ইসরায়েলে ইরানের সিরিজ ক্ষেপণাস্ত্র হামলার কঠোর সমালোচনা করেছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর দাবি, তিনি ক্ষমতায় থাকলে এমন হামলা হতো না। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য হিল জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের নেতা হিসেবে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসেরও সমালোচনাও করেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, ‘আমি যদি দায়িত্বে থাকতাম, তাহলে ইসরায়েলের ওপর আজকের এই হামলা কখনো হতো না।’
যুক্তরাষ্ট্রের আগামী নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির এই প্রেসিডেন্ট প্রার্থী বলেন, ‘আমি জিতলে বিশ্বে আবারও শান্তি ফিরে আসবে। গ্যারান্টি দিচ্ছি, আমরা আবারও বিশ্বে শান্তি ফিরে পাব। আর কমলা হ্যারিস যদি আরও চারবার সুযোগ পায়—অকল্পনীয়, তাই না? যদি তিনি আরও চার বছর সুযোগ পান, তবে পৃথিবী ধোঁয়ায় হারিয়ে যাবে।’
ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে আমি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের কথা বলছি। আমি ভবিষ্যদ্বাণী করতে চাই না। কেননা, সেগুলো সত্য হয়ে যায়।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের একজন অস্তিত্বহীন প্রেসিডেন্ট ও একজন অস্তিত্বহীন ভাইস প্রেসিডেন্ট রয়েছেন, যাদের কেউই জানেন না কী ঘটছে। কমলা হ্যারিস সান ফ্রান্সিসকোতে তহবিল সংগ্রহ করছেন।’
মঙ্গলবারের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাম্প শিবির এখন মূলত একটি বার্তা প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তা হলো, বিশ্বনেতারা জো বাইডেন বা কমলা হ্যারিসকে সেভাবে সম্মান করেন না। মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনায় তারই প্রতিফলন ঘটছে। তবে এমন দাবি মানতে রাজি নয় কমলা হ্যারিসের সমর্থকেরা।
এর আগে, গত ২০ সেপ্টেম্বর ট্রাম্প বলেছিলেন—আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে আমেরিকান ইহুদিদের মধ্যে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিসকে সমর্থনের প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। অথচ কমলা জয়ী হলে সম্ভবত দুই বছরের মধ্যে ইসরায়েলের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে।
রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী বলেন, ‘এই নির্বাচনে যদি আমি জয়ী না হই, তবে সত্যিই এটি ইহুদি জনগণের ওপর প্রভাব ফেলবে।’ জনমত জরিপে আমেরিকান ইহুদিদের ৬০ শতাংশ কমলা হ্যারিসকে সমর্থন দিয়েছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘মার্কিন ইহুদিদের ৬০ শতাংশই যদি শত্রুকে ভোট দেন, তবে আমার মতে, দুই বছরের মধ্যে ইসরায়েল তার অস্তিত্ব হারিয়ে ফেলবে।’
ইসরায়েলে ইরানের সিরিজ ক্ষেপণাস্ত্র হামলার কঠোর সমালোচনা করেছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর দাবি, তিনি ক্ষমতায় থাকলে এমন হামলা হতো না। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য হিল জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের নেতা হিসেবে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসেরও সমালোচনাও করেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, ‘আমি যদি দায়িত্বে থাকতাম, তাহলে ইসরায়েলের ওপর আজকের এই হামলা কখনো হতো না।’
যুক্তরাষ্ট্রের আগামী নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির এই প্রেসিডেন্ট প্রার্থী বলেন, ‘আমি জিতলে বিশ্বে আবারও শান্তি ফিরে আসবে। গ্যারান্টি দিচ্ছি, আমরা আবারও বিশ্বে শান্তি ফিরে পাব। আর কমলা হ্যারিস যদি আরও চারবার সুযোগ পায়—অকল্পনীয়, তাই না? যদি তিনি আরও চার বছর সুযোগ পান, তবে পৃথিবী ধোঁয়ায় হারিয়ে যাবে।’
ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে আমি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের কথা বলছি। আমি ভবিষ্যদ্বাণী করতে চাই না। কেননা, সেগুলো সত্য হয়ে যায়।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের একজন অস্তিত্বহীন প্রেসিডেন্ট ও একজন অস্তিত্বহীন ভাইস প্রেসিডেন্ট রয়েছেন, যাদের কেউই জানেন না কী ঘটছে। কমলা হ্যারিস সান ফ্রান্সিসকোতে তহবিল সংগ্রহ করছেন।’
মঙ্গলবারের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাম্প শিবির এখন মূলত একটি বার্তা প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তা হলো, বিশ্বনেতারা জো বাইডেন বা কমলা হ্যারিসকে সেভাবে সম্মান করেন না। মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনায় তারই প্রতিফলন ঘটছে। তবে এমন দাবি মানতে রাজি নয় কমলা হ্যারিসের সমর্থকেরা।
এর আগে, গত ২০ সেপ্টেম্বর ট্রাম্প বলেছিলেন—আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে আমেরিকান ইহুদিদের মধ্যে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিসকে সমর্থনের প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। অথচ কমলা জয়ী হলে সম্ভবত দুই বছরের মধ্যে ইসরায়েলের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে।
রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী বলেন, ‘এই নির্বাচনে যদি আমি জয়ী না হই, তবে সত্যিই এটি ইহুদি জনগণের ওপর প্রভাব ফেলবে।’ জনমত জরিপে আমেরিকান ইহুদিদের ৬০ শতাংশ কমলা হ্যারিসকে সমর্থন দিয়েছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘মার্কিন ইহুদিদের ৬০ শতাংশই যদি শত্রুকে ভোট দেন, তবে আমার মতে, দুই বছরের মধ্যে ইসরায়েল তার অস্তিত্ব হারিয়ে ফেলবে।’
যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সফলভাবে হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্য়ালে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, হামলার পর সব মার্কিন যুদ্ধবিমান নিরাপদে ইরানি আকাশসীমা ত্যাগ করেছে।
৬ মিনিট আগেপারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৮ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৮ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৮ ঘণ্টা আগে