ইসলামকে ‘মহান ধর্ম’ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসে প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়েছে। বিশ্বজুড়ে শান্তি ও সম্প্রীতি রক্ষায় ইসলামের অবদানের স্বীকৃতি দিতে এই প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়েছে বলে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডন এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
টেক্সাস থেকে নির্বাচিত কংগ্রেসম্যান আল গ্রিন এই প্রস্তাব উত্থাপন করেন। প্রস্তাবটি সমর্থন করেন কংগ্রেস উইম্যান ইলহান ওমর, রাশিদা তালিব এবং কংগ্রেসম্যান আন্দ্রে কারসন। এই উদ্যোগ এমন এক সময়ে এল, যখন ইউরোপের একাধিক দেশে মুসলমানদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরআন অবমাননার ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়া ইসলামকে উগ্রবাদী ধর্ম হিসেবে পরিচিত করানোর যে চেষ্টা চলছে, তা থেকে ইসলামকে আলাদা করতেই এই উদ্যোগ।
ডেমোক্রেটিক পার্টি থেকে নির্বাচিত হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের সদস্য আল গ্রিন কংগ্রেসের পাকিস্তান ককাসের একজন সদস্য। অতীতেও তিনি একাধিকবার মুসলিমদের পক্ষে সরব হয়েছেন। ২০১৫ সালে যখন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মুসলিম দেশগুলো থেকে যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন বন্ধ করার নির্দেশ দেন, তখন গ্রিন তার সেই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছিলেন।
গত ২৮ জুলাই মার্কিন হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে প্রস্তাবটি উত্থাপন করা হয়। এই প্রস্তাবের লক্ষ্য হলো—মার্কিন সমাজে ইসলামি মূল্যবোধ ও বিশ্বাস আরও বাড়ানো, ইসলাম বিষয়ে বোঝাপড়া এবং এই ধর্মের প্রতি জনসাধারণের সম্মানের দৃষ্টিভঙ্গি বৃদ্ধি করা। প্রস্তাবটিকে বিবেচনার জন্য পররাষ্ট্রবিষয়ক হাউস কমিটির কাছে পাঠানো হয়েছে।
প্রস্তাবে ইসলামের মৌলিক নীতিমালা এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের অনুশীলন ও ঐতিহ্যগুলো উল্লেখ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ‘ইসলাম’ শব্দের অর্থ হলো ‘আল্লাহর ইচ্ছার কাছে আত্মসমর্পণ’ এবং ‘শান্তি’।
এতে আরও বলা হয়, পবিত্র কোরআন ইসলামের মৌলিক ধর্মগ্রন্থ এবং মুসলমানেরা এটিকে তাঁদের ঐশ্বরিক নির্দেশনার গ্রন্থ বলে মনে করে। এতে আরও বলা হয়েছে যে ইসলাম বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং দ্রুত বর্ধনশীল ধর্ম, বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ২০০ কোটি মানুষ এই ধর্মের অনুসারী এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও ৩৫ লাখ মুসলমান বসবাস করে।
ইসলামকে ‘মহান ধর্ম’ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসে প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়েছে। বিশ্বজুড়ে শান্তি ও সম্প্রীতি রক্ষায় ইসলামের অবদানের স্বীকৃতি দিতে এই প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়েছে বলে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডন এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
টেক্সাস থেকে নির্বাচিত কংগ্রেসম্যান আল গ্রিন এই প্রস্তাব উত্থাপন করেন। প্রস্তাবটি সমর্থন করেন কংগ্রেস উইম্যান ইলহান ওমর, রাশিদা তালিব এবং কংগ্রেসম্যান আন্দ্রে কারসন। এই উদ্যোগ এমন এক সময়ে এল, যখন ইউরোপের একাধিক দেশে মুসলমানদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরআন অবমাননার ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়া ইসলামকে উগ্রবাদী ধর্ম হিসেবে পরিচিত করানোর যে চেষ্টা চলছে, তা থেকে ইসলামকে আলাদা করতেই এই উদ্যোগ।
ডেমোক্রেটিক পার্টি থেকে নির্বাচিত হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের সদস্য আল গ্রিন কংগ্রেসের পাকিস্তান ককাসের একজন সদস্য। অতীতেও তিনি একাধিকবার মুসলিমদের পক্ষে সরব হয়েছেন। ২০১৫ সালে যখন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মুসলিম দেশগুলো থেকে যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন বন্ধ করার নির্দেশ দেন, তখন গ্রিন তার সেই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছিলেন।
গত ২৮ জুলাই মার্কিন হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে প্রস্তাবটি উত্থাপন করা হয়। এই প্রস্তাবের লক্ষ্য হলো—মার্কিন সমাজে ইসলামি মূল্যবোধ ও বিশ্বাস আরও বাড়ানো, ইসলাম বিষয়ে বোঝাপড়া এবং এই ধর্মের প্রতি জনসাধারণের সম্মানের দৃষ্টিভঙ্গি বৃদ্ধি করা। প্রস্তাবটিকে বিবেচনার জন্য পররাষ্ট্রবিষয়ক হাউস কমিটির কাছে পাঠানো হয়েছে।
প্রস্তাবে ইসলামের মৌলিক নীতিমালা এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের অনুশীলন ও ঐতিহ্যগুলো উল্লেখ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ‘ইসলাম’ শব্দের অর্থ হলো ‘আল্লাহর ইচ্ছার কাছে আত্মসমর্পণ’ এবং ‘শান্তি’।
এতে আরও বলা হয়, পবিত্র কোরআন ইসলামের মৌলিক ধর্মগ্রন্থ এবং মুসলমানেরা এটিকে তাঁদের ঐশ্বরিক নির্দেশনার গ্রন্থ বলে মনে করে। এতে আরও বলা হয়েছে যে ইসলাম বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং দ্রুত বর্ধনশীল ধর্ম, বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ২০০ কোটি মানুষ এই ধর্মের অনুসারী এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও ৩৫ লাখ মুসলমান বসবাস করে।
সব জল্পনা-কল্পনা উড়িয়ে দিয়ে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে জড়ালই যুক্তরাষ্ট্র। আজ রোববার মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় ভোরে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্র— ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই স্থাপনাগুলোতে গত শুক্রবার ইসরায়েলও হামলা চালিয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৫ ঘণ্টা আগে