ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন রুখে দেওয়ার মতো ইউরোপ যথেষ্ট শক্তিশালী নয়। আর এ জন্যই ইউক্রেনকে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সান্না মারিন। স্থানীয় সময় শুক্রবার অস্ট্রেলিয়া সফরের সময় সান্না এমন মন্তব্য করেছেন বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি।
গত ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া যুদ্ধ শুরু করার পর থেকে এ পর্যন্ত ইউক্রেনকে সবচেয়ে বেশি সামরিক সহায়তা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গত মাসে যুক্তরাজ্যের হাউস অব কমন্সের একটি গবেষণা থেকে জানা গেছে, ইউক্রেনকে এ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র ১৮ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দিয়েছে। যুক্তরাজ্যের গবেষণা প্রতিষ্ঠান কিল ইনস্টিটিউট জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের পরে ইউক্রেনকে সবচেয়ে বেশি সহায়তা দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। এরপর রয়েছে যুক্তরাজ্য। তবে তাদের সহায়তা যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তার তুলনায় খুবই নগণ্য।
শুক্রবার অস্ট্রেলিয়ার সিডনির লোই ইনস্টিটিউট থিংক ট্যাংকে বক্তৃতা দেওয়ার সময় সান্না মারিন আরও বলেছেন, ‘আপনাদের একটি কঠিন সত্য বলি। ইউরোপ এ মুহূর্তে যথেষ্ট শক্তিশালী নয়। যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়া আমরা হয়তো বিপদে পড়ব।’ ইউরোপের সামরিক শক্তি বাড়াতে আরও কাজ করতে হবে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
ফিনিশ প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে অনেক অস্ত্র, অর্থ ও মানবিক সহায়তা দিয়েছে। ইউরোপ এ রকম সহায়তা দেওয়ার মতো এখনো যথেষ্ট শক্তিশালী হয়নি। এ রকম পরিস্থিতি মোকাবিলায় ইউরোপকে প্রস্তুতি নিতে হবে এবং নিজেদের সক্ষমতা গড়ে তুলতে হবে।’
ক্ষমতায় থাকার সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রতিরক্ষা খাতে পর্যাপ্ত ব্যয় না করার জন্য ন্যাটোর ইউরোপীয় দেশগুলোর নিয়মিত সমালোচনা করতেন। ২০২০ সালের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্র তাদের মোট জিডিপির ৩ দশমিক ৭ শতাংশ সামরিক খাতে ব্যয় করেছে, যেখানে ইউরোপের দেশগুলো ব্যয় করেছে মাত্র ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ।
বক্তৃতা দেওয়ার সময় সান্না মারিন অভিযোগ করে বলেন, জ্বালানির প্রয়োজনে ইউরোপের কয়েকটি দেশ রাশিয়ার সঙ্গে সম্প্রতি গভীর সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। আমরা ভেবেছিলাম, রাশিয়ার সঙ্গে অর্থনৈতিক বন্ধন গড়ে তোলার মাধ্যমে যুদ্ধ বন্ধ করা যাবে। কিন্তু ইউরোপের সেই কৌশল সম্পূর্ণ ভুল প্রমাণিত হয়েছে।
ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন রুখে দেওয়ার মতো ইউরোপ যথেষ্ট শক্তিশালী নয়। আর এ জন্যই ইউক্রেনকে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সান্না মারিন। স্থানীয় সময় শুক্রবার অস্ট্রেলিয়া সফরের সময় সান্না এমন মন্তব্য করেছেন বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি।
গত ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া যুদ্ধ শুরু করার পর থেকে এ পর্যন্ত ইউক্রেনকে সবচেয়ে বেশি সামরিক সহায়তা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গত মাসে যুক্তরাজ্যের হাউস অব কমন্সের একটি গবেষণা থেকে জানা গেছে, ইউক্রেনকে এ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র ১৮ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দিয়েছে। যুক্তরাজ্যের গবেষণা প্রতিষ্ঠান কিল ইনস্টিটিউট জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের পরে ইউক্রেনকে সবচেয়ে বেশি সহায়তা দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। এরপর রয়েছে যুক্তরাজ্য। তবে তাদের সহায়তা যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তার তুলনায় খুবই নগণ্য।
শুক্রবার অস্ট্রেলিয়ার সিডনির লোই ইনস্টিটিউট থিংক ট্যাংকে বক্তৃতা দেওয়ার সময় সান্না মারিন আরও বলেছেন, ‘আপনাদের একটি কঠিন সত্য বলি। ইউরোপ এ মুহূর্তে যথেষ্ট শক্তিশালী নয়। যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়া আমরা হয়তো বিপদে পড়ব।’ ইউরোপের সামরিক শক্তি বাড়াতে আরও কাজ করতে হবে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
ফিনিশ প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে অনেক অস্ত্র, অর্থ ও মানবিক সহায়তা দিয়েছে। ইউরোপ এ রকম সহায়তা দেওয়ার মতো এখনো যথেষ্ট শক্তিশালী হয়নি। এ রকম পরিস্থিতি মোকাবিলায় ইউরোপকে প্রস্তুতি নিতে হবে এবং নিজেদের সক্ষমতা গড়ে তুলতে হবে।’
ক্ষমতায় থাকার সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রতিরক্ষা খাতে পর্যাপ্ত ব্যয় না করার জন্য ন্যাটোর ইউরোপীয় দেশগুলোর নিয়মিত সমালোচনা করতেন। ২০২০ সালের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্র তাদের মোট জিডিপির ৩ দশমিক ৭ শতাংশ সামরিক খাতে ব্যয় করেছে, যেখানে ইউরোপের দেশগুলো ব্যয় করেছে মাত্র ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ।
বক্তৃতা দেওয়ার সময় সান্না মারিন অভিযোগ করে বলেন, জ্বালানির প্রয়োজনে ইউরোপের কয়েকটি দেশ রাশিয়ার সঙ্গে সম্প্রতি গভীর সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। আমরা ভেবেছিলাম, রাশিয়ার সঙ্গে অর্থনৈতিক বন্ধন গড়ে তোলার মাধ্যমে যুদ্ধ বন্ধ করা যাবে। কিন্তু ইউরোপের সেই কৌশল সম্পূর্ণ ভুল প্রমাণিত হয়েছে।
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলার পর দেশটি কী ধরনের প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে—তা নিয়ে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা নানা দিক বিশ্লেষণ করছেন।
২৪ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের ‘নৃশংস সামরিক আগ্রাসনের’ তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর এই হামলাকে তারা জাতিসংঘ সনদ ও আন্তর্জাতিক আইনের ‘গভীর ও নজিরবিহীন লঙ্ঘন’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
৪৪ মিনিট আগেসিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের একটি গির্জায় ইসলামিক স্টেটের (আইএস) আত্মঘাতী বোমা হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ও ৫২ জন আহত হয়েছেন। রোববার রাতে প্রার্থনার সময় পুরোনো খ্রিস্টান পাড়ায় অবস্থিত গ্রিক অর্থোডক্স সেন্ট এলিয়াস গির্জায় এ হামলা চালানো হয়। দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে এতথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
৩ ঘণ্টা আগে