বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নুসরাত জাহান চৌধুরীকে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল বিচারক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে মার্কিন সিনেট। গতকাল বৃহস্পতিবার আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়নের (এসিএলইউ) সাবেক এই অ্যাটর্নিকে নিয়োগ দেওয়া হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল বিচারক পদে তিনি প্রথম মুসলিম নারী ও প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান ।
৪৬ বছর বয়সী প্রথম নুসরাত জাহান আজীবনের জন্য নিউইয়র্কের পূর্বের জেলার বিচারকের দায়িত্ব পালন করবেন। যুক্তরাষ্ট্রের সব ফেডারেল বিচারক নিয়োগ দিয়ে থাকে সিনেট। নুসরাত ১০০ ভোটের মধ্য ৫০ ভোট পেয়ে নিয়োগ পেয়েছেন। যদিও ৪৯ ভোট পড়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। আর একজন সিনেট সদস্য ভোট দেওয়া থেকে বিরত ছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা ও সিনেটর চাক শুমার গতকাল বৃহস্পতিবার এ খবর নিশ্চিত করেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ডেমোক্র্যাট নেতা শুমার টুইটারে নুসরাত চৌধুরীর একটি ছবি পোস্ট করেছেন। ওই ছবির সঙ্গে দেওয়া পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘নুসরাত চৌধুরী আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়নের একজন আইনি পরিচালক (লিগ্যাল ডিরেক্টর)। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের কাছে তাঁর নাম সুপারিশ করতে পেরে আমি গর্ববোধ করছি।’
যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর হিসেবে ২৪ বছর ধরে দায়িত্ব পালন করা চাক শুমার আরও লিখেছেন, ‘নুসরাত চৌধুরী ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। তিনি প্রথম বাংলাদেশি এবং প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ফেডারেল বিচারকের দায়িত্ব পালন করবেন।’
রক্ষণশীল ডেমোক্র্যাট জো মানচিন নুসরাতের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ইউনিফর্ম পরা আমাদের নারী-পুরুষের কট্টর সমর্থক হিসেবে, আমি মিসেস চৌধুরীর মনোনয়নের বিরোধিতা করেছি। কেননা, নুসরাতের অতীতের কিছু বক্তব্য আইন প্রয়োগের ব্যাপারে পক্ষপাতদুষ্ট।’
বাইডেন মনোনীত আরও দুই ফেডারেল বিচারকের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছিলেন মানচিন। তাঁরা হলেন নিউইয়র্কের দক্ষিণ জেলার বিচারক ডেলে হো এবং ১১তম সার্কিটের জন্য মার্কিন আদালতের আপিলের বিচারক ন্যান্সি আবুদু। তাঁরা মানচিনের সমর্থন ছাড়াই বিচারক নির্বাচিত হয়েছিলেন।
একবার এসিএলইউর রেসিয়াল জাস্টিস প্রোগ্রামের ডেপুটি ডিরেক্টর নুসরাত চৌধুরীর জাতিবিদ্বেষ এবং দরিদ্রদের সঙ্গে অসম আচরণের বিরুদ্ধে লড়াই ও অর্জন রয়েছে। এসিএলইউর ওয়েবসাইটে তাঁর জীবনীতে লেখা রয়েছে, নুসরাত যথাযথ প্রক্রিয়া লঙ্ঘনকারীদের নো-ফ্লাই তালিকা করতে সাহায্য করেছেন।
তিনি মুসলমানদের প্রতি বৈষম্যমূলক নজরদারির জন্য নিউইয়র্ক পুলিশ ডিপার্টমেন্টের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছিলেন। আদালত এ মামলায় রায়ে এফবিআইয়ের জাতি বৈষম্যমূলক নজরদারির রেকর্ড রাখার নির্দেশ দিয়েছিল।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলোয় প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৪৬ বছর বয়সী নুসরাত চৌধুরী কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে স্নাতক করেছেন। এরপর ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন তিনি।
২০২১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম মুসলিম ফেডারেল বিচারক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত জাহিদ কুরাইশি।
বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নুসরাত জাহান চৌধুরীকে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল বিচারক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে মার্কিন সিনেট। গতকাল বৃহস্পতিবার আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়নের (এসিএলইউ) সাবেক এই অ্যাটর্নিকে নিয়োগ দেওয়া হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল বিচারক পদে তিনি প্রথম মুসলিম নারী ও প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান ।
৪৬ বছর বয়সী প্রথম নুসরাত জাহান আজীবনের জন্য নিউইয়র্কের পূর্বের জেলার বিচারকের দায়িত্ব পালন করবেন। যুক্তরাষ্ট্রের সব ফেডারেল বিচারক নিয়োগ দিয়ে থাকে সিনেট। নুসরাত ১০০ ভোটের মধ্য ৫০ ভোট পেয়ে নিয়োগ পেয়েছেন। যদিও ৪৯ ভোট পড়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। আর একজন সিনেট সদস্য ভোট দেওয়া থেকে বিরত ছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা ও সিনেটর চাক শুমার গতকাল বৃহস্পতিবার এ খবর নিশ্চিত করেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ডেমোক্র্যাট নেতা শুমার টুইটারে নুসরাত চৌধুরীর একটি ছবি পোস্ট করেছেন। ওই ছবির সঙ্গে দেওয়া পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘নুসরাত চৌধুরী আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়নের একজন আইনি পরিচালক (লিগ্যাল ডিরেক্টর)। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের কাছে তাঁর নাম সুপারিশ করতে পেরে আমি গর্ববোধ করছি।’
যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর হিসেবে ২৪ বছর ধরে দায়িত্ব পালন করা চাক শুমার আরও লিখেছেন, ‘নুসরাত চৌধুরী ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। তিনি প্রথম বাংলাদেশি এবং প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ফেডারেল বিচারকের দায়িত্ব পালন করবেন।’
রক্ষণশীল ডেমোক্র্যাট জো মানচিন নুসরাতের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ইউনিফর্ম পরা আমাদের নারী-পুরুষের কট্টর সমর্থক হিসেবে, আমি মিসেস চৌধুরীর মনোনয়নের বিরোধিতা করেছি। কেননা, নুসরাতের অতীতের কিছু বক্তব্য আইন প্রয়োগের ব্যাপারে পক্ষপাতদুষ্ট।’
বাইডেন মনোনীত আরও দুই ফেডারেল বিচারকের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছিলেন মানচিন। তাঁরা হলেন নিউইয়র্কের দক্ষিণ জেলার বিচারক ডেলে হো এবং ১১তম সার্কিটের জন্য মার্কিন আদালতের আপিলের বিচারক ন্যান্সি আবুদু। তাঁরা মানচিনের সমর্থন ছাড়াই বিচারক নির্বাচিত হয়েছিলেন।
একবার এসিএলইউর রেসিয়াল জাস্টিস প্রোগ্রামের ডেপুটি ডিরেক্টর নুসরাত চৌধুরীর জাতিবিদ্বেষ এবং দরিদ্রদের সঙ্গে অসম আচরণের বিরুদ্ধে লড়াই ও অর্জন রয়েছে। এসিএলইউর ওয়েবসাইটে তাঁর জীবনীতে লেখা রয়েছে, নুসরাত যথাযথ প্রক্রিয়া লঙ্ঘনকারীদের নো-ফ্লাই তালিকা করতে সাহায্য করেছেন।
তিনি মুসলমানদের প্রতি বৈষম্যমূলক নজরদারির জন্য নিউইয়র্ক পুলিশ ডিপার্টমেন্টের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছিলেন। আদালত এ মামলায় রায়ে এফবিআইয়ের জাতি বৈষম্যমূলক নজরদারির রেকর্ড রাখার নির্দেশ দিয়েছিল।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলোয় প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৪৬ বছর বয়সী নুসরাত চৌধুরী কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে স্নাতক করেছেন। এরপর ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন তিনি।
২০২১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম মুসলিম ফেডারেল বিচারক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত জাহিদ কুরাইশি।
ভারত-নিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে গত ২২ এপ্রিলের হামলায় ২৬ জন বেসামরিক লোক নিহত হওয়ার পর থেকে, ভারত ও পাকিস্তান একে অপরের বিরুদ্ধে ক্ষেপণাস্ত্র, ড্রোন, কূটনীতি এবং তথ্য ব্যবহার করে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু তারা দ্রুত একটি পূর্ণাঙ্গ সামরিক সংঘাতের দিকে ধাবিত হওয়ায়...
২ ঘণ্টা আগেকোরআনের প্রেক্ষাপটে, এই শব্দটি ইসলামের অনুসারীদের ঐক্য ও শক্তি বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, যারা আল্লাহর পথে লড়াই করছে।
৩ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সামরিক গণমাধ্যম শাখা জানিয়েছে, ভারতীয় যুদ্ধবিমান তাদের তিনটি বিমান ঘাঁটিতে আকাশ থেকে ভূমিতে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে। তবে সব কিছু নিরাপদে রয়েছে বলে জানিয়েছে তারা।
৩ ঘণ্টা আগেভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সামরিক সংঘাত বেড়েই চলেছে। আক্রান্ত হচ্ছে বেসামরিক মানুষ। বিশেষ করে রাত গভীর হলেই দুই পক্ষের মধ্যে সংঘাত বেড়ে যাচ্ছে। আর দিনে চলে উভয় পক্ষের পাল্টাপাল্টি দোষারোপ। গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতেও ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের জম্মু ও পাঞ্জাবের পাঠানকোটে হামলা হয়েছে। জম্মু ও পাঠানকোট
১০ ঘণ্টা আগে