বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ হিসেবে পরিচিত যুক্তরাষ্ট্রের মোট জাতীয় ঋণের পরিমাণ ৩৫ ট্রিলিয়ন বা ৩৫ লাখ কোটি ডলার ছাড়িয়ে গেছে, যা দেশটির ইতিহাসে প্রথম। অতীতে দেশটির ঋণের পরিমাণ কখনোই এই পর্যায়ে পৌঁছায়নি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ মন্ত্রণালয় তথা ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট সম্প্রতি তাদের দৈনিক আর্থিক প্রতিবেদনে বিষয়টি প্রকাশ করেছে। অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, ফেডারেল প্রকল্পগুলোতে প্রাথমিক প্রাক্কলনের চেয়ে বাস্তবিক ব্যয় বেশি হওয়ায় ঋণের পরিমাণ এই পর্যায়ে উঠে গেছে, যা দেশটির অর্থনীতির জন্য একটি অশনিসংকেত।
মার্কিন পার্লামেন্ট কংগ্রেসের বাজেট অফিস গত জুন মাসে জানিয়েছে যে, যে হারে সরকারি ব্যয় বেড়ে চলেছে, তাতে ২০৩৪ সাল নাগাদ যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় ঋণ ৫৬ ট্রিলিয়ন তথা ৫৬ লাখ কোটি ডলারে পৌঁছাবে। উচ্চ সুদের হার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য তার ঋণের বোঝা পরিচালনা করা কঠিন করে তুলেছে।
মহামারি চলাকালে চালু করা বেশ কিছু ফেডারেল প্রোগ্রাম যেমন—কর্মচারী রিটেনশন ট্যাক্স ক্রেডিট (এই সুবিধার আওতায় থাকা সরকারি কর্মচারীরা ঋণ নিয়ে ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ শোধ করলেই হয়। বাকিগুলো মওকুফ করে দেওয়া হয়) খাতে জালিয়াতি ও অপব্যবহারের কারণে বাজেট বিশেষজ্ঞদের পূর্বাভাসের চেয়ে বেশি ব্যয় হয়েছে।
মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট সোমবার বলেছে, তারা এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত ২৩৪ বিলিয়ন ডলার ধার করেছে এবং এটি জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আরও ৭৪০ বিলিয়ন ডলার ঋণ নেওয়ার আশা করছে। ট্রেজারি সেক্রেটারি জ্যানেট ইয়েলেন গত জুনে বলেছিলেন, মার্কিন ঋণের বোঝা অর্থনীতির আকার বিবেচনায় যুক্তিসংগত ছিল।
এদিকে, বাইডেন প্রশাসন সাম্প্রতিক বাজেটে ৩ লাখ কোটি ডলার ঘাটতি বাজেট প্রস্তাব করেছে, যা দেশটির বিগত এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ। মূলত উচ্চ আয়ের নাগরিক ও করপোরেশনগুলোর ওপর কর বাড়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে বাইডেন প্রশাসন এই বাজেট প্রস্তাব করেছে। নিজেদের পক্ষে সাফাই গেয়ে গত সোমবার হোয়াইট হাউস যুক্তি দিয়েছে, রিপাবলিকানরা ক্ষমতা গ্রহণ করলে জাতীয় ঋণ আরও খারাপ করবে।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ হিসেবে পরিচিত যুক্তরাষ্ট্রের মোট জাতীয় ঋণের পরিমাণ ৩৫ ট্রিলিয়ন বা ৩৫ লাখ কোটি ডলার ছাড়িয়ে গেছে, যা দেশটির ইতিহাসে প্রথম। অতীতে দেশটির ঋণের পরিমাণ কখনোই এই পর্যায়ে পৌঁছায়নি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ মন্ত্রণালয় তথা ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট সম্প্রতি তাদের দৈনিক আর্থিক প্রতিবেদনে বিষয়টি প্রকাশ করেছে। অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, ফেডারেল প্রকল্পগুলোতে প্রাথমিক প্রাক্কলনের চেয়ে বাস্তবিক ব্যয় বেশি হওয়ায় ঋণের পরিমাণ এই পর্যায়ে উঠে গেছে, যা দেশটির অর্থনীতির জন্য একটি অশনিসংকেত।
মার্কিন পার্লামেন্ট কংগ্রেসের বাজেট অফিস গত জুন মাসে জানিয়েছে যে, যে হারে সরকারি ব্যয় বেড়ে চলেছে, তাতে ২০৩৪ সাল নাগাদ যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় ঋণ ৫৬ ট্রিলিয়ন তথা ৫৬ লাখ কোটি ডলারে পৌঁছাবে। উচ্চ সুদের হার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য তার ঋণের বোঝা পরিচালনা করা কঠিন করে তুলেছে।
মহামারি চলাকালে চালু করা বেশ কিছু ফেডারেল প্রোগ্রাম যেমন—কর্মচারী রিটেনশন ট্যাক্স ক্রেডিট (এই সুবিধার আওতায় থাকা সরকারি কর্মচারীরা ঋণ নিয়ে ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ শোধ করলেই হয়। বাকিগুলো মওকুফ করে দেওয়া হয়) খাতে জালিয়াতি ও অপব্যবহারের কারণে বাজেট বিশেষজ্ঞদের পূর্বাভাসের চেয়ে বেশি ব্যয় হয়েছে।
মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট সোমবার বলেছে, তারা এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত ২৩৪ বিলিয়ন ডলার ধার করেছে এবং এটি জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আরও ৭৪০ বিলিয়ন ডলার ঋণ নেওয়ার আশা করছে। ট্রেজারি সেক্রেটারি জ্যানেট ইয়েলেন গত জুনে বলেছিলেন, মার্কিন ঋণের বোঝা অর্থনীতির আকার বিবেচনায় যুক্তিসংগত ছিল।
এদিকে, বাইডেন প্রশাসন সাম্প্রতিক বাজেটে ৩ লাখ কোটি ডলার ঘাটতি বাজেট প্রস্তাব করেছে, যা দেশটির বিগত এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ। মূলত উচ্চ আয়ের নাগরিক ও করপোরেশনগুলোর ওপর কর বাড়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে বাইডেন প্রশাসন এই বাজেট প্রস্তাব করেছে। নিজেদের পক্ষে সাফাই গেয়ে গত সোমবার হোয়াইট হাউস যুক্তি দিয়েছে, রিপাবলিকানরা ক্ষমতা গ্রহণ করলে জাতীয় ঋণ আরও খারাপ করবে।
চরম উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতির মধ্যে পাকিস্তান সফলভাবে পরীক্ষা করেছে ৪৫০ কিলোমিটার রেঞ্জবিশিষ্ট ‘আবদালি’ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র। সামরিক মহড়ার অংশ হিসেবে চালানো এ পরীক্ষাকে ইসলামাবাদ নিয়মিত ও প্রতিরক্ষামূলক পদক্ষেপ বললেও ভারত একে উসকানিমূলক পদক্ষেপ হিসেবে অভিহিত করেছে। কাশ্মীর হামলা ও সীমান্ত সংঘর্ষে
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ আগামী কয়েক বছরের মধ্যে ধাপে ধাপে ১২০০ জনবল ছাঁটাই করবে। ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই পদক্ষেপ মূলত নিয়োগ কমিয়ে বাস্তবায়ন করা হবে এবং এটি ট্রাম্প প্রশাসনের ফেডারেল কর্মীসংখ্যা হ্রাস নীতির অংশ।
২ ঘণ্টা আগেক্যাথলিক খ্রিষ্টধর্মের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতার পদের আনুষ্ঠানিক নাম পোপ। সম্প্রতি পোপ ফ্রান্সিস মৃত্যুবরণ করায় পোপের পদটি খালি হয়েছে। আর কিছু দিন আগে ডোনাল্ড ট্রাম্প হাস্যরসের মাধ্যমে জানিয়েছিলেন, পোপ হিসেবে তিনিই নিজের প্রথম পছন্দ। এবার তিনি পোপের পোশাক পরা একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান থেকে সব ধরনের আমদানি নিষিদ্ধ করেছে ভারত। শুধু তাই নয়, পাকিস্তানের পণ্যের জন্য ট্রানজিট এবং তৃতীয় কোনো দেশের বন্দর ব্যবহার করে পাকিস্তানি পণ্য আমদানিও এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়বে। জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারত সরকার। সম্প্রতি কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী
৩ ঘণ্টা আগে