কাউসার লাবীব
বিয়ে দুজন মানুষের সম্পর্কের স্বীকৃতি। ভালোবাসা, আস্থা, দায়িত্ববোধ ও সহনশীলতার ওপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠে এই সম্পর্ক। বিয়ের মাধ্যমে একজন তার জীবনসঙ্গী খুঁজে পায়, যার সঙ্গে ভাগ করে নেয় সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, আনন্দ-বেদনা। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তাঁর নিদর্শনাবলির মধ্যে রয়েছে—তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের থেকেই স্ত্রীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে প্রশান্তি পাও। আর তিনি তোমাদের মধ্যে ভালোবাসা ও দয়া সৃষ্টি করেছেন। নিশ্চয় এর মধ্যে নিদর্শন রয়েছে সেই জাতির জন্য, যারা চিন্তা করে। (সুরা রুম: ২১)
বিয়ে পবিত্র বন্ধন। ইসলামে বিয়ের গুরুত্ব অপরিসীম। বিয়ে নিছক সামাজিক কোনো উপলক্ষ নয়, এটি আমাদের প্রিয় নবী (সা.)-এর সুন্নত। মুমিন-জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত বিয়ে। প্রতিটি ইবাদত যেমন নবী করিম (সা.)-এর দেখানো পথে করতে হয়, বিয়েও তেমনি। বিয়ের আয়োজনকে কেন্দ্র করে নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা, খাবারের অপচয়, যৌতুক কিংবা গানবাজনার আয়োজন—কোনোটিই ইসলাম সমর্থন করে না।
বিয়ে সহজ একটি ইবাদত। ব্যয়বহুল আয়োজন, উচ্চ আয়ের অধিকারী বর নির্বাচন, যৌতুকের লোভ আর নানা অযাচিত খরচ আমাদের সমাজে বিয়ে কঠিন করে তুলেছে। অযাচিত খরচের আশঙ্কায় অনেক যুবক বিয়ের নাম নিতেই ভয় পায়, অনেক বাবা আর্থিক সংকটের কারণে উপযুক্ত মেয়ে ঘরে রেখে চোখের জলে বুক ভাসায়। অথচ বিয়েতে অহেতুক খরচ সুন্নত পরিপন্থী। আল্লাহর নবী (সা.) বলেন, ‘সর্বাধিক বরকতপূর্ণ বিয়ে, যার খরচ যত সহজ ও স্বাভাবিক হয়।’ (মুসনাদে আহমদ: ২৪৫২৯)। অন্য হাদিসে এসেছে, ‘খরচের দিক থেকে সহজসাধ্য বিয়ে সর্বোত্তম।’ (সুনানে আবু দাউদ: ২১৯)
কোনো কোনো মেয়ের বাবা মনে করেন, মোটা অঙ্কের মোহরানার মধ্যেই মেয়ের সুখ। কিন্তু নবী করিম (সা.) বলেন, ‘কনের বরকতের চিহ্ন হচ্ছে—বিয়ের প্রস্তাব সহজ হওয়া, মোহরানা সহজসাধ্য হওয়া এবং গর্ভধারণ সহজ হওয়া।’ (সহিহুল জামে: ২২৩৫)
পরিমিত মোহরানায় অযাচিত খরচবিহীন যৌতুকমুক্ত বিয়ে আমাদের সমাজে সুফল বয়ে আনতে পারে।
বিয়ে দুজন মানুষের সম্পর্কের স্বীকৃতি। ভালোবাসা, আস্থা, দায়িত্ববোধ ও সহনশীলতার ওপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠে এই সম্পর্ক। বিয়ের মাধ্যমে একজন তার জীবনসঙ্গী খুঁজে পায়, যার সঙ্গে ভাগ করে নেয় সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, আনন্দ-বেদনা। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তাঁর নিদর্শনাবলির মধ্যে রয়েছে—তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের থেকেই স্ত্রীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে প্রশান্তি পাও। আর তিনি তোমাদের মধ্যে ভালোবাসা ও দয়া সৃষ্টি করেছেন। নিশ্চয় এর মধ্যে নিদর্শন রয়েছে সেই জাতির জন্য, যারা চিন্তা করে। (সুরা রুম: ২১)
বিয়ে পবিত্র বন্ধন। ইসলামে বিয়ের গুরুত্ব অপরিসীম। বিয়ে নিছক সামাজিক কোনো উপলক্ষ নয়, এটি আমাদের প্রিয় নবী (সা.)-এর সুন্নত। মুমিন-জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত বিয়ে। প্রতিটি ইবাদত যেমন নবী করিম (সা.)-এর দেখানো পথে করতে হয়, বিয়েও তেমনি। বিয়ের আয়োজনকে কেন্দ্র করে নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা, খাবারের অপচয়, যৌতুক কিংবা গানবাজনার আয়োজন—কোনোটিই ইসলাম সমর্থন করে না।
বিয়ে সহজ একটি ইবাদত। ব্যয়বহুল আয়োজন, উচ্চ আয়ের অধিকারী বর নির্বাচন, যৌতুকের লোভ আর নানা অযাচিত খরচ আমাদের সমাজে বিয়ে কঠিন করে তুলেছে। অযাচিত খরচের আশঙ্কায় অনেক যুবক বিয়ের নাম নিতেই ভয় পায়, অনেক বাবা আর্থিক সংকটের কারণে উপযুক্ত মেয়ে ঘরে রেখে চোখের জলে বুক ভাসায়। অথচ বিয়েতে অহেতুক খরচ সুন্নত পরিপন্থী। আল্লাহর নবী (সা.) বলেন, ‘সর্বাধিক বরকতপূর্ণ বিয়ে, যার খরচ যত সহজ ও স্বাভাবিক হয়।’ (মুসনাদে আহমদ: ২৪৫২৯)। অন্য হাদিসে এসেছে, ‘খরচের দিক থেকে সহজসাধ্য বিয়ে সর্বোত্তম।’ (সুনানে আবু দাউদ: ২১৯)
কোনো কোনো মেয়ের বাবা মনে করেন, মোটা অঙ্কের মোহরানার মধ্যেই মেয়ের সুখ। কিন্তু নবী করিম (সা.) বলেন, ‘কনের বরকতের চিহ্ন হচ্ছে—বিয়ের প্রস্তাব সহজ হওয়া, মোহরানা সহজসাধ্য হওয়া এবং গর্ভধারণ সহজ হওয়া।’ (সহিহুল জামে: ২২৩৫)
পরিমিত মোহরানায় অযাচিত খরচবিহীন যৌতুকমুক্ত বিয়ে আমাদের সমাজে সুফল বয়ে আনতে পারে।
ক্ষমতা বা রাজত্ব পেলে মানুষ আল্লাহ ভোলা হয়ে যায়। হয়ে ওঠে বেপরোয়া ও অহংকারী। দুর্বলের ওপর অবাধে চালায় অত্যাচার ও নিপীড়ন। আসলে ক্ষমতাসীনদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে এটা একটা বড় পরীক্ষা। ক্ষমতা পেয়ে বান্দা কেমন আচরণ করে, সেটাই দেখতে চান আল্লাহ তাআলা। তবে সবাই তো এক না।
৬ ঘণ্টা আগেআল্লাহ তাআলার অফুরন্ত নেয়ামতের অবারিত ঠিকানা জান্নাত। জান্নাতকে পার্থিব নেয়ামত দ্বারা আল্লাহ তাআলা সাজিয়েছেন—যা কোনো চোখ চোখ দেখেনি, কোনো কান শোনেনি এবং কোনো ব্যক্তির অন্তর তা কল্পনাও করতে পারেনি।
৮ ঘণ্টা আগেমহান আল্লাহ আমাদের একমাত্র রিজিকদাতা। সমগ্র সৃষ্টিকুলের রিজিকের ব্যবস্থা তিনিই করে থাকেন। তাই রিজিকের সন্ধানে দিশেহারা নয়, বরং আল্লাহর ইবাদতে মগ্ন থাকা জরুরি। কোরআন ও হাদিসের আলোকে ৪টি আমল করলে রিজিক বৃদ্ধি হবে বলে আশা করা যায়।
৯ ঘণ্টা আগেইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
১৬ ঘণ্টা আগে