ইসলাম ডেস্ক
মানুষ মানুষের জন্য। একজনের বিপদে আরেকজন এগিয়ে আসা মানবতার পরিচয়। অসুস্থতা, দুর্ঘটনা বা অন্য কোনো কারণে মানুষের রক্তের প্রয়োজন হয়। প্রয়োজনের সময় রক্তের কোনো বিকল্প নেই—তাই অন্য কারও কাছ থেকে রক্ত নিতে হয়।
সেই সংকটময় সময়ে একজন সুস্থ সবল মানুষ স্বেচ্ছায় রক্তদান করে একটি প্রাণ বাঁচাতে এগিয়ে আসতে পারেন। পরিচয় দিতে পারেন একজন মহৎ মানুষের।
কারও জীবন রক্ষায় এগিয়ে আসা অত্যন্ত সওয়াবের কাজ। আর তা যদি হয় রক্তদানের মতো মহান কাজ, তাহলে তো কথাই নেই! এ ছাড়া সামর্থ্যবান রক্তদাতাও পরোপকারের মাধ্যমে দৈহিক ও মানসিক দিক দিয়ে ইসলামি মূল্যবোধে উজ্জীবিত হয়ে সুস্থ, সবল ও নিরাপদ থাকেন।
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘যে কারও জীবন বাঁচাল, সে যেন তামাম মানুষকে বাঁচাল।’ (সুরা মায়িদা: ৩২)।
নবীজি (সা.) বলেন, মানুষ যতক্ষণ অন্য মানুষের সহযোগিতায় নিয়োজিত থাকে, আল্লাহ ততক্ষণ তার সহযোগিতা করতে থাকেন। (সহিহ্ মুসলিম: ৬৭৪৬)।
তিনি আরও বলেন, যে অন্যের বিপদ দূর করবে, আল্লাহ কেয়ামতের দিন তার বিপদ দূর করে দেবেন। (সুনানে আবু দাউদ: ৪৮৯৩)
নিজের শরীরের রক্ত দেওয়ার মাধ্যমে একজন মানুষ অপর একজন মানুষের প্রাণ বাঁচাতে সাহায্য করে—এর চেয়ে বড় উপকার আর কী হতে পারে! সুস্থ, সবল মানুষের উচিত স্বেচ্ছায় রক্তদান করে পরোপকারে শামিল হওয়া। নিজে স্বেচ্ছায় রক্ত দেওয়া এবং অন্যকে উৎসাহিত করা।
আমাদের সমাজে রক্ত দেওয়ার বিষয়ে অনেক বিভ্রান্তি ছড়িয়ে আছে। কেউ কেউ মনে করেন, রক্ত দিলে নিজের শরীরে অনেক ঘাটতি হয়। বিষয়টি সঠিক নয়। বরং যেকোনো সুস্থ-সবল মানুষ রক্তদান করলে স্বাস্থ্যের কোনো ক্ষতি হয় না। সামান্য পরিমাণে রক্তদানের মাধ্যমে যদি একটি জীবন বাঁচে—তাহলে নিঃসন্দেহে একটি ভালো কাজ। আর ভালো কাজের মাধ্যমে যদি একে অপরের পাশে দাঁড়ানো যায়, তবেই সমাজে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন দৃঢ় হবে।
মানুষ মানুষের জন্য। একজনের বিপদে আরেকজন এগিয়ে আসা মানবতার পরিচয়। অসুস্থতা, দুর্ঘটনা বা অন্য কোনো কারণে মানুষের রক্তের প্রয়োজন হয়। প্রয়োজনের সময় রক্তের কোনো বিকল্প নেই—তাই অন্য কারও কাছ থেকে রক্ত নিতে হয়।
সেই সংকটময় সময়ে একজন সুস্থ সবল মানুষ স্বেচ্ছায় রক্তদান করে একটি প্রাণ বাঁচাতে এগিয়ে আসতে পারেন। পরিচয় দিতে পারেন একজন মহৎ মানুষের।
কারও জীবন রক্ষায় এগিয়ে আসা অত্যন্ত সওয়াবের কাজ। আর তা যদি হয় রক্তদানের মতো মহান কাজ, তাহলে তো কথাই নেই! এ ছাড়া সামর্থ্যবান রক্তদাতাও পরোপকারের মাধ্যমে দৈহিক ও মানসিক দিক দিয়ে ইসলামি মূল্যবোধে উজ্জীবিত হয়ে সুস্থ, সবল ও নিরাপদ থাকেন।
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘যে কারও জীবন বাঁচাল, সে যেন তামাম মানুষকে বাঁচাল।’ (সুরা মায়িদা: ৩২)।
নবীজি (সা.) বলেন, মানুষ যতক্ষণ অন্য মানুষের সহযোগিতায় নিয়োজিত থাকে, আল্লাহ ততক্ষণ তার সহযোগিতা করতে থাকেন। (সহিহ্ মুসলিম: ৬৭৪৬)।
তিনি আরও বলেন, যে অন্যের বিপদ দূর করবে, আল্লাহ কেয়ামতের দিন তার বিপদ দূর করে দেবেন। (সুনানে আবু দাউদ: ৪৮৯৩)
নিজের শরীরের রক্ত দেওয়ার মাধ্যমে একজন মানুষ অপর একজন মানুষের প্রাণ বাঁচাতে সাহায্য করে—এর চেয়ে বড় উপকার আর কী হতে পারে! সুস্থ, সবল মানুষের উচিত স্বেচ্ছায় রক্তদান করে পরোপকারে শামিল হওয়া। নিজে স্বেচ্ছায় রক্ত দেওয়া এবং অন্যকে উৎসাহিত করা।
আমাদের সমাজে রক্ত দেওয়ার বিষয়ে অনেক বিভ্রান্তি ছড়িয়ে আছে। কেউ কেউ মনে করেন, রক্ত দিলে নিজের শরীরে অনেক ঘাটতি হয়। বিষয়টি সঠিক নয়। বরং যেকোনো সুস্থ-সবল মানুষ রক্তদান করলে স্বাস্থ্যের কোনো ক্ষতি হয় না। সামান্য পরিমাণে রক্তদানের মাধ্যমে যদি একটি জীবন বাঁচে—তাহলে নিঃসন্দেহে একটি ভালো কাজ। আর ভালো কাজের মাধ্যমে যদি একে অপরের পাশে দাঁড়ানো যায়, তবেই সমাজে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন দৃঢ় হবে।
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
৪ ঘণ্টা আগেআত্মীয়তার বন্ধন আছে বলেই পৃথিবী এত সুন্দর। পারস্পরিক সম্পর্কের এ বন্ধন না থাকলে হয়তো পৃথিবীর রূপ ভিন্ন থাকত। মা তার সন্তানের প্রতি, ভাই তার ভাইয়ের প্রতি, স্বামী তার স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসার যে রূপ আমরা দেখতে পাই—তা হয়তো থাকত না। কোরআন ও হাদিসে আত্মীয়তার বন্ধন রক্ষার প্রতি বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেজুলুম আরবি শব্দ। জুলুমের অর্থ ব্যাপক এবং অনেক বিস্তৃত। সাধারণত জুলুম অর্থ নির্যাতন, নিপীড়ন। শরিয়তের পরিভাষায় জুলুম বলা হয়—কোনো উপযুক্ত জিনিসকে উপযুক্ত স্থানে না রেখে অনুপযুক্ত স্থানে রাখা। যে জুলুম করে তাকে জালিম বলা হয়। মানুষ বিভিন্ন পদ্ধতিতে একজন অন্যজনের ওপর জুলুম করে।
১৯ ঘণ্টা আগেমা-বাবা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সম্পদ এবং নিরাপদ আশ্রয়স্থল। তাঁদের আদর-সোহাগে আমাদের জীবনের ভিত্তি রচিত হয়। তাঁদের ত্যাগ ও পরিশ্রমে গড়ে ওঠে সুন্দর ভবিষ্যৎ। তাঁদের ভরসায় আমরা শক্তি পাই এবং তাঁদের দোয়ায় জীবন সার্থক হয়। ইসলাম তাই মা-বাবাকে সর্বোচ্চ সম্মান দিয়েছে এবং তাঁদের প্রতি সদাচরণকে আল্লাহ তাআলার ইবাদতের
১ দিন আগে