যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে এক ব্যক্তির গ্যারেজ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে মরচে পড়া এক রকেট। পুলিশ বলেছে, সেটা আসলে একটি নিষ্ক্রিয় পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
ওহাইওর বিমানবাহিনী জাদুঘরের সঙ্গে যোগাযোগ করে একটি সামরিক রকেট দান করার প্রস্তাব দেন বেলভিউর এক ব্যক্তি। তার প্রয়াত প্রতিবেশীর কাছে রকেটটি ছিল বলে তিনি জানান। এরপর জাদুঘর বিষয়টি পুলিশকে জানায়। পুলিশ সম্ভাব্য ওই দাতার বাড়িতে বোম স্কোয়াড পাঠায়।
বেলভিউ পুলিশ বলছে, উদ্ধারকৃত ডিভাইসটি আসলে একটি ডগলাস এআইআর-২ জিনি। আনগাইডেড এয়ার-টু-এয়ার এই রকেটটি ১.৫ কেটি ডব্লিউ ২৫ পারমাণবিক ওয়্যারহেড বহন করতে সক্ষম। তবে এই ক্ষেপণাস্ত্রে কোনো ওয়্যারহেড সংযুক্ত না থাকায় বিপদের কোনো আশঙ্কা নেই।
বেলভিউ পুলিশ বিভাগের মুখপাত্র সেথ টাইলার বলেন, ডিভাইসটি মূলত রকেট জ্বালানির একটি গ্যাস ট্যাংক ছিল। ঘটনাটিকে ‘মোটেও গুরুতর নয়’ বলে অভিহিত করে টাইলার বলেন, ‘আমাদের বোম স্কোয়াডের সদস্য আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে, কেন আমরা মরিচা পড়া ধাতু নিয়ে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করছি।’
সেথ টাইলার মনে করেন না যে, জাদুঘর কর্তৃপক্ষ প্রস্তাব দেওয়া সেই ব্যক্তিকে সম্পূর্ণ বিষয়টি সম্পর্কে জানিয়েছে। তিনি বলেন, ‘দান করার প্রস্তাব দেওয়া ব্যক্তিটি নিশ্চয়ই পুলিশের কাছ থেকে কোনো ফোনকল আশা করছেন না। তা ছাড়া, গণমাধ্যমের কাজেও সেই ব্যক্তি যথেষ্ট বিরক্ত হয়েছেন।’
তবে পুলিশকে বাড়িতে প্রবেশ এবং গ্যারেজে গিয়ে ডিভাইসটি পর্যবেক্ষণের সুযোগ দিয়েছেন বলে সেই ব্যক্তিকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন টাইলার। ডিভাইসটিকে নিরাপদ বলেছে পুলিশ। তারা জাদুঘরে প্রদর্শনের জন্য সেই ব্যক্তির কাছেই ডিভাইসটি রেখে এসেছে।
বেলভিউ পুলিশ বিভাগ সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্সে পোস্ট দিয়ে বলেছে, ‘আমাদের ধারণা, বহুদিনের মধ্যে এ রকম ফোন আর আসবে না।’
জিনি ছিল প্রথম পারমাণবিক অস্ত্রযুক্ত এয়ার-টু-এয়ার ডিভাইস। পুলিশ বলছে, মার্কিন বিমানবাহিনীর মোতায়েন করা সবচেয়ে শক্তিশালী ইন্টারসেপ্টর ক্ষেপণাস্ত্র ছিল এটি। ১৯৬২ সালে শেষ হয় জিনির উৎপাদন।
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে এক ব্যক্তির গ্যারেজ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে মরচে পড়া এক রকেট। পুলিশ বলেছে, সেটা আসলে একটি নিষ্ক্রিয় পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
ওহাইওর বিমানবাহিনী জাদুঘরের সঙ্গে যোগাযোগ করে একটি সামরিক রকেট দান করার প্রস্তাব দেন বেলভিউর এক ব্যক্তি। তার প্রয়াত প্রতিবেশীর কাছে রকেটটি ছিল বলে তিনি জানান। এরপর জাদুঘর বিষয়টি পুলিশকে জানায়। পুলিশ সম্ভাব্য ওই দাতার বাড়িতে বোম স্কোয়াড পাঠায়।
বেলভিউ পুলিশ বলছে, উদ্ধারকৃত ডিভাইসটি আসলে একটি ডগলাস এআইআর-২ জিনি। আনগাইডেড এয়ার-টু-এয়ার এই রকেটটি ১.৫ কেটি ডব্লিউ ২৫ পারমাণবিক ওয়্যারহেড বহন করতে সক্ষম। তবে এই ক্ষেপণাস্ত্রে কোনো ওয়্যারহেড সংযুক্ত না থাকায় বিপদের কোনো আশঙ্কা নেই।
বেলভিউ পুলিশ বিভাগের মুখপাত্র সেথ টাইলার বলেন, ডিভাইসটি মূলত রকেট জ্বালানির একটি গ্যাস ট্যাংক ছিল। ঘটনাটিকে ‘মোটেও গুরুতর নয়’ বলে অভিহিত করে টাইলার বলেন, ‘আমাদের বোম স্কোয়াডের সদস্য আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে, কেন আমরা মরিচা পড়া ধাতু নিয়ে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করছি।’
সেথ টাইলার মনে করেন না যে, জাদুঘর কর্তৃপক্ষ প্রস্তাব দেওয়া সেই ব্যক্তিকে সম্পূর্ণ বিষয়টি সম্পর্কে জানিয়েছে। তিনি বলেন, ‘দান করার প্রস্তাব দেওয়া ব্যক্তিটি নিশ্চয়ই পুলিশের কাছ থেকে কোনো ফোনকল আশা করছেন না। তা ছাড়া, গণমাধ্যমের কাজেও সেই ব্যক্তি যথেষ্ট বিরক্ত হয়েছেন।’
তবে পুলিশকে বাড়িতে প্রবেশ এবং গ্যারেজে গিয়ে ডিভাইসটি পর্যবেক্ষণের সুযোগ দিয়েছেন বলে সেই ব্যক্তিকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন টাইলার। ডিভাইসটিকে নিরাপদ বলেছে পুলিশ। তারা জাদুঘরে প্রদর্শনের জন্য সেই ব্যক্তির কাছেই ডিভাইসটি রেখে এসেছে।
বেলভিউ পুলিশ বিভাগ সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্সে পোস্ট দিয়ে বলেছে, ‘আমাদের ধারণা, বহুদিনের মধ্যে এ রকম ফোন আর আসবে না।’
জিনি ছিল প্রথম পারমাণবিক অস্ত্রযুক্ত এয়ার-টু-এয়ার ডিভাইস। পুলিশ বলছে, মার্কিন বিমানবাহিনীর মোতায়েন করা সবচেয়ে শক্তিশালী ইন্টারসেপ্টর ক্ষেপণাস্ত্র ছিল এটি। ১৯৬২ সালে শেষ হয় জিনির উৎপাদন।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৪ ঘণ্টা আগে