যুক্তরাষ্ট্র সরকার পরিচালিত জৈব অস্ত্র গবেষণাগার রয়েছে ইউক্রেনে এবং সেখানে জৈব অস্ত্র তৈরি করা হচ্ছে। এমনকি সেসব জৈব অস্ত্র ইউক্রেনের সেনাবাহিনীকেও দেওয়া হচ্ছে। এমনটাই জানিয়েছেন ডেমোক্রেটিক পার্টি থেকে প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়র। স্বাধীন সাংবাদিক টাকার কার্লসনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই দাবি করেন।
স্থানীয় সময় সোমবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) টাকার কার্লসন রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়রের সাক্ষাৎকারটি শেয়ার করেন। সেখানে রবার্ট এফ. কেনেডি বলেন, ‘ইউক্রেনে আমাদের জৈব অস্ত্র গবেষণাগার রয়েছে কারণ আমরা জৈব অস্ত্র তৈরি করছি।’ এ সময় রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়র জানান, যুক্তরাষ্ট্র ১৯৭০ সালে জৈব অস্ত্র নিষিদ্ধকরণ চুক্তিতে স্বাক্ষর করলেও কুখ্যাত ৯ / ১১ এর পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত প্যাট্রিয়ট অ্যাক্টের মাধ্যমে পেন্টাগন আবারও জৈব অস্ত্র নিয়ে গবেষণা শুরু করে।
কেনেডির দেওয়া তথ্যানুসারে যুক্তরাষ্ট্র ‘লাইফ সায়েন্স’ গবেষণার মোড়কে এই জৈব অস্ত্র নিয়ে গবেষণা করছে। পুরো প্রকল্পটির তত্ত্বাবধান করছেন ড. অ্যান্টনি ফাউচি। কেনেডি পরিবারের এই রাজনীতিবিদ আরও জানান, বিশেষ জিন প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি এসব আধুনিক জৈব অস্ত্র ‘খুবই ভীতিকর বস্তু’। ২০১৪ সালে একটি গবেষণাগার থেকে কিছু জৈব অস্ত্র বাইরে ছড়িয়ে পড়লে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এ ধরনের গবেষণা নিষিদ্ধ করেন। পরে ফাউচি এই গবেষণাগার ইউক্রেনে স্থানান্তর করেন।
টাকার কার্লসনকে কেনেডি জানান, ইউক্রেনে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র পাঠানো হয়েছে। এমনকি কিছু কিছু জৈব অস্ত্র চীনের উহান পরীক্ষাগারেও পাঠানো হয়েছে, উহান থেকেই কোভিড-১৯ ছড়িয়েছে বলে সন্দেহ করা হয়। কেনেডি জানান, এসব গবেষণার অধিকাংশই হয় ইউএসএইড বা পেন্টাগনের টাকায় পরিচালিত হয়। তবে এর মূল জোগানদাতা হিসেবে তিনি সিআইএ-কে দায়ী করেন।
এর আগে, যুক্তরাষ্ট্র তাদের কাছে কোনো জৈব অস্ত্র নেই বলে দাবি করে বিষয়টিকে রাশিয়া প্রোপাগান্ডা বলে উড়িয়ে দিয়েছে। কিন্তু ২০২২ সালে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ভিক্টোরিয়া নুল্যান্ড দেশটির কংগ্রেসের কাছে স্বীকার করেন যে, যুক্তরাষ্ট্র এমন পরীক্ষাগার পরিচালনা করছে। তবে তারপরও পেন্টাগন বারবার দাবি করেছে, এই গবেষণা অবৈধ নয় এমনকি সেগুলো সামরিক উদ্দেশ্য নিয়ে করা হচ্ছে না।
এমবেড করেন: https://twitter.com/TuckerCarlson/status/1691228480556429312?s=20
যুক্তরাষ্ট্র সরকার পরিচালিত জৈব অস্ত্র গবেষণাগার রয়েছে ইউক্রেনে এবং সেখানে জৈব অস্ত্র তৈরি করা হচ্ছে। এমনকি সেসব জৈব অস্ত্র ইউক্রেনের সেনাবাহিনীকেও দেওয়া হচ্ছে। এমনটাই জানিয়েছেন ডেমোক্রেটিক পার্টি থেকে প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়র। স্বাধীন সাংবাদিক টাকার কার্লসনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই দাবি করেন।
স্থানীয় সময় সোমবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) টাকার কার্লসন রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়রের সাক্ষাৎকারটি শেয়ার করেন। সেখানে রবার্ট এফ. কেনেডি বলেন, ‘ইউক্রেনে আমাদের জৈব অস্ত্র গবেষণাগার রয়েছে কারণ আমরা জৈব অস্ত্র তৈরি করছি।’ এ সময় রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়র জানান, যুক্তরাষ্ট্র ১৯৭০ সালে জৈব অস্ত্র নিষিদ্ধকরণ চুক্তিতে স্বাক্ষর করলেও কুখ্যাত ৯ / ১১ এর পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত প্যাট্রিয়ট অ্যাক্টের মাধ্যমে পেন্টাগন আবারও জৈব অস্ত্র নিয়ে গবেষণা শুরু করে।
কেনেডির দেওয়া তথ্যানুসারে যুক্তরাষ্ট্র ‘লাইফ সায়েন্স’ গবেষণার মোড়কে এই জৈব অস্ত্র নিয়ে গবেষণা করছে। পুরো প্রকল্পটির তত্ত্বাবধান করছেন ড. অ্যান্টনি ফাউচি। কেনেডি পরিবারের এই রাজনীতিবিদ আরও জানান, বিশেষ জিন প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি এসব আধুনিক জৈব অস্ত্র ‘খুবই ভীতিকর বস্তু’। ২০১৪ সালে একটি গবেষণাগার থেকে কিছু জৈব অস্ত্র বাইরে ছড়িয়ে পড়লে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এ ধরনের গবেষণা নিষিদ্ধ করেন। পরে ফাউচি এই গবেষণাগার ইউক্রেনে স্থানান্তর করেন।
টাকার কার্লসনকে কেনেডি জানান, ইউক্রেনে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র পাঠানো হয়েছে। এমনকি কিছু কিছু জৈব অস্ত্র চীনের উহান পরীক্ষাগারেও পাঠানো হয়েছে, উহান থেকেই কোভিড-১৯ ছড়িয়েছে বলে সন্দেহ করা হয়। কেনেডি জানান, এসব গবেষণার অধিকাংশই হয় ইউএসএইড বা পেন্টাগনের টাকায় পরিচালিত হয়। তবে এর মূল জোগানদাতা হিসেবে তিনি সিআইএ-কে দায়ী করেন।
এর আগে, যুক্তরাষ্ট্র তাদের কাছে কোনো জৈব অস্ত্র নেই বলে দাবি করে বিষয়টিকে রাশিয়া প্রোপাগান্ডা বলে উড়িয়ে দিয়েছে। কিন্তু ২০২২ সালে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ভিক্টোরিয়া নুল্যান্ড দেশটির কংগ্রেসের কাছে স্বীকার করেন যে, যুক্তরাষ্ট্র এমন পরীক্ষাগার পরিচালনা করছে। তবে তারপরও পেন্টাগন বারবার দাবি করেছে, এই গবেষণা অবৈধ নয় এমনকি সেগুলো সামরিক উদ্দেশ্য নিয়ে করা হচ্ছে না।
এমবেড করেন: https://twitter.com/TuckerCarlson/status/1691228480556429312?s=20
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
২ মিনিট আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে