আব্দুল্লাহ আলমামুন আশরাফী
কখনো কখনো মানুষ নিজেই নিজের জীবনকে ধ্বংস করে দেওয়ার মতো ঘটনার জন্ম দেয়। যাকে বলা হয় আত্মহত্যা। বর্তমান পৃথিবীর ভয়াল সংকটগুলোর অন্যতম এই আত্মহত্যার প্রবণতা। যুবক-বৃদ্ধনির্বিশেষে অনেকেই আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছে।
আপনি আত্মহত্যাকে না বলুন। আত্মহত্যার মতো ভয়াবহ চিন্তা মাথা থেকে সরিয়ে ফেলুন। এ ধরনের ভয়াবহ চিন্তা অঙ্কুরেই নির্মূল করতে হবে এবং এর প্রতিরোধে ইসলামের নির্মল নির্দেশনা মেনে চলুন।
আত্মহত্যা কবিরা গুনাহ
আত্মহত্যা একটা ভয়াবহ কবিরা গুনাহ। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তাআলা আত্মহত্যার নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে এর জন্য পরকালে কঠোর আজাবের ঘোষণা দিয়ে বলেছেন, ‘তোমরা নিজেদের হত্যা করো না, নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের প্রতি পরম দয়ালু। আর যে ব্যক্তি সীমা লঙ্ঘন করে আত্মহত্যা করবে, তাকে অগ্নিতে দগ্ধ করব। এটা আল্লাহর পক্ষে সহজ।’ (সুরা নিসা: ২৯-৩০)
পবিত্র কোরআনে আরও বলা হয়েছে, ‘আর ব্যয় কর আল্লাহর পথে, তবে নিজের জীবনকে ধ্বংসের সম্মুখীন কর না। আর মানুষের প্রতি অনুগ্রহ কর। আল্লাহ অনুগ্রহকারীদের ভালোবাসেন।’ (সুরা বাকারা: ১৯৫)
আত্মহত্যাকারীর জন্য জান্নাত হারাম
রাসুলুল্লাহ (সা.) হাদিসে আত্মহত্যার অপরাধে জান্নাত হারাম হওয়ার পাশাপাশি কঠোর শাস্তির কথা উল্লেখ করেছেন। জুন্দুব বিন আব্দুল্লাহ (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে বর্ণনা করেন, এক ব্যক্তি জখম হয়ে (অধৈর্য হয়ে) আত্মহত্যা করে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আল্লাহ বলেন, ‘আমার বান্দা আমার নির্ধারিত সময়ের আগেই নিজের জীবনের ব্যাপারে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। আমি তার ওপর জান্নাত হারাম করে দিলাম।’ (সহিহ্ বুখারি: ১২৭৫)
আত্মহত্যার ভয়ংকর পরিণতি
আবু হুরায়রা (রা.) রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন, ‘যে ব্যক্তি পাহাড় থেকে লাফিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করবে, সে জাহান্নামে অনুরূপভাবে (পাহাড় থেকে লাফিয়ে পড়ে পড়ে) আত্মহত্যা করতে থাকবে। এটা হবে তার স্থায়ী বাসস্থান। যে ব্যক্তি বিষপানে আত্মহত্যা করবে, বিষ তার হাতে থাকবে, জাহান্নামে সে সারাক্ষণ বিষপান করে আত্মহত্যা করতে থাকবে। আর এটা হবে তার স্থায়ী বাসস্থান। আর যে ব্যক্তি লৌহাস্ত্র দিয়ে আত্মহত্যা করবে, সেই লৌহাস্ত্রই তার হাতে থাকবে। জাহান্নামে সে তা নিজ পেটে ঢোকাতে থাকবে, আর সেখানে সে চিরস্থায়ীভাবে থাকবে।’ (সহিহ্ বুখারি: ৫৩৩৩)
আত্মহত্যাকারীর প্রতি ঘৃণা
দুনিয়ায় আত্মহত্যাকারীর প্রতি মানুষের ঘৃণা জন্মায়। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এসব পাপিষ্ঠ ব্যক্তির জানাজার নামাজ পড়েননি। জাবের বিন সামুরা (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এমন এক ব্যক্তিকে নিয়ে আসা হয়েছে, যে লোহার ফলা দ্বারা আত্মহত্যা করেছিল, ফলে তিনি তার জানাজার নামাজ আদায় করেননি।’ (সহিহ্ মুসলিম: ১৬২৪)
কষ্টের সঙ্গেই আছে স্বস্তি
সব বিষয়ে আল্লাহর রহমতই একমাত্র ভরসা। মনে রাখতে হবে, ক্ষণস্থায়ী পৃথিবীর কোনো সংকটই স্থায়ী হয় না। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘কষ্টের সঙ্গেই তো স্বস্তি আছে। অবশ্যই কষ্টের সঙ্গেই স্বস্তি আছে।’ (সুরা ইনশিরাহ: ৫-৬)।
অল্পে তুষ্ট থাকুন
বিলাসিতা, উচ্চ আকাঙ্ক্ষা ও অতি ভোগকে মানুষ সফলতা মনে করে। এসব চাহিদা মুমিনের অন্তর থেকে আল্লাহভীতি দূর করে দেয়। অথচ অল্পে সন্তুষ্ট থাকার মধ্যেই রয়েছে কল্যাণ ও সফলতা। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ইসলামের দিকে হিদায়াতপ্রাপ্ত হয়েছে, যাকে প্রয়োজনমাফিক রিজিক প্রদান করা হয়েছে এবং যে তাতেই পরিতুষ্ট থাকে, সে-ই সফলকাম হয়েছে। (সুনানে ইবনে মাজাহ: ৪১৩৮)
ধৈর্যশীলতার পরিচয়
অধৈর্য মানুষকে আত্মহত্যার পথে নিয়ে যায়। মানবজীবনে ধৈর্যের চেয়ে কল্যাণকর আর কিছু নেই। ধৈর্যের মাধ্যমে অনেক কঠিন বাস্তবতাকে সহজে মেনে নেওয়া যায়। সবচেয়ে বড় সান্ত্বনা হলো, যারা ধৈর্যশীল তাদের সঙ্গে আল্লাহর বিশেষ সঙ্গ থাকে। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘হে মুমিনেরা, তোমরা ধৈর্য ও নামাজের মাধ্যমে সাহায্য চাও, নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।’ (সুরা বাকারা: ১৫৩)
একবার রাসুল (সা.) আনসার সাহাবিদের কিছু লোককে বলেন, ‘যে ব্যক্তি ধৈর্য ধরে, তিনি (আল্লাহ) তাকে ধৈর্যশীলই রাখেন। আর যে অমুখাপেক্ষী হতে চায়, আল্লাহ তাকে অভাবমুক্ত রাখেন। ধৈর্যের চেয়ে বেশি প্রশস্ত ও কল্যাণকর কিছু কখনো তোমাদের দান করা হবে না।’ (সহিহ্ বুখারি: ৬৪৭০)
সব সময় আল্লাহর ওপর ভরসা রাখুন
দুঃখ-দুর্দশা-গ্লানি, যত সংকট আসুক না কেন সবকিছুতেই আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর ভরসা করে তার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট।’ (সুরা তালাক: ৩)
লেখক: মুহাদ্দিস, জামিয়া গাফুরিয়া মাখযানুল উলুম টঙ্গী, গাজীপুর।
কখনো কখনো মানুষ নিজেই নিজের জীবনকে ধ্বংস করে দেওয়ার মতো ঘটনার জন্ম দেয়। যাকে বলা হয় আত্মহত্যা। বর্তমান পৃথিবীর ভয়াল সংকটগুলোর অন্যতম এই আত্মহত্যার প্রবণতা। যুবক-বৃদ্ধনির্বিশেষে অনেকেই আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছে।
আপনি আত্মহত্যাকে না বলুন। আত্মহত্যার মতো ভয়াবহ চিন্তা মাথা থেকে সরিয়ে ফেলুন। এ ধরনের ভয়াবহ চিন্তা অঙ্কুরেই নির্মূল করতে হবে এবং এর প্রতিরোধে ইসলামের নির্মল নির্দেশনা মেনে চলুন।
আত্মহত্যা কবিরা গুনাহ
আত্মহত্যা একটা ভয়াবহ কবিরা গুনাহ। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তাআলা আত্মহত্যার নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে এর জন্য পরকালে কঠোর আজাবের ঘোষণা দিয়ে বলেছেন, ‘তোমরা নিজেদের হত্যা করো না, নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের প্রতি পরম দয়ালু। আর যে ব্যক্তি সীমা লঙ্ঘন করে আত্মহত্যা করবে, তাকে অগ্নিতে দগ্ধ করব। এটা আল্লাহর পক্ষে সহজ।’ (সুরা নিসা: ২৯-৩০)
পবিত্র কোরআনে আরও বলা হয়েছে, ‘আর ব্যয় কর আল্লাহর পথে, তবে নিজের জীবনকে ধ্বংসের সম্মুখীন কর না। আর মানুষের প্রতি অনুগ্রহ কর। আল্লাহ অনুগ্রহকারীদের ভালোবাসেন।’ (সুরা বাকারা: ১৯৫)
আত্মহত্যাকারীর জন্য জান্নাত হারাম
রাসুলুল্লাহ (সা.) হাদিসে আত্মহত্যার অপরাধে জান্নাত হারাম হওয়ার পাশাপাশি কঠোর শাস্তির কথা উল্লেখ করেছেন। জুন্দুব বিন আব্দুল্লাহ (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে বর্ণনা করেন, এক ব্যক্তি জখম হয়ে (অধৈর্য হয়ে) আত্মহত্যা করে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আল্লাহ বলেন, ‘আমার বান্দা আমার নির্ধারিত সময়ের আগেই নিজের জীবনের ব্যাপারে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। আমি তার ওপর জান্নাত হারাম করে দিলাম।’ (সহিহ্ বুখারি: ১২৭৫)
আত্মহত্যার ভয়ংকর পরিণতি
আবু হুরায়রা (রা.) রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন, ‘যে ব্যক্তি পাহাড় থেকে লাফিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করবে, সে জাহান্নামে অনুরূপভাবে (পাহাড় থেকে লাফিয়ে পড়ে পড়ে) আত্মহত্যা করতে থাকবে। এটা হবে তার স্থায়ী বাসস্থান। যে ব্যক্তি বিষপানে আত্মহত্যা করবে, বিষ তার হাতে থাকবে, জাহান্নামে সে সারাক্ষণ বিষপান করে আত্মহত্যা করতে থাকবে। আর এটা হবে তার স্থায়ী বাসস্থান। আর যে ব্যক্তি লৌহাস্ত্র দিয়ে আত্মহত্যা করবে, সেই লৌহাস্ত্রই তার হাতে থাকবে। জাহান্নামে সে তা নিজ পেটে ঢোকাতে থাকবে, আর সেখানে সে চিরস্থায়ীভাবে থাকবে।’ (সহিহ্ বুখারি: ৫৩৩৩)
আত্মহত্যাকারীর প্রতি ঘৃণা
দুনিয়ায় আত্মহত্যাকারীর প্রতি মানুষের ঘৃণা জন্মায়। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এসব পাপিষ্ঠ ব্যক্তির জানাজার নামাজ পড়েননি। জাবের বিন সামুরা (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এমন এক ব্যক্তিকে নিয়ে আসা হয়েছে, যে লোহার ফলা দ্বারা আত্মহত্যা করেছিল, ফলে তিনি তার জানাজার নামাজ আদায় করেননি।’ (সহিহ্ মুসলিম: ১৬২৪)
কষ্টের সঙ্গেই আছে স্বস্তি
সব বিষয়ে আল্লাহর রহমতই একমাত্র ভরসা। মনে রাখতে হবে, ক্ষণস্থায়ী পৃথিবীর কোনো সংকটই স্থায়ী হয় না। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘কষ্টের সঙ্গেই তো স্বস্তি আছে। অবশ্যই কষ্টের সঙ্গেই স্বস্তি আছে।’ (সুরা ইনশিরাহ: ৫-৬)।
অল্পে তুষ্ট থাকুন
বিলাসিতা, উচ্চ আকাঙ্ক্ষা ও অতি ভোগকে মানুষ সফলতা মনে করে। এসব চাহিদা মুমিনের অন্তর থেকে আল্লাহভীতি দূর করে দেয়। অথচ অল্পে সন্তুষ্ট থাকার মধ্যেই রয়েছে কল্যাণ ও সফলতা। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ইসলামের দিকে হিদায়াতপ্রাপ্ত হয়েছে, যাকে প্রয়োজনমাফিক রিজিক প্রদান করা হয়েছে এবং যে তাতেই পরিতুষ্ট থাকে, সে-ই সফলকাম হয়েছে। (সুনানে ইবনে মাজাহ: ৪১৩৮)
ধৈর্যশীলতার পরিচয়
অধৈর্য মানুষকে আত্মহত্যার পথে নিয়ে যায়। মানবজীবনে ধৈর্যের চেয়ে কল্যাণকর আর কিছু নেই। ধৈর্যের মাধ্যমে অনেক কঠিন বাস্তবতাকে সহজে মেনে নেওয়া যায়। সবচেয়ে বড় সান্ত্বনা হলো, যারা ধৈর্যশীল তাদের সঙ্গে আল্লাহর বিশেষ সঙ্গ থাকে। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘হে মুমিনেরা, তোমরা ধৈর্য ও নামাজের মাধ্যমে সাহায্য চাও, নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।’ (সুরা বাকারা: ১৫৩)
একবার রাসুল (সা.) আনসার সাহাবিদের কিছু লোককে বলেন, ‘যে ব্যক্তি ধৈর্য ধরে, তিনি (আল্লাহ) তাকে ধৈর্যশীলই রাখেন। আর যে অমুখাপেক্ষী হতে চায়, আল্লাহ তাকে অভাবমুক্ত রাখেন। ধৈর্যের চেয়ে বেশি প্রশস্ত ও কল্যাণকর কিছু কখনো তোমাদের দান করা হবে না।’ (সহিহ্ বুখারি: ৬৪৭০)
সব সময় আল্লাহর ওপর ভরসা রাখুন
দুঃখ-দুর্দশা-গ্লানি, যত সংকট আসুক না কেন সবকিছুতেই আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর ভরসা করে তার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট।’ (সুরা তালাক: ৩)
লেখক: মুহাদ্দিস, জামিয়া গাফুরিয়া মাখযানুল উলুম টঙ্গী, গাজীপুর।
নিত্যনতুন ডিভোর্স ঘটছে আমাদের সমাজে। তারপরও কী পরিমাণ অজ্ঞ এ সম্পর্কে সমাজের মানুষগুলো, তার কিছু হাস্যকর ও দুঃখজনক চিত্র দেখুন। সেদিন এক ভাই বললেন, তালাক, এটা তো স্রেফ একটা গালি। যা রাগের মাথায় স্বামীর মুখ দিয়ে বের হয়ে যায়।
৯ মিনিট আগেবন্য প্রাণী হত্যা, বন উজাড় বা পরিবেশ দূষণ প্রতিরোধ করা মুসলমানের জন্য একটি ইমানি দায়িত্ব। প্রকৃতির প্রতি সহানুভূতিশীল মনোভাব এবং সচেতন সংরক্ষণ কেবল আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যম নয়; বরং আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কল্যাণ নিশ্চিত করার পথ।
২ ঘণ্টা আগেনবুওয়াতপ্রাপ্তির আগে থেকেই মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবনে কিছু অলৌকিক নিদর্শন প্রকাশ পেতে শুরু করে, যার মধ্যে সবচেয়ে সুস্পষ্ট ছিল সত্য স্বপ্ন। এই স্বপ্নগুলো এতটাই বাস্তব ছিল যে তা যেন ভোরের আলোর মতোই পরিষ্কারভাবে প্রকাশ পেত।
১২ ঘণ্টা আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৯ ঘণ্টা আগে