কলাম্বিয়ার একসময়ের মাদক সম্রাট, ক্যালি ড্রাগস কার্টেলের প্রধান গিলবার্টো রদ্রিগেজ মারা গেছেন। ৮৩ বছর বয়স্ক এই সাবেক দাবাড়ু এবং মাদক সম্রাট পাবলো এসকোবারের প্রধান সহযোগী যুক্তরাষ্ট্রের এক কারাগারে মারা যান। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গিলবার্টো রদ্রিগেজ ওরেজুয়েলা একসময় পাবলো এসকোবারের সহযোগী হিসেবে বিশ্বের কোকেইন চোরাচালানের বড় একটা অংশ নিয়ন্ত্রণ করতেন। গিলবার্টো রদ্রিগেজ আইনের চোখে ধুলো দিতে বিভিন্ন সময়ে দাবাড়ুর ছদ্মবেশ ধারণ করতেন। তবে, ১৯৯৫ সালে তাঁর ছদ্মবেশ তাঁকে আর রক্ষা করতে পারেনি। সে বছরই তিনি কলাম্বিয়ায় গ্রেপ্তার হন এবং ২০০৪ সালে তাঁকে যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যাওয়া হয়।
পরে যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনার একটি আদালত তাঁকে ৩০ বছরের কারাদণ্ড দেয়। সেই থেকেই তিনি যুক্তরাষ্ট্রে কারাবাসে ছিলেন। সর্বশেষ গত মঙ্গলবার তিনি বার্ধক্যজনিত অসুস্থতার কারণে মারা যান বলে জানিয়েছে তাঁর পরিবার।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরিণত বয়সে গিলবার্তো রদ্রিগেজ এবং তাঁর ভাই মিগুয়েল ক্যালি ড্রাগ কার্টেল পরিচালনা করতেন। যুক্তরাষ্ট্রের ড্রাগ এনফোর্সমেন্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (ডিইএ) তথ্যানুসারে, বিশ শতকের ৯০ এর দশকে বিশ্বে যে পরিমাণ কোকেইন কেনাবেচা হতো তার শতকরা ৮০ ভাগই নিয়ন্ত্রণ করতেন রদ্রিগেজ এবং তাঁর ভাই মিগুয়েল।
১৯৯০ সালে পুলিশের হাতে মাদক সম্রাট বলে খ্যাত মেডেলিন কার্টেলের নেতা পাবলো এসকোবারের মৃত্যুর পর, তাঁর প্রধান সহযোগী রদ্রিগেজ বিশ্বের কোকেইন কার্টেলের নিয়ন্ত্রণকর্তা হয়ে ওঠেন। এসকোবারের আমলে ক্যালি গ্যাং যেখানে কলাম্বিয়ায় ভয়াবহতার জন্য পরিচিত ছিল, এসকোবারের মৃত্যুর পর রদ্রিগেজ এবং তাঁর ভাই মিগুয়েল তুলনামূলক নরম অবস্থানে থেকে মাদক ব্যবসায় চালিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
কলাম্বিয়ার একসময়ের মাদক সম্রাট, ক্যালি ড্রাগস কার্টেলের প্রধান গিলবার্টো রদ্রিগেজ মারা গেছেন। ৮৩ বছর বয়স্ক এই সাবেক দাবাড়ু এবং মাদক সম্রাট পাবলো এসকোবারের প্রধান সহযোগী যুক্তরাষ্ট্রের এক কারাগারে মারা যান। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গিলবার্টো রদ্রিগেজ ওরেজুয়েলা একসময় পাবলো এসকোবারের সহযোগী হিসেবে বিশ্বের কোকেইন চোরাচালানের বড় একটা অংশ নিয়ন্ত্রণ করতেন। গিলবার্টো রদ্রিগেজ আইনের চোখে ধুলো দিতে বিভিন্ন সময়ে দাবাড়ুর ছদ্মবেশ ধারণ করতেন। তবে, ১৯৯৫ সালে তাঁর ছদ্মবেশ তাঁকে আর রক্ষা করতে পারেনি। সে বছরই তিনি কলাম্বিয়ায় গ্রেপ্তার হন এবং ২০০৪ সালে তাঁকে যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যাওয়া হয়।
পরে যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনার একটি আদালত তাঁকে ৩০ বছরের কারাদণ্ড দেয়। সেই থেকেই তিনি যুক্তরাষ্ট্রে কারাবাসে ছিলেন। সর্বশেষ গত মঙ্গলবার তিনি বার্ধক্যজনিত অসুস্থতার কারণে মারা যান বলে জানিয়েছে তাঁর পরিবার।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরিণত বয়সে গিলবার্তো রদ্রিগেজ এবং তাঁর ভাই মিগুয়েল ক্যালি ড্রাগ কার্টেল পরিচালনা করতেন। যুক্তরাষ্ট্রের ড্রাগ এনফোর্সমেন্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (ডিইএ) তথ্যানুসারে, বিশ শতকের ৯০ এর দশকে বিশ্বে যে পরিমাণ কোকেইন কেনাবেচা হতো তার শতকরা ৮০ ভাগই নিয়ন্ত্রণ করতেন রদ্রিগেজ এবং তাঁর ভাই মিগুয়েল।
১৯৯০ সালে পুলিশের হাতে মাদক সম্রাট বলে খ্যাত মেডেলিন কার্টেলের নেতা পাবলো এসকোবারের মৃত্যুর পর, তাঁর প্রধান সহযোগী রদ্রিগেজ বিশ্বের কোকেইন কার্টেলের নিয়ন্ত্রণকর্তা হয়ে ওঠেন। এসকোবারের আমলে ক্যালি গ্যাং যেখানে কলাম্বিয়ায় ভয়াবহতার জন্য পরিচিত ছিল, এসকোবারের মৃত্যুর পর রদ্রিগেজ এবং তাঁর ভাই মিগুয়েল তুলনামূলক নরম অবস্থানে থেকে মাদক ব্যবসায় চালিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
১১ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
২৪ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে