যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন শেষে হেরে যাওয়ার পরও তাঁর হোয়াইট হাউস ছেড়ে আসা ঠিক হয়নি। স্থানীয় সময় গতকাল রোববার যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যের লিটিজ বিমানবন্দরে দেওয়া এক ভাষণে এই দাবি করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আগামী ৫ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এবার নিয়ে টানা তৃতীয়বার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়তে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রার্থী হিসেবে প্রচারের মাত্র দুদিন আগে সাবেক এই প্রেসিডেন্ট পেনসিলভানিয়ার সমাবেশে সমর্থকদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমার হোয়াইট হাউস ছেড়ে আসা উচিত হয়নি।’
এ সময় রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট জালিয়াতি নিয়ে আবারও কথা বলেন। এ সময় তিনি ভোট জালিয়াতির খবর প্রচারের জন্য সাংবাদিকদের দায়ী করেন এবং বলেন, ‘সাংবাদিকদের গুলি করা হলে আমি খুব একটা আপত্তি করব না।’
ডোনাল্ড ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, তিনি ২০২৪ সালের নির্বাচনের হারলে সেই ফলাফল মেনে নেবেন না। সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে ট্রাম্প একাধিকবার বলেছেন, তিনি যদি ২০২৪ সালের নির্বাচনে হেরে যান, তবে এর একমাত্র যুক্তিসংগত ব্যাখ্যা হবে, ডেমোক্র্যাটরা তাঁর সঙ্গে ‘প্রতারণা’ করেছে।
রোববার পেনসিলভানিয়ার লিটিজে দেওয়া ভাষণে ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ও বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতার গুরুত্ব নিয়ে কথা বলতে অস্বীকার করেন। তার বদলে ডেমোক্রেটিক পার্টির সমালোচনা করে ক্ষোভ প্রকাশ করে দলটিকে ‘অসুর বা দানব’ বলে অভিহিত করেন।
বক্তব্যে ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রথম শাসনামলের স্মৃতিচারণ করেন। এ সময় তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্ত নিরাপত্তার বর্তমান অবস্থা নিয়ে তাঁর মেয়াদের শেষ দিকের গৃহীত পদক্ষেপের দিকে ইঙ্গিত করে বলেন, ট্রাম্প বলেছেন, এর আগেরবার হোয়াইট হাউস ছেড়ে দেওয়ায় তিনি দুঃখিত।
ট্রাম্প বলেন, ‘সত্যি বলতে, আমার কখনোই (হোয়াইট হাউস) ছাড়া উচিত ছিল না। আমরা (তখন) এত ভালো করেছি, আমাদের এমন একটি দারুণ...।’ —এরপর ট্রাম্প তাঁর এই বিষয়ে বক্তব্য বন্ধ করে দেন এবং অন্য বিষয়ে নিজের বক্তব্য শুরু করে দেন।
ট্রাম্পের এই এই মন্তব্য ২০২০ সালের নির্বাচনে পরাজয়ের কিছুদিন পর তাঁর কয়েকজন সহকারীদের কাছে বলা কথার প্রতিধ্বনি। সে সময় ট্রাম্প তাঁর সহকারীদের কয়েকজনকে বলেছিলেন, তিনি হোয়াইট হাউস ছেড়ে যাবেন না। ট্রাম্পের এক সহকারী বলেন, ট্রাম্প তাঁকে বলেছিলেন যে, ‘আমি কোনোভাবেই (হোয়াইট হাউস) ছাড়ব না।’ অপর এক সহকারীকে বলেন, ট্রাম্প তাঁকে বলেছিলেন, ‘আমরা কখনোই এখান (হোয়াইট হাউস) থেকে যাচ্ছি না’ এবং ‘নির্বাচনে জেতার পর আমি কী কারণে ছেড়ে যাব?’
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন শেষে হেরে যাওয়ার পরও তাঁর হোয়াইট হাউস ছেড়ে আসা ঠিক হয়নি। স্থানীয় সময় গতকাল রোববার যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যের লিটিজ বিমানবন্দরে দেওয়া এক ভাষণে এই দাবি করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আগামী ৫ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এবার নিয়ে টানা তৃতীয়বার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়তে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রার্থী হিসেবে প্রচারের মাত্র দুদিন আগে সাবেক এই প্রেসিডেন্ট পেনসিলভানিয়ার সমাবেশে সমর্থকদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমার হোয়াইট হাউস ছেড়ে আসা উচিত হয়নি।’
এ সময় রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট জালিয়াতি নিয়ে আবারও কথা বলেন। এ সময় তিনি ভোট জালিয়াতির খবর প্রচারের জন্য সাংবাদিকদের দায়ী করেন এবং বলেন, ‘সাংবাদিকদের গুলি করা হলে আমি খুব একটা আপত্তি করব না।’
ডোনাল্ড ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, তিনি ২০২৪ সালের নির্বাচনের হারলে সেই ফলাফল মেনে নেবেন না। সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে ট্রাম্প একাধিকবার বলেছেন, তিনি যদি ২০২৪ সালের নির্বাচনে হেরে যান, তবে এর একমাত্র যুক্তিসংগত ব্যাখ্যা হবে, ডেমোক্র্যাটরা তাঁর সঙ্গে ‘প্রতারণা’ করেছে।
রোববার পেনসিলভানিয়ার লিটিজে দেওয়া ভাষণে ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ও বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতার গুরুত্ব নিয়ে কথা বলতে অস্বীকার করেন। তার বদলে ডেমোক্রেটিক পার্টির সমালোচনা করে ক্ষোভ প্রকাশ করে দলটিকে ‘অসুর বা দানব’ বলে অভিহিত করেন।
বক্তব্যে ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রথম শাসনামলের স্মৃতিচারণ করেন। এ সময় তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্ত নিরাপত্তার বর্তমান অবস্থা নিয়ে তাঁর মেয়াদের শেষ দিকের গৃহীত পদক্ষেপের দিকে ইঙ্গিত করে বলেন, ট্রাম্প বলেছেন, এর আগেরবার হোয়াইট হাউস ছেড়ে দেওয়ায় তিনি দুঃখিত।
ট্রাম্প বলেন, ‘সত্যি বলতে, আমার কখনোই (হোয়াইট হাউস) ছাড়া উচিত ছিল না। আমরা (তখন) এত ভালো করেছি, আমাদের এমন একটি দারুণ...।’ —এরপর ট্রাম্প তাঁর এই বিষয়ে বক্তব্য বন্ধ করে দেন এবং অন্য বিষয়ে নিজের বক্তব্য শুরু করে দেন।
ট্রাম্পের এই এই মন্তব্য ২০২০ সালের নির্বাচনে পরাজয়ের কিছুদিন পর তাঁর কয়েকজন সহকারীদের কাছে বলা কথার প্রতিধ্বনি। সে সময় ট্রাম্প তাঁর সহকারীদের কয়েকজনকে বলেছিলেন, তিনি হোয়াইট হাউস ছেড়ে যাবেন না। ট্রাম্পের এক সহকারী বলেন, ট্রাম্প তাঁকে বলেছিলেন যে, ‘আমি কোনোভাবেই (হোয়াইট হাউস) ছাড়ব না।’ অপর এক সহকারীকে বলেন, ট্রাম্প তাঁকে বলেছিলেন, ‘আমরা কখনোই এখান (হোয়াইট হাউস) থেকে যাচ্ছি না’ এবং ‘নির্বাচনে জেতার পর আমি কী কারণে ছেড়ে যাব?’
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
২ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
২ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
২ ঘণ্টা আগে