যুক্তরাষ্ট্রের সময় অনুযায়ী আজ মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ফোনে কথা বলেছেন। তাঁদের এই ফোনালাপ দেড় ঘণ্টা ধরে চলেছে। এই আলোচনায় ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান এবং একটি স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার বিষয়ে দুই নেতা একমত হয়েছেন বলে জানিয়েছে হোয়াইট হাউস।
হোয়াইট হাউসের বিবৃতিতে বলা হয়েছে—আজ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেন যুদ্ধে শান্তি ও যুদ্ধবিরতির প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনা করেছেন। উভয় নেতা একমত হয়েছেন যে, এই সংঘাতের অবসান একটি স্থায়ী শান্তির মাধ্যমে হতে হবে। পাশাপাশি, তারা যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে উন্নত দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের প্রয়োজনীয়তার ওপরও গুরুত্ব দিয়েছেন।
দুই নেতারা উল্লেখ করেছেন, ইউক্রেন ও রাশিয়া উভয়েই এই যুদ্ধে প্রচুর সম্পদ ও প্রাণ হারিয়েছে, যা তাদের জনগণের কল্যাণে ব্যয় করা উচিত ছিল। তাঁরা আরও বলেছেন, এই সংঘাত কখনোই শুরু হওয়া উচিত ছিল না এবং এটি বহু আগেই আন্তরিক ও সদিচ্ছাপূর্ণ শান্তি প্রচেষ্টার মাধ্যমে শেষ হওয়া উচিত ছিল।
উভয় নেতা সম্মত হয়েছেন, শান্তির পথে অগ্রগতি শুরু হবে ‘জ্বালানি ও অবকাঠামো’ যুদ্ধবিরতি এবং কৃষ্ণসাগরে সামুদ্রিক যুদ্ধবিরতির বাস্তবায়ন নিয়ে কারিগরি আলোচনা দিয়ে। চূড়ান্ত লক্ষ্য হবে পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধবিরতি এবং স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা। এসব আলোচনার কাজ মধ্যপ্রাচ্যে অবিলম্বে শুরু হবে।
তাঁরা আরও আলোচনা করেছেন, মধ্যপ্রাচ্য ভবিষ্যতে সম্ভাব্য সহযোগিতার একটি অঞ্চল হতে পারে, যা ভবিষ্যতের সংঘাত প্রতিরোধে সহায়ক হবে। তাঁরা কৌশলগত অস্ত্রের বিস্তার রোধের প্রয়োজনীয়তা নিয়েও কথা বলেছেন এবং এ বিষয়ে ব্যাপক আন্তর্জাতিক সহযোগিতার জন্য অন্যদের সঙ্গে আলোচনায় যুক্ত হবেন।
দুই নেতা একমত হয়েছেন, ইরান কখনোই এমন অবস্থানে থাকা উচিত নয় যাতে তারা ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে পারে।
উভয় নেতা বিশ্বাস করেন, যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে উন্নত দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে। এতে বৃহৎ অর্থনৈতিক চুক্তি এবং ভূরাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্জিত হবে, যখন শান্তি নিশ্চিত হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের সময় অনুযায়ী আজ মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ফোনে কথা বলেছেন। তাঁদের এই ফোনালাপ দেড় ঘণ্টা ধরে চলেছে। এই আলোচনায় ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান এবং একটি স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার বিষয়ে দুই নেতা একমত হয়েছেন বলে জানিয়েছে হোয়াইট হাউস।
হোয়াইট হাউসের বিবৃতিতে বলা হয়েছে—আজ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেন যুদ্ধে শান্তি ও যুদ্ধবিরতির প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনা করেছেন। উভয় নেতা একমত হয়েছেন যে, এই সংঘাতের অবসান একটি স্থায়ী শান্তির মাধ্যমে হতে হবে। পাশাপাশি, তারা যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে উন্নত দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের প্রয়োজনীয়তার ওপরও গুরুত্ব দিয়েছেন।
দুই নেতারা উল্লেখ করেছেন, ইউক্রেন ও রাশিয়া উভয়েই এই যুদ্ধে প্রচুর সম্পদ ও প্রাণ হারিয়েছে, যা তাদের জনগণের কল্যাণে ব্যয় করা উচিত ছিল। তাঁরা আরও বলেছেন, এই সংঘাত কখনোই শুরু হওয়া উচিত ছিল না এবং এটি বহু আগেই আন্তরিক ও সদিচ্ছাপূর্ণ শান্তি প্রচেষ্টার মাধ্যমে শেষ হওয়া উচিত ছিল।
উভয় নেতা সম্মত হয়েছেন, শান্তির পথে অগ্রগতি শুরু হবে ‘জ্বালানি ও অবকাঠামো’ যুদ্ধবিরতি এবং কৃষ্ণসাগরে সামুদ্রিক যুদ্ধবিরতির বাস্তবায়ন নিয়ে কারিগরি আলোচনা দিয়ে। চূড়ান্ত লক্ষ্য হবে পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধবিরতি এবং স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা। এসব আলোচনার কাজ মধ্যপ্রাচ্যে অবিলম্বে শুরু হবে।
তাঁরা আরও আলোচনা করেছেন, মধ্যপ্রাচ্য ভবিষ্যতে সম্ভাব্য সহযোগিতার একটি অঞ্চল হতে পারে, যা ভবিষ্যতের সংঘাত প্রতিরোধে সহায়ক হবে। তাঁরা কৌশলগত অস্ত্রের বিস্তার রোধের প্রয়োজনীয়তা নিয়েও কথা বলেছেন এবং এ বিষয়ে ব্যাপক আন্তর্জাতিক সহযোগিতার জন্য অন্যদের সঙ্গে আলোচনায় যুক্ত হবেন।
দুই নেতা একমত হয়েছেন, ইরান কখনোই এমন অবস্থানে থাকা উচিত নয় যাতে তারা ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে পারে।
উভয় নেতা বিশ্বাস করেন, যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে উন্নত দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে। এতে বৃহৎ অর্থনৈতিক চুক্তি এবং ভূরাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্জিত হবে, যখন শান্তি নিশ্চিত হবে।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৩ ঘণ্টা আগে