আবরার নাঈম
৭ ধরনের গুনাহকে বিধ্বংসী আখ্যা দিয়ে তা থেকে বিরত থাকার জন্য বিশেষভাবে উপদেশ দিয়েছেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। (রিয়াদুস সালেহিন: ১৮০২) কাজগুলো হলো—
১. শিরক করা: পবিত্র কোরআনেও এসেছে, ‘নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর সঙ্গে শরিক করা ক্ষমা করবেন না। এটা ছাড়া অন্য গুনাহ ইচ্ছে হলে ক্ষমা করবেন। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর সঙ্গে শরিক করল, সে মারাত্মক গুনাহে লিপ্ত হলো।’ (সুরা নিসা: ৪৮)
২. জাদুটোনা করা: জাদু শেখা ও করা দুটোই গুনাহের কাজ। জাদুবিদ্যা শেখার প্রতি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘তারা (দুই ফেরেশতা) যাকেই জাদুবিদ্যা শেখাত, তাকে বলে দিত যে তোমরা (জাদু শিখে) কুফুরি কোরো না। নিশ্চয়ই আমরা তোমাদের জন্য পরীক্ষা।’ (সুরা বাকারা: ১০২)
৩. নরহত্যা: এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আল্লাহ যার হত্যা নিষেধ করেছেন, যথার্থ কারণ ছাড়া তাকে হত্যা কোরো না।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ৩৩)
৪. সুদ খাওয়া: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা দ্বিগুণের ওপর দ্বিগুণ সুদ খেয়ো না এবং আল্লাহকে ভয় করো, যেন তোমরা সুফল পাও।’ (সুরা আলে ইমরান: ১৩০)
৫. এতিমের সম্পদ আত্মসাৎ: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই যারা অন্যায়ভাবে এতিমের সম্পদ গ্রাস করে, তারা আসলে নিজেদের পেটে আগুনই ভক্ষণ করে। শিগগিরই তারা প্রবেশ করবে জ্বলন্ত আগুনে।’ (সুরা নিসা: ১০)
৬. যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পালানো: যুদ্ধের ময়দান থেকে শত্রুর ভয়ে পালিয়ে যাওয়া কবিরা গুনাহ। একাধিক হাদিসে বিষয়টি বর্ণিত হয়েছে।
৭. সতী-সাধ্বী নারীকে অপবাদ দেওয়া: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যারা সতী-সাধ্বী সহজ-সরল মুমিন নারীদের প্রতি ব্যভিচারের অপবাদ দেয়, তারা দুনিয়া ও আখেরাতে অভিশপ্ত। তাদের জন্য রয়েছে ভয়াবহ শাস্তি।’ (সুরা নূর: ২৩)
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
৭ ধরনের গুনাহকে বিধ্বংসী আখ্যা দিয়ে তা থেকে বিরত থাকার জন্য বিশেষভাবে উপদেশ দিয়েছেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। (রিয়াদুস সালেহিন: ১৮০২) কাজগুলো হলো—
১. শিরক করা: পবিত্র কোরআনেও এসেছে, ‘নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর সঙ্গে শরিক করা ক্ষমা করবেন না। এটা ছাড়া অন্য গুনাহ ইচ্ছে হলে ক্ষমা করবেন। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর সঙ্গে শরিক করল, সে মারাত্মক গুনাহে লিপ্ত হলো।’ (সুরা নিসা: ৪৮)
২. জাদুটোনা করা: জাদু শেখা ও করা দুটোই গুনাহের কাজ। জাদুবিদ্যা শেখার প্রতি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘তারা (দুই ফেরেশতা) যাকেই জাদুবিদ্যা শেখাত, তাকে বলে দিত যে তোমরা (জাদু শিখে) কুফুরি কোরো না। নিশ্চয়ই আমরা তোমাদের জন্য পরীক্ষা।’ (সুরা বাকারা: ১০২)
৩. নরহত্যা: এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আল্লাহ যার হত্যা নিষেধ করেছেন, যথার্থ কারণ ছাড়া তাকে হত্যা কোরো না।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ৩৩)
৪. সুদ খাওয়া: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা দ্বিগুণের ওপর দ্বিগুণ সুদ খেয়ো না এবং আল্লাহকে ভয় করো, যেন তোমরা সুফল পাও।’ (সুরা আলে ইমরান: ১৩০)
৫. এতিমের সম্পদ আত্মসাৎ: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই যারা অন্যায়ভাবে এতিমের সম্পদ গ্রাস করে, তারা আসলে নিজেদের পেটে আগুনই ভক্ষণ করে। শিগগিরই তারা প্রবেশ করবে জ্বলন্ত আগুনে।’ (সুরা নিসা: ১০)
৬. যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পালানো: যুদ্ধের ময়দান থেকে শত্রুর ভয়ে পালিয়ে যাওয়া কবিরা গুনাহ। একাধিক হাদিসে বিষয়টি বর্ণিত হয়েছে।
৭. সতী-সাধ্বী নারীকে অপবাদ দেওয়া: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যারা সতী-সাধ্বী সহজ-সরল মুমিন নারীদের প্রতি ব্যভিচারের অপবাদ দেয়, তারা দুনিয়া ও আখেরাতে অভিশপ্ত। তাদের জন্য রয়েছে ভয়াবহ শাস্তি।’ (সুরা নূর: ২৩)
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
১২ আগস্ট আন্তর্জাতিক যুব দিবস, যা ২০০০ সাল থেকে জাতিসংঘ বিশ্বব্যাপী পালন করে আসছে। এর উদ্দেশ্য তরুণদের দায়িত্বশীল ও প্রভাবশালী নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা, তাদের সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করা এবং নীতি প্রণয়নে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।
৪ ঘণ্টা আগেযখন একজন মানুষ শারীরিক বা মানসিক দুর্বলতায় ভোগেন, তখন তার পাশে দাঁড়ানো, সান্ত্বনা দেওয়া এবং খোঁজখবর নেওয়া শুধু একটি মানবিক কর্তব্য নয়, বরং ইসলামের দৃষ্টিতে এটি আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের এক অনন্য মাধ্যম। রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাদের শিখিয়েছেন, অসুস্থকে দেখতে যাওয়া মানে আল্লাহর সন্তুষ্টির সন্ধান করা।
৪ ঘণ্টা আগেমানুষ স্বভাবতই আত্মমর্যাদাবোধ সম্পন্ন একটি প্রাণী। এই আত্মমর্যাদা ও সম্মানবোধ স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ তাআলা মানুষকে দান করেছেন। তিনি তাঁর সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে মানুষকে বৈচিত্র্যপূর্ণ রং, আকার ও আকৃতি দিয়ে তৈরি করেছেন।
৬ ঘণ্টা আগেকোনো ভালো কাজ, ইবাদত ও আমল আল্লাহর নিকট কবুল হওয়ার অপরিহার্য শর্ত হলো বিশুদ্ধ নিয়ত। বিশুদ্ধ নিয়ত মানে লোকদেখানো মনোভাব বর্জন করে কেবল আল্লাহকে রাজি ও সন্তুষ্ট করার উদ্দেশ্যে ইবাদতটি পালন করা। নিয়ত যার যেমন, সে প্রতিদানও পাবে তেমন।
৭ ঘণ্টা আগে