যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ব্যবসায়িক বুদ্ধির কথা কমবেশি প্রায় সবারই জানা। তাই বলে নির্বাচন সামনে রেখে ধর্মের আশ্রয় নিয়ে বাইবেল বিক্রিতে নামবেন—এমনটা নিশ্চয় অনেকে ভাবেননি। তবে এটাই হয়েছে। ‘গড ব্লেস দ্য ইউএসএ’ শীর্ষক একটি বাইবেল বিক্রির প্রচারণা করছেন ট্রাম্প।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম এক্সিওসের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গড ব্লেস দ্য ইউএসএ নামক প্রতিষ্ঠানটি ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাইবেল হাতে একটি ছবির স্বত্ব কিনে নিয়েছে। সেই ছবি সংস্থাটির ওয়েবসাইটেও দেখা যাচ্ছে।
মূলত মার্কিন গায়ক লি গ্রিনউডের বিখ্যাত গান ‘গড ব্লেস দ্য আমেরিকা’ থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই ‘গড ব্লেস দ্য ইউএসএ বাইবেল’ নামক প্রতিষ্ঠান এই বাইবেল বিক্রি শুরু করে। ট্রাম্প কেবল তাদের কাছে তাঁর চিত্র স্বত্ব বিক্রি করেননি, তিনি নিজে উদ্যোগী হয়ে তাঁর ভক্ত-সমর্থকদের এই বাইবেল কিনতে অনুপ্রাণিত করছেন।
নিজের সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে গতকাল মঙ্গলবার এই লক্ষ্যে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ভিডিওতে সাবেক এই মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেছেন, ‘আমাদের অবশ্যই আবারও আমেরিকার জন্য প্রার্থনা করতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের দেশ থেকে বড় যে বিষয়গুলো উধাও হয়ে গেছে, তার মধ্যে ধর্ম ও খিষ্টানত্ব উল্লেখযোগ্য।’
ডোনাল্ড ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমি অন্তরের অন্তস্থল থেকে বিশ্বাস করি, আমাদের সেগুলোকে ফিরিয়ে আনতে হবে এবং দ্রুতই ফিরিয়ে আনতে হবে। আমি মনে করি, এটি আমাদের জন্য একটি বড় সমস্যা।’
এ সময় সাবেক এই মার্কিন প্রসিডেন্ট জানান, তাঁর অনেকগুলো বাইবেল আছে এবং এটি তাঁর প্রিয় বই। তিনি বলেন, ‘আমাদের জীবনে খ্রিষ্টানত্ব আবারও ফিরিয়ে আনতে হবে, যাতে আমরা আবারও একটি মহান জাতিতে পরিণত হতে পারি।’
উল্লেখ্য, গড ব্লেস দ্য ইউএসএ বাইবেল কোনো রাজনৈতিক সংগঠন নয় এবং এর কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যও নেই। এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণার কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানানো হয়েছে তাঁর দলের পক্ষ থেকে। এই বাইবেল বিক্রি থেকে প্রাপ্ত কোনো অর্থ ট্রাম্পের নির্বাচনী তহবিলে যুক্ত হবে না।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ব্যবসায়িক বুদ্ধির কথা কমবেশি প্রায় সবারই জানা। তাই বলে নির্বাচন সামনে রেখে ধর্মের আশ্রয় নিয়ে বাইবেল বিক্রিতে নামবেন—এমনটা নিশ্চয় অনেকে ভাবেননি। তবে এটাই হয়েছে। ‘গড ব্লেস দ্য ইউএসএ’ শীর্ষক একটি বাইবেল বিক্রির প্রচারণা করছেন ট্রাম্প।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম এক্সিওসের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গড ব্লেস দ্য ইউএসএ নামক প্রতিষ্ঠানটি ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাইবেল হাতে একটি ছবির স্বত্ব কিনে নিয়েছে। সেই ছবি সংস্থাটির ওয়েবসাইটেও দেখা যাচ্ছে।
মূলত মার্কিন গায়ক লি গ্রিনউডের বিখ্যাত গান ‘গড ব্লেস দ্য আমেরিকা’ থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই ‘গড ব্লেস দ্য ইউএসএ বাইবেল’ নামক প্রতিষ্ঠান এই বাইবেল বিক্রি শুরু করে। ট্রাম্প কেবল তাদের কাছে তাঁর চিত্র স্বত্ব বিক্রি করেননি, তিনি নিজে উদ্যোগী হয়ে তাঁর ভক্ত-সমর্থকদের এই বাইবেল কিনতে অনুপ্রাণিত করছেন।
নিজের সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে গতকাল মঙ্গলবার এই লক্ষ্যে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ভিডিওতে সাবেক এই মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেছেন, ‘আমাদের অবশ্যই আবারও আমেরিকার জন্য প্রার্থনা করতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের দেশ থেকে বড় যে বিষয়গুলো উধাও হয়ে গেছে, তার মধ্যে ধর্ম ও খিষ্টানত্ব উল্লেখযোগ্য।’
ডোনাল্ড ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমি অন্তরের অন্তস্থল থেকে বিশ্বাস করি, আমাদের সেগুলোকে ফিরিয়ে আনতে হবে এবং দ্রুতই ফিরিয়ে আনতে হবে। আমি মনে করি, এটি আমাদের জন্য একটি বড় সমস্যা।’
এ সময় সাবেক এই মার্কিন প্রসিডেন্ট জানান, তাঁর অনেকগুলো বাইবেল আছে এবং এটি তাঁর প্রিয় বই। তিনি বলেন, ‘আমাদের জীবনে খ্রিষ্টানত্ব আবারও ফিরিয়ে আনতে হবে, যাতে আমরা আবারও একটি মহান জাতিতে পরিণত হতে পারি।’
উল্লেখ্য, গড ব্লেস দ্য ইউএসএ বাইবেল কোনো রাজনৈতিক সংগঠন নয় এবং এর কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যও নেই। এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণার কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানানো হয়েছে তাঁর দলের পক্ষ থেকে। এই বাইবেল বিক্রি থেকে প্রাপ্ত কোনো অর্থ ট্রাম্পের নির্বাচনী তহবিলে যুক্ত হবে না।
মাসুদ আজহারের নামে প্রচারিত ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, জইশ-ই-মুহাম্মদের সদর দপ্তর বাহাওয়ালপুরের জামিয়া মসজিদ ‘সুবহান আল্লাহ’-তে হামলায় যাঁরা নিহত হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন তাঁর বড় বোন, তাঁর স্বামী, এক ভাগনে ও তাঁর স্ত্রী, এক ভাগনি এবং পরিবারের পাঁচ শিশু।
১ ঘণ্টা আগেজম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে সংঘটিত ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার প্রতিশোধ নিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যে পাল্টা অভিযান পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছেন, সেটির নাম রাখা হয় ‘অপারেশন সিন্দুর’। সরকারি সূত্রের বরাতে প্রথম ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই এই তথ্য প্রকাশ করে।
২ ঘণ্টা আগেবিমান হামলার পাশাপাশি পাকিস্তানের প্রযুক্তিগত সংস্থাগুলোতে একাধিকবার সাইবার হামলা চালানোর চেষ্টা করেছে ভারত। তবে, সব চেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়েছে পাকিস্তান। দেশটির তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী শাজাহ ফাতিমা খাজা এমন দাবি করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেদুই সপ্তাহ ধরে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যে উত্তেজনা চলছিল, তা এবার চূড়ান্ত রূপ নিয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে পাকিস্তানে সরাসরি হামলা চালিয়েছে ভারতের সেনাবাহিনী। সীমান্তে জবাব দিয়েছে পাকিস্তানও। ফলে পারমাণবিক শক্তিধর দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধের যে আশঙ্কা করা হচ্ছিল, সেটিই সত্যি হলো।
৩ ঘণ্টা আগে