অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ওয়ার্ল্ড রেসলিং এন্টারটেইনমেন্টের (ডব্লিউডব্লিউই) সাবেক প্রধান নির্বাহী লিন্ডা ম্যাকমাহন। স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার মার্কিন কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেট তাঁর নিয়োগ নিশ্চিত করেছে। তাঁকে এমন এক দপ্তরের নেতৃত্বে বসানো হলো, যেটি ভেঙে দেওয়ার ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প স্পষ্ট ঘোষণা দিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৭৮ বছর বয়সী ট্রাম্প ২০২৪ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণাকালে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তিনি শিক্ষা খাতে কেন্দ্রীয় সরকারের নিয়ন্ত্রণ কমিয়ে রাজ্য সরকারগুলোর হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন। এরপর নির্বাচনে জিতে ট্রাম্প তাঁর শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে লিন্ডা ম্যাকমাহনকে মনোনীত করেন।
পরে, গত ফেব্রুয়ারিতে সিনেটের শিক্ষা কমিটিকে ৭৬ বছর বয়সী ব্যবসায়ী ম্যাকমাহন ট্রাম্পের প্রচারণার বক্তব্যের সঙ্গে একমত প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘ওয়াশিংটনে অতিরিক্ত ক্ষমতা কুক্ষিগত করার প্রবণতা শিক্ষার জন্য ক্ষতিকর। তাহলে এর প্রতিকার কী? সরকারকে নয়, শিক্ষার স্বাধীনতাকে অর্থায়ন করুন।’
জনপ্রিয় ওয়ার্ল্ড রেসলিং এন্টারটেইনমেন্ট বা ডব্লিউডব্লিউই রেসলিং লিগের সহপ্রতিষ্ঠাতা ম্যাকমাহন ১৯৮০ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত কোম্পানিটিতে কাজ করেছেন। এই সময়ের মধ্যে সেখানে তিনি প্রেসিডেন্ট ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
লিন্ডা ম্যাকমাহন ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদেও সরকারের সদস্য ছিলেন। সে সময় তিনি ছোট ব্যবসা প্রশাসনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
এদিকে, ট্রাম্পের শিক্ষা দপ্তর বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি ডেমোক্র্যাট, শিক্ষক ইউনিয়ন ও অনেক অভিভাবকের ক্ষোভের কারণ হয়েছে। তারা এটিকে সরকারি শিক্ষাব্যবস্থার ওপর আক্রমণ হিসেবে দেখছেন। এই উদ্দেশ্য সামনে রেখে ট্রাম্প এর আগেই ম্যাকমাহনকে নির্দেশ দিয়েছিলেন যে, তিনি যেন ‘নিজেকেও চাকরিচ্যুত করার ব্যবস্থা করেন।’
সিনেটের বিরোধীদলীয় নেতা চাক শুমার বলেন, ‘আমেরিকান জনগণ শিক্ষা খাতে বাজেট কাটছাঁট এবং এর ফলে সম্পত্তি কর বৃদ্ধির বিষয়টি দেখতে চায় না। কিন্তু ম্যাকমাহনকে (শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে) নিয়োগ দেওয়া হলে সেই বিপদই তৈরি হবে।’
রক্ষণশীল গোষ্ঠীগুলো শিক্ষা দপ্তর ভেঙে দেওয়ার প্রস্তাবকে দীর্ঘ প্রতীক্ষিত এক পদক্ষেপ হিসেবে প্রশংসা করছে। তারা স্থানীয়ভাবে শিক্ষার ওপর নিয়ন্ত্রণ পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনীয় বলে মনে করছে। তবে তারা স্বীকার করছে যে, বিশাল এই দপ্তর বন্ধ করা সহজ কাজ হবে না।
ম্যাকমাহনের নিয়োগ চূড়ান্তকরণের শুনানিতে সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্স বলেন, ‘এই দপ্তর দেশের ২ কোটি ৬০ লাখ শিশু, যারা উচ্চ দারিদ্র্যপূর্ণ জেলাগুলোর স্কুলগুলোতে পড়ে তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা প্রদান করে। দরিদ্র, মধ্যবিত্ত, ধনী নির্বিশেষে আমেরিকার প্রতিটি শিশু যেন উচ্চমানের শিক্ষা পায় তা নিশ্চিত করাই আমাদের ফেডারেল সরকারের দায়িত্ব।’
লিন্ডা ম্যাকমাহন রিপাবলিকান পার্টির একজন বড় দাতা। ২০১৬ সাল থেকে তিনি ট্রাম্পের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে আর্থিক সহায়তা দিয়ে আসছেন। তিনি ভিন্স ম্যাকমাহনের স্ত্রী। ভিন্স ডব্লিউডব্লিউর অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব।
যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ওয়ার্ল্ড রেসলিং এন্টারটেইনমেন্টের (ডব্লিউডব্লিউই) সাবেক প্রধান নির্বাহী লিন্ডা ম্যাকমাহন। স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার মার্কিন কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেট তাঁর নিয়োগ নিশ্চিত করেছে। তাঁকে এমন এক দপ্তরের নেতৃত্বে বসানো হলো, যেটি ভেঙে দেওয়ার ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প স্পষ্ট ঘোষণা দিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৭৮ বছর বয়সী ট্রাম্প ২০২৪ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণাকালে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তিনি শিক্ষা খাতে কেন্দ্রীয় সরকারের নিয়ন্ত্রণ কমিয়ে রাজ্য সরকারগুলোর হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন। এরপর নির্বাচনে জিতে ট্রাম্প তাঁর শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে লিন্ডা ম্যাকমাহনকে মনোনীত করেন।
পরে, গত ফেব্রুয়ারিতে সিনেটের শিক্ষা কমিটিকে ৭৬ বছর বয়সী ব্যবসায়ী ম্যাকমাহন ট্রাম্পের প্রচারণার বক্তব্যের সঙ্গে একমত প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘ওয়াশিংটনে অতিরিক্ত ক্ষমতা কুক্ষিগত করার প্রবণতা শিক্ষার জন্য ক্ষতিকর। তাহলে এর প্রতিকার কী? সরকারকে নয়, শিক্ষার স্বাধীনতাকে অর্থায়ন করুন।’
জনপ্রিয় ওয়ার্ল্ড রেসলিং এন্টারটেইনমেন্ট বা ডব্লিউডব্লিউই রেসলিং লিগের সহপ্রতিষ্ঠাতা ম্যাকমাহন ১৯৮০ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত কোম্পানিটিতে কাজ করেছেন। এই সময়ের মধ্যে সেখানে তিনি প্রেসিডেন্ট ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
লিন্ডা ম্যাকমাহন ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদেও সরকারের সদস্য ছিলেন। সে সময় তিনি ছোট ব্যবসা প্রশাসনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
এদিকে, ট্রাম্পের শিক্ষা দপ্তর বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি ডেমোক্র্যাট, শিক্ষক ইউনিয়ন ও অনেক অভিভাবকের ক্ষোভের কারণ হয়েছে। তারা এটিকে সরকারি শিক্ষাব্যবস্থার ওপর আক্রমণ হিসেবে দেখছেন। এই উদ্দেশ্য সামনে রেখে ট্রাম্প এর আগেই ম্যাকমাহনকে নির্দেশ দিয়েছিলেন যে, তিনি যেন ‘নিজেকেও চাকরিচ্যুত করার ব্যবস্থা করেন।’
সিনেটের বিরোধীদলীয় নেতা চাক শুমার বলেন, ‘আমেরিকান জনগণ শিক্ষা খাতে বাজেট কাটছাঁট এবং এর ফলে সম্পত্তি কর বৃদ্ধির বিষয়টি দেখতে চায় না। কিন্তু ম্যাকমাহনকে (শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে) নিয়োগ দেওয়া হলে সেই বিপদই তৈরি হবে।’
রক্ষণশীল গোষ্ঠীগুলো শিক্ষা দপ্তর ভেঙে দেওয়ার প্রস্তাবকে দীর্ঘ প্রতীক্ষিত এক পদক্ষেপ হিসেবে প্রশংসা করছে। তারা স্থানীয়ভাবে শিক্ষার ওপর নিয়ন্ত্রণ পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনীয় বলে মনে করছে। তবে তারা স্বীকার করছে যে, বিশাল এই দপ্তর বন্ধ করা সহজ কাজ হবে না।
ম্যাকমাহনের নিয়োগ চূড়ান্তকরণের শুনানিতে সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্স বলেন, ‘এই দপ্তর দেশের ২ কোটি ৬০ লাখ শিশু, যারা উচ্চ দারিদ্র্যপূর্ণ জেলাগুলোর স্কুলগুলোতে পড়ে তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা প্রদান করে। দরিদ্র, মধ্যবিত্ত, ধনী নির্বিশেষে আমেরিকার প্রতিটি শিশু যেন উচ্চমানের শিক্ষা পায় তা নিশ্চিত করাই আমাদের ফেডারেল সরকারের দায়িত্ব।’
লিন্ডা ম্যাকমাহন রিপাবলিকান পার্টির একজন বড় দাতা। ২০১৬ সাল থেকে তিনি ট্রাম্পের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে আর্থিক সহায়তা দিয়ে আসছেন। তিনি ভিন্স ম্যাকমাহনের স্ত্রী। ভিন্স ডব্লিউডব্লিউর অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব।
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৭ ঘণ্টা আগে