যুক্তরাষ্ট্রে ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ফল অনুমোদন না করার জন্য মিশিগানের দুই নির্বাচন কর্মীকে চাপ প্রয়োগ করেছিলেন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যম দ্য ডেট্রয়েট নিউজ আউটলেট ট্রাম্পের একটি অডিও ক্লিপ ফাঁস করে খবরটি জানিয়েছে।
কেন্দ্র ও অঙ্গরাজ্যের বেশ কয়েকটি মামলা থাকা সত্ত্বেও ২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য যখন প্রস্তুতি নিচ্ছেন ট্রাম্প, তখনই সামনে এসেছে এই অভিযোগ। ডেট্রয়েট নিউজ আউটলেট দ্বারা প্রকাশিত ফোনকল রেকর্ডিংয়ে ট্রাম্প মিশিগান কাউন্টিতে ভোটের ফলাফলের অনুমোদনপত্রে স্বাক্ষর না করার জন্য দুই স্থানীয় কর্মকর্তাকে চাপ দিয়েছিলেন বলে জানা গেছে।
ওয়েইন কাউন্টি বোর্ড অব ক্যানভাসারের দুই রিপাবলিকান সদস্য মনিকা পালমার ও উইলিয়াম হার্টম্যানকে তিনি বলেছিলেন, ‘আমাদের দেশের জন্য লড়াই করতে হবে’ এবং ‘এই লোকগুলো আমাদের দেশটা কেড়ে নিয়ে যাক তা হতে দিতে পারি না’।
ফোনকলটিতে আরও ছিলেন মিশিগানের বাসিন্দা ও রিপাবলিকান ন্যাশনাল কমিটির চেয়ার রোনা ম্যাকড্যানিয়েল। একপর্যায়ে তিনি রিপাবলিকান দুই কর্মীকে বলেন, ‘আপনারা যদি আজ রাতে বাড়ি যেতে পারেন, তবে (অনুমোদনপত্রে) স্বাক্ষর করবেন না। আমরা আপনাদের আইনজীবীর সঙ্গে কথা বলব।’ ট্রাম্প এই কথায় সম্মতি দিয়ে বলেন, ‘আমরা বিষয়টি দেখব’।
২০২০ সালের ৩ নভেম্বরের নির্বাচনের দুই সপ্তাহ পরে ফোনকলটি করা হয়েছিল। নির্বাচনে মিশিগান রাজ্যে জো বাইডেনের কাছে হেরেছিলেন ট্রাম্প। সেই নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী বাইডেনের কাছে পরাজিত হওয়ার পর ভোটের ফল উল্টে দেওয়ার ষড়যন্ত্রের অভিযোগে আগামী বছরের মার্চে ওয়াশিংটনে ৭৭ বছর বয়সী ট্রাম্পের বিচার হবে।
জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যে আরও এক পৃথক মামলায় অনেকটা একই ধরনের অভিযোগের মুখোমুখি ট্রাম্প। রেকর্ড করা এক ফোনকলে জর্জিয়ার সেক্রেটারি অব স্টেট ব্র্যাড রাফেনস্পারগারকে ১১ হাজার ৭৮০ ভোট খুঁজে বের করার জন্য ট্রাম্প চাপ দিচ্ছেন বলে শোনা গেছে। সেই ভোটগুলো খুঁজে পেলে অঙ্গরাজ্যটিতে বাইডেনের কাছে তার পরাজিত হওয়ার ফলাফল পাল্টে দেওয়া যেত বলে চাপ দিচ্ছিলেন ট্রাম্প।
ডেট্রয়েট নিউজ অনুসারে, যুক্তরাজ্যের উত্তরাঞ্চলের রাজ্য মিশিগানের জনসংখ্যার প্রায় ১৮ শতাংশ ওয়েইন কাউন্টিতে বাস করে এবং ২০২০ সালের নির্বাচনে সেখানে প্রায় ৮ লাখ ৭৮ হাজার ভোটার ভোট দিয়েছিলেন। দুই রিপাবলিকান সদস্য মনিকা পালমার এবং উইলিয়াম হার্টম্যান প্রথমে ভোটের ফলাফল অনুমোদনের বিপক্ষে অবস্থান নিলেও পরে তা অনুমোদন করেন।
ট্রাম্প বারবার দাবি করে আসছেন যে, ২০২০ সালের নির্বাচনে বাইডেনের পক্ষে কারচুপি করা হয়েছিল। নির্বাচনে ট্রাম্পের প্রচারণার মুখপাত্র স্টিভেন চেউং ইতিমধ্যে বলেছেন, কারচুপির অভিযোগের তদন্তসহ নির্বাচনের অখণ্ডতা নিশ্চিতে তাঁর (স্টিভেন চেউং) দায়িত্বের অংশই হচ্ছে ট্রাম্পের বিভিন্ন পদক্ষেপ।
যুক্তরাষ্ট্রে ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ফল অনুমোদন না করার জন্য মিশিগানের দুই নির্বাচন কর্মীকে চাপ প্রয়োগ করেছিলেন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যম দ্য ডেট্রয়েট নিউজ আউটলেট ট্রাম্পের একটি অডিও ক্লিপ ফাঁস করে খবরটি জানিয়েছে।
কেন্দ্র ও অঙ্গরাজ্যের বেশ কয়েকটি মামলা থাকা সত্ত্বেও ২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য যখন প্রস্তুতি নিচ্ছেন ট্রাম্প, তখনই সামনে এসেছে এই অভিযোগ। ডেট্রয়েট নিউজ আউটলেট দ্বারা প্রকাশিত ফোনকল রেকর্ডিংয়ে ট্রাম্প মিশিগান কাউন্টিতে ভোটের ফলাফলের অনুমোদনপত্রে স্বাক্ষর না করার জন্য দুই স্থানীয় কর্মকর্তাকে চাপ দিয়েছিলেন বলে জানা গেছে।
ওয়েইন কাউন্টি বোর্ড অব ক্যানভাসারের দুই রিপাবলিকান সদস্য মনিকা পালমার ও উইলিয়াম হার্টম্যানকে তিনি বলেছিলেন, ‘আমাদের দেশের জন্য লড়াই করতে হবে’ এবং ‘এই লোকগুলো আমাদের দেশটা কেড়ে নিয়ে যাক তা হতে দিতে পারি না’।
ফোনকলটিতে আরও ছিলেন মিশিগানের বাসিন্দা ও রিপাবলিকান ন্যাশনাল কমিটির চেয়ার রোনা ম্যাকড্যানিয়েল। একপর্যায়ে তিনি রিপাবলিকান দুই কর্মীকে বলেন, ‘আপনারা যদি আজ রাতে বাড়ি যেতে পারেন, তবে (অনুমোদনপত্রে) স্বাক্ষর করবেন না। আমরা আপনাদের আইনজীবীর সঙ্গে কথা বলব।’ ট্রাম্প এই কথায় সম্মতি দিয়ে বলেন, ‘আমরা বিষয়টি দেখব’।
২০২০ সালের ৩ নভেম্বরের নির্বাচনের দুই সপ্তাহ পরে ফোনকলটি করা হয়েছিল। নির্বাচনে মিশিগান রাজ্যে জো বাইডেনের কাছে হেরেছিলেন ট্রাম্প। সেই নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী বাইডেনের কাছে পরাজিত হওয়ার পর ভোটের ফল উল্টে দেওয়ার ষড়যন্ত্রের অভিযোগে আগামী বছরের মার্চে ওয়াশিংটনে ৭৭ বছর বয়সী ট্রাম্পের বিচার হবে।
জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যে আরও এক পৃথক মামলায় অনেকটা একই ধরনের অভিযোগের মুখোমুখি ট্রাম্প। রেকর্ড করা এক ফোনকলে জর্জিয়ার সেক্রেটারি অব স্টেট ব্র্যাড রাফেনস্পারগারকে ১১ হাজার ৭৮০ ভোট খুঁজে বের করার জন্য ট্রাম্প চাপ দিচ্ছেন বলে শোনা গেছে। সেই ভোটগুলো খুঁজে পেলে অঙ্গরাজ্যটিতে বাইডেনের কাছে তার পরাজিত হওয়ার ফলাফল পাল্টে দেওয়া যেত বলে চাপ দিচ্ছিলেন ট্রাম্প।
ডেট্রয়েট নিউজ অনুসারে, যুক্তরাজ্যের উত্তরাঞ্চলের রাজ্য মিশিগানের জনসংখ্যার প্রায় ১৮ শতাংশ ওয়েইন কাউন্টিতে বাস করে এবং ২০২০ সালের নির্বাচনে সেখানে প্রায় ৮ লাখ ৭৮ হাজার ভোটার ভোট দিয়েছিলেন। দুই রিপাবলিকান সদস্য মনিকা পালমার এবং উইলিয়াম হার্টম্যান প্রথমে ভোটের ফলাফল অনুমোদনের বিপক্ষে অবস্থান নিলেও পরে তা অনুমোদন করেন।
ট্রাম্প বারবার দাবি করে আসছেন যে, ২০২০ সালের নির্বাচনে বাইডেনের পক্ষে কারচুপি করা হয়েছিল। নির্বাচনে ট্রাম্পের প্রচারণার মুখপাত্র স্টিভেন চেউং ইতিমধ্যে বলেছেন, কারচুপির অভিযোগের তদন্তসহ নির্বাচনের অখণ্ডতা নিশ্চিতে তাঁর (স্টিভেন চেউং) দায়িত্বের অংশই হচ্ছে ট্রাম্পের বিভিন্ন পদক্ষেপ।
আজ শুক্রবার বিচারপতি তপব্রত চক্রবর্তী ও বিচারপতি ঋতব্রত কুমার মিত্রের ডিভিশন বেঞ্চ এই আদেশ দেন। আদেশে বলা হয়, আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা সোনালি বিবিসহ ওই দুই পরিবারের ছয় সদস্যকে চার সপ্তাহের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে ফিরিয়ে আনতে হবে।
৩৬ মিনিট আগেযুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার গাজায় যুদ্ধবিরতি হলে একটি অন্তর্বর্তী কর্তৃপক্ষ চালুর আলোচনা করছেন। এমনটাই জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। এমনকি, ওয়াশিংটনে এমন একটি প্রস্তাবও সমর্থন পেয়েছে যেখানে বলা হয়েছে, টনি ব্লেয়ার নিজেই এই কর্তৃপক্ষের নেতৃত্ব দিতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগেক্লাউড কম্পিউটিং সফটওয়্যার ব্যবহার করে লাখ লাখ বেসামরিক ফিলিস্তিনিদের ওপর নজরদারির অভিযোগে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর পরিষেবা সীমিত করছে মার্কিন টেক জায়ান্ট মাইক্রোসফট। গতকাল বৃহস্পতিবার, এক ব্লগ পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির প্রেসিডেন্ট এবং ভাইস চেয়ার ব্র্যাড স্মিথ।
১ ঘণ্টা আগেএবার ট্রাম্পের রোষানলে পড়লেন মার্কিন ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন—এফবিআইয়ের সাবেক পরিচালক জেমস কোমি। মিথ্যা তথ্য দেওয়া ও বিচার প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টির অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে দুটি অভিযোগ গঠন করেছে ভার্জিনিয়ার একটি ফেডারেল গ্র্যান্ড জুরি।
৩ ঘণ্টা আগে