গাজায় যুদ্ধ নিয়ে আল জাজিরার সম্প্রচার ‘ইসরায়েলবিরোধী উসকানিতে পূর্ণ’ বলে ইঙ্গিত করে কাতারকে নমনীয় হওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। মধ্যপ্রাচ্যের এই সংবাদমাধ্যমের এক সাংবাদিকের পরিবার ইসরায়েলে হামলায় নিহত হওয়ার ঘটনার দিন এই খবর দিল ইন্ডিয়া টুডে।
সম্প্রতি দোহায় কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আবদুল রহমান আল-থানির সঙ্গে সাক্ষাতে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এই অনুরোধ করেন। বিভিন্ন সূত্রের বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যম অ্যাক্সিওসের বরাতে এই খবর প্রকাশ করা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, আমেরিকান ইহুদি সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে আলাপচারিতার সময় ব্লিঙ্কেন এ-সম্পর্কিত কিছু মন্তব্যও করেন। তাতে ইঙ্গিত পাওয়া গেছে, গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর ধ্বংসযজ্ঞের যে চিত্র আল জাজিরায় প্রকাশিত হচ্ছে, তাতে মধ্যপ্রাচ্যে এই সংঘাত আরও ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে বাইডেন প্রশাসনের উদ্বেগ রয়েছে।
১৩ অক্টোবর দোহায় কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একটি যৌথ সংবাদ সম্মেলনে ব্লিঙ্কেন জোর দিয়ে বলেছিলেন, হামাসের সঙ্গে স্বাভাবিক কোনো কার্যকলাপ হতে পারে না। এবার দোহা সফরের সময়ও তিনি কাতার সরকারকে হামাসের প্রতি প্রকাশ্য দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন আনার কথা বলেছিলেন বলে আমেরিকান ইহুদিদের সঙ্গে আলাপচারিতায় জানান ব্লিঙ্কেন।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে কাতার সরকারের করণীয় সম্পর্কে ব্লিঙ্কেন বলেন, ইসরায়েল-হামাসের যুদ্ধের খবর প্রচারের পরিমাণ কমাতে আল জাজিরাকে আহ্বান জানানো যেতে পারে।
উল্লেখ্য, কাতার সরকারের অর্থায়ন পেলেও স্বাধীনভাবে কাজ করে আল জাজিরা মিডিয়া নেটওয়ার্ক। সমালোচকেরা বলেছেন, কাতারের বৈদেশিক নীতিকেই প্রতিফলিত করে আল জাজিরা। সে সঙ্গে, হামাসের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়ে তদন্তের সম্মুখীনও হয়েছে এই সংবাদ সংস্থা।
ইসরায়েলের যোগাযোগমন্ত্রী শ্লোমা কারহি আল জাজিরার বিরুদ্ধে হামাসপন্থী প্রচারণা এবং ইসরায়েলি সৈন্যদের ঝুঁকিতে ফেলার অভিযোগ করেছিলেন। ইসরায়েলি নিরাপত্তা কর্মকর্তারা বর্তমানে আল জাজিরার কার্যালয় বন্ধ করার কথা ভাবছেন বলে জানা গেছে। বর্তমানে এ-সম্পর্কিত একটি প্রস্তাব আইনি পর্যালোচনার অধীনে রয়েছে।
হামাসের বিষয়ে কাতারের সঙ্গে কঠোর ভাষায় কথা বলতে পারলেও যুক্তরাষ্ট্র সরকার হয়তো তেলসমৃদ্ধ দেশটির সঙ্গে বর্তমানে কোনো বিরোধে জড়াতে চাইবে না। সে সঙ্গে, হামাসের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকজন নাগরিক এখনো জিম্মি। তাদের মুক্ত করার ব্যাপারেও কাতারের মধ্যস্থতার দিকে তাকিয়ে থাকতে হচ্ছে বাইডেন প্রশাসনকে। সম্প্রতি কাতারের মধ্যস্থতায় দুই আমেরিকান জিম্মি মুক্তি পেয়েছে।
গাজায় যুদ্ধ নিয়ে আল জাজিরার সম্প্রচার ‘ইসরায়েলবিরোধী উসকানিতে পূর্ণ’ বলে ইঙ্গিত করে কাতারকে নমনীয় হওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। মধ্যপ্রাচ্যের এই সংবাদমাধ্যমের এক সাংবাদিকের পরিবার ইসরায়েলে হামলায় নিহত হওয়ার ঘটনার দিন এই খবর দিল ইন্ডিয়া টুডে।
সম্প্রতি দোহায় কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আবদুল রহমান আল-থানির সঙ্গে সাক্ষাতে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এই অনুরোধ করেন। বিভিন্ন সূত্রের বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যম অ্যাক্সিওসের বরাতে এই খবর প্রকাশ করা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, আমেরিকান ইহুদি সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে আলাপচারিতার সময় ব্লিঙ্কেন এ-সম্পর্কিত কিছু মন্তব্যও করেন। তাতে ইঙ্গিত পাওয়া গেছে, গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর ধ্বংসযজ্ঞের যে চিত্র আল জাজিরায় প্রকাশিত হচ্ছে, তাতে মধ্যপ্রাচ্যে এই সংঘাত আরও ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে বাইডেন প্রশাসনের উদ্বেগ রয়েছে।
১৩ অক্টোবর দোহায় কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একটি যৌথ সংবাদ সম্মেলনে ব্লিঙ্কেন জোর দিয়ে বলেছিলেন, হামাসের সঙ্গে স্বাভাবিক কোনো কার্যকলাপ হতে পারে না। এবার দোহা সফরের সময়ও তিনি কাতার সরকারকে হামাসের প্রতি প্রকাশ্য দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন আনার কথা বলেছিলেন বলে আমেরিকান ইহুদিদের সঙ্গে আলাপচারিতায় জানান ব্লিঙ্কেন।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে কাতার সরকারের করণীয় সম্পর্কে ব্লিঙ্কেন বলেন, ইসরায়েল-হামাসের যুদ্ধের খবর প্রচারের পরিমাণ কমাতে আল জাজিরাকে আহ্বান জানানো যেতে পারে।
উল্লেখ্য, কাতার সরকারের অর্থায়ন পেলেও স্বাধীনভাবে কাজ করে আল জাজিরা মিডিয়া নেটওয়ার্ক। সমালোচকেরা বলেছেন, কাতারের বৈদেশিক নীতিকেই প্রতিফলিত করে আল জাজিরা। সে সঙ্গে, হামাসের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়ে তদন্তের সম্মুখীনও হয়েছে এই সংবাদ সংস্থা।
ইসরায়েলের যোগাযোগমন্ত্রী শ্লোমা কারহি আল জাজিরার বিরুদ্ধে হামাসপন্থী প্রচারণা এবং ইসরায়েলি সৈন্যদের ঝুঁকিতে ফেলার অভিযোগ করেছিলেন। ইসরায়েলি নিরাপত্তা কর্মকর্তারা বর্তমানে আল জাজিরার কার্যালয় বন্ধ করার কথা ভাবছেন বলে জানা গেছে। বর্তমানে এ-সম্পর্কিত একটি প্রস্তাব আইনি পর্যালোচনার অধীনে রয়েছে।
হামাসের বিষয়ে কাতারের সঙ্গে কঠোর ভাষায় কথা বলতে পারলেও যুক্তরাষ্ট্র সরকার হয়তো তেলসমৃদ্ধ দেশটির সঙ্গে বর্তমানে কোনো বিরোধে জড়াতে চাইবে না। সে সঙ্গে, হামাসের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকজন নাগরিক এখনো জিম্মি। তাদের মুক্ত করার ব্যাপারেও কাতারের মধ্যস্থতার দিকে তাকিয়ে থাকতে হচ্ছে বাইডেন প্রশাসনকে। সম্প্রতি কাতারের মধ্যস্থতায় দুই আমেরিকান জিম্মি মুক্তি পেয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ‘নৃশংস সামরিক আগ্রাসনের’ তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর এই হামলাকে তারা জাতিসংঘ সনদ ও আন্তর্জাতিক আইনের ‘গভীর ও নজিরবিহীন লঙ্ঘন’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
১৫ মিনিট আগেসিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের একটি গির্জায় ইসলামিক স্টেটের (আইএস) আত্মঘাতী বোমা হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ও ৫২ জন আহত হয়েছেন। রোববার রাতে প্রার্থনার সময় পুরোনো খ্রিস্টান পাড়ায় অবস্থিত গ্রিক অর্থোডক্স সেন্ট এলিয়াস গির্জায় এ হামলা চালানো হয়। দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে এতথ্য জানানো হয়।
৪৪ মিনিট আগেইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
৩ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে