ঢাকা: সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার ওয়েবসাইটে নতুন একটি সেকশন চালু করেছেন। ফেসবুক এবং টুইটারে নিষিদ্ধ হলেও ওয়েবসাইটের এই অংশে তার পোস্টগুলো সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করা যাবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে 'ডেস্ক' নামে একট সেকশন চালু করা হয়েছে। 'ফ্রম দ্য ডেস্ক অব ডোনাল্ড জে ট্রাম্প' শীর্ষক এ সেকশনটি অনেকটা নিউজ ফিডের মতো। যেখানে বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট পোস্ট করা যায়। সেটি ফেসবুক বা টাইটারে শেয়ার করার পাশাপাশি লাভ রিয়েক্টও দেওয়া যায়।
ট্রাম্পের ক্যাম্পেইন ম্যানেজার ব্র্যাড পার্সক্যাল-এর ডিজিটাল সার্ভিসেস কোম্পানি এই সেকশনটি তৈরি করে দিয়েছে।
গত জানুয়ারিতে ট্রাম্প সমর্থকরা ক্যাপিটল হিলে প্রবেশ করে ব্যাপক ভাঙচুর চালান। এ ঘটনায় পুলিশসহ কয়েকজন নিহতও হন। এরপর টুইটার ট্রাম্পকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করে। টুইটারে ট্রাম্পের প্রায় নয় কোটি অনুসারী ছিল। এছাড়া ফেসবুক এবং ইউটিউবও ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট সাময়িক বন্ধ করে দিয়েছে।
তখন থেকে সাবেক এই মার্কিন প্রেসিডেন্ট প্রেস রিলিজের মাধ্যমে তার বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন। এখন ওয়েবসাইটের নতুন সেকশনে তার বক্তব্য প্রকাশিত হবে। ব্যবহারকারীরা এখানে পোস্টগুলোতে লাইক দিতে পারবে এবং এগুলো টুইটার এবং ফেসবুকে শেয়ার করতে পারবে।
ওয়েবসাইটে নতুন এই সুবিধাটি এমন যুক্ত করা হলো যখন ডোনাল্ড ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দেওয়া হবে কিনা সে বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে একদিন পরেই আলোচনায় বসতে যাচ্ছে ফেসবুক বোর্ড।
ট্রাম্পের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা জেসন মিলার এর আগে বলেছিলেন, একটি নতুন সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম চালু করা হবে। গত মার্চে মিলার বলেন, ট্রাম্পের এই নতুন সোশ্যাল মিডিয়া হবে অনেক বড় মাপের।
কিন্তু মঙ্গলবার মিলার এক টুইট বার্তায় বলেন, তিনি আগে যে ধারণা দিয়েছিলেন, নতুন এই ওয়েবসাইট সে ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম নয়। এ সংক্রান্ত আরো তথ্য নিকট ভবিষ্যতে আসবে।
এদিকে ফেসবুকে জানিয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্পকে যদি ফেসবুকে ফিরে আসার অনুমতি দেওয়া হয় তাহলে তার অ্যাকাউন্ট সচল হতে সাতদিন সময় লাগবে।
অন্যদিকে ইউটিউব জানিয়েছে, বাস্তবে যখন সহিংসতার আশঙ্কা কমে আসবে তখন ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট সচল করা হবে।
তবে ট্রাম্পের ওয়েবসাইটে যুক্ত হওয়া নতুন সেকশনের বিষয়ে ফেসবুক এবং টুইটারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো মন্তব্য করা হয়নি।
ঢাকা: সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার ওয়েবসাইটে নতুন একটি সেকশন চালু করেছেন। ফেসবুক এবং টুইটারে নিষিদ্ধ হলেও ওয়েবসাইটের এই অংশে তার পোস্টগুলো সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করা যাবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে 'ডেস্ক' নামে একট সেকশন চালু করা হয়েছে। 'ফ্রম দ্য ডেস্ক অব ডোনাল্ড জে ট্রাম্প' শীর্ষক এ সেকশনটি অনেকটা নিউজ ফিডের মতো। যেখানে বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট পোস্ট করা যায়। সেটি ফেসবুক বা টাইটারে শেয়ার করার পাশাপাশি লাভ রিয়েক্টও দেওয়া যায়।
ট্রাম্পের ক্যাম্পেইন ম্যানেজার ব্র্যাড পার্সক্যাল-এর ডিজিটাল সার্ভিসেস কোম্পানি এই সেকশনটি তৈরি করে দিয়েছে।
গত জানুয়ারিতে ট্রাম্প সমর্থকরা ক্যাপিটল হিলে প্রবেশ করে ব্যাপক ভাঙচুর চালান। এ ঘটনায় পুলিশসহ কয়েকজন নিহতও হন। এরপর টুইটার ট্রাম্পকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করে। টুইটারে ট্রাম্পের প্রায় নয় কোটি অনুসারী ছিল। এছাড়া ফেসবুক এবং ইউটিউবও ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট সাময়িক বন্ধ করে দিয়েছে।
তখন থেকে সাবেক এই মার্কিন প্রেসিডেন্ট প্রেস রিলিজের মাধ্যমে তার বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন। এখন ওয়েবসাইটের নতুন সেকশনে তার বক্তব্য প্রকাশিত হবে। ব্যবহারকারীরা এখানে পোস্টগুলোতে লাইক দিতে পারবে এবং এগুলো টুইটার এবং ফেসবুকে শেয়ার করতে পারবে।
ওয়েবসাইটে নতুন এই সুবিধাটি এমন যুক্ত করা হলো যখন ডোনাল্ড ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দেওয়া হবে কিনা সে বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে একদিন পরেই আলোচনায় বসতে যাচ্ছে ফেসবুক বোর্ড।
ট্রাম্পের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা জেসন মিলার এর আগে বলেছিলেন, একটি নতুন সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম চালু করা হবে। গত মার্চে মিলার বলেন, ট্রাম্পের এই নতুন সোশ্যাল মিডিয়া হবে অনেক বড় মাপের।
কিন্তু মঙ্গলবার মিলার এক টুইট বার্তায় বলেন, তিনি আগে যে ধারণা দিয়েছিলেন, নতুন এই ওয়েবসাইট সে ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম নয়। এ সংক্রান্ত আরো তথ্য নিকট ভবিষ্যতে আসবে।
এদিকে ফেসবুকে জানিয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্পকে যদি ফেসবুকে ফিরে আসার অনুমতি দেওয়া হয় তাহলে তার অ্যাকাউন্ট সচল হতে সাতদিন সময় লাগবে।
অন্যদিকে ইউটিউব জানিয়েছে, বাস্তবে যখন সহিংসতার আশঙ্কা কমে আসবে তখন ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট সচল করা হবে।
তবে ট্রাম্পের ওয়েবসাইটে যুক্ত হওয়া নতুন সেকশনের বিষয়ে ফেসবুক এবং টুইটারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো মন্তব্য করা হয়নি।
মিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে