কানাডায় খালিস্তান আন্দোলনের নেতা ও ভারতীয় নাগরিক হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের তদন্তে কানাডাকে ভারত সহায়তা করবে এবং জবাবদিহি নিশ্চিত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার নিউইয়র্কে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।’
গত সপ্তাহের সোমবার কানাডা সরকার জানায়, চলতি বছরের জুনে কানাডার একটি শিখ মন্দিরের সামনে খালিস্তান আন্দোলনের নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার (৪৫) হত্যার পেছনে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন জড়িত এবং এ বিষয়ে তাদের কাছে বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ রয়েছে। ভারত এই দাবি অস্বীকার করেছে। তবে বিষয়টিকে কেন্দ্র করে দুই দেশের সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছেছে।
ব্লিঙ্কেন জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে ভারত ও কানাডা উভয় দেশের সঙ্গেই যোগাযোগ রাখছে। তিনি বলেছেন, ‘আমরা জবাবদিহি দেখতে চাই এবং তদন্তকে সঠিকভাবে এগিয়ে নিতে এবং একটি ফলাফলে পৌঁছানোর জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’
ভারত কানাডাকে তদন্তে সহযোগিতা করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা আশা করি, আমাদের ভারতীয় বন্ধুরা এ ঘটনার তদন্তে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করবে।’ এ সময় তিনি ভারতের ওপর আনা কানাডার অভিযোগের সারবত্তার দিকে ইঙ্গিত না করে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বিষয়টি খুবই গুরুত্ব দিয়ে দেখছে।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমি মনে করি, এটি আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার জন্য আরও ব্যাপকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এ ঘটনা একটি উদাহরণ হয়ে থাকবে যে কোনো দেশ এ ধরনের কাজে জড়িত থাকার ক্ষেত্রে আমলে নিয়ে ভবিষ্যতে সাবধান হয়ে যাবে।’
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান জানান, হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের ইস্যুতে দুই দেশের মধ্যে সৃষ্ট দ্বন্দ্ব নিরসনে উভয় পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে এ বিষয়ে ভারতকে বিশেষ কোনো ছাড় যুক্তরাষ্ট্র দেবে না।
কানাডা-ভারত দ্বন্দ্ব নয়াদিল্লির সঙ্গে ওয়াশিংটনের সম্পর্কে প্রভাব ফেলবে কি না—এমন এক প্রশ্নের জবাবে জ্যাক সুলিভান বলেন, ‘কোন দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হলো তা বিবেচনার বিষয় নয়, যুক্তরাষ্ট্র তার নীতিতে অটল থাকবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটি আমাদের জন্য উদ্বেগের বিষয়। বিষয়টিকে আমরা যথেষ্ট গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। এটি নিয়ে আমরা কাজ করছি এবং করতে থাকব। এখানে কোনো দেশকে বিশেষভাবে বিবেচনায় নেওয়া হবে না।’
জ্যাক সুলিভান বলেন, ‘এ ধরনের কাজের ক্ষেত্রে কোনো বিশেষ ছাড় দেওয়া হয় না। যেকোনো দেশ নির্বিশেষে আমরা আমাদের নীতিতে অটল থাকব।’ এ সময় তিনি এ বিষয়ে কানাডাসহ অন্য মিত্রদের সঙ্গে পরামর্শ করা হবে জানিয়ে সুলিভান বলেন, ‘আমরা কানাডাসহ অন্য মিত্রদের সঙ্গে এ বিষয়ে পরামর্শ করব, যেহেতু তাদের নিজস্ব আইন ও কূটনৈতিক ব্যবস্থার বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে।’
কানাডায় খালিস্তান আন্দোলনের নেতা ও ভারতীয় নাগরিক হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের তদন্তে কানাডাকে ভারত সহায়তা করবে এবং জবাবদিহি নিশ্চিত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার নিউইয়র্কে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।’
গত সপ্তাহের সোমবার কানাডা সরকার জানায়, চলতি বছরের জুনে কানাডার একটি শিখ মন্দিরের সামনে খালিস্তান আন্দোলনের নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার (৪৫) হত্যার পেছনে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন জড়িত এবং এ বিষয়ে তাদের কাছে বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ রয়েছে। ভারত এই দাবি অস্বীকার করেছে। তবে বিষয়টিকে কেন্দ্র করে দুই দেশের সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছেছে।
ব্লিঙ্কেন জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে ভারত ও কানাডা উভয় দেশের সঙ্গেই যোগাযোগ রাখছে। তিনি বলেছেন, ‘আমরা জবাবদিহি দেখতে চাই এবং তদন্তকে সঠিকভাবে এগিয়ে নিতে এবং একটি ফলাফলে পৌঁছানোর জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’
ভারত কানাডাকে তদন্তে সহযোগিতা করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা আশা করি, আমাদের ভারতীয় বন্ধুরা এ ঘটনার তদন্তে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করবে।’ এ সময় তিনি ভারতের ওপর আনা কানাডার অভিযোগের সারবত্তার দিকে ইঙ্গিত না করে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বিষয়টি খুবই গুরুত্ব দিয়ে দেখছে।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমি মনে করি, এটি আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার জন্য আরও ব্যাপকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এ ঘটনা একটি উদাহরণ হয়ে থাকবে যে কোনো দেশ এ ধরনের কাজে জড়িত থাকার ক্ষেত্রে আমলে নিয়ে ভবিষ্যতে সাবধান হয়ে যাবে।’
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান জানান, হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের ইস্যুতে দুই দেশের মধ্যে সৃষ্ট দ্বন্দ্ব নিরসনে উভয় পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে এ বিষয়ে ভারতকে বিশেষ কোনো ছাড় যুক্তরাষ্ট্র দেবে না।
কানাডা-ভারত দ্বন্দ্ব নয়াদিল্লির সঙ্গে ওয়াশিংটনের সম্পর্কে প্রভাব ফেলবে কি না—এমন এক প্রশ্নের জবাবে জ্যাক সুলিভান বলেন, ‘কোন দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হলো তা বিবেচনার বিষয় নয়, যুক্তরাষ্ট্র তার নীতিতে অটল থাকবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটি আমাদের জন্য উদ্বেগের বিষয়। বিষয়টিকে আমরা যথেষ্ট গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। এটি নিয়ে আমরা কাজ করছি এবং করতে থাকব। এখানে কোনো দেশকে বিশেষভাবে বিবেচনায় নেওয়া হবে না।’
জ্যাক সুলিভান বলেন, ‘এ ধরনের কাজের ক্ষেত্রে কোনো বিশেষ ছাড় দেওয়া হয় না। যেকোনো দেশ নির্বিশেষে আমরা আমাদের নীতিতে অটল থাকব।’ এ সময় তিনি এ বিষয়ে কানাডাসহ অন্য মিত্রদের সঙ্গে পরামর্শ করা হবে জানিয়ে সুলিভান বলেন, ‘আমরা কানাডাসহ অন্য মিত্রদের সঙ্গে এ বিষয়ে পরামর্শ করব, যেহেতু তাদের নিজস্ব আইন ও কূটনৈতিক ব্যবস্থার বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে।’
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, এই হামলা জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন এবং মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান উত্তেজনার জন্য ইসরায়েলের ‘অবিরাম যুদ্ধবাজ পদক্ষেপ ও আঞ্চলিক সম্প্রসারণ’ দায়ী।
১৮ মিনিট আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হামলায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়েছে ইরানিদের মধ্যে। ইরান এই হামলার মোক্ষম জবাব দেবে বলে আশা করছেন তারা। গতকাল রোববার হাজার হাজার ক্ষুব্ধ জনতা রাজপথে নেমে আসেন। ইরানের পতাকা ও বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাজধানী তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারে জড়ো হন তারা।
৪০ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। যদিও ক্রেমলিন সরাসরি কোনো মন্তব্য করেনি, তবে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেছে।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে হামলার সিদ্ধান্ত প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছিলেন, এমন সময় তিনি তাঁর শীর্ষ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন গণমাধ্যমকে জানাতে যে, তিনি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে দুই সপ্তাহ সময় নেবেন। এই নির্দেশনার পেছনের উদ্দেশ্য ছিল, প্রকৃত পরিকল্পনা গোপন রাখা।
১ ঘণ্টা আগে