যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, আমেরিকা মারা যাচ্ছে এবং বিশ্ববাসী আমেরিকার দিকে তাকিয়ে হাসছে। যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত সুপার টুয়েসডেতে প্রায় ১৫টি অঙ্গরাজ্যের সবগুলোতে প্রাইমারি বা ককাসে জয়ের পথে থাকা ট্রাম্প বর্তমান প্রেসিডেন্টকে হারানোর প্রতিজ্ঞা করে এই মন্তব্য করেছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার ফ্লোরিডায় নিজ বাসভবন মার-এ-লাগোতে সমর্থকদের উদ্দেশে ভাষণ দেন ট্রাম্প। ভাষণে ট্রাম্প ‘অভিবাসী অপরাধ’ বন্ধের প্রতিজ্ঞা ব্যক্ত করেন।
ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘আমাদের শহরগুলো দম বন্ধ হয়ে মারা যাচ্ছে। আমাদের অঙ্গরাজ্যগুলো মারা যাচ্ছে। আরও সোজা ভাষায় বলতে গেলে, আমাদের দেশ মারা যাচ্ছে।’ এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘এবং আমরা আমেরিকাকে আরও মহান দেশ—আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে মহান—হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে যাচ্ছি।’
যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে অভিবাসীদের স্রোত ঠেকানোর বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা তাদের প্রবেশ ঠেকাতে যাচ্ছি। আমরা আমাদের সীমান্ত বন্ধ করে দেব।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা অনেক লোককে—বিশেষ করে অনেক খারাপ লোককে—বের করে দেব। কারণ, আমাদের দেশ এভাবে চলতে পারে না।’
সাবেক এই মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘বাইডেনের অভিবাসী অপরাধ’ যুক্তরাষ্ট্রকে বিশ্বের কাছে তামাশার পাত্র হিসেবে উপস্থাপন করেছে। তিনি বলেন, ‘এটি নতুন ধরনের অপরাধ এবং এটি খুবই সহিংস।’ এ সময় তিনি অভিবাসীদের ইঙ্গিত করে বলেন, ‘তারা প্রায়ই মাঝ রাস্তায় পুলিশের সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ছে।’
ট্রাম্প বলেন, ‘তারা যদি এ ধরনের কাজ তাদের নিজ দেশে করত, তবে তাদের তাৎক্ষণিকভাবে হত্যা করা হতো, একেবারে তাৎক্ষণিকভাবে। কিন্তু তারা সেটা করে না। আর তাই বিশ্ব আমাদের দিকে তাকিয়ে হাসছে।’
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, আমেরিকা মারা যাচ্ছে এবং বিশ্ববাসী আমেরিকার দিকে তাকিয়ে হাসছে। যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত সুপার টুয়েসডেতে প্রায় ১৫টি অঙ্গরাজ্যের সবগুলোতে প্রাইমারি বা ককাসে জয়ের পথে থাকা ট্রাম্প বর্তমান প্রেসিডেন্টকে হারানোর প্রতিজ্ঞা করে এই মন্তব্য করেছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার ফ্লোরিডায় নিজ বাসভবন মার-এ-লাগোতে সমর্থকদের উদ্দেশে ভাষণ দেন ট্রাম্প। ভাষণে ট্রাম্প ‘অভিবাসী অপরাধ’ বন্ধের প্রতিজ্ঞা ব্যক্ত করেন।
ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘আমাদের শহরগুলো দম বন্ধ হয়ে মারা যাচ্ছে। আমাদের অঙ্গরাজ্যগুলো মারা যাচ্ছে। আরও সোজা ভাষায় বলতে গেলে, আমাদের দেশ মারা যাচ্ছে।’ এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘এবং আমরা আমেরিকাকে আরও মহান দেশ—আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে মহান—হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে যাচ্ছি।’
যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে অভিবাসীদের স্রোত ঠেকানোর বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা তাদের প্রবেশ ঠেকাতে যাচ্ছি। আমরা আমাদের সীমান্ত বন্ধ করে দেব।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা অনেক লোককে—বিশেষ করে অনেক খারাপ লোককে—বের করে দেব। কারণ, আমাদের দেশ এভাবে চলতে পারে না।’
সাবেক এই মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘বাইডেনের অভিবাসী অপরাধ’ যুক্তরাষ্ট্রকে বিশ্বের কাছে তামাশার পাত্র হিসেবে উপস্থাপন করেছে। তিনি বলেন, ‘এটি নতুন ধরনের অপরাধ এবং এটি খুবই সহিংস।’ এ সময় তিনি অভিবাসীদের ইঙ্গিত করে বলেন, ‘তারা প্রায়ই মাঝ রাস্তায় পুলিশের সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ছে।’
ট্রাম্প বলেন, ‘তারা যদি এ ধরনের কাজ তাদের নিজ দেশে করত, তবে তাদের তাৎক্ষণিকভাবে হত্যা করা হতো, একেবারে তাৎক্ষণিকভাবে। কিন্তু তারা সেটা করে না। আর তাই বিশ্ব আমাদের দিকে তাকিয়ে হাসছে।’
ইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৫ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৫ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল সংঘাতে সরাসরি জড়িয়ে পড়ল যুক্তরাষ্ট্র। গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী। এরপর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন, ইরানকে অবশ্যই মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ফেরাতে হবে। নয়তো আরও হামলার হুমকি দিয়েছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে