জাহীদ রেজা নূর
আরও একটি ব্যাপার নিয়ে ব্যাপকভাবে মার্কিনিদের মধ্যে আলোচনা হচ্ছে। প্রতিবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় ওয়াশিংটন পোস্ট ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থীর প্রতি তাদের সমর্থন ব্যক্ত করে। কিন্তু এবার ওয়াশিংটন পোস্টের মালিক জেফ বেজোস সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, ২০২৪ সালের নির্বাচনে তাঁর পত্রিকা কোনো দলকেই সমর্থন করবে না।
বেজোসের এই কথায় ভয়ানক চটেছে পত্রিকাটির গ্রাহকদের একটি অংশ। এরই মধ্যে দুই লাখ গ্রাহক পত্রিকাটি আর রাখবে না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বলে রাখা দরকার, ১৯৭০ সাল থেকে ওয়াশিংটন পোস্ট ডেমোক্র্যাটদের পক্ষ নিয়ে থাকে। গতকাল শুক্রবার পত্রিকাটির এ রকম ঘোষণার কারণে গ্রাহকদের একটি অংশ খুবই অবাক হন এবং তারই প্রতিক্রিয়ায় তাঁরা আর পত্রিকাটির গ্রাহক থাকবে না বলে সিদ্ধান্ত নেন।
ওয়াশংটন পোস্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা উইলিয়াম লুইস এ ব্যাপারে একটি ব্যাখ্যামূলক কলাম লিখেছেন। তাতে তিনি বলার চেষ্টা করেছেনে, পত্রিকাটির ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ ভোটারদের পছন্দকে প্রভাবিত না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাঁর এই অবস্থানকে স্বাগত জানায়নি ওয়াশিংটন পোস্ট গিল্ড। এই গিল্ড কর্মীদের প্রতিনিধিত্ব করে। গিল্ড জানিয়েছে, তারা এই পদক্ষেপ এবং সিইওর বিবৃতি উভয়ের ব্যাপারেই গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
গিল্ড একটি বিবৃতিতে বলেছে, ‘উইলিয়াম লুইসের বার্তাটি আমাদের উদ্বিগ্ন করে তোলে এই কারণে যে ব্যবস্থাপনা পরিষদ মূলত সম্পাদকীয় কর্মীদের কাজে হস্তক্ষেপ করছে।’ অর্থাৎ যে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা সাংবাদিকদের, সে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন মালিক!
ব্রিটেনের নাগরিক উইলিয়াম লুইসকে সম্প্রতি ওয়াশিংটন পোস্টের মালিক বেজোস সিইও হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। উইলিয়াম লুইসের ব্যাপারে তাঁর সমালোচকেরা বলছেন, অতীতেও এই ভদ্রলোক বারবার বড় বড় কেলেঙ্কারিতে জড়িত ছিলেন। বিশেষ করে তিনি যখন রুপার্ট মারডকের মালিকানাধীন মিডিয়াতে কাজ করতেন, তখনকার কেলেঙ্কারিগুলোর কথা ভোলা যাবে না।।
ওয়াশিংটন পোস্টেন সাবেক নির্বাহী সম্পাদক মার্টি ব্যারনও মুখ খুলেছেন। তিনি বলেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থীদের সমর্থনে অস্বীকৃতি জানানোর বিষয়টি এই সংবাদপত্রের বর্তমান নেতৃত্বের কাপুরুষতা এবং মেরুদণ্ডহীনতা বলে অভিহিত করতে হবে।
সোমবার সংবাদপত্রের মালিক জেফ বেজোস তাঁর অবস্থান ব্যাখ্যা করে ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকায় একটি কলাম প্রকাশ করেছিলেন। তিনি তাতে বলেছেন, তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কারণ, প্রচলিত মিডিয়ার প্রতি মানুষ আস্থা হারাচ্ছে। পাঠক এখন সোশ্যাল মিডিয়া থেকে খবর গ্রহণের দিয়ে ঝুঁকছে।
এই প্রবণতা পাঠকদের ভুল তথ্যের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ করে তোলে। বেজোস লিখেছেন, ‘বেশির ভাগ মানুষ মনে করে মিডিয়া পক্ষপাতদুষ্ট। যাঁরা এটি দেখেন না, তাঁরা বাস্তবতার দিকে খুব কম মনোযোগ দেন এবং যাঁরা বাস্তবতার সঙ্গে লড়াই করেন, তাঁরা হেরে যান।’
সংক্ষেপে এই হলো বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তি বেজোসের অবস্থান।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞজনদের অনেকে মনে করেন, এবারকার নির্বাচনটা অনন্য। কমলা হ্যারিস এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে হোয়াইট হাউসের লড়াইটি আমেরিকান গণতন্ত্রের জন্য চাপের পরীক্ষা (স্ট্রেস টেস্ট) বলে অভিহিত করেছেন। তবে বেজোস নিশ্চিত যে মিডিয়ার কোনো অবস্থান নির্বাচনের ফলাফলকে প্রভাবিত করতে পারবে না।
বেজোস লিখেছেন, ‘পেনসিলভেনিয়ার কোনো দোদুল্যমান ভোটার বলবেন না যে আমি অমুক সংবাদপত্রের মতামতকে সমর্থন করি। প্রকৃতপক্ষে, প্রার্থীদের জন্য মিডিয়া সমর্থন পক্ষপাতিত্ব এবং স্বাধীনতার অভাবের ধারণা তৈরি করে দেয়। এই অবস্থা পরিবর্তন করা দরকার এবং এটিই সঠিক।’
বেজোস এই সিদ্ধান্তকে সঠিক বলে মনে করলেও পত্রিকার ২০ জন কলামিস্ট এক যৌথ বিবৃতিতে জানিয়েছেনে, ওয়াশিংটন পোস্টের ব্যবস্থাপনা পরিষদের এই সিদ্ধান্তটি বহু বছর ধরে চলতে থাকা পত্রিকাটির মৌলিক নীতিকে প্রত্যাখান করে।
এই কলামিস্টদের মধ্যে রয়েছেন ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকার সিরিজ কলাম লেখার জন্য সাম্প্রতিক পুলিৎজার পুরস্কার বিজয়ী ডেভিড হফম্যানও। তুমুলভাবে সোচ্চার হয়েছেন তিনি। এক খোলা চিঠিতে বলেছেন, ‘কীভাবে কর্তৃত্ববাদী শাসন ভিন্নমতকে দমন করার জন্য নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করছে, এটা তার নজির। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখন ট্রাম্পের স্বৈরাচারের হুমকির সামনে এসে দাঁড়িয়েছে।’
হফম্যান ওয়াশিংটন পোস্টের সম্পাদকীয় বোর্ড থেকে পদত্যাগ করে বলেছেন, ‘এখানে থাকাকে আমি অনৈতিক ও অযৌক্তিক বলে মনে করি। এই বিপজ্জনক মুহূর্তে আমরা আমাদের কণ্ঠস্বর হারিয়ে ফেলেছি।’
বেজোসের সিদ্ধান্তের বিরোধীরা উল্লেখ করেছেনে, যেদিন সংবাদপত্রটি হ্যারিসকে সমর্থন করে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, সেদিনই সংবাদপত্রের মালিক রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করেছিলেন।
বেজোস অবশ্য তাঁর কলামে এ ঘটনা দুটোকে একসঙ্গে মেলাতে চাননি। তিনি একে নিতান্তই কাকতালীয় ব্যাপার বলে অভিহিত করেছেন। পাঠককে আশ্বস্ত করতে চেয়েছেন এই বলে যে তাঁর সিদ্ধান্তের সঙ্গে কোনো ব্যবসায়িক বদ মতলব নেই। এটা ট্রাম্পের জন্য কোনো ছাড় নয়।
ওয়াশিংটন পোস্টের মালিক ও সাংবাদিকেরা দুটো ভিন্ন পাটাতনে দাঁড়িয়েছে। এটাও এই নির্বাচনের জন্য এক চমকপ্রদ খবর।
কোনো প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীকে সমর্থন দেবে না, এমন সিদ্ধান্ত এখন পর্যন্ত আরও দুটি পত্রিকা নিয়েছে। এর একটি হলো লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস, অন্যটি ডেইলি বিস্ট।
আরও একটি ব্যাপার নিয়ে ব্যাপকভাবে মার্কিনিদের মধ্যে আলোচনা হচ্ছে। প্রতিবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় ওয়াশিংটন পোস্ট ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থীর প্রতি তাদের সমর্থন ব্যক্ত করে। কিন্তু এবার ওয়াশিংটন পোস্টের মালিক জেফ বেজোস সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, ২০২৪ সালের নির্বাচনে তাঁর পত্রিকা কোনো দলকেই সমর্থন করবে না।
বেজোসের এই কথায় ভয়ানক চটেছে পত্রিকাটির গ্রাহকদের একটি অংশ। এরই মধ্যে দুই লাখ গ্রাহক পত্রিকাটি আর রাখবে না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বলে রাখা দরকার, ১৯৭০ সাল থেকে ওয়াশিংটন পোস্ট ডেমোক্র্যাটদের পক্ষ নিয়ে থাকে। গতকাল শুক্রবার পত্রিকাটির এ রকম ঘোষণার কারণে গ্রাহকদের একটি অংশ খুবই অবাক হন এবং তারই প্রতিক্রিয়ায় তাঁরা আর পত্রিকাটির গ্রাহক থাকবে না বলে সিদ্ধান্ত নেন।
ওয়াশংটন পোস্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা উইলিয়াম লুইস এ ব্যাপারে একটি ব্যাখ্যামূলক কলাম লিখেছেন। তাতে তিনি বলার চেষ্টা করেছেনে, পত্রিকাটির ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ ভোটারদের পছন্দকে প্রভাবিত না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাঁর এই অবস্থানকে স্বাগত জানায়নি ওয়াশিংটন পোস্ট গিল্ড। এই গিল্ড কর্মীদের প্রতিনিধিত্ব করে। গিল্ড জানিয়েছে, তারা এই পদক্ষেপ এবং সিইওর বিবৃতি উভয়ের ব্যাপারেই গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
গিল্ড একটি বিবৃতিতে বলেছে, ‘উইলিয়াম লুইসের বার্তাটি আমাদের উদ্বিগ্ন করে তোলে এই কারণে যে ব্যবস্থাপনা পরিষদ মূলত সম্পাদকীয় কর্মীদের কাজে হস্তক্ষেপ করছে।’ অর্থাৎ যে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা সাংবাদিকদের, সে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন মালিক!
ব্রিটেনের নাগরিক উইলিয়াম লুইসকে সম্প্রতি ওয়াশিংটন পোস্টের মালিক বেজোস সিইও হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। উইলিয়াম লুইসের ব্যাপারে তাঁর সমালোচকেরা বলছেন, অতীতেও এই ভদ্রলোক বারবার বড় বড় কেলেঙ্কারিতে জড়িত ছিলেন। বিশেষ করে তিনি যখন রুপার্ট মারডকের মালিকানাধীন মিডিয়াতে কাজ করতেন, তখনকার কেলেঙ্কারিগুলোর কথা ভোলা যাবে না।।
ওয়াশিংটন পোস্টেন সাবেক নির্বাহী সম্পাদক মার্টি ব্যারনও মুখ খুলেছেন। তিনি বলেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থীদের সমর্থনে অস্বীকৃতি জানানোর বিষয়টি এই সংবাদপত্রের বর্তমান নেতৃত্বের কাপুরুষতা এবং মেরুদণ্ডহীনতা বলে অভিহিত করতে হবে।
সোমবার সংবাদপত্রের মালিক জেফ বেজোস তাঁর অবস্থান ব্যাখ্যা করে ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকায় একটি কলাম প্রকাশ করেছিলেন। তিনি তাতে বলেছেন, তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কারণ, প্রচলিত মিডিয়ার প্রতি মানুষ আস্থা হারাচ্ছে। পাঠক এখন সোশ্যাল মিডিয়া থেকে খবর গ্রহণের দিয়ে ঝুঁকছে।
এই প্রবণতা পাঠকদের ভুল তথ্যের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ করে তোলে। বেজোস লিখেছেন, ‘বেশির ভাগ মানুষ মনে করে মিডিয়া পক্ষপাতদুষ্ট। যাঁরা এটি দেখেন না, তাঁরা বাস্তবতার দিকে খুব কম মনোযোগ দেন এবং যাঁরা বাস্তবতার সঙ্গে লড়াই করেন, তাঁরা হেরে যান।’
সংক্ষেপে এই হলো বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তি বেজোসের অবস্থান।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞজনদের অনেকে মনে করেন, এবারকার নির্বাচনটা অনন্য। কমলা হ্যারিস এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে হোয়াইট হাউসের লড়াইটি আমেরিকান গণতন্ত্রের জন্য চাপের পরীক্ষা (স্ট্রেস টেস্ট) বলে অভিহিত করেছেন। তবে বেজোস নিশ্চিত যে মিডিয়ার কোনো অবস্থান নির্বাচনের ফলাফলকে প্রভাবিত করতে পারবে না।
বেজোস লিখেছেন, ‘পেনসিলভেনিয়ার কোনো দোদুল্যমান ভোটার বলবেন না যে আমি অমুক সংবাদপত্রের মতামতকে সমর্থন করি। প্রকৃতপক্ষে, প্রার্থীদের জন্য মিডিয়া সমর্থন পক্ষপাতিত্ব এবং স্বাধীনতার অভাবের ধারণা তৈরি করে দেয়। এই অবস্থা পরিবর্তন করা দরকার এবং এটিই সঠিক।’
বেজোস এই সিদ্ধান্তকে সঠিক বলে মনে করলেও পত্রিকার ২০ জন কলামিস্ট এক যৌথ বিবৃতিতে জানিয়েছেনে, ওয়াশিংটন পোস্টের ব্যবস্থাপনা পরিষদের এই সিদ্ধান্তটি বহু বছর ধরে চলতে থাকা পত্রিকাটির মৌলিক নীতিকে প্রত্যাখান করে।
এই কলামিস্টদের মধ্যে রয়েছেন ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকার সিরিজ কলাম লেখার জন্য সাম্প্রতিক পুলিৎজার পুরস্কার বিজয়ী ডেভিড হফম্যানও। তুমুলভাবে সোচ্চার হয়েছেন তিনি। এক খোলা চিঠিতে বলেছেন, ‘কীভাবে কর্তৃত্ববাদী শাসন ভিন্নমতকে দমন করার জন্য নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করছে, এটা তার নজির। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখন ট্রাম্পের স্বৈরাচারের হুমকির সামনে এসে দাঁড়িয়েছে।’
হফম্যান ওয়াশিংটন পোস্টের সম্পাদকীয় বোর্ড থেকে পদত্যাগ করে বলেছেন, ‘এখানে থাকাকে আমি অনৈতিক ও অযৌক্তিক বলে মনে করি। এই বিপজ্জনক মুহূর্তে আমরা আমাদের কণ্ঠস্বর হারিয়ে ফেলেছি।’
বেজোসের সিদ্ধান্তের বিরোধীরা উল্লেখ করেছেনে, যেদিন সংবাদপত্রটি হ্যারিসকে সমর্থন করে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, সেদিনই সংবাদপত্রের মালিক রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করেছিলেন।
বেজোস অবশ্য তাঁর কলামে এ ঘটনা দুটোকে একসঙ্গে মেলাতে চাননি। তিনি একে নিতান্তই কাকতালীয় ব্যাপার বলে অভিহিত করেছেন। পাঠককে আশ্বস্ত করতে চেয়েছেন এই বলে যে তাঁর সিদ্ধান্তের সঙ্গে কোনো ব্যবসায়িক বদ মতলব নেই। এটা ট্রাম্পের জন্য কোনো ছাড় নয়।
ওয়াশিংটন পোস্টের মালিক ও সাংবাদিকেরা দুটো ভিন্ন পাটাতনে দাঁড়িয়েছে। এটাও এই নির্বাচনের জন্য এক চমকপ্রদ খবর।
কোনো প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীকে সমর্থন দেবে না, এমন সিদ্ধান্ত এখন পর্যন্ত আরও দুটি পত্রিকা নিয়েছে। এর একটি হলো লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস, অন্যটি ডেইলি বিস্ট।
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধের ঘটনায় চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারতের বিমান সংস্থাগুলো। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই বলছে, এ ঘটনায় দেশটির এয়ারলাইনসগুলোর বাড়তি খরচ মাসে ৩০৭ কোটি রুপি ছাড়িয়ে যেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পরিষদ (এনএসএবি) পুনর্গঠন করেছে ভারত সরকার। সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইংয়ের (র) সাবেক প্রধান অলোক জোশীকে নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে