ইজাজুল হক, ঢাকা
মুমিন বান্দার অন্যতম সেরা গুণ হলো, সে মানবকল্যাণে নিবেদিতপ্রাণ হবে; মানুষের সুখ-দুঃখে পাশে থাকবে। কল্যাণের পথে তাদের পরিচালিত করবে। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা শ্রেষ্ঠ জাতি, মানুষের কল্যাণেই তোমাদের সৃষ্টি করা হয়েছে। তোমরা সৎ কাজের আদেশ দেবে এবং অন্যায় কাজে বাধা প্রদান করবে।’ (সুরা আলে ইমরান: ১১০)
মুমিন কোনো অন্যায় হতে দেখলে সামর্থ্য অনুযায়ী সেটির প্রতিবাদ করবে। হাদিসে এসেছে, আবু সায়িদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যে কেউ কোনো অন্যায় হতে দেখলে যেন হাত দিয়ে বদলে দিতে চেষ্টা করে। যদি তা না পারে, তবে কথা দিয়ে; তাও না পারলে অন্তর দিয়ে (ঘৃণা করবে)। এটি ইমানের দুর্বলতম স্তর।’ (মুসলিম: ৭৪)
তাই কোথাও জুলুম হতে দেখলে সামর্থ্য থাকলে অবশ্যই প্রতিবাদ করতে হবে। কোথাও মিথ্যা পরিবেশিত হলে, সেখানে অবশ্যই সত্যটি তুলে ধরতে হবে। কারণ, পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘আর তোমরা সত্যকে মিথ্যার সঙ্গে মিশ্রিত কোরো না এবং জেনে-বুঝে সত্য গোপন কোরো না।’ (সুরা বাকারা: ৪২)
জুলুমের প্রতিবাদ করা ইবাদত। কারও প্রতি জুলুম হতে দেখলে সামর্থ্য অনুযায়ী এর প্রতিবাদ জানাতে হবে। এটি বড় সওয়াবের কাজ।এমনকি অত্যাচারী শাসকের সামনেও সত্য কথা বলার জন্য উৎসাহ দিয়েছেন মহানবী (সা.)। তিনি বললেন, ‘অত্যাচারী শাসকের সামনে সত্য কথা বলা সর্বোত্তম জিহাদ।’ (আহমদ: ১৮৮৩০; তিরমিজি: ২১৭৪)
কোনো জাতি যখন সম্মিলিতভাবে অন্যায়ের প্রতিবাদ ছেড়ে দেয়,তখন বিপদ অত্যাসন্ন হয়ে পড়ে। আল্লাহ তাআলা বনি ইসরাইল সম্পর্কে বলেছেন, ‘তারা যেসব গর্হিত কাজ করত, তা থেকে তারা একে অন্যকে বারণ করত না। তারা যা করত, তা কতই-না নিকৃষ্ট।’ (সুরা মায়িদা: ৭৯)
মুমিন বান্দার অন্যতম সেরা গুণ হলো, সে মানবকল্যাণে নিবেদিতপ্রাণ হবে; মানুষের সুখ-দুঃখে পাশে থাকবে। কল্যাণের পথে তাদের পরিচালিত করবে। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা শ্রেষ্ঠ জাতি, মানুষের কল্যাণেই তোমাদের সৃষ্টি করা হয়েছে। তোমরা সৎ কাজের আদেশ দেবে এবং অন্যায় কাজে বাধা প্রদান করবে।’ (সুরা আলে ইমরান: ১১০)
মুমিন কোনো অন্যায় হতে দেখলে সামর্থ্য অনুযায়ী সেটির প্রতিবাদ করবে। হাদিসে এসেছে, আবু সায়িদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যে কেউ কোনো অন্যায় হতে দেখলে যেন হাত দিয়ে বদলে দিতে চেষ্টা করে। যদি তা না পারে, তবে কথা দিয়ে; তাও না পারলে অন্তর দিয়ে (ঘৃণা করবে)। এটি ইমানের দুর্বলতম স্তর।’ (মুসলিম: ৭৪)
তাই কোথাও জুলুম হতে দেখলে সামর্থ্য থাকলে অবশ্যই প্রতিবাদ করতে হবে। কোথাও মিথ্যা পরিবেশিত হলে, সেখানে অবশ্যই সত্যটি তুলে ধরতে হবে। কারণ, পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘আর তোমরা সত্যকে মিথ্যার সঙ্গে মিশ্রিত কোরো না এবং জেনে-বুঝে সত্য গোপন কোরো না।’ (সুরা বাকারা: ৪২)
জুলুমের প্রতিবাদ করা ইবাদত। কারও প্রতি জুলুম হতে দেখলে সামর্থ্য অনুযায়ী এর প্রতিবাদ জানাতে হবে। এটি বড় সওয়াবের কাজ।এমনকি অত্যাচারী শাসকের সামনেও সত্য কথা বলার জন্য উৎসাহ দিয়েছেন মহানবী (সা.)। তিনি বললেন, ‘অত্যাচারী শাসকের সামনে সত্য কথা বলা সর্বোত্তম জিহাদ।’ (আহমদ: ১৮৮৩০; তিরমিজি: ২১৭৪)
কোনো জাতি যখন সম্মিলিতভাবে অন্যায়ের প্রতিবাদ ছেড়ে দেয়,তখন বিপদ অত্যাসন্ন হয়ে পড়ে। আল্লাহ তাআলা বনি ইসরাইল সম্পর্কে বলেছেন, ‘তারা যেসব গর্হিত কাজ করত, তা থেকে তারা একে অন্যকে বারণ করত না। তারা যা করত, তা কতই-না নিকৃষ্ট।’ (সুরা মায়িদা: ৭৯)
কবি কাজী নজরুল ইসলামের লেখা এই পঙ্ক্তিগুলো শুধু কাব্যের সৌন্দর্য নয়, এগুলো একটি চেতনার ঘোষণা। কাজী নজরুল ইসলাম এই চার লাইনের মধ্যে তুলে ধরেছেন ইসলামের সর্বজনীনতা, সাম্যের দীক্ষা এবং মানবতাবাদের এক অভিন্ন বার্তা। কিন্তু আমরা যখন এই কবিতার আলোকে বর্তমান বাংলাদেশের দিকে তাকাই, তখন অনেক প্রশ্ন ভিড়...
৬ ঘণ্টা আগেমানুষ হিসেবে আমাদের একটি স্বভাবজাত চাহিদা হলো, আমরা নিজেদের প্রশংসা শুনতে খুব পছন্দ করি। প্রশংসা মিথ্যা হলেও বলতে বারণ করি না, শুনতেই থাকি। বরং আরও বেশি কামনা করি। এর বিপরীতে নিন্দা বা সমালোচনা একদমই সহ্য করতে পারি না। চরম বাস্তব ও সত্য হলেও সমালোচককে থামিয়ে দিই। ক্ষমতা থাকলে নিন্দুককে দমিয়ে দিই...
১০ ঘণ্টা আগেসুখী সংসার গঠনে স্বামী-স্ত্রী দুজনেই দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হয়। বিশেষ করে স্বামীকে হতে হয় খুব সচেতন, দায়িত্ববান এবং চিন্তাশীল। ঘরে ফিরে স্ত্রীর সঙ্গে তাকে বিভিন্ন কাজে সহযোগিতা করা সচেতন পুরুষের পরিচয়। এটি নবী করিম (সা.)-এর সুন্নত। এতে অত্যন্ত সওয়াবও পাওয়া যায়।
১২ ঘণ্টা আগেবিশ্বাসভঙ্গের এক নির্মম রূপ বিশ্বাসঘাতকতা বা গাদ্দারি। এটি বিশ্বাসের বন্ধন ছিন্ন করে দেয়। বিশ্বাস মানুষের মনে-প্রাণে আস্থার দেয়াল গড়ে তোলে। আর বিশ্বাসঘাতকতা সেই দেয়ালে আঘাত করে ভেঙে ফেলে সবকিছু।
১৯ ঘণ্টা আগে