ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ ও সমসামিয়ক অন্যান্য ইস্যু নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান ও চীনা কূটনীতিক ইয়াং জিচি ইতালির রোমে সোমবার বৈঠক করেছেন। আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মস্কোকে সমর্থন করলে বেইজিংকে ‘ফল’ ভোগ করতে হবে বলে সতর্ক করেছে ওয়াশিংটন।
মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র নেড প্রাইস সাংবাদিকদের বলেন, চীন কিংবা অন্য কোনো দেশ রাশিয়াকে সহায়তা করছে কি না, বিষয়টি আমরা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি এবং আমরা স্পষ্ট বলছি, প্রকাশ্যে কিংবা গোপনে মস্কোকে সমর্থন করলে বেইজিংকে ‘ফল’ ভোগ করতে হবে।
মার্কিন কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতিক পর্যায়ের বৈঠকটি সাত ঘণ্টা দীর্ঘ ছিল। দীর্ঘ এই বৈঠকে এই সময়ের নানা ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
এদিকে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোমের বৈঠকে ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ এবং চীন-মার্কিন সম্পর্ক নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান। তিনি বলেন, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে যোগাযোগ উন্মুক্ত রাখার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
এর আগে মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের এক সাক্ষাৎকারে সুলিভান বলেছিলেন, চীন যদি রাশিয়াকে সমর্থন করে, তবে চীনকে কঠোর নিষেধাজ্ঞার মধ্যে পড়তে হবে। এ ব্যাপারে আলোচনা করতে যুক্তরাষ্ট্র বেইজিংয়ের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করার চেষ্টা করছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক মার্কিন কর্মকর্তা বেশ কটি সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, চীন রাশিয়াকে সামরিক সহায়তা দিতে ইচ্ছুক এমন ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।
তবে চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তরফ থেকে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র চীনের বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছে। রাশিয়ার পক্ষ থেকেও চীনের সামরিক সহায়তা চাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করা হয়েছে।
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ ও সমসামিয়ক অন্যান্য ইস্যু নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান ও চীনা কূটনীতিক ইয়াং জিচি ইতালির রোমে সোমবার বৈঠক করেছেন। আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মস্কোকে সমর্থন করলে বেইজিংকে ‘ফল’ ভোগ করতে হবে বলে সতর্ক করেছে ওয়াশিংটন।
মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র নেড প্রাইস সাংবাদিকদের বলেন, চীন কিংবা অন্য কোনো দেশ রাশিয়াকে সহায়তা করছে কি না, বিষয়টি আমরা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি এবং আমরা স্পষ্ট বলছি, প্রকাশ্যে কিংবা গোপনে মস্কোকে সমর্থন করলে বেইজিংকে ‘ফল’ ভোগ করতে হবে।
মার্কিন কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতিক পর্যায়ের বৈঠকটি সাত ঘণ্টা দীর্ঘ ছিল। দীর্ঘ এই বৈঠকে এই সময়ের নানা ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
এদিকে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোমের বৈঠকে ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ এবং চীন-মার্কিন সম্পর্ক নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান। তিনি বলেন, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে যোগাযোগ উন্মুক্ত রাখার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
এর আগে মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের এক সাক্ষাৎকারে সুলিভান বলেছিলেন, চীন যদি রাশিয়াকে সমর্থন করে, তবে চীনকে কঠোর নিষেধাজ্ঞার মধ্যে পড়তে হবে। এ ব্যাপারে আলোচনা করতে যুক্তরাষ্ট্র বেইজিংয়ের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করার চেষ্টা করছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক মার্কিন কর্মকর্তা বেশ কটি সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, চীন রাশিয়াকে সামরিক সহায়তা দিতে ইচ্ছুক এমন ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।
তবে চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তরফ থেকে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র চীনের বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছে। রাশিয়ার পক্ষ থেকেও চীনের সামরিক সহায়তা চাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করা হয়েছে।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
১০ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
১১ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
১২ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
১৩ ঘণ্টা আগে