চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের পরপরই তাঁকে আবারও স্বৈরাচার বা স্বৈরশাসক বলে আখ্যা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার সান ফ্রান্সিসকোয় এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় সহযোগিতা সংস্থা এপেকের শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের দীর্ঘ চার ঘণ্টার বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাইডেন এ কথা বলেন।
বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাইডেন জানিয়েছেন, তিনি এখনো চীনা প্রেসিডেন্টকে একজন স্বৈরশাসক হিসেবেই বিবেচনা করেন। এর আগেও একবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট চীনের প্রেসিডেন্টকে স্বৈরাচার বলে মন্তব্য করেছিলেন। সে সময় চীনের তরফ থেকে কড়া প্রতিক্রিয়া জানানো হয়েছিল। তবে এবার বাইডেন সি চিন পিংকে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে স্বৈরশাসক বলেছেন।
সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের পর সংবাদ সম্মেলনের শেষ দিকে বাইডেনকে প্রশ্ন করা হয়, তিনি এখনো সি চিন পিংকে স্বৈরাচার হিসেবে আখ্যা দেবেন কি না। জবাবে জো বাইডেন বলেন, ‘দেখুন, আমি তাঁকে স্বৈরশাসক বলেছি এ কারণে যে, মূলত তিনি এমন এক ব্যক্তি এবং তিনি এমন একটি কমিউনিস্ট দেশকে শাসন করেন, যার সরকার পদ্ধতি আমাদের চেয়ে একেবারেই আলাদা।’
বাইডেনের এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যখন দুই দেশই অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, দুই দেশের মধ্যকার প্রযুক্তি ও বাণিজ্য খাতে ঘোষিত-অঘোষিত লড়াই এক অন্য মাত্রায় পৌঁছে গেছে। এই অবস্থায় দুই দেশই পরিস্থিতি শীতল করতে শীর্ষপর্যায়ের নেতৃত্বের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। তবে বাইডেনের এমন মন্তব্যের পর দুই দেশের সম্পর্ক আদৌ স্বাভাবিক হবে কি না, তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে।
তবে বৈঠকে চীনা প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে বলেছেন, ‘চীন-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক। দ্রুত বৈশ্বিক পরিবর্তনের বিস্তৃত প্রেক্ষাপটে এই সম্পর্ক নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে আমাদের।’ তিনি আরও বলেন, ‘চীন-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক বিগত ৫০ বছরে কখনোই মসৃণ ছিল না। এটি সব সময়ই নানা ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হয়। তবু তা নানা ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলেছে।’
চীনের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো দুটি বড় দেশের জন্য একে অপরের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। আমাদের এই পৃথিবী দুটি দেশের সফল হওয়ার জন্যই যথেষ্ট বড়।’ তিনি আরও বলেন, ‘একটি দেশের সাফল্য মানে অন্য দেশের জন্য একটি নতুন সুযোগ।’
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বৈঠকের বিষয়টি নিয়ে বলেছেন, সি চিন পিংয়ের সঙ্গে তাঁর বৈঠক গঠনমূলক হয়েছে। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আমি প্রেসিডেন্ট সির সঙ্গে কয়েক ঘণ্টার দীর্ঘ বৈঠক মাত্র শেষ করেছি। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের মধ্যে এই বৈঠকে অনেক বেশি গঠনমূলক এবং ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে।’
চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের পরপরই তাঁকে আবারও স্বৈরাচার বা স্বৈরশাসক বলে আখ্যা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার সান ফ্রান্সিসকোয় এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় সহযোগিতা সংস্থা এপেকের শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের দীর্ঘ চার ঘণ্টার বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাইডেন এ কথা বলেন।
বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাইডেন জানিয়েছেন, তিনি এখনো চীনা প্রেসিডেন্টকে একজন স্বৈরশাসক হিসেবেই বিবেচনা করেন। এর আগেও একবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট চীনের প্রেসিডেন্টকে স্বৈরাচার বলে মন্তব্য করেছিলেন। সে সময় চীনের তরফ থেকে কড়া প্রতিক্রিয়া জানানো হয়েছিল। তবে এবার বাইডেন সি চিন পিংকে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে স্বৈরশাসক বলেছেন।
সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের পর সংবাদ সম্মেলনের শেষ দিকে বাইডেনকে প্রশ্ন করা হয়, তিনি এখনো সি চিন পিংকে স্বৈরাচার হিসেবে আখ্যা দেবেন কি না। জবাবে জো বাইডেন বলেন, ‘দেখুন, আমি তাঁকে স্বৈরশাসক বলেছি এ কারণে যে, মূলত তিনি এমন এক ব্যক্তি এবং তিনি এমন একটি কমিউনিস্ট দেশকে শাসন করেন, যার সরকার পদ্ধতি আমাদের চেয়ে একেবারেই আলাদা।’
বাইডেনের এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যখন দুই দেশই অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, দুই দেশের মধ্যকার প্রযুক্তি ও বাণিজ্য খাতে ঘোষিত-অঘোষিত লড়াই এক অন্য মাত্রায় পৌঁছে গেছে। এই অবস্থায় দুই দেশই পরিস্থিতি শীতল করতে শীর্ষপর্যায়ের নেতৃত্বের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। তবে বাইডেনের এমন মন্তব্যের পর দুই দেশের সম্পর্ক আদৌ স্বাভাবিক হবে কি না, তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে।
তবে বৈঠকে চীনা প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে বলেছেন, ‘চীন-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক। দ্রুত বৈশ্বিক পরিবর্তনের বিস্তৃত প্রেক্ষাপটে এই সম্পর্ক নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে আমাদের।’ তিনি আরও বলেন, ‘চীন-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক বিগত ৫০ বছরে কখনোই মসৃণ ছিল না। এটি সব সময়ই নানা ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হয়। তবু তা নানা ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলেছে।’
চীনের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো দুটি বড় দেশের জন্য একে অপরের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। আমাদের এই পৃথিবী দুটি দেশের সফল হওয়ার জন্যই যথেষ্ট বড়।’ তিনি আরও বলেন, ‘একটি দেশের সাফল্য মানে অন্য দেশের জন্য একটি নতুন সুযোগ।’
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বৈঠকের বিষয়টি নিয়ে বলেছেন, সি চিন পিংয়ের সঙ্গে তাঁর বৈঠক গঠনমূলক হয়েছে। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আমি প্রেসিডেন্ট সির সঙ্গে কয়েক ঘণ্টার দীর্ঘ বৈঠক মাত্র শেষ করেছি। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের মধ্যে এই বৈঠকে অনেক বেশি গঠনমূলক এবং ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে।’
ইসরায়েলে ফিলিস্তিনি শ্রমিকদের শূন্যস্থান পূরণে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের পর থেকে এখন পর্যন্ত ২০ হাজারের বেশি ভারতীয় শ্রমিক দেশটিতে গেছে। এমনটাই জানিয়েছে ভারত সরকার জানিয়েছে। গাজায় ইসরায়েলের চলমান অভিযানের মধ্যেই এ খবর প্রকাশ্যে এল। এটি আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ইসরায়েলের প্রতি চাপ বাড়ার সময় ভারতের গুরুত্বপ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ায় একটি ইস্পাত কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আরও অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। যাঁদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থাই সংকটাপন্ন। গতকাল সোমবার স্থানীয় সময় সকালে পিটসবার্গের কাছে ইউএস স্টিলের ক্লেয়ারটন কারখানায় এ বিস্ফোরণ হয়েছে। নিহতদের মধ্যে একজনের পরিচয় জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য শান্তি স্থাপন ও মানবিক সহায়তা পৌঁছে দিতে মালয়েশিয়া, বাংলাদেশ ও আঞ্চলিক কয়েকটি দেশ যৌথভাবে একটি প্রতিনিধিদল পাঠাতে যাচ্ছে। আজ মঙ্গলবার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যতম শক্তিশালী রাষ্ট্র মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম এই ঘোষণা দেন। খবর সিঙ্গাপুরভিত্তিক
১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে দেশটির জান্তা সরকারকে কোনো জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত করতে দেবে না স্থানীয় বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি (এএ)। গোষ্ঠীটি জানিয়েছে, মিয়ানমারের পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত বাংলাদেশ সংলগ্ন এই রাজ্যটিতে নিজেদের নিয়ন্ত্রণাধীন অঞ্চলে চলতি বছরের শেষ দিকে অনুষ্ঠেয় নির্বাচনের কোনো স্বীকৃতি তারা
২ ঘণ্টা আগে