আবরার নাঈম, ইসলামবিষয়ক গবেষক
রোজা গুনাহের ঢালস্বরূপ। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘রোজা ঢালস্বরূপ।’ (সহিহ মুসলিম: ২৫৯৫)। অর্থাৎ যুদ্ধের ময়দানে ঢাল যেমন শত্রুর আঘাত থেকে বাঁচায় যতক্ষণ না তা ফেটে বা ছিঁড়ে যায়। তেমনি রোজাও মানুষকে পাপ থেকে বাঁচতে ঢাল হিসেবে কাজ করে, যতক্ষণ না রোজাকে বিনষ্ট করা হয়।
যেসব কাজে রোজার প্রাণ নষ্ট হয়, তার মধ্যে রয়েছে—এক. গিবত: গিবত বা পরচর্চা মৃত ভাইয়ের গোশত ভক্ষণের সমতুল্য। দুই. মিথ্যা বলা: মিথ্যাচার করা সবচেয়ে বড় কবিরা গুনাহের একটি এবং মুনাফেকির লক্ষ্মণ। তিন. অপবাদ: অপবাদ দেওয়া সর্বদাই মারাত্মক অপরাধ ও কবিরা গুনাহ। রোজা রেখে এসব গুনাহে লিপ্ত হওয়া আরও জঘন্য পাপ।
রোজাদারের প্রতি আল্লাহর সন্তুষ্টির কথা হাদিসে এসেছে। রোজা তাঁর জন্য এবং তিনিই এর প্রতিদান দেবেন। তবে রোজা রেখে এসব মন্দ কাজ করলে মহান আল্লাহ এতই নাখোশ হন যে আল্লাহর কাছে রোজাদারের রোজার কোনো মূল্যই থাকে না। দিনভর পানাহার থেকে উপবাস থাকা তখন অর্থহীন হয়ে যায়। আল্লাহ তাআলা তার রোজার প্রতি ভ্রুক্ষেপই করেন না; প্রতিদান তো দূরের কথা।
হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, নবী (সা.) বলেছেন, ‘অন্যায় কথাবার্তা (গিবত, মিথ্যা, গালিগালাজ, অপবাদ, অভিসম্পাত ইত্যাদি) ও কাজ যে লোক (রোজা থাকা অবস্থায়) ছেড়ে না দেয়, তার পানাহার ত্যাগ আল্লাহ তাআলার কোনো প্রয়োজন নেই।’ (তিরমিজি: ৭০৭)
আরও খবর পড়ুন:
রোজা গুনাহের ঢালস্বরূপ। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘রোজা ঢালস্বরূপ।’ (সহিহ মুসলিম: ২৫৯৫)। অর্থাৎ যুদ্ধের ময়দানে ঢাল যেমন শত্রুর আঘাত থেকে বাঁচায় যতক্ষণ না তা ফেটে বা ছিঁড়ে যায়। তেমনি রোজাও মানুষকে পাপ থেকে বাঁচতে ঢাল হিসেবে কাজ করে, যতক্ষণ না রোজাকে বিনষ্ট করা হয়।
যেসব কাজে রোজার প্রাণ নষ্ট হয়, তার মধ্যে রয়েছে—এক. গিবত: গিবত বা পরচর্চা মৃত ভাইয়ের গোশত ভক্ষণের সমতুল্য। দুই. মিথ্যা বলা: মিথ্যাচার করা সবচেয়ে বড় কবিরা গুনাহের একটি এবং মুনাফেকির লক্ষ্মণ। তিন. অপবাদ: অপবাদ দেওয়া সর্বদাই মারাত্মক অপরাধ ও কবিরা গুনাহ। রোজা রেখে এসব গুনাহে লিপ্ত হওয়া আরও জঘন্য পাপ।
রোজাদারের প্রতি আল্লাহর সন্তুষ্টির কথা হাদিসে এসেছে। রোজা তাঁর জন্য এবং তিনিই এর প্রতিদান দেবেন। তবে রোজা রেখে এসব মন্দ কাজ করলে মহান আল্লাহ এতই নাখোশ হন যে আল্লাহর কাছে রোজাদারের রোজার কোনো মূল্যই থাকে না। দিনভর পানাহার থেকে উপবাস থাকা তখন অর্থহীন হয়ে যায়। আল্লাহ তাআলা তার রোজার প্রতি ভ্রুক্ষেপই করেন না; প্রতিদান তো দূরের কথা।
হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, নবী (সা.) বলেছেন, ‘অন্যায় কথাবার্তা (গিবত, মিথ্যা, গালিগালাজ, অপবাদ, অভিসম্পাত ইত্যাদি) ও কাজ যে লোক (রোজা থাকা অবস্থায়) ছেড়ে না দেয়, তার পানাহার ত্যাগ আল্লাহ তাআলার কোনো প্রয়োজন নেই।’ (তিরমিজি: ৭০৭)
আরও খবর পড়ুন:
আল্লাহর সন্তুষ্টি, প্রেম ও ভালোবাসা অর্জনের এক অনন্য প্রেমময় ও তুলনাহীন ইবাদত হজ। আজকের লেখায় আলোচনা করব হজের প্রকারভেদ, হজের প্রয়োজনীয় মাসআলা ও আহকাম বিষয়ে।
১৪ ঘণ্টা আগেমুমিনের বহুল প্রত্যাশিত ইবাদত হজে মাবরুর। ‘হজে মাবরুর’ হজের একটি পরিভাষা। সহজে বললে, হজে মাবরুর হলো সেই হজ, যা আল্লাহর কাছে কবুল হয়। হজ পালনের সময় বিশুদ্ধ নিয়ত থাকা...
১ দিন আগেপ্রতি মাসে তিন দিন রোজা রাখার মধ্যে বেশ ফজিলত রয়েছে। হাদিসের ভাষায় এই তিনটি রোজাকে বলায় হয় আইয়ামে বিজের রোজা। এই রোজা প্রতি আরবি মাসের তেরো, চৌদ্দ ও পনেরো তারিখে রাখতে হয়।
২ দিন আগেএকজন মুসলমানের জীবনে ইমান এক অমূল্য সম্পদ। তবে সৎকার ছাড়া ইমানও মূল্যহীন। আসুন, ইমান ও সৎকাজের পুরস্কার সম্পর্কে সংক্ষেপে জেনে নিই।
২ দিন আগে