রয়টার্স
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বিতর্কে একপ্রকার নাস্তানাবুদ হয়েছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট ও ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জো বাইডেন। গত বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) অনুষ্ঠিত সেই বিতর্কের পরই বাইডেনের বয়স নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে নিজ শিবিরেই। তাঁর বদলে অন্য আরেকজনকে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী করার জন্য আহ্বান জানাচ্ছে নানা মহল। এ অবস্থায় বাইডেনের বিকল্প হিসেবে যেসব প্রার্থীর নাম উঠে এসেছে তাঁদের মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে ছিলেন সাবেক ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামা। একটি জরিপ বলছে, বাইডেনের বিকল্প হিসেবে এই মুহূর্তে শুধু মিশেলই আছেন, যিনি ট্রাম্পকে হারানোর ক্ষমতা রাখেন।
সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এবং ইপসোসের এক জরিপে দেখা গেছে, সাবেক ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামা অন্তত ১০ পয়েন্টে ট্রাম্পকে পরাজিত করবেন। শুধু তা–ই নয়, জরিপে এটাও দেখা গেছে, মিশেল ছাড়া ডেমোক্র্যাট শিবিরে আর কোনো প্রার্থী নেই যিনি ট্রাম্পকে হারাতে পারবেন।
জরিপটিতে অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের কাছে বাইডেনের বিকল্প হিসেবে ডেমোক্র্যাট দলের কল্পিত বা সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে মিশেলকে রাখা হয়েছিল। ট্রাম্প কিংবা মিশেল কাকে ভোট দেবেন—এমন প্রশ্নের মুখে ৫০ শতাংশের বেশি মানুষ মিশেলকেই বেছে নিয়েছেন। বিপরীতে ট্রাম্পকে সমর্থন করেছেন ৩৯ শতাংশ মানুষ।
একই জরিপে বাইডেনের বিকল্প হিসেবে ডেমোক্র্যাট দলের অন্য যেসব প্রার্থীর নাম প্রস্তাব করা হচ্ছে, তাঁদের মধ্যে বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস এবং গ্যাভিন নিউসোম অন্যতম। কিন্তু জরিপে তাঁরা দুজনই ট্রাম্পের চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে পিছিয়ে ছিলেন।
জরিপে আরও দেখা গেছে, প্রতি তিনজন ডেমোক্র্যাটের মধ্যে অন্তত একজন মনে করেন ট্রাম্পের সঙ্গে সাম্প্রতিক বিতর্কের পর বাইডেনের উচিত নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানো। আর জরিপে অংশ নেওয়া সব মানুষের মধ্যে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে তিনজনই মনে করেন বাইডেন নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেই ভালো হবে। তাঁদের মধ্যে অর্ধেক আবার ট্রাম্পকেও বয়সের কারণে নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার কথা বলেছেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বিতর্কে একপ্রকার নাস্তানাবুদ হয়েছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট ও ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জো বাইডেন। গত বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) অনুষ্ঠিত সেই বিতর্কের পরই বাইডেনের বয়স নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে নিজ শিবিরেই। তাঁর বদলে অন্য আরেকজনকে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী করার জন্য আহ্বান জানাচ্ছে নানা মহল। এ অবস্থায় বাইডেনের বিকল্প হিসেবে যেসব প্রার্থীর নাম উঠে এসেছে তাঁদের মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে ছিলেন সাবেক ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামা। একটি জরিপ বলছে, বাইডেনের বিকল্প হিসেবে এই মুহূর্তে শুধু মিশেলই আছেন, যিনি ট্রাম্পকে হারানোর ক্ষমতা রাখেন।
সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এবং ইপসোসের এক জরিপে দেখা গেছে, সাবেক ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামা অন্তত ১০ পয়েন্টে ট্রাম্পকে পরাজিত করবেন। শুধু তা–ই নয়, জরিপে এটাও দেখা গেছে, মিশেল ছাড়া ডেমোক্র্যাট শিবিরে আর কোনো প্রার্থী নেই যিনি ট্রাম্পকে হারাতে পারবেন।
জরিপটিতে অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের কাছে বাইডেনের বিকল্প হিসেবে ডেমোক্র্যাট দলের কল্পিত বা সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে মিশেলকে রাখা হয়েছিল। ট্রাম্প কিংবা মিশেল কাকে ভোট দেবেন—এমন প্রশ্নের মুখে ৫০ শতাংশের বেশি মানুষ মিশেলকেই বেছে নিয়েছেন। বিপরীতে ট্রাম্পকে সমর্থন করেছেন ৩৯ শতাংশ মানুষ।
একই জরিপে বাইডেনের বিকল্প হিসেবে ডেমোক্র্যাট দলের অন্য যেসব প্রার্থীর নাম প্রস্তাব করা হচ্ছে, তাঁদের মধ্যে বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস এবং গ্যাভিন নিউসোম অন্যতম। কিন্তু জরিপে তাঁরা দুজনই ট্রাম্পের চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে পিছিয়ে ছিলেন।
জরিপে আরও দেখা গেছে, প্রতি তিনজন ডেমোক্র্যাটের মধ্যে অন্তত একজন মনে করেন ট্রাম্পের সঙ্গে সাম্প্রতিক বিতর্কের পর বাইডেনের উচিত নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানো। আর জরিপে অংশ নেওয়া সব মানুষের মধ্যে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে তিনজনই মনে করেন বাইডেন নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেই ভালো হবে। তাঁদের মধ্যে অর্ধেক আবার ট্রাম্পকেও বয়সের কারণে নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার কথা বলেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৪ ঘণ্টা আগে