পৃথিবী উন্নত হচ্ছে। সভ্য হচ্ছে সমাজ। কিন্তু এই উন্নতি, এই সভ্যতা কী কাজে লাগবে, যদি বেঁচে থাকার অক্সিজেনই না থাকে? সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ফরেস্ট সার্ভিস বিভাগ এক উদ্বেগজনক তথ্য প্রকাশ করেছে। সরকারি সংস্থাটি বলছে, বছরে ৩ কোটি ৬০ লাখ গাছ যুক্তরাষ্ট্রের শহরগুলো থেকে হারিয়ে যাচ্ছে। গত পাঁচ বছর ধরে বিভিন্ন শহুরে এলাকায় জরিপ ও গবেষণা চালিয়ে এই তথ্য পেয়েছে তারা।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনেনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৈশ্বিক তাপমাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেড় যাওয়ার কারণে যুক্তরাষ্ট্রের শহরগুলোর গাছ মারা যাচ্ছে। এভাবে গাছ বিলুপ্ত হতে থাকলে পৃথিবীর তাপমাত্রা আরও বেড়ে যাবে। একটি সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, গরমের দিনে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত কমিয়ে দিতে পারে গাছ। কিন্তু গাছই যদি না থাকে, তাপমাত্রা কমবে কী করে?
যুক্তরাষ্ট্রের ফরেস্ট সার্ভিস বিজ্ঞানী এবং গবেষণার সহ-লেখক ডেভিড নোভাক বলেছেন, ‘আমরা যদি এভাবেই চলতে থাকি, তাহলে শহরগুলো আরও উষ্ণ হবে। পরিবেশ আরও দূষিত হবে। মানুষের জন্য পুরো শহর অস্বাস্থ্যকর হয়ে উঠবে।’ তিনি গাছ কমে যাওয়ার পেছনে কতগুলো কারণ উল্লেখ করেন। কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে হারিকেন, টের্নেডো, দাবানল, পোকামাকড় ও রাগের আক্রমণ ইত্যাদি। এসবই প্রাকৃতিক দুর্যোগজনিত কারণ। তবে সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে মানুষ। মানুষ যদি উন্নয়নের নামে পরিবেশদূষণ বন্ধ না করে তবে গাছের মরে যাওয়া বাড়তেই থাকবে।
নোভাকের দাবি, যুক্তরাষ্ট্রের জনসংখ্যার ৮০ শতাংশেরও বেশি শহরাঞ্চলে বাস করে এবং বেশির ভাগ মার্কিনিরা পূর্ব এ পশ্চিম উপকূলের দিকে বনাঞ্চলে বসবাস করে। এই মানুষেরা যতবার রাস্তা তৈরি করে, ততবার গাছ কাটে। যতবার বাড়ি তৈরি করে, ততবার গাছ কেটে ফেলে। এভাবে পুরো একটি অঞ্চল বৃক্ষশূন্য হয়ে যাচ্ছে।
গাছ আমাদের ঘরবাড়ি, অফিস ভবন, পার্ক এবং রাস্তার জন্য ছায়া দেয়। ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা শীতল করে। শুধু তাই নয়, বায়ুমণ্ডলকেও শীতল করে গাছ। মাটির নিচ থেকে সে পানি গ্রহণ করে এবং বাষ্পীভূত করে। ন্যাশনাল একাডেমি অফ সায়েন্সেসের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, গাছের ছায়া পরিবেশকে ৪০ শতাংশ বেশি ঠান্ডা করে। কাজেই প্রতিটি শহর সবুজ আচ্ছাদনে ছেয়ে ফেলা প্রয়োজন—এমন মন্তব্য করেছেন ডেভিড নোভাক।
পৃথিবী উন্নত হচ্ছে। সভ্য হচ্ছে সমাজ। কিন্তু এই উন্নতি, এই সভ্যতা কী কাজে লাগবে, যদি বেঁচে থাকার অক্সিজেনই না থাকে? সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ফরেস্ট সার্ভিস বিভাগ এক উদ্বেগজনক তথ্য প্রকাশ করেছে। সরকারি সংস্থাটি বলছে, বছরে ৩ কোটি ৬০ লাখ গাছ যুক্তরাষ্ট্রের শহরগুলো থেকে হারিয়ে যাচ্ছে। গত পাঁচ বছর ধরে বিভিন্ন শহুরে এলাকায় জরিপ ও গবেষণা চালিয়ে এই তথ্য পেয়েছে তারা।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনেনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৈশ্বিক তাপমাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেড় যাওয়ার কারণে যুক্তরাষ্ট্রের শহরগুলোর গাছ মারা যাচ্ছে। এভাবে গাছ বিলুপ্ত হতে থাকলে পৃথিবীর তাপমাত্রা আরও বেড়ে যাবে। একটি সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, গরমের দিনে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত কমিয়ে দিতে পারে গাছ। কিন্তু গাছই যদি না থাকে, তাপমাত্রা কমবে কী করে?
যুক্তরাষ্ট্রের ফরেস্ট সার্ভিস বিজ্ঞানী এবং গবেষণার সহ-লেখক ডেভিড নোভাক বলেছেন, ‘আমরা যদি এভাবেই চলতে থাকি, তাহলে শহরগুলো আরও উষ্ণ হবে। পরিবেশ আরও দূষিত হবে। মানুষের জন্য পুরো শহর অস্বাস্থ্যকর হয়ে উঠবে।’ তিনি গাছ কমে যাওয়ার পেছনে কতগুলো কারণ উল্লেখ করেন। কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে হারিকেন, টের্নেডো, দাবানল, পোকামাকড় ও রাগের আক্রমণ ইত্যাদি। এসবই প্রাকৃতিক দুর্যোগজনিত কারণ। তবে সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে মানুষ। মানুষ যদি উন্নয়নের নামে পরিবেশদূষণ বন্ধ না করে তবে গাছের মরে যাওয়া বাড়তেই থাকবে।
নোভাকের দাবি, যুক্তরাষ্ট্রের জনসংখ্যার ৮০ শতাংশেরও বেশি শহরাঞ্চলে বাস করে এবং বেশির ভাগ মার্কিনিরা পূর্ব এ পশ্চিম উপকূলের দিকে বনাঞ্চলে বসবাস করে। এই মানুষেরা যতবার রাস্তা তৈরি করে, ততবার গাছ কাটে। যতবার বাড়ি তৈরি করে, ততবার গাছ কেটে ফেলে। এভাবে পুরো একটি অঞ্চল বৃক্ষশূন্য হয়ে যাচ্ছে।
গাছ আমাদের ঘরবাড়ি, অফিস ভবন, পার্ক এবং রাস্তার জন্য ছায়া দেয়। ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা শীতল করে। শুধু তাই নয়, বায়ুমণ্ডলকেও শীতল করে গাছ। মাটির নিচ থেকে সে পানি গ্রহণ করে এবং বাষ্পীভূত করে। ন্যাশনাল একাডেমি অফ সায়েন্সেসের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, গাছের ছায়া পরিবেশকে ৪০ শতাংশ বেশি ঠান্ডা করে। কাজেই প্রতিটি শহর সবুজ আচ্ছাদনে ছেয়ে ফেলা প্রয়োজন—এমন মন্তব্য করেছেন ডেভিড নোভাক।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও তাঁর বর্তমান স্ত্রী জিল বাইডেনের কন্যা অ্যাশলি বাইডেন তাঁর ১৩ বছরের দাম্পত্যজীবনের ইতি টানতে বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করেছেন। স্থানীয় সময় সোমবার (১১ আগস্ট) ৪৪ বছর বয়সী অ্যাশলি ফিলাডেলফিয়ার কোর্ট অব কমন প্লিসে এই আবেদন দাখিল করেন।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের মালয়েশিয়া সফরকে কেন্দ্র করে দেশটির প্রধানমন্ত্রী দাতো সেরি আনোয়ার ইব্রাহিম এক্স মাধ্যমে পরপর তিনটি পোস্ট দিয়েছেন। এসব পোস্টে তিনি দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ও কৌশলগত সহযোগিতা জোরদারের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের সীমানা জোর করে পরিবর্তন করা যাবে না বলে সতর্ক করেছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নেতারা। এই সতর্কতা এসেছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে ইউক্রেন ইস্যুতে আসন্ন আলাস্কা সম্মেলনের তিন দিন আগে।
২ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধের কারণে শ্রমিক সংকট মোকাবিলায় হাজার হাজার উত্তর কোরিয়ানকে রাশিয়ায় পাঠানো হয়েছে। তবে বিবিসির প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, রাশিয়ায় পৌঁছানোর পর দাসের মতো শর্তে কাজ করানো হচ্ছে উত্তর কোরিয়ার শ্রমিকদের।
৩ ঘণ্টা আগে