ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ ক্যামেরার সামনে প্রকাশ্যে ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভুল ধরিয়ে দিয়েছেন। তিনি স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেন যে, রাশিয়াই ইউক্রেনের বিরুদ্ধে আগ্রাসন চালিয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার হোয়াইট হাউসে এই ঘটনা ঘটে। অস্ট্রেলিয়ার সংবাদমাধ্যম সিডনি মর্নিং হেরাল্ডের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইমানুয়েল মাখোঁ ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে আলোচনা করতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য ওয়াশিংটন সফর করছেন। তিনি এমন এক দিনে ওয়াশিংটনে যান, ৩ বছর আগে যেদিন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশে ইউক্রেনে হামলা শুরু করে মস্কো।
ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয়বার মার্কিন প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর প্রথম ইউরোপীয় নেতা হিসেবে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন মাখোঁ। ফরাসি প্রেসিডেন্ট জানান, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকের পর তিনি আত্মবিশ্বাসী এবং তিনি মনে করেন, ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতার মাধ্যমে যুদ্ধের অবসান ও টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠার একটি পথ খুঁজে পাওয়া সম্ভব।
তবে তিনি গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেন। বিশেষ করে, রাশিয়াই ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরু করেছে কি না এবং ইউক্রেনকে ইউরোপের সহায়তা কেবল ঋণ হিসেবে দেওয়া হচ্ছে—এমন দাবির ক্ষেত্রে দৃঢ়ভাবে ট্রাম্পের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেন মাখোঁ।
ট্রাম্প ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের বলেন, ‘জেনে রাখুন, ইউরোপ ইউক্রেনকে (সহায়তা দিচ্ছে) ঋণ হিসেবে এবং তারা তাদের টাকা ফেরত পাবে।’ এ সময় মাখোঁ ট্রাম্পের হাত ছুঁয়ে তাকে থামিয়ে দিয়ে বলেন, ‘আসলে তা নয়। প্রকৃতপক্ষে, সোজা ভাষায়, আমরা মোট সহায়তার ৬০ শতাংশ বহন করেছি এবং সেটি যুক্তরাষ্ট্রের মতোই ঋণ, গ্যারান্টি, অনুদান ও সরাসরি আর্থিক সহায়তার মাধ্যমে হয়েছে।’
মাখোঁ আরও বলেন, ‘ইউরোপে রাশিয়ার ২৩ হাজার কোটি মার্কিন ডলারের সম্পদ জব্দ করা হয়েছে, যা আলোচনার অংশ হিসেবে ইউক্রেনকে দেওয়া যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে এটি ঋণ হিসেবে বিবেচিত হবে এবং শেষ পর্যন্ত রাশিয়াই এর মূল্য পরিশোধ করবে।’
জবাবে ট্রাম্প সাংবাদিকদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনি (মাখোঁ) যদি তাই বিশ্বাস করেন, তবে আমার আপত্তি নেই। কিন্তু ইউরোপ তাদের টাকা ফেরত পায়, আর আমরা পাই না।’
এরপর, আলাদা এক সংবাদ সম্মেলনে মাখোঁ বলেন, ‘তবে, সামগ্রিকভাবে বৈঠকটি বন্ধুত্বপূর্ণ ছিল’ এবং তিনি বিশ্বাস করেন, ইউক্রেনে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপের সঙ্গে একত্রে কাজ করতে ইচ্ছুক।’ তবে তিনি সতর্ক করে বলেন, ‘এই শান্তি যেন ইউক্রেনের আত্মসমর্পণের শামিল না হয়, এটি যেন এমন এক অস্ত্রবিরতি না হয়, যেখানে কোনো নিরাপত্তার গ্যারান্টি থাকবে না। আমরা দ্রুত শান্তি চাই, তবে এমন কোনো চুক্তি চাই না, যা দুর্বল।’
এ ছাড়া, যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধক্ষেত্রে সেনা পাঠাবে না, এমনকি শান্তিরক্ষী বাহিনীর অংশ হিসেবেও নয়—ট্রাম্পের এমন বক্তব্যের বিরোধিতা করে মাখোঁ বলেন, ‘এ কারণেই আমি মনে করি, “আমি কখনো সৈন্য পাঠাব না”—এমন কথা বলা উচিত নয়। কারণ, এতে প্রতিশ্রুতি লঙ্ঘনের সুযোগ তৈরি হয়।’
ট্রাম্প জানান, তিনি মাখোঁর সঙ্গে ইউক্রেন পরিস্থিতির অনেক বিষয়ে একমত হয়েছেন। তবে তিনি আবারও দাবি করেন, ইউরোপ কেবল ঋণ হিসেবে সহায়তা দিচ্ছে এবং যুক্তরাষ্ট্রের করদাতাদের বিপুল পরিমাণ ক্ষতির ভার তিনি ফেরত পেতে চান। তিনি বলেন, ‘আমার প্রশাসন অতীত প্রশাসনের পররাষ্ট্রনীতির ব্যর্থতা থেকে স্পষ্টভাবে আলাদা একটি পথ বেছে নিচ্ছে এবং স্পষ্টভাবে বললে, পুরোপুরি নতুন একটি পথ তৈরি করছে, যা বিশ্বব্যাপী শান্তিকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে।’
এ ছাড়া, ট্রাম্প আবারও পুতিনের প্রতি তাঁর আস্থার কথা ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমি মনে করি, রাশিয়ার জন্য একটি চুক্তি করা অত্যন্ত লাভজনক হবে এবং আমি অনুভব করছি, আমরা সেটি করতে পারব। এটাই আমি করি, আমি চুক্তি করি। আমার পুরো জীবন চুক্তির মধ্যেই কেটেছে। আমি জানি, কখন কেউ চুক্তি করতে চায় এবং কখন চায় না।’
এদিকে, ট্রাম্প ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে হোয়াইট হাউসে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। জেলেনস্কির এই সফরে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। চুক্তির আওতায় যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের দুর্লভ খনিজ সম্পদ ও তেল-গ্যাস থেকে লাভবান হওয়ার সুযোগ পাবে, যার বিনিময়ে দেশটিতে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সহায়তা অব্যাহত থাকবে।
ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা আমাদের অর্থ ফেরত পাওয়ার চুক্তির খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছি।’ ইউক্রেনের উপ-প্রধানমন্ত্রী ওলহা স্তেফানিশিনা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। ট্রাম্প জেলেনস্কিকে হোয়াইট হাউসে আমন্ত্রণ জানানোর মাত্র এক সপ্তাহ আগেই তাঁকে ‘অনির্বাচিত স্বৈরশাসক’ ও ‘সামান্য সফল এক কৌতুকাভিনেতা’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ ক্যামেরার সামনে প্রকাশ্যে ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভুল ধরিয়ে দিয়েছেন। তিনি স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেন যে, রাশিয়াই ইউক্রেনের বিরুদ্ধে আগ্রাসন চালিয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার হোয়াইট হাউসে এই ঘটনা ঘটে। অস্ট্রেলিয়ার সংবাদমাধ্যম সিডনি মর্নিং হেরাল্ডের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইমানুয়েল মাখোঁ ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে আলোচনা করতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য ওয়াশিংটন সফর করছেন। তিনি এমন এক দিনে ওয়াশিংটনে যান, ৩ বছর আগে যেদিন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশে ইউক্রেনে হামলা শুরু করে মস্কো।
ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয়বার মার্কিন প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর প্রথম ইউরোপীয় নেতা হিসেবে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন মাখোঁ। ফরাসি প্রেসিডেন্ট জানান, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকের পর তিনি আত্মবিশ্বাসী এবং তিনি মনে করেন, ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতার মাধ্যমে যুদ্ধের অবসান ও টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠার একটি পথ খুঁজে পাওয়া সম্ভব।
তবে তিনি গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেন। বিশেষ করে, রাশিয়াই ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরু করেছে কি না এবং ইউক্রেনকে ইউরোপের সহায়তা কেবল ঋণ হিসেবে দেওয়া হচ্ছে—এমন দাবির ক্ষেত্রে দৃঢ়ভাবে ট্রাম্পের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেন মাখোঁ।
ট্রাম্প ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের বলেন, ‘জেনে রাখুন, ইউরোপ ইউক্রেনকে (সহায়তা দিচ্ছে) ঋণ হিসেবে এবং তারা তাদের টাকা ফেরত পাবে।’ এ সময় মাখোঁ ট্রাম্পের হাত ছুঁয়ে তাকে থামিয়ে দিয়ে বলেন, ‘আসলে তা নয়। প্রকৃতপক্ষে, সোজা ভাষায়, আমরা মোট সহায়তার ৬০ শতাংশ বহন করেছি এবং সেটি যুক্তরাষ্ট্রের মতোই ঋণ, গ্যারান্টি, অনুদান ও সরাসরি আর্থিক সহায়তার মাধ্যমে হয়েছে।’
মাখোঁ আরও বলেন, ‘ইউরোপে রাশিয়ার ২৩ হাজার কোটি মার্কিন ডলারের সম্পদ জব্দ করা হয়েছে, যা আলোচনার অংশ হিসেবে ইউক্রেনকে দেওয়া যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে এটি ঋণ হিসেবে বিবেচিত হবে এবং শেষ পর্যন্ত রাশিয়াই এর মূল্য পরিশোধ করবে।’
জবাবে ট্রাম্প সাংবাদিকদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনি (মাখোঁ) যদি তাই বিশ্বাস করেন, তবে আমার আপত্তি নেই। কিন্তু ইউরোপ তাদের টাকা ফেরত পায়, আর আমরা পাই না।’
এরপর, আলাদা এক সংবাদ সম্মেলনে মাখোঁ বলেন, ‘তবে, সামগ্রিকভাবে বৈঠকটি বন্ধুত্বপূর্ণ ছিল’ এবং তিনি বিশ্বাস করেন, ইউক্রেনে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপের সঙ্গে একত্রে কাজ করতে ইচ্ছুক।’ তবে তিনি সতর্ক করে বলেন, ‘এই শান্তি যেন ইউক্রেনের আত্মসমর্পণের শামিল না হয়, এটি যেন এমন এক অস্ত্রবিরতি না হয়, যেখানে কোনো নিরাপত্তার গ্যারান্টি থাকবে না। আমরা দ্রুত শান্তি চাই, তবে এমন কোনো চুক্তি চাই না, যা দুর্বল।’
এ ছাড়া, যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধক্ষেত্রে সেনা পাঠাবে না, এমনকি শান্তিরক্ষী বাহিনীর অংশ হিসেবেও নয়—ট্রাম্পের এমন বক্তব্যের বিরোধিতা করে মাখোঁ বলেন, ‘এ কারণেই আমি মনে করি, “আমি কখনো সৈন্য পাঠাব না”—এমন কথা বলা উচিত নয়। কারণ, এতে প্রতিশ্রুতি লঙ্ঘনের সুযোগ তৈরি হয়।’
ট্রাম্প জানান, তিনি মাখোঁর সঙ্গে ইউক্রেন পরিস্থিতির অনেক বিষয়ে একমত হয়েছেন। তবে তিনি আবারও দাবি করেন, ইউরোপ কেবল ঋণ হিসেবে সহায়তা দিচ্ছে এবং যুক্তরাষ্ট্রের করদাতাদের বিপুল পরিমাণ ক্ষতির ভার তিনি ফেরত পেতে চান। তিনি বলেন, ‘আমার প্রশাসন অতীত প্রশাসনের পররাষ্ট্রনীতির ব্যর্থতা থেকে স্পষ্টভাবে আলাদা একটি পথ বেছে নিচ্ছে এবং স্পষ্টভাবে বললে, পুরোপুরি নতুন একটি পথ তৈরি করছে, যা বিশ্বব্যাপী শান্তিকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে।’
এ ছাড়া, ট্রাম্প আবারও পুতিনের প্রতি তাঁর আস্থার কথা ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমি মনে করি, রাশিয়ার জন্য একটি চুক্তি করা অত্যন্ত লাভজনক হবে এবং আমি অনুভব করছি, আমরা সেটি করতে পারব। এটাই আমি করি, আমি চুক্তি করি। আমার পুরো জীবন চুক্তির মধ্যেই কেটেছে। আমি জানি, কখন কেউ চুক্তি করতে চায় এবং কখন চায় না।’
এদিকে, ট্রাম্প ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে হোয়াইট হাউসে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। জেলেনস্কির এই সফরে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। চুক্তির আওতায় যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের দুর্লভ খনিজ সম্পদ ও তেল-গ্যাস থেকে লাভবান হওয়ার সুযোগ পাবে, যার বিনিময়ে দেশটিতে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সহায়তা অব্যাহত থাকবে।
ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা আমাদের অর্থ ফেরত পাওয়ার চুক্তির খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছি।’ ইউক্রেনের উপ-প্রধানমন্ত্রী ওলহা স্তেফানিশিনা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। ট্রাম্প জেলেনস্কিকে হোয়াইট হাউসে আমন্ত্রণ জানানোর মাত্র এক সপ্তাহ আগেই তাঁকে ‘অনির্বাচিত স্বৈরশাসক’ ও ‘সামান্য সফল এক কৌতুকাভিনেতা’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন।
এদিন রাখিবন্ধন উপলক্ষে ভারতের গুরুগ্রামভিত্তিক ১২ বছরের পুরোনো কুইক-কমার্স কোম্পানি ব্লিংকিট, যা শহুরে মধ্যবিত্তের কেনাকাটার ধরন বদলে দিয়েছে, সেখানে কার্ল মার্ক্স ও ফ্রেডরিক এঙ্গেলস রচিত ‘দ্য কমিউনিস্ট মেনিফেস্টো’ সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদা সমগ্রের প্রথম খণ্ডের সঙ্গে ‘গিফট ফর সিস্টার্স’ বা ‘বোনদের...
৭ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের হয়ে কাজ করার অভিযোগে গত কয়েক মাসে ২০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ইরান। দেশটির বিচার বিভাগ আজ শনিবার এ তথ্য জানিয়ে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, এদের প্রতি কোনো দয়া দেখানো হবে না এবং তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হবে।
৮ ঘণ্টা আগেইউক্রেন এক বিন্দু পিছপা হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। আজ শনিবার ভোরে তিনি বলেছেন, ইউক্রেনীয়রা তাদের জমি দখলদারদের হাতে তুলে দেবে না। এক ইঞ্চিও না।
৯ ঘণ্টা আগেগত বৃহস্পতিবার ইনস্টাগ্রামে একাধিক পোস্ট করে স্বামীর প্রতি সহানুভূতি দেখানোর আহ্বান জানান আবির। তাঁর স্বামীর সাজা ঘোষণার কয়েক দিন পর এই পোস্ট করেন তিনি। পাকিস্তানে বসবাসরত আবিরের ইনস্টাগ্রাম ও টিকটক মিলিয়ে অনুসারী রয়েছে ৫ লাখের বেশি।
১০ ঘণ্টা আগে