অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানি কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করতে তাঁর মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক মার্কিন দূত স্টিভ উইটকফ অথবা ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সকে পাঠানোর কথা ভাবছেন। এমনটাই জানিয়েছেন, মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএস নিউজের এক প্রতিবেদক। ওই প্রতিবেদক ট্রাম্পের সঙ্গে কানাডা থেকে ওয়াশিংটন ডিসি-তে ফেরার পথে বিমানে ছিলেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেছেন, উইটকফ বা ভ্যান্সকে পাঠানো হবে কিনা, তা ‘ওয়াশিংটন ডিসিতে ফিরে কী ঘটে তার ওপর নির্ভর করছে।’ সিবিএসের ওই প্রতিবেদক এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে বলেছেন, ট্রাম্প ইরানের পারমাণবিক সমস্যার ‘প্রকৃত সমাধান’ চান। একই সঙ্গে তিনি চান, তেহরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির ইচ্ছা ‘পুরোপুরি ত্যাগ’ করুক।
ওই সাংবাদিক বলেন, ‘মার্কিন নেতা ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন, ইসরায়েল ইরানের ওপর হামলা কমাবে না।’ সিবিএসের সাংবাদিক ট্রাম্পের রাষ্ট্রীয় উড়োজাহাজ এয়ারফোর্স ওয়ানে ট্রাম্পের মন্তব্য উদ্ধৃত করে জানিয়েছেন, ‘আপনি আগামী দুই দিনের মধ্যে জানতে পারবেন। আপনি জানতে পারবেন। এখনো পর্যন্ত কেউ ধীর গতি করেনি।’ ট্রাম্প কানাডায় জি-৭ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিয়ে সোমবার মধ্যরাতে সেখান থেকে ফেরার সময় এসব মন্তব্য করেন।
এদিকে, ইরানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা হতে পারে এ সপ্তাহেই। এ লক্ষ্যে প্রস্তুতি নিচ্ছে ওয়াশিংটন। এই বিষয়ে অবগত চারটি সূত্র মার্কিন সংবাদমাধ্যম অ্যাক্সিওসকে এই তথ্য জানিয়েছে। তারা বলেছে, হোয়াইট হাউস এ সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক দূত স্টিভ উইটকফ ও ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচির মধ্যে বৈঠকের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করছে।
এই বিষয়টি এমন এক সময়ে সামনে এল যখন ইরান-ইসরায়েল এ রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়িত। গত শুক্রবার ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ কয়েক স্থানে হামলা চালিয়ে বিজ্ঞানী ও শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের হত্যা করলে এই সংঘর্ষ শুরু হয়। সূত্র জানিয়েছে, এই বৈঠকের উদ্দেশ্য হবে—একটি কূটনৈতিক উদ্যোগ নিয়ে আলোচনা করা। যার মধ্যে রয়েছে পারমাণবিক চুক্তি এবং ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধের অবসান।
বৈঠকের দিনক্ষণ এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে সূত্র জানিয়েছে, এটি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের শেষ চেষ্টা। যাতে যুদ্ধ এড়িয়ে ফের চুক্তির পথে ফেরার উদ্দেশ্যে। এক মার্কিন কর্মকর্তা নিশ্চিত করে বলেছেন, ‘এ সপ্তাহে ইরানিদের সঙ্গে একটি বৈঠকের বিষয়টি বিবেচনাধীন।’
এই বৈঠক যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি সামরিকভাবে ধ্বংস করতে যুদ্ধে যোগ দেবে কি না—এই প্রশ্নে একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড় হতে পারে। এক জ্যেষ্ঠ মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ইরানের ভূগর্ভস্থ সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্র ফোরদো ধ্বংসে প্রয়োজনীয় শক্তিশালী ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা যুক্তরাষ্ট্রের আছে, কিন্তু ইসরায়েলের নেই—এই বিষয়টিকে ট্রাম্প ইরানের ওপর চুক্তির চাপ তৈরির কৌশল হিসেবে দেখছেন।
ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘বাংকার বাস্টার নিয়ে সিদ্ধান্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড়। ট্রাম্প সবকিছু চুক্তি আর সুবিধার দিক দিয়ে বিবেচনা করেন। এটা একটা বড় সুবিধা।’ তিনি আরও বলেন, ‘তারা (ইরান) কথা বলতে চায়। কিন্তু আমরা এখনো জানি না, তারা আদৌ পুরোপুরি চাপে পড়েছে কি না। তারা কি বুঝেছে যে, একটি দেশ হিসেবে টিকে থাকতে হলে আলোচনাই একমাত্র পথ? আর যদি তারা সেটা বুঝেও থাকে, তাহলে পারমাণবিক সমৃদ্ধকরণ কতটুকু করতে দেওয়া যেতে পারে, সেই প্রশ্নও থেকেই যায়।’
যুক্তরাষ্ট্র এখন পর্যন্ত ইসরায়েলের ইরান আক্রমণে সরাসরি অংশ নেয়নি। তবে দেশটির প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প পরিষ্কার জানিয়েছেন, যেকোনো উপায়ে ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন থেকে বিরত রাখতে হবে। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু চাচ্ছেন, ট্রাম্প যেন যুদ্ধে যোগ দেন এবং ফোর্ডোতে বোমা হামলা করেন। তবে ট্রাম্প এখনো জোর দিয়ে বলছেন, তিনি চুক্তি করতে পারবেন। কারণ ইরান বর্তমানে দুর্বল অবস্থানে রয়েছে।
সোমবার রাতে ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টে মধ্যপ্রাচ্যকে চমকে দেন। তিনি ইরানের সাধারণ মানুষদের তেহরান ছেড়ে চলে যেতে বলেন। এরপর তিনি কানাডায় চলমান জি-৭ সম্মেলন সংক্ষিপ্ত করে ওয়াশিংটনে ফিরে আসেন, যুদ্ধ পরিস্থিতি নিয়ে কাজ করতে।
এই দুটি পদক্ষেপ এবং তেহরানে বিস্ফোরণের খবর ইসরায়েলি গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জল্পনা তৈরি করে—যুক্তরাষ্ট্র কি যুদ্ধে যোগ দিয়েছে?
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র অ্যালেক্স ফাইফার এই খবর অস্বীকার করে এক্সে লিখেছেন, ‘মার্কিন বাহিনী এখনো আত্মরক্ষামূলক অবস্থানে আছে। এই অবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। আমরা আমেরিকার স্বার্থ রক্ষা করব।’ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ ফক্স নিউজকে বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এখনো একটি শান্তিপূর্ণ সমাধান চান।’
সূত্র জানিয়েছে, সোমবার যুক্তরাষ্ট্র ইরানের সঙ্গে এই বৈঠকের প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করেছে। এই বিষয়ে জি-৭ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা ফোনে কথা বলছি। কিন্তু সামনাসামনি কথা বলাই ভালো।’ তিনি আশা প্রকাশ করেন, ইরান চুক্তিতে সম্মত হবে। বলেন, ‘আমি মনে করি একটা চুক্তি হবে। ইরান যদি না করে, সেটা তাদের বোকামি হবে।’
সম্মেলনে ট্রাম্প অন্যান্য নেতাদের সঙ্গে ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতির প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনা করেন। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমেরিকানরা ইরানিদের সঙ্গে বৈঠকের প্রস্তাব দিয়েছে। দেখা যাক কী হয়।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানি কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করতে তাঁর মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক মার্কিন দূত স্টিভ উইটকফ অথবা ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সকে পাঠানোর কথা ভাবছেন। এমনটাই জানিয়েছেন, মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএস নিউজের এক প্রতিবেদক। ওই প্রতিবেদক ট্রাম্পের সঙ্গে কানাডা থেকে ওয়াশিংটন ডিসি-তে ফেরার পথে বিমানে ছিলেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেছেন, উইটকফ বা ভ্যান্সকে পাঠানো হবে কিনা, তা ‘ওয়াশিংটন ডিসিতে ফিরে কী ঘটে তার ওপর নির্ভর করছে।’ সিবিএসের ওই প্রতিবেদক এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে বলেছেন, ট্রাম্প ইরানের পারমাণবিক সমস্যার ‘প্রকৃত সমাধান’ চান। একই সঙ্গে তিনি চান, তেহরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির ইচ্ছা ‘পুরোপুরি ত্যাগ’ করুক।
ওই সাংবাদিক বলেন, ‘মার্কিন নেতা ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন, ইসরায়েল ইরানের ওপর হামলা কমাবে না।’ সিবিএসের সাংবাদিক ট্রাম্পের রাষ্ট্রীয় উড়োজাহাজ এয়ারফোর্স ওয়ানে ট্রাম্পের মন্তব্য উদ্ধৃত করে জানিয়েছেন, ‘আপনি আগামী দুই দিনের মধ্যে জানতে পারবেন। আপনি জানতে পারবেন। এখনো পর্যন্ত কেউ ধীর গতি করেনি।’ ট্রাম্প কানাডায় জি-৭ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিয়ে সোমবার মধ্যরাতে সেখান থেকে ফেরার সময় এসব মন্তব্য করেন।
এদিকে, ইরানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা হতে পারে এ সপ্তাহেই। এ লক্ষ্যে প্রস্তুতি নিচ্ছে ওয়াশিংটন। এই বিষয়ে অবগত চারটি সূত্র মার্কিন সংবাদমাধ্যম অ্যাক্সিওসকে এই তথ্য জানিয়েছে। তারা বলেছে, হোয়াইট হাউস এ সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক দূত স্টিভ উইটকফ ও ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচির মধ্যে বৈঠকের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করছে।
এই বিষয়টি এমন এক সময়ে সামনে এল যখন ইরান-ইসরায়েল এ রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়িত। গত শুক্রবার ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ কয়েক স্থানে হামলা চালিয়ে বিজ্ঞানী ও শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের হত্যা করলে এই সংঘর্ষ শুরু হয়। সূত্র জানিয়েছে, এই বৈঠকের উদ্দেশ্য হবে—একটি কূটনৈতিক উদ্যোগ নিয়ে আলোচনা করা। যার মধ্যে রয়েছে পারমাণবিক চুক্তি এবং ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধের অবসান।
বৈঠকের দিনক্ষণ এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে সূত্র জানিয়েছে, এটি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের শেষ চেষ্টা। যাতে যুদ্ধ এড়িয়ে ফের চুক্তির পথে ফেরার উদ্দেশ্যে। এক মার্কিন কর্মকর্তা নিশ্চিত করে বলেছেন, ‘এ সপ্তাহে ইরানিদের সঙ্গে একটি বৈঠকের বিষয়টি বিবেচনাধীন।’
এই বৈঠক যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি সামরিকভাবে ধ্বংস করতে যুদ্ধে যোগ দেবে কি না—এই প্রশ্নে একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড় হতে পারে। এক জ্যেষ্ঠ মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ইরানের ভূগর্ভস্থ সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্র ফোরদো ধ্বংসে প্রয়োজনীয় শক্তিশালী ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা যুক্তরাষ্ট্রের আছে, কিন্তু ইসরায়েলের নেই—এই বিষয়টিকে ট্রাম্প ইরানের ওপর চুক্তির চাপ তৈরির কৌশল হিসেবে দেখছেন।
ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘বাংকার বাস্টার নিয়ে সিদ্ধান্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড়। ট্রাম্প সবকিছু চুক্তি আর সুবিধার দিক দিয়ে বিবেচনা করেন। এটা একটা বড় সুবিধা।’ তিনি আরও বলেন, ‘তারা (ইরান) কথা বলতে চায়। কিন্তু আমরা এখনো জানি না, তারা আদৌ পুরোপুরি চাপে পড়েছে কি না। তারা কি বুঝেছে যে, একটি দেশ হিসেবে টিকে থাকতে হলে আলোচনাই একমাত্র পথ? আর যদি তারা সেটা বুঝেও থাকে, তাহলে পারমাণবিক সমৃদ্ধকরণ কতটুকু করতে দেওয়া যেতে পারে, সেই প্রশ্নও থেকেই যায়।’
যুক্তরাষ্ট্র এখন পর্যন্ত ইসরায়েলের ইরান আক্রমণে সরাসরি অংশ নেয়নি। তবে দেশটির প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প পরিষ্কার জানিয়েছেন, যেকোনো উপায়ে ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন থেকে বিরত রাখতে হবে। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু চাচ্ছেন, ট্রাম্প যেন যুদ্ধে যোগ দেন এবং ফোর্ডোতে বোমা হামলা করেন। তবে ট্রাম্প এখনো জোর দিয়ে বলছেন, তিনি চুক্তি করতে পারবেন। কারণ ইরান বর্তমানে দুর্বল অবস্থানে রয়েছে।
সোমবার রাতে ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টে মধ্যপ্রাচ্যকে চমকে দেন। তিনি ইরানের সাধারণ মানুষদের তেহরান ছেড়ে চলে যেতে বলেন। এরপর তিনি কানাডায় চলমান জি-৭ সম্মেলন সংক্ষিপ্ত করে ওয়াশিংটনে ফিরে আসেন, যুদ্ধ পরিস্থিতি নিয়ে কাজ করতে।
এই দুটি পদক্ষেপ এবং তেহরানে বিস্ফোরণের খবর ইসরায়েলি গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জল্পনা তৈরি করে—যুক্তরাষ্ট্র কি যুদ্ধে যোগ দিয়েছে?
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র অ্যালেক্স ফাইফার এই খবর অস্বীকার করে এক্সে লিখেছেন, ‘মার্কিন বাহিনী এখনো আত্মরক্ষামূলক অবস্থানে আছে। এই অবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। আমরা আমেরিকার স্বার্থ রক্ষা করব।’ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ ফক্স নিউজকে বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এখনো একটি শান্তিপূর্ণ সমাধান চান।’
সূত্র জানিয়েছে, সোমবার যুক্তরাষ্ট্র ইরানের সঙ্গে এই বৈঠকের প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করেছে। এই বিষয়ে জি-৭ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা ফোনে কথা বলছি। কিন্তু সামনাসামনি কথা বলাই ভালো।’ তিনি আশা প্রকাশ করেন, ইরান চুক্তিতে সম্মত হবে। বলেন, ‘আমি মনে করি একটা চুক্তি হবে। ইরান যদি না করে, সেটা তাদের বোকামি হবে।’
সম্মেলনে ট্রাম্প অন্যান্য নেতাদের সঙ্গে ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতির প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনা করেন। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমেরিকানরা ইরানিদের সঙ্গে বৈঠকের প্রস্তাব দিয়েছে। দেখা যাক কী হয়।’
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান আসিম মুনিরের মার্কিন মাটি থেকে দেওয়া পারমাণবিক হুমকি ঘিরে বিশ্বরাজনীতিতে তোলপাড়। মুনির বলেছেন, আমরা পারমাণবিক শক্তিধর দেশ, প্রয়োজনে অর্ধেক বিশ্বকে ধ্বংসের পথে নিয়ে যাব। তাঁর এই বক্তব্য আন্তর্জাতিক মহলে উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেসিন্ধু জলচুক্তি স্থগিত রাখায় চাপে পাকিস্তান। এই আবহে দেশটির সাবেক বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো গতকাল সোমবার সিন্ধে এক সমাবেশে বলেছেন, ‘ভারত যদি আগ্রাসন চালিয়ে যায়, তবে ছয়টি নদীর পানি পাওয়ার জন্য যুদ্ধ ছাড়া বিকল্প থাকবে না।’ তাঁর মন্তব্যে নতুন করে বিতর্ক শুরু হয়েছে দুই দেশের সম্পর্কে।
৩ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার সঙ্গে ভারতের ব্যবসা নিয়ে কড়া অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর অভিযোগ, ভারত থেকে বাণিজ্যিক লেনদেনের অর্থ রাশিয়া ব্যবহার করছে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালাতে। এর জেরেই ভারতীয় পণ্যে বাড়তি শুল্ক আরোপ করেছে ওয়াশিংটন, যা দুই দেশের বাণিজ্য সম্পর্কের ওপর নতুন...
৩ ঘণ্টা আগেসাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও তাঁর বর্তমান স্ত্রী জিল বাইডেনের কন্যা অ্যাশলি বাইডেন তাঁর ১৩ বছরের দাম্পত্যজীবনের ইতি টানতে বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করেছেন। স্থানীয় সময় সোমবার (১১ আগস্ট) ৪৪ বছর বয়সী অ্যাশলি ফিলাডেলফিয়ার কোর্ট অব কমন প্লিসে এই আবেদন দাখিল করেন।
৫ ঘণ্টা আগে