয়াজিনা ওয়া জুররিইয়াতিনা কুররাতা আইয়ুন, ওয়া জাআল্না লিল মুত্তাকিনা ইমামা।’ অর্থ: ‘হে আমাদের রব, আমাদের স্ত্রীদের পক্ষ থেকে এবং সন্তানদের পক্ষ থেকে আমাদের জন্য চোখের শীতলতা দান করুন এবং আমাদের আল্লাহভীরুদের জন্য আদর্শ বানান।’ (সুরা ফুরকান: ৭৪)
আদর্শ সন্তান পাওয়া যেমন আল্লাহর বিশেষ নেয়ামত, তেমনি তা একটি পরিবার, সমাজ ও জাতির জন্য আখিরাতমুখী সঞ্চয়ও। তাই সন্তান জন্মের আগে, পরে ও প্রতিদিনই নেক সন্তান লাভ এবং তাদের হিদায়াতের জন্য দোয়া করা একজন মুমিন পিতা-মাতার দায়িত্ব।
সাহাবায়ে কেরাম ছিলেন উম্মতের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ও উত্তম মানুষ। নবীজি (সা.)-এর প্রতি তাদের গভীর ভালোবাসা ছিল, যার কারণে তাঁরা তাঁর প্রতিটি কথা ও কাজ অত্যন্ত যত্ন সহকারে সংরক্ষণ করেছেন। এমনকি তিনি কোন কাজ কোন হাতে এবং কোন দিক থেকে শুরু করতেন, তাও তাঁরা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেআল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দার কল্যাণের জন্য অসংখ্য নেয়ামত দান করেছেন। এর মধ্যে অন্যতম প্রধান ও গুরুত্বপূর্ণ হলো নামাজ, যার মধ্যে রয়েছে বান্দার মুক্তি ও কল্যাণ। আল্লাহ তাআলা মুমিনদের জন্য প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করেছেন, যার মাধ্যমে মুমিন ব্যক্তি তাঁর রবের নৈকট্য অর্জন করতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেনেক কাজের দ্বারা পাপরাশি তখনই মাফ হবে, যখন তা সগিরা গুনাহ হবে। যদি কবিরা গুনাহ হয়, তাহলে অবশ্যই এর জন্য তওবা করতে হবে। আর অপরাধটা যদি কোনো মানুষের অধিকার সম্পর্কিত হয়, তাহলে প্রথমে ওই ব্যক্তি থেকে ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে। তারপর আল্লাহ তাআলার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে।
৭ ঘণ্টা আগেইসলামের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ ইবাদত হলো রোজা। আল্লাহ তাআলা বান্দাকে নিজ হাতে রোজার প্রতিদান দেবেন। এ ছাড়া জান্নাতে রোজাদারদের জন্য থাকবে বিশেষ প্রবেশপথ, যা দিয়ে একমাত্র তারাই প্রবেশ করবে।
১১ ঘণ্টা আগে