ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসনকে ‘গণহত্যা’ বলায় যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বরখাস্ত হয়েছেন একজন মুসলিম নার্স। নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি ল্যাঙ্গোন মেডিকেল সেন্টারের নার্স হেসেন জাবর এ মাসের শুরুতে একটি পুরস্কার গ্রহণ করার সময় গাজায় আগ্রাসনকে ‘গণহত্যা’ বলে আখ্যায়িত করেছিলেন। সে কারণেই চাকরি খুইয়েছেন তিনি।
তুরস্কভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
ফিলিস্তিনি আমেরিকান নাগরিক হেসেন জাবর একজন প্রজনন বিষয়ক নার্স। তিনি সামাজিক প্ল্যাটফর্ম ইনস্টাগ্রামে বলেছেন, গর্ভকালীন অবস্থায় সন্তানদের হারানো শোকার্ত মায়েদের সঙ্গে কাজ করার স্বীকৃতিস্বরূপ একটি পুরস্কার গ্রহণের সময় বক্তৃতা দিয়েছিলেন তিনি।
হেসেন জাবর বলেন, ‘পুরস্কার পাওয়ার পর ২২ মে আমার প্রথম শিফটে ফিরে আসি। আমি ইউনিটে যাওয়ার পরেই আমাকে এনওয়াইইউ ল্যাঙ্গোনের নার্সিংয়ের প্রেসিডেন্ট এবং ভাইস প্রেসিডেন্টের সঙ্গে একটি তাৎক্ষণিক বৈঠকে ডেকে নেওয়া হয়। সেখানে জিজ্ঞেস করা হয় আমি কীভাবে অন্যদের ঝুঁকির মধ্যে ফেললাম, কীভাবে অনুষ্ঠানটি নষ্ট করলাম এবং কীভাবে মানুষকে আঘাত করলাম। কারণ, আমার বক্তৃতার একটি ছোট অংশে আমার দেশের শোকার্ত মায়েদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছিলাম।’
হেসেনকে এরপর তাঁর শিফটে কাজে পাঠানো হয়। অন্যদিকে কর্তৃপক্ষ ঠিক করেছে কী করা হবে হেসেনকে নিয়ে।
হেসেন জাবর বলেন, ‘প্রায় পুরো শিফটে কাজ করার পর আমাকে আবারও ডেকে পাঠানো হলো অফিসে। সেখানে মানবসম্পদ পরিচালক অস্টিন বেন্ডার আমাকে আমার বরখাস্তের চিঠি পড়ে শোনান এবং একজন সাধারণ পোশাকের পুলিশ অফিসার আমাকে হাসপাতাল প্রাঙ্গণ থেকে বের করে নিয়ে যান।’
হেসেনের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে পোস্ট করা এক ভিডিওতে তাঁকে বক্তৃতায় বলতে শোনা যায়, ‘গাজায় চলমান গণহত্যায় আমার দেশের নারীরা কী অকল্পনীয় ক্ষতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তা দেখে আমার কষ্ট হয়।’
ফক্স নিউজের মতে, এনওয়াইইউ ল্যাঙ্গোনের একজন মুখপাত্র স্টিভ রিটা নিশ্চিত করেছেন, হেসেন জাবরকে তাঁর বক্তৃতার কারণেই বরখাস্ত করা হয়েছে।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসনকে ‘গণহত্যা’ বলায় যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বরখাস্ত হয়েছেন একজন মুসলিম নার্স। নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি ল্যাঙ্গোন মেডিকেল সেন্টারের নার্স হেসেন জাবর এ মাসের শুরুতে একটি পুরস্কার গ্রহণ করার সময় গাজায় আগ্রাসনকে ‘গণহত্যা’ বলে আখ্যায়িত করেছিলেন। সে কারণেই চাকরি খুইয়েছেন তিনি।
তুরস্কভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
ফিলিস্তিনি আমেরিকান নাগরিক হেসেন জাবর একজন প্রজনন বিষয়ক নার্স। তিনি সামাজিক প্ল্যাটফর্ম ইনস্টাগ্রামে বলেছেন, গর্ভকালীন অবস্থায় সন্তানদের হারানো শোকার্ত মায়েদের সঙ্গে কাজ করার স্বীকৃতিস্বরূপ একটি পুরস্কার গ্রহণের সময় বক্তৃতা দিয়েছিলেন তিনি।
হেসেন জাবর বলেন, ‘পুরস্কার পাওয়ার পর ২২ মে আমার প্রথম শিফটে ফিরে আসি। আমি ইউনিটে যাওয়ার পরেই আমাকে এনওয়াইইউ ল্যাঙ্গোনের নার্সিংয়ের প্রেসিডেন্ট এবং ভাইস প্রেসিডেন্টের সঙ্গে একটি তাৎক্ষণিক বৈঠকে ডেকে নেওয়া হয়। সেখানে জিজ্ঞেস করা হয় আমি কীভাবে অন্যদের ঝুঁকির মধ্যে ফেললাম, কীভাবে অনুষ্ঠানটি নষ্ট করলাম এবং কীভাবে মানুষকে আঘাত করলাম। কারণ, আমার বক্তৃতার একটি ছোট অংশে আমার দেশের শোকার্ত মায়েদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছিলাম।’
হেসেনকে এরপর তাঁর শিফটে কাজে পাঠানো হয়। অন্যদিকে কর্তৃপক্ষ ঠিক করেছে কী করা হবে হেসেনকে নিয়ে।
হেসেন জাবর বলেন, ‘প্রায় পুরো শিফটে কাজ করার পর আমাকে আবারও ডেকে পাঠানো হলো অফিসে। সেখানে মানবসম্পদ পরিচালক অস্টিন বেন্ডার আমাকে আমার বরখাস্তের চিঠি পড়ে শোনান এবং একজন সাধারণ পোশাকের পুলিশ অফিসার আমাকে হাসপাতাল প্রাঙ্গণ থেকে বের করে নিয়ে যান।’
হেসেনের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে পোস্ট করা এক ভিডিওতে তাঁকে বক্তৃতায় বলতে শোনা যায়, ‘গাজায় চলমান গণহত্যায় আমার দেশের নারীরা কী অকল্পনীয় ক্ষতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তা দেখে আমার কষ্ট হয়।’
ফক্স নিউজের মতে, এনওয়াইইউ ল্যাঙ্গোনের একজন মুখপাত্র স্টিভ রিটা নিশ্চিত করেছেন, হেসেন জাবরকে তাঁর বক্তৃতার কারণেই বরখাস্ত করা হয়েছে।
ভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
২৮ মিনিট আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
১ ঘণ্টা আগেস্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের দিকে যাচ্ছিলেন স্বামী। পথিমধ্যে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান স্ত্রী। দিশেহারা স্বামী আশপাশে মানুষের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন, কিন্তু ভারী বৃষ্টি ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কেউ এগিয়ে আসেনি।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনীর জনবল গত ৬ বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। বর্তমানে দেশটির সেনাসদস্য প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার, যা ২০১৮ সালের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। আর এই লোকবল কমার কারণ, দেশটিতে জন্মহার হ্রাস পাওয়ায় জনসংখ্যার হ্রাস। খবর বিবিসির।
১ ঘণ্টা আগে