ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালানো হবে না, এমন কোনো নিশ্চয়তা যুক্তরাষ্ট্রকে দেয়নি ইসরায়েল। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর স্টেট ডিপার্টমেন্টের এক শীর্ষ কর্মকর্তা সিএনএনকে এই তথ্য জানিয়েছেন। ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার প্রতিশোধ হিসেবে ইসরায়েল দেশটির পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে পারে এমন আশঙ্কার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের তরফ থেকে এ তথ্য জানা গেল।
আগামী ৭ অক্টোবর, ইসরায়েলে হামাসের হামলা প্রথম বার্ষিকীর দিনে ইসরায়েল ইরানে হামলা চালাবে কিনা—এমন এক প্রশ্নের জবাবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘আসলে এটি বলা কঠিন।’
ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা না করার ব্যাপারে আশ্বস্ত করেছে কিনা জানতে চাইলে ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা আশা করি এবং প্রত্যাশা করি, আমরা (ইসরায়েলের পক্ষ থেকে) কিছু প্রজ্ঞার পাশাপাশি শক্তির প্রদর্শনও দেখতে পাব। তবে আপনারা জানেন, এই বিষয়ে কোনো নিশ্চয়তা নেই।’
ইসরায়েলে ইরানের হামলা পর মার্কিন নেতারা তেল আবিবকে ইরানে হামলা করার ব্যাপারে সমর্থন দিয়েছেন। তবে তারা এই বিষয়েও সতর্ক করে দিয়েছেন যে, এই বিষয়টি আবার মধ্যপ্রাচ্যে একটি বৃহত্তর সংঘাতও সৃষ্টি করতে পারে। ইসরায়েল ঠিক কখন ইরানের হামলা জবাব দেবে সে বিষয়ে মার্কিন কর্মকর্তাদেরও এখনো স্পষ্ট কোনো ধারণা নেই। তবে প্রেসিডেন্ট বাইডেন গতকাল শুক্রবার বলেছেন, ইসরায়েল তাৎক্ষণিক কোনো সিদ্ধান্ত নেবে না।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প মনে করেন, ইসরায়েলের উচিত ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালানো। ইসরায়েলের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার প্রতিশোধ হিসেবে এমনটা করা উচিত বলে মনে করেন তিনি।
অপরদিকে, ট্রাম্পের ঠিক উল্টো অবস্থান ব্যক্ত করেছেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তিনি জানিয়েছেন, ইসরায়েল এখনো ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার প্রতিক্রিয়া জানানোর উপায় ঠিক করেনি। পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, দেশটির উচিত হবে ইরানের তেল অবকাঠামোতে হামলা না চালানো।
জো বাইডেন বলেন, ‘আমি যদি তাদের (ইসরায়েলের) জায়গায় থাকতাম, তাহলে আমি তেল অবকাঠামোতে হামলার অন্য বিকল্প উপায়গুলো ভাবতাম।’ স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার হোয়াইট হাউসের নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট এ সময় আশা প্রকাশ করে বলেন, তিনি মনে করেন—ইরানে ইসরায়েলি হামলা বেশ ছোটই হবে। বাইডেন বলেন, ‘আমি মনে করি—আমি মনে করি, এটি খুবই সামান্য হবে—যেকোনো উপায়ে।’ তবে তিনি জানান, তবে চূড়ান্তভাবে ইসরায়েলই ঠিক করবে তারা ইরানের ব্যাপক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জবাব কীভাবে দেবে।
এর আগে, বাইডেন ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলি হামলা চালানোর বিষয়েও একই ধরনের মন্তব্য করেন। তিনি জানান, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলি হামলার বিষয়ে তাঁর সায় নেই। গত বৃহস্পতিবার বাইডেন জানিয়েছিলেন, ইরানের তেল স্থাপনায় ইসরায়েলি হামলার বিষয়ে তেল আবিবের সঙ্গে আলোচনা চলছে। তার একদিন পর তিনি এই মত দিলেন।
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালানো হবে না, এমন কোনো নিশ্চয়তা যুক্তরাষ্ট্রকে দেয়নি ইসরায়েল। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর স্টেট ডিপার্টমেন্টের এক শীর্ষ কর্মকর্তা সিএনএনকে এই তথ্য জানিয়েছেন। ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার প্রতিশোধ হিসেবে ইসরায়েল দেশটির পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে পারে এমন আশঙ্কার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের তরফ থেকে এ তথ্য জানা গেল।
আগামী ৭ অক্টোবর, ইসরায়েলে হামাসের হামলা প্রথম বার্ষিকীর দিনে ইসরায়েল ইরানে হামলা চালাবে কিনা—এমন এক প্রশ্নের জবাবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘আসলে এটি বলা কঠিন।’
ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা না করার ব্যাপারে আশ্বস্ত করেছে কিনা জানতে চাইলে ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা আশা করি এবং প্রত্যাশা করি, আমরা (ইসরায়েলের পক্ষ থেকে) কিছু প্রজ্ঞার পাশাপাশি শক্তির প্রদর্শনও দেখতে পাব। তবে আপনারা জানেন, এই বিষয়ে কোনো নিশ্চয়তা নেই।’
ইসরায়েলে ইরানের হামলা পর মার্কিন নেতারা তেল আবিবকে ইরানে হামলা করার ব্যাপারে সমর্থন দিয়েছেন। তবে তারা এই বিষয়েও সতর্ক করে দিয়েছেন যে, এই বিষয়টি আবার মধ্যপ্রাচ্যে একটি বৃহত্তর সংঘাতও সৃষ্টি করতে পারে। ইসরায়েল ঠিক কখন ইরানের হামলা জবাব দেবে সে বিষয়ে মার্কিন কর্মকর্তাদেরও এখনো স্পষ্ট কোনো ধারণা নেই। তবে প্রেসিডেন্ট বাইডেন গতকাল শুক্রবার বলেছেন, ইসরায়েল তাৎক্ষণিক কোনো সিদ্ধান্ত নেবে না।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প মনে করেন, ইসরায়েলের উচিত ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালানো। ইসরায়েলের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার প্রতিশোধ হিসেবে এমনটা করা উচিত বলে মনে করেন তিনি।
অপরদিকে, ট্রাম্পের ঠিক উল্টো অবস্থান ব্যক্ত করেছেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তিনি জানিয়েছেন, ইসরায়েল এখনো ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার প্রতিক্রিয়া জানানোর উপায় ঠিক করেনি। পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, দেশটির উচিত হবে ইরানের তেল অবকাঠামোতে হামলা না চালানো।
জো বাইডেন বলেন, ‘আমি যদি তাদের (ইসরায়েলের) জায়গায় থাকতাম, তাহলে আমি তেল অবকাঠামোতে হামলার অন্য বিকল্প উপায়গুলো ভাবতাম।’ স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার হোয়াইট হাউসের নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট এ সময় আশা প্রকাশ করে বলেন, তিনি মনে করেন—ইরানে ইসরায়েলি হামলা বেশ ছোটই হবে। বাইডেন বলেন, ‘আমি মনে করি—আমি মনে করি, এটি খুবই সামান্য হবে—যেকোনো উপায়ে।’ তবে তিনি জানান, তবে চূড়ান্তভাবে ইসরায়েলই ঠিক করবে তারা ইরানের ব্যাপক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জবাব কীভাবে দেবে।
এর আগে, বাইডেন ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলি হামলা চালানোর বিষয়েও একই ধরনের মন্তব্য করেন। তিনি জানান, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলি হামলার বিষয়ে তাঁর সায় নেই। গত বৃহস্পতিবার বাইডেন জানিয়েছিলেন, ইরানের তেল স্থাপনায় ইসরায়েলি হামলার বিষয়ে তেল আবিবের সঙ্গে আলোচনা চলছে। তার একদিন পর তিনি এই মত দিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০২৫ সালের প্রথম প্রান্তিকে দেশের অর্থনীতি সংকুচিত হওয়ার জন্য দায়ী করেছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে। নতুন শুল্ক আরোপের আগেই আমদানির চাপ, সরকারি ব্যয়ে কাটছাঁট এবং অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা— এই বাস্তব কারণগুলো উপেক্ষা করে তিনি বারবার দায় দিচ্ছেন বাইডেন প্রশাসন
৭ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের ১০০ দিন পেরোতেই তাঁর প্রশাসনে প্রথম বড় ধাক্কা লাগল। পদত্যাগ করলেন রিপাবলিকান সরকারের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজ। ট্রাম্প প্রশাসন থেকে ওয়াল্টজের সরে দাঁড়ানোর ঘটনায় হোয়াইট হাউসের অভ্যন্তরীণ গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠছে।
৭ ঘণ্টা আগেকাশ্মীরে সাম্প্রতিক সহিংসতার পর দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে উত্তেজনা বেড়ে গেছে। এরই মধ্যে ভারতীয় হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে সব মাদ্রাসা ১০ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে, নিরাপত্তার স্বার্থেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যাতে নিরীহ শিক্ষার্থীরা কোনো ঝুঁকিতে না...
৮ ঘণ্টা আগেভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় পাকিস্তানকে দায় দিয়ে আসছে নয়াদিল্লি। তবে পাকিস্তান সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। হামলার প্রতিক্রিয়ায় ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বেশ কিছু কঠোর পদক্ষেপ নেয়। জবাবে পাকিস্তানও ভারতীয় বিমানগুলোর জন্য তাদের আকাশসীমা ব্যবহার নিষিদ্ধ
১১ ঘণ্টা আগে