আটলান্টিক মহাসাগরের দুই তীরের দেশগুলোর সামরিক জোট ন্যাটো নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ন্যাটো জোটে সদস্য অন্যান্য দেশের আর্থিক অনুদান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। তবে ট্রাম্পের এই মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছেন বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত শনিবার ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ন্যাটোর যেসব দেশ তাদের আর্থিক দায়বদ্ধতা পালন করছে না, তাদের আক্রমণ করার জন্য তিনি রাশিয়াকে উৎসাহিত করবেন। তবে হোয়াইট হাউস বলেছে, এই মন্তব্য ভয়ংকর ও পাগলের প্রলাপ ছাড়া আর কিছু নয়।
যুক্তরাষ্ট্রের সাউথ ক্যারোলিনা অঙ্গরাজ্যে এক নির্বাচনী প্রচারসভায় ট্রাম্প বলেন, ‘একটা বড় দেশের প্রেসিডেন্ট বলেছেন, আমরা যদি অর্থ না দিই এবং রাশিয়া যদি আমাদের আক্রমণ করে, তবে আপনারা কি আমাদের বাঁচাবেন? এ ক্ষেত্রে ট্রাম্পের জবাব হলো, না। আমরা আপনাদের বাঁচাব না বরং আমরা রাশিয়াকে আরও উৎসাহিত করব যাতে তারা যা চায় তা করতে পারে। আপনাদের অর্থ দিতেই হবে। নিজেদের প্রতিরক্ষার ব্যয় নিজেদেরই বহন করতে হবে।’
ন্যাটোর ধারায় বলা হয়েছে, চুক্তিতে থাকা কোনো দেশ আক্রান্ত হলে, সব সদস্য দেশ মনে করবে—এটা তাদের ওপরেও আক্রমণ এবং তারা প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেবে। ন্যাটোর চুক্তিতে আরও বলা হয়েছে, প্রতিটি সদস্য দেশ তাদের জিডিপির অন্তত দুই শতাংশ প্রতিরক্ষা খাতে খরচ করবে। কিন্তু অধিকাংশ দেশই এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করে না বা করতে পারে না। এই অবস্থায় দীর্ঘদিন ধরেই ন্যাটোর কার্যক্রম নিয়ে ক্ষিপ্ত হয়ে আছেন ট্রাম্প।
এদিকে, ট্রাম্পের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেছেন, ‘ট্রাম্পের মন্তব্য ভয়ংকর ও পাগলের প্রলাপ।’ তিনি বলেছেন, সাবেক প্রেসিডেন্ট মূলত রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে যুদ্ধ ও সহিংসতার ছাড়পত্র দিচ্ছেন।
এক বিবৃতিতে বাইডেন বলেছেন, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজেই স্বীকার করেছেন—তিনি আরও যুদ্ধ ও সহিংসতার জন্য, ইউক্রেনের ওপর আগ্রাসন বাড়ানোর জন্য এবং পোল্যান্ডসহ বাল্টিক দেশগুলোকে আক্রমণ করার জন্য রাশিয়াকে ছাড়পত্র দিচ্ছেন। এটা ভয়ংকর এবং পাগলের প্রলাপ।’
ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট চার্লস মিশেল বলেছেন, ‘ন্যাটো নিয়ে এ রকম হঠকারী মন্তব্যে প্রেসিডেন্ট পুতিনের স্বার্থ রক্ষিত হবে।’ ন্যাটোর প্রধান জেনস স্টলটেনবার্গ বলেছেন, ‘এই ধরনের মন্তব্যের ফলে আমেরিকাসহ ন্যাটোর দেশগুলোর সুরক্ষা ক্ষুণ্ন হচ্ছে।’
আটলান্টিক মহাসাগরের দুই তীরের দেশগুলোর সামরিক জোট ন্যাটো নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ন্যাটো জোটে সদস্য অন্যান্য দেশের আর্থিক অনুদান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। তবে ট্রাম্পের এই মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছেন বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত শনিবার ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ন্যাটোর যেসব দেশ তাদের আর্থিক দায়বদ্ধতা পালন করছে না, তাদের আক্রমণ করার জন্য তিনি রাশিয়াকে উৎসাহিত করবেন। তবে হোয়াইট হাউস বলেছে, এই মন্তব্য ভয়ংকর ও পাগলের প্রলাপ ছাড়া আর কিছু নয়।
যুক্তরাষ্ট্রের সাউথ ক্যারোলিনা অঙ্গরাজ্যে এক নির্বাচনী প্রচারসভায় ট্রাম্প বলেন, ‘একটা বড় দেশের প্রেসিডেন্ট বলেছেন, আমরা যদি অর্থ না দিই এবং রাশিয়া যদি আমাদের আক্রমণ করে, তবে আপনারা কি আমাদের বাঁচাবেন? এ ক্ষেত্রে ট্রাম্পের জবাব হলো, না। আমরা আপনাদের বাঁচাব না বরং আমরা রাশিয়াকে আরও উৎসাহিত করব যাতে তারা যা চায় তা করতে পারে। আপনাদের অর্থ দিতেই হবে। নিজেদের প্রতিরক্ষার ব্যয় নিজেদেরই বহন করতে হবে।’
ন্যাটোর ধারায় বলা হয়েছে, চুক্তিতে থাকা কোনো দেশ আক্রান্ত হলে, সব সদস্য দেশ মনে করবে—এটা তাদের ওপরেও আক্রমণ এবং তারা প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেবে। ন্যাটোর চুক্তিতে আরও বলা হয়েছে, প্রতিটি সদস্য দেশ তাদের জিডিপির অন্তত দুই শতাংশ প্রতিরক্ষা খাতে খরচ করবে। কিন্তু অধিকাংশ দেশই এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করে না বা করতে পারে না। এই অবস্থায় দীর্ঘদিন ধরেই ন্যাটোর কার্যক্রম নিয়ে ক্ষিপ্ত হয়ে আছেন ট্রাম্প।
এদিকে, ট্রাম্পের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেছেন, ‘ট্রাম্পের মন্তব্য ভয়ংকর ও পাগলের প্রলাপ।’ তিনি বলেছেন, সাবেক প্রেসিডেন্ট মূলত রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে যুদ্ধ ও সহিংসতার ছাড়পত্র দিচ্ছেন।
এক বিবৃতিতে বাইডেন বলেছেন, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজেই স্বীকার করেছেন—তিনি আরও যুদ্ধ ও সহিংসতার জন্য, ইউক্রেনের ওপর আগ্রাসন বাড়ানোর জন্য এবং পোল্যান্ডসহ বাল্টিক দেশগুলোকে আক্রমণ করার জন্য রাশিয়াকে ছাড়পত্র দিচ্ছেন। এটা ভয়ংকর এবং পাগলের প্রলাপ।’
ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট চার্লস মিশেল বলেছেন, ‘ন্যাটো নিয়ে এ রকম হঠকারী মন্তব্যে প্রেসিডেন্ট পুতিনের স্বার্থ রক্ষিত হবে।’ ন্যাটোর প্রধান জেনস স্টলটেনবার্গ বলেছেন, ‘এই ধরনের মন্তব্যের ফলে আমেরিকাসহ ন্যাটোর দেশগুলোর সুরক্ষা ক্ষুণ্ন হচ্ছে।’
মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যে রাশিয়ার কাছ থেকে সরাসরি সহায়তা চেয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে চিঠি পাঠিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে জানানো হয়েছে, এই চিঠি পৌঁছে দিতে ইরানের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি আজ সোমবার মস্কো গেছেন...
১৫ মিনিট আগেইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ ও পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলোতে রাশিয়ার চালানো ‘ভয়াবহ’ ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছে। আজ সোমবার ভোররাতে এই হামলা চালানো হয় বলে জানিয়েছে ইউক্রেনের সরকারি সূত্র।
১ ঘণ্টা আগেবিশেষজ্ঞদের মতে, ইরানে শাসন পরিবর্তন হলেও এর মানে এই নয় যে নতুন সরকার যুক্তরাষ্ট্র কিংবা ইসরায়েলের প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ হবে। বরং আরও কঠোরপন্থী নেতার উত্থান হতে পারে, যাঁরা যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের আঘাতের প্রতিক্রিয়ায় নিজেদের নিরাপদ রাখতে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির পথে দ্রুত এগিয়ে যেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পাল্টা জবাবে ইসরায়েলে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান। যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ছে পুরো মধ্যপ্রাচ্যে। হুঁশিয়ারি দিয়েছে তেহরান—এই যুদ্ধের শেষ তাদের হাতে। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে চলছে টানটান বৈঠক, আর ইরানি পত্রিকায় ঘৃণা ঝরে পড়ছে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে।
২ ঘণ্টা আগে