যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম নারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং প্রখ্যাত পপ-নারীবাদী ম্যাডেলিন অলব্রাইট গতকাল বুধবার মারা গেছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ম্যাডেলিন অলব্রাইট ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর।
ম্যাডেলিনের পরিবারের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘তিনি পরিবার ও বন্ধুবান্ধব পরিবেষ্টিত ছিলেন। আমরা একজন স্নেহময়ী মা, একজন দাদি, একজন বোন, একজন চাচি, খালা, ফুফু ও একজন বন্ধুকে হারলাম।’
এদিকে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ম্যাডেলিন অলব্রাইট ১৯৯৭ সালে প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের প্রশাসনে চার বছরের জন্য পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছিলেন। তিনি অভিবাসী মার্কিন। তাঁর জন্ম প্রাগে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মান বাহিনী চেকোস্লোভাকিয়া দখল করলে তাঁর পরিবার লন্ডনে পাড়ি জমায়। তাঁর স্কুলজীবন শুরু হয়েছিল সুইজারল্যান্ডে।
ম্যাডেলিন অলব্রাইটের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন, জর্জ ডব্লিউ বুশ, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ও যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ট্রাস।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ‘ম্যাডেলিন অলব্রাইট ছিলেন একটি শক্তি। তিনি প্রচলিত সংস্কারকে অমান্য করেছিলেন এবং বারবার বাধা ভেঙেছেন।’ জো বাইডেন ২৭ মার্চ পর্যন্ত হোয়াইট হাউস, দূতাবাসসহ সরকারি ভবনে মার্কিন পতাকা অর্ধনমিত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।
১৯৪৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমিয়েছিলেন এই প্রখ্যাত নারীবাদী। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব পেয়েছিলেন ১৯৫৭ সালে। তিনি হোয়াইট হাউসে কাজ শুরু করেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের শাসনামলে। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকজন প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর পররাষ্ট্রনীতি-বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন ম্যাডেলিন অলব্রাইট।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন ১৯৯৩ সালে ম্যাডেলিনকে জাতিসংঘে মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিলেন। এরপর ১৯৯৭ সালে বিল ক্লিনটন দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে ম্যাডেলিনকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেন। সেটিই ছিল যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম কোনো নারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নিয়োগ।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম নারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং প্রখ্যাত পপ-নারীবাদী ম্যাডেলিন অলব্রাইট গতকাল বুধবার মারা গেছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ম্যাডেলিন অলব্রাইট ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর।
ম্যাডেলিনের পরিবারের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘তিনি পরিবার ও বন্ধুবান্ধব পরিবেষ্টিত ছিলেন। আমরা একজন স্নেহময়ী মা, একজন দাদি, একজন বোন, একজন চাচি, খালা, ফুফু ও একজন বন্ধুকে হারলাম।’
এদিকে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ম্যাডেলিন অলব্রাইট ১৯৯৭ সালে প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের প্রশাসনে চার বছরের জন্য পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছিলেন। তিনি অভিবাসী মার্কিন। তাঁর জন্ম প্রাগে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মান বাহিনী চেকোস্লোভাকিয়া দখল করলে তাঁর পরিবার লন্ডনে পাড়ি জমায়। তাঁর স্কুলজীবন শুরু হয়েছিল সুইজারল্যান্ডে।
ম্যাডেলিন অলব্রাইটের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন, জর্জ ডব্লিউ বুশ, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ও যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ট্রাস।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ‘ম্যাডেলিন অলব্রাইট ছিলেন একটি শক্তি। তিনি প্রচলিত সংস্কারকে অমান্য করেছিলেন এবং বারবার বাধা ভেঙেছেন।’ জো বাইডেন ২৭ মার্চ পর্যন্ত হোয়াইট হাউস, দূতাবাসসহ সরকারি ভবনে মার্কিন পতাকা অর্ধনমিত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।
১৯৪৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমিয়েছিলেন এই প্রখ্যাত নারীবাদী। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব পেয়েছিলেন ১৯৫৭ সালে। তিনি হোয়াইট হাউসে কাজ শুরু করেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের শাসনামলে। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকজন প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর পররাষ্ট্রনীতি-বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন ম্যাডেলিন অলব্রাইট।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন ১৯৯৩ সালে ম্যাডেলিনকে জাতিসংঘে মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিলেন। এরপর ১৯৯৭ সালে বিল ক্লিনটন দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে ম্যাডেলিনকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেন। সেটিই ছিল যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম কোনো নারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নিয়োগ।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৪ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৬ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৬ ঘণ্টা আগে