আজকের পত্রিকা
চট্টগ্রাম ফুল ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন। তিনি বলেন, করোনায় খুব খারাপ সময় কাটছে ফুল ব্যবসায়ীদের। দোকানে ফুল পচে যাচ্ছে। দোকান বন্ধ থাকায় অনেক ব্যবসায়ী-কর্মচারী মানবেতর জীবন যাপন করছেন। বিস্তারিত বলেছেন আজকের পত্রিকাকে।
প্রশ্ন: ফুল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত কত মালিক–শ্রমিক রয়েছেন চট্টগ্রামে?
জসিম উদ্দিন: চট্টগ্রামের প্রায় চার শ ফুলের দোকান রয়েছে। এর সঙ্গে মালিক, শ্রমিকসহ তিন হাজার লোক জড়িত। এ তিন হাজার পরিবারের এখন চরম দুর্দিন যাচ্ছে। কেউ আমাদের খবর রাখেন না।
প্রশ্ন: বর্তমানে ফুলের চাহিদা কেমন?
জসিম উদ্দিন: ফুল ব্যবহার হয়, এমন সব অনুষ্ঠান বন্ধ। যেমন বিয়ে, আক্দ, আকিকা, জন্মদিন ও বিভিন্ন রাজনৈতিক অনুষ্ঠান। এসব বন্ধ থাকায় ফুলের চাহিদা নেই। করোনার মহামারি শুরু থেকে এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। সামাজিক অনুষ্ঠান না থাকায় ফুলের কদর নেই। তাই আমরা অবহেলিত।
প্রশ্ন: সরকারি ত্রাণ বা প্রণোদনা পেয়েছেন কি না?
জসিম উদ্দিন: আমরা প্রতিবছর গড়ে ২০ হাজার টাকা করে কর প্রদান করি। সরকারি বিভিন্ন সংস্থা মিলে আমাদের এ খাত থেকে প্রতিবছর এক কোটি পায়। ফুলের দোকানের ৪০০ জন মালিক রয়েছেন। আমরাই শ্রমিকদের বেতন–ভাতা দিতে হয়েছে প্রতি মাসে মাসে। কিন্তু আমরা কোরো ধরনের প্রণোদনা তো পাইনি। আমাদের শ্রমিকেরা ত্রাণ পায়নি। শ্রমিকেরা সরকারি ত্রাণ পেলে আমাদের ভালো লাগত।
প্রশ্ন: করোনার এ সময়ে আপনাদের ক্ষতির পরিমাণ কত হতে পারে?
জসিম উদ্দিন: করোনাকালে ফুল ব্যবসায়ীদের প্রায় ১০০ কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে। আমাদের ব্যবসা হয়নি; বরং শ্রমিকদের বেতন ও ভাতা দিতে হয়েছে। এই টাকাগুলো আমাদের পকেট থেকে গেছে।
প্রশ্ন: সরকারে কাছে আপনাদের দাবি কী?
জসিম উদ্দিন: লকডাউন খুলে দিয়েছে সরকার। কিন্তু আমাদের ফুলের চাহিদা যা যা প্রয়োজন তা এখনো চালু হয়নি। আমাদের দাবি হচ্ছে বিয়ে, কমিউনিটি সেন্টার খুলে দিতে হবে। অনুষ্ঠান চালু করতে হবে। আমাদের দোকানে প্রতিদিনই ফুল পচে নষ্ট হচ্ছে।
চট্টগ্রাম ফুল ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন। তিনি বলেন, করোনায় খুব খারাপ সময় কাটছে ফুল ব্যবসায়ীদের। দোকানে ফুল পচে যাচ্ছে। দোকান বন্ধ থাকায় অনেক ব্যবসায়ী-কর্মচারী মানবেতর জীবন যাপন করছেন। বিস্তারিত বলেছেন আজকের পত্রিকাকে।
প্রশ্ন: ফুল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত কত মালিক–শ্রমিক রয়েছেন চট্টগ্রামে?
জসিম উদ্দিন: চট্টগ্রামের প্রায় চার শ ফুলের দোকান রয়েছে। এর সঙ্গে মালিক, শ্রমিকসহ তিন হাজার লোক জড়িত। এ তিন হাজার পরিবারের এখন চরম দুর্দিন যাচ্ছে। কেউ আমাদের খবর রাখেন না।
প্রশ্ন: বর্তমানে ফুলের চাহিদা কেমন?
জসিম উদ্দিন: ফুল ব্যবহার হয়, এমন সব অনুষ্ঠান বন্ধ। যেমন বিয়ে, আক্দ, আকিকা, জন্মদিন ও বিভিন্ন রাজনৈতিক অনুষ্ঠান। এসব বন্ধ থাকায় ফুলের চাহিদা নেই। করোনার মহামারি শুরু থেকে এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। সামাজিক অনুষ্ঠান না থাকায় ফুলের কদর নেই। তাই আমরা অবহেলিত।
প্রশ্ন: সরকারি ত্রাণ বা প্রণোদনা পেয়েছেন কি না?
জসিম উদ্দিন: আমরা প্রতিবছর গড়ে ২০ হাজার টাকা করে কর প্রদান করি। সরকারি বিভিন্ন সংস্থা মিলে আমাদের এ খাত থেকে প্রতিবছর এক কোটি পায়। ফুলের দোকানের ৪০০ জন মালিক রয়েছেন। আমরাই শ্রমিকদের বেতন–ভাতা দিতে হয়েছে প্রতি মাসে মাসে। কিন্তু আমরা কোরো ধরনের প্রণোদনা তো পাইনি। আমাদের শ্রমিকেরা ত্রাণ পায়নি। শ্রমিকেরা সরকারি ত্রাণ পেলে আমাদের ভালো লাগত।
প্রশ্ন: করোনার এ সময়ে আপনাদের ক্ষতির পরিমাণ কত হতে পারে?
জসিম উদ্দিন: করোনাকালে ফুল ব্যবসায়ীদের প্রায় ১০০ কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে। আমাদের ব্যবসা হয়নি; বরং শ্রমিকদের বেতন ও ভাতা দিতে হয়েছে। এই টাকাগুলো আমাদের পকেট থেকে গেছে।
প্রশ্ন: সরকারে কাছে আপনাদের দাবি কী?
জসিম উদ্দিন: লকডাউন খুলে দিয়েছে সরকার। কিন্তু আমাদের ফুলের চাহিদা যা যা প্রয়োজন তা এখনো চালু হয়নি। আমাদের দাবি হচ্ছে বিয়ে, কমিউনিটি সেন্টার খুলে দিতে হবে। অনুষ্ঠান চালু করতে হবে। আমাদের দোকানে প্রতিদিনই ফুল পচে নষ্ট হচ্ছে।
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী জন্মগ্রহণ করেন ১৯৩৬ সালের ২৩ জুন। দীর্ঘ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগে অধ্যাপনা করেছেন। বর্তমানে বিভাগটির ইমেরিটাস অধ্যাপক। মার্কসবাদী চিন্তা-চেতনায় উদ্বুদ্ধ অধ্যাপক চৌধুরী নতুন দিগন্ত পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক।
১ দিন আগে‘বাংলাদেশের মানুষ যদি দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ কিংবা অনুপাতভিত্তিক ভোটব্যবস্থা বুঝত! উল্টো তারা বলবে, আমরা এসব বুঝি না! আমি তোমাকে ভোট দেব, কয় টাকা দেবে? সহজ ভাষায় বললে বিষয়টি তা-ই—তুমি টাকা দাও, আমি ভোট দেব—দেশে ভোটের চর্চা এমনই।’
৮ দিন আগেগত বছর জুলাই মাসে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় সহিংসতায় সহস্রাধিক হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে (আইসিটি) মামলার বিচার প্রক্রিয়াসহ নানা দিক নিয়ে ডয়চে ভেলের সঙ্গে কথা বলেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী
১২ দিন আগেড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বাংলাদেশের একজন খ্যাতনামা অর্থনীতিবিদ। বর্তমানে তিনি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো এবং বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) বাস্তবায়ন বিষয়ে বেসরকারি উদ্যোগে গঠিত নাগরিক প্ল্যাটফর্মের আহ্বায়ক।
২৩ দিন আগে