খায়রুল বাসার নির্ঝর
মঞ্চ ও টিভিপর্দার অভিনেত্রী সাদিকা স্বর্ণা কাজ করেছেন ‘অলাতচক্র’-তে। কিন্তু এ চলচ্চিত্রে অভিনয় করে মোটেই খুশি নন তিনি।
আহমদ ছফার যে উপন্যাস থেকে ‘অলাতচক্র’ নির্মিত হয়েছে, তাতে অর্চনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। অর্চনার পরিচয় দিতে গিয়ে আহমদ ছফা ওই উপন্যাসে লিখেছেন, ‘অর্চনার সঙ্গে আমার পরিচয় অনেক দিনের। চিঠির মাধ্যমে যোগাযোগ হয়েছিল। ওর সঙ্গে আমার সম্পর্ক খুবই খোলামেলা। আমরা পরস্পরকে তুমি সম্বোধন করি। মাঝে মাঝে আমার অবস্থা যখন খুবই অসহ্য হয়ে ওঠে, কয়েক ঘণ্টা ওদের ওখানে কাটিয়ে মনটাকে ঝরঝরে করে তুলি।’
সাদিকা স্বর্ণার অভিযোগ, এ চরিত্রের কথা বলেই তাকে অলাতচক্র চলচ্চিত্রে অভিনয়ের প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল। স্ক্রিপ্টেও এ চরিত্রের গল্প ছিল। কিন্তু একপর্যায়ে এসে ঘটনা মোড় নিয়েছে অন্যদিকে।
অলাতচক্রে আপনাকে দেখলাম…
তাই? ধন্যবাদ। কেমন হলো ছবিটা? ভালো লেগেছে আপনার?
খারাপ লাগেনি। পরিচ্ছন্ন আছে…
ভালো হলেই ভালো। শুভকামনা ছবিটির জন্য।
প্রিমিয়ার শো-তে আপনাকে খুঁজেছিলাম। যাননি?
যাইনি আমি। এভাবে ছবিটিতে উপস্থিত হতে চাইনি আমি।
অলাতচক্রে আপনার উপস্থিতি মাত্র একটি দৃশ্যে। সেখানেও স্পষ্টভাবে বোঝা যাচ্ছে না। আপনার যে চরিত্র, অর্চনা, তার কোন গল্প নেই ছবিতে। অভিনয় করার আগে এটা জানতেন?
গল্পটা ছিল। আমাকে যে চরিত্র দেখিয়ে রাজি করিয়েছিল, সেটা ছিল খুব শক্তিশালী চরিত্র। নইলে কেন করবো আমি? প্রথমদিন শুটিংয়ে গিয়ে মাত্র একটি দৃশ্যে কাজ করেছি। তারপর কোন অজানা কারণে আর অর্চনা চরিত্রের শুটিং হয়নি। উল্টো আমাকে বলা হয়েছে- জয়া আপার ডেট পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ আমি তাদের কলের অপেক্ষায় ছিলাম। তারা আমার ডেট ক্যান্সেল করেছে।
এরপর পরিচালকের সঙ্গে আর যোগাযোগ হয়নি?
না। এমনকি প্রিমিয়ার শো-এর আমন্ত্রণও জানানো হয়নি আমাকে। পরিচালক দায়সারাভাবে একটি মেসেজ পাঠিয়েছিল। আমাকে একটিবারের জন্য কলও করেনি। প্রিমিয়ার শোতে যেতেও বলেনি।
ছবিটির পোস্টারে, প্রোমোশনে কোথাও আপনার নামও নেই। খারাপ লাগেনি?
তাতে কিছু যায় আসে না। সত্যি বলতে আমার কোন আক্ষেপও নেই। তবে আমি বলবো- এটা নিশ্চয়ই একজন আর্টিস্টের প্রতি অবিচার। যে প্রতিশ্রুতি আমাকে দেয়া হয়েছিল, সেটা তারা ভঙ্গ করেছে।
মঞ্চ ও টিভিপর্দার অভিনেত্রী সাদিকা স্বর্ণা কাজ করেছেন ‘অলাতচক্র’-তে। কিন্তু এ চলচ্চিত্রে অভিনয় করে মোটেই খুশি নন তিনি।
আহমদ ছফার যে উপন্যাস থেকে ‘অলাতচক্র’ নির্মিত হয়েছে, তাতে অর্চনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। অর্চনার পরিচয় দিতে গিয়ে আহমদ ছফা ওই উপন্যাসে লিখেছেন, ‘অর্চনার সঙ্গে আমার পরিচয় অনেক দিনের। চিঠির মাধ্যমে যোগাযোগ হয়েছিল। ওর সঙ্গে আমার সম্পর্ক খুবই খোলামেলা। আমরা পরস্পরকে তুমি সম্বোধন করি। মাঝে মাঝে আমার অবস্থা যখন খুবই অসহ্য হয়ে ওঠে, কয়েক ঘণ্টা ওদের ওখানে কাটিয়ে মনটাকে ঝরঝরে করে তুলি।’
সাদিকা স্বর্ণার অভিযোগ, এ চরিত্রের কথা বলেই তাকে অলাতচক্র চলচ্চিত্রে অভিনয়ের প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল। স্ক্রিপ্টেও এ চরিত্রের গল্প ছিল। কিন্তু একপর্যায়ে এসে ঘটনা মোড় নিয়েছে অন্যদিকে।
অলাতচক্রে আপনাকে দেখলাম…
তাই? ধন্যবাদ। কেমন হলো ছবিটা? ভালো লেগেছে আপনার?
খারাপ লাগেনি। পরিচ্ছন্ন আছে…
ভালো হলেই ভালো। শুভকামনা ছবিটির জন্য।
প্রিমিয়ার শো-তে আপনাকে খুঁজেছিলাম। যাননি?
যাইনি আমি। এভাবে ছবিটিতে উপস্থিত হতে চাইনি আমি।
অলাতচক্রে আপনার উপস্থিতি মাত্র একটি দৃশ্যে। সেখানেও স্পষ্টভাবে বোঝা যাচ্ছে না। আপনার যে চরিত্র, অর্চনা, তার কোন গল্প নেই ছবিতে। অভিনয় করার আগে এটা জানতেন?
গল্পটা ছিল। আমাকে যে চরিত্র দেখিয়ে রাজি করিয়েছিল, সেটা ছিল খুব শক্তিশালী চরিত্র। নইলে কেন করবো আমি? প্রথমদিন শুটিংয়ে গিয়ে মাত্র একটি দৃশ্যে কাজ করেছি। তারপর কোন অজানা কারণে আর অর্চনা চরিত্রের শুটিং হয়নি। উল্টো আমাকে বলা হয়েছে- জয়া আপার ডেট পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ আমি তাদের কলের অপেক্ষায় ছিলাম। তারা আমার ডেট ক্যান্সেল করেছে।
এরপর পরিচালকের সঙ্গে আর যোগাযোগ হয়নি?
না। এমনকি প্রিমিয়ার শো-এর আমন্ত্রণও জানানো হয়নি আমাকে। পরিচালক দায়সারাভাবে একটি মেসেজ পাঠিয়েছিল। আমাকে একটিবারের জন্য কলও করেনি। প্রিমিয়ার শোতে যেতেও বলেনি।
ছবিটির পোস্টারে, প্রোমোশনে কোথাও আপনার নামও নেই। খারাপ লাগেনি?
তাতে কিছু যায় আসে না। সত্যি বলতে আমার কোন আক্ষেপও নেই। তবে আমি বলবো- এটা নিশ্চয়ই একজন আর্টিস্টের প্রতি অবিচার। যে প্রতিশ্রুতি আমাকে দেয়া হয়েছিল, সেটা তারা ভঙ্গ করেছে।
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী জন্মগ্রহণ করেন ১৯৩৬ সালের ২৩ জুন। দীর্ঘ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগে অধ্যাপনা করেছেন। বর্তমানে বিভাগটির ইমেরিটাস অধ্যাপক। মার্কসবাদী চিন্তা-চেতনায় উদ্বুদ্ধ অধ্যাপক চৌধুরী নতুন দিগন্ত পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক।
২ দিন আগে‘বাংলাদেশের মানুষ যদি দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ কিংবা অনুপাতভিত্তিক ভোটব্যবস্থা বুঝত! উল্টো তারা বলবে, আমরা এসব বুঝি না! আমি তোমাকে ভোট দেব, কয় টাকা দেবে? সহজ ভাষায় বললে বিষয়টি তা-ই—তুমি টাকা দাও, আমি ভোট দেব—দেশে ভোটের চর্চা এমনই।’
৯ দিন আগেগত বছর জুলাই মাসে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় সহিংসতায় সহস্রাধিক হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে (আইসিটি) মামলার বিচার প্রক্রিয়াসহ নানা দিক নিয়ে ডয়চে ভেলের সঙ্গে কথা বলেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী
১৩ দিন আগেড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বাংলাদেশের একজন খ্যাতনামা অর্থনীতিবিদ। বর্তমানে তিনি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো এবং বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) বাস্তবায়ন বিষয়ে বেসরকারি উদ্যোগে গঠিত নাগরিক প্ল্যাটফর্মের আহ্বায়ক।
২৩ দিন আগে