মুফতি আবু সওবান
আল্লাহর সৃষ্টির পরতে পরতে ছড়িয়ে আছে অপার বিস্ময়। পানি আল্লাহর বিস্ময়কর এক নিয়ামত। বান্দার প্রতি তাঁর ভালোবাসা ও রহমতের অনন্য নিদর্শন। এর মাধ্যমে মহান আল্লাহ দুনিয়ায় কল্যাণ ও রিজিকের ব্যবস্থা করেন। পবিত্র কোরআনের বহু আয়াতে বৃষ্টির অপার সম্ভাবনার কথা বলা হয়েছে। পৃথিবী সজীব হয়ে ওঠার পেছনে বৃষ্টির অবদান সবচেয়ে বেশি। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তুমি কি দেখো না, আল্লাহ আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেন; এরপর পৃথিবী সবুজ-শ্যামল হয়ে ওঠে।’ (সুরা হজ: ৬৩)
অন্য আয়াতে বৃষ্টির পানির পবিত্রতা ঘোষণা করে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি আকাশ থেকে বর্ষণ করি পবিত্র পানি। তা দিয়ে মৃত ভূমিকে সঞ্জীবিত করা এবং আমার সৃষ্ট বহু জীবজন্তু ও মানুষকে তা পান করানোর জন্য।’ (সুরা ফুরকান: ৪৮-৪৯)
অন্য আয়াতে আরও বিস্তারিত বলা হয়েছে এভাবে, ‘আল্লাহ আকাশ থেকে পানি বর্ষণের মাধ্যমে মৃতপ্রায় ধরিত্রীকে পুনরুজ্জীবিত করেন; তাতে যাবতীয় জীবজন্তুর বিস্তার ঘটান; তাতে বায়ুর দিক পরিবর্তনে এবং আকাশ ও পৃথিবীর মধ্যে নিয়ন্ত্রিত মেঘমালায় জ্ঞানবান জাতির জন্য নিদর্শন রয়েছে।’ (সুরা বাকারা: ১৬৪)
অন্য আয়াতে বৃষ্টিতে ফলমূল উৎপাদনের মাধ্যম বলা হয়েছে। এরশাদ হয়েছে, ‘আর তিনি আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেন, তা দিয়ে তোমাদের জীবিকাস্বরূপ ফলমূল উৎপাদন করেন।’ (সুরা বাকারা: ২২)
বৃষ্টির পানি নদী-সমুদ্র ও ভূগর্ভে প্রাকৃতিক নিয়মে সংরক্ষিত থাকে। এটিও মহান আল্লাহর অনন্য দান। তিনি বলেন, ‘আমি আকাশ থেকে পরিমিতভাবে পানি বর্ষণ করি, তারপর তা ভূমিতে সংরক্ষণ করি। নিশ্চিত জেনো, আমি তা অপসারণ করতেও সক্ষম।’ (সুরা মুমিনুন: ১৮)
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
আল্লাহর সৃষ্টির পরতে পরতে ছড়িয়ে আছে অপার বিস্ময়। পানি আল্লাহর বিস্ময়কর এক নিয়ামত। বান্দার প্রতি তাঁর ভালোবাসা ও রহমতের অনন্য নিদর্শন। এর মাধ্যমে মহান আল্লাহ দুনিয়ায় কল্যাণ ও রিজিকের ব্যবস্থা করেন। পবিত্র কোরআনের বহু আয়াতে বৃষ্টির অপার সম্ভাবনার কথা বলা হয়েছে। পৃথিবী সজীব হয়ে ওঠার পেছনে বৃষ্টির অবদান সবচেয়ে বেশি। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তুমি কি দেখো না, আল্লাহ আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেন; এরপর পৃথিবী সবুজ-শ্যামল হয়ে ওঠে।’ (সুরা হজ: ৬৩)
অন্য আয়াতে বৃষ্টির পানির পবিত্রতা ঘোষণা করে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি আকাশ থেকে বর্ষণ করি পবিত্র পানি। তা দিয়ে মৃত ভূমিকে সঞ্জীবিত করা এবং আমার সৃষ্ট বহু জীবজন্তু ও মানুষকে তা পান করানোর জন্য।’ (সুরা ফুরকান: ৪৮-৪৯)
অন্য আয়াতে আরও বিস্তারিত বলা হয়েছে এভাবে, ‘আল্লাহ আকাশ থেকে পানি বর্ষণের মাধ্যমে মৃতপ্রায় ধরিত্রীকে পুনরুজ্জীবিত করেন; তাতে যাবতীয় জীবজন্তুর বিস্তার ঘটান; তাতে বায়ুর দিক পরিবর্তনে এবং আকাশ ও পৃথিবীর মধ্যে নিয়ন্ত্রিত মেঘমালায় জ্ঞানবান জাতির জন্য নিদর্শন রয়েছে।’ (সুরা বাকারা: ১৬৪)
অন্য আয়াতে বৃষ্টিতে ফলমূল উৎপাদনের মাধ্যম বলা হয়েছে। এরশাদ হয়েছে, ‘আর তিনি আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেন, তা দিয়ে তোমাদের জীবিকাস্বরূপ ফলমূল উৎপাদন করেন।’ (সুরা বাকারা: ২২)
বৃষ্টির পানি নদী-সমুদ্র ও ভূগর্ভে প্রাকৃতিক নিয়মে সংরক্ষিত থাকে। এটিও মহান আল্লাহর অনন্য দান। তিনি বলেন, ‘আমি আকাশ থেকে পরিমিতভাবে পানি বর্ষণ করি, তারপর তা ভূমিতে সংরক্ষণ করি। নিশ্চিত জেনো, আমি তা অপসারণ করতেও সক্ষম।’ (সুরা মুমিনুন: ১৮)
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৪ ঘণ্টা আগেমহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) ছিলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। ছিলেন দয়া ও ভালোবাসার মূর্ত প্রতীক। জাতি, ধর্ম, বর্ণনির্বিশেষে সবার জন্য ছিল তাঁর বুকভরা দরদ আর ভালোবাসা। তাঁর চরিত্রের অতি বিস্ময়কর একটি দিক ছিল, সবার সঙ্গে তিনি ভালো ব্যবহার করতেন। সুন্দর আচরণ করতেন। বিপদে-আপদে পাশে দাঁড়াতেন।
১০ ঘণ্টা আগেপবিত্র কোরআন মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে এমন এক মহামানবের ওপর নাজিল হয়েছে, যিনি ছিলেন উম্মি; যাঁর কোনো অক্ষরজ্ঞান ছিল না। এটিই প্রমাণ করে, এ গ্রন্থের চমকপ্রদ আলংকারিক ভাষা ও শৈলী কোনো নিরক্ষর মানুষের ব্যক্তিগত ভাষা হতে পারে না। এই মহাগ্রন্থের অলৌকিকতা বিশেষ করে এর সাহিত্য ও ভাষাশৈলীতে নিহিত।
১ দিন আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে