টানা কয়েক দিনের তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার বিভিন্ন অঞ্চলের জনজীবন। কিছু কিছু এলাকার পরিস্থিতি ভয়াবহ। এ পর্যন্ত প্রাণহানি হয়েছে অন্তত ৫৬ জনের। তুষারঝড়ে হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে জানা যায়, তুষারঝড়ে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে নিউইয়র্কের বাফেলো শহর। কেবল এখানেই মৃত্যু হয়েছে ২৮ জনের।
বাফেলো কাউন্টির নির্বাহী মার্ক পোলোনকার্জ বলেন, ‘ভয়ংকর এই তুষারঝড়ে মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছি। বাফেলোর বেশির ভাগ অংশসহ অধিকাংশ এলাকার রাস্তা চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে।’
যুক্তরাষ্ট্রের অনেক অঙ্গরাজ্যেই রাস্তায় পুরু তুষারের আস্তরণ জমেছে। ফলে যোগাযোগ ও পরিবহনব্যবস্থা বিপর্যস্ত। এখনো পর্যন্ত ১৫ হাজারের বেশি ফ্লাইট বাতিল করতে হয়েছে। ব্যাহত হচ্ছে বিদ্যুৎ পরিষেবাও। বিদ্যুৎহীন অবস্থায় আড়াই লাখের বেশি গ্রাহক।
নিউইয়র্কের গভর্নর ও বাফেলোর বাসিন্দা ক্যাথি হোচুল বলেন, ‘তুষারঝড়ের কারণে পরিস্থিতি এমন হয়েছে, যেন যুদ্ধক্ষেত্রে আছি।’ গভর্নর ক্যাথি আরও জানিয়েছেন, সোমবার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে কথা হয়েছে তাঁর। ফেডারেল সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট।
অনেক এলাকায় তাপমাত্রা নেমে গেছে হিমাঙ্কের অনেক নিচে। আবহাওয়াবিদেরা জানিয়েছেন, এই পরিস্থিতিতে যতটা সম্ভব বাড়ির ভেতরে থাকতে হবে বাসিন্দাদের। তীব্র ঠান্ডায় বাইরে বের হলে অসুস্থ, এমনকি প্রাণহানির সম্ভাবনাও রয়েছে।
আবহাওয়ার এই পরিস্থিতির মাঝে উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছে দেশটির বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। কখনো গাড়ির ভেতর থেকে, কখনো বা তুষারে আস্তরণের নিচ থেকে মিলছে মৃতদেহ। আগামী ২৪ ঘণ্টায় আরও কয়েক ইঞ্চি তুষারপাতের পূর্বাভাস দিয়েছে মার্কিন আবহাওয়া অফিস।
এদিকে কানাডার অন্টারিও ও কুইবেক প্রদেশে তুষারঝড়ে দেখা দিয়েছে স্থবিরতা। এখন পর্যন্ত অন্তত চারজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া বিদ্যুৎবিহীন আছে লাখো মানুষ।
টানা কয়েক দিনের তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার বিভিন্ন অঞ্চলের জনজীবন। কিছু কিছু এলাকার পরিস্থিতি ভয়াবহ। এ পর্যন্ত প্রাণহানি হয়েছে অন্তত ৫৬ জনের। তুষারঝড়ে হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে জানা যায়, তুষারঝড়ে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে নিউইয়র্কের বাফেলো শহর। কেবল এখানেই মৃত্যু হয়েছে ২৮ জনের।
বাফেলো কাউন্টির নির্বাহী মার্ক পোলোনকার্জ বলেন, ‘ভয়ংকর এই তুষারঝড়ে মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছি। বাফেলোর বেশির ভাগ অংশসহ অধিকাংশ এলাকার রাস্তা চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে।’
যুক্তরাষ্ট্রের অনেক অঙ্গরাজ্যেই রাস্তায় পুরু তুষারের আস্তরণ জমেছে। ফলে যোগাযোগ ও পরিবহনব্যবস্থা বিপর্যস্ত। এখনো পর্যন্ত ১৫ হাজারের বেশি ফ্লাইট বাতিল করতে হয়েছে। ব্যাহত হচ্ছে বিদ্যুৎ পরিষেবাও। বিদ্যুৎহীন অবস্থায় আড়াই লাখের বেশি গ্রাহক।
নিউইয়র্কের গভর্নর ও বাফেলোর বাসিন্দা ক্যাথি হোচুল বলেন, ‘তুষারঝড়ের কারণে পরিস্থিতি এমন হয়েছে, যেন যুদ্ধক্ষেত্রে আছি।’ গভর্নর ক্যাথি আরও জানিয়েছেন, সোমবার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে কথা হয়েছে তাঁর। ফেডারেল সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট।
অনেক এলাকায় তাপমাত্রা নেমে গেছে হিমাঙ্কের অনেক নিচে। আবহাওয়াবিদেরা জানিয়েছেন, এই পরিস্থিতিতে যতটা সম্ভব বাড়ির ভেতরে থাকতে হবে বাসিন্দাদের। তীব্র ঠান্ডায় বাইরে বের হলে অসুস্থ, এমনকি প্রাণহানির সম্ভাবনাও রয়েছে।
আবহাওয়ার এই পরিস্থিতির মাঝে উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছে দেশটির বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। কখনো গাড়ির ভেতর থেকে, কখনো বা তুষারে আস্তরণের নিচ থেকে মিলছে মৃতদেহ। আগামী ২৪ ঘণ্টায় আরও কয়েক ইঞ্চি তুষারপাতের পূর্বাভাস দিয়েছে মার্কিন আবহাওয়া অফিস।
এদিকে কানাডার অন্টারিও ও কুইবেক প্রদেশে তুষারঝড়ে দেখা দিয়েছে স্থবিরতা। এখন পর্যন্ত অন্তত চারজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া বিদ্যুৎবিহীন আছে লাখো মানুষ।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৩ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৪ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৪ ঘণ্টা আগে