যুক্তরাষ্ট্রে আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সামনে রেখে চালানো এক জনমত জরিপে বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের চেয়ে এগিয়ে আছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল এই জরিপ চালিয়েছে। জরিপের ফলাফল অনুসারে, ডোনাল্ড ট্রাম্প জো বাইডেনের চেয়ে অন্তত ৪ শতাংশ সমর্থনের ব্যবধানে এগিয়ে আছেন।
গত শনিবার প্রকাশিত ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাইডেন কেবল ট্রাম্পের চেয়ে পিছিয়েই পড়েননি, একই সঙ্গে বর্তমান এই প্রেসিডেন্ট তাঁর ৩ বছরের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালনকালে সবচেয়ে কম জনপ্রিয় অবস্থানেও নেমে গেছেন। এই জরিপ ট্রাম্পের আবারও হোয়াইট হাউসে ফেরার বিষয়টিকেই তুলে ধরছে। যদিও ভোটের এখনো অনেকটা সময় বাকি।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদন অনুসারে, জরিপে ভোটদাতাদের মধ্যে ৪৭ শতাংশ ভোটার ট্রাম্পের পক্ষে ভোট দিয়েছেন। বিপরীতে জো বাইডেন পেয়েছেন মাত্র ৪৩ শতাংশ ভোটারের সমর্থন। এই প্রথম কোনো জরিপে ডোনাল্ড ট্রাম্প বাইডেনকে পেছনে ফেলেছেন। জরিপে রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়রের মতো তৃতীয় প্রার্থী যোগ করার পর আরও চমকপ্রদ ফলাফল পাওয়া গেছে। এ ক্ষেত্রে ট্রাম্পের পক্ষে গেছে ৩৭ শতাংশ ভোট এবং বাইডেনের পক্ষে ৩১ শতাংশ মাত্র।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে বাইডেনের জনপ্রিয়তা কমার পেছনে মূল বিষয় হিসেবে কাজ করেছে তাঁর পররাষ্ট্রনীতি। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্য ও ইউক্রেন বিষয়ে তাঁর নীতির কারণেই জনপ্রিয়তা কমেছে। জরিপে মাত্র ২৩ শতাংশ ভোটার বলেছেন, বাইডেনের নীতির কারণে তাঁরা ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হয়েছেন। বিপরীতে ৫৩ শতাংশ ভোটার বলেছেন, বাইডেনের নীতি তাঁদের ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।
বাইডেনের তুলনায় উত্তরদাতাদের প্রায় ৫০ শতাংশই বলেছেন, ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতি তাদের ব্যক্তিগতভাবে সাহায্য করেছে। বিপরীতে বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের মাত্র ৩৭ শতাংশ ভোটার মনে করেন, প্রেসিডেন্ট হিসেবে বাইডেন তাঁর দায়িত্ব যথাযথভাবে সামলেছেন। এর বিপক্ষে মত দিয়েছেন ৬১ শতাংশ ভোটার।
যুক্তরাষ্ট্রে আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সামনে রেখে চালানো এক জনমত জরিপে বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের চেয়ে এগিয়ে আছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল এই জরিপ চালিয়েছে। জরিপের ফলাফল অনুসারে, ডোনাল্ড ট্রাম্প জো বাইডেনের চেয়ে অন্তত ৪ শতাংশ সমর্থনের ব্যবধানে এগিয়ে আছেন।
গত শনিবার প্রকাশিত ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাইডেন কেবল ট্রাম্পের চেয়ে পিছিয়েই পড়েননি, একই সঙ্গে বর্তমান এই প্রেসিডেন্ট তাঁর ৩ বছরের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালনকালে সবচেয়ে কম জনপ্রিয় অবস্থানেও নেমে গেছেন। এই জরিপ ট্রাম্পের আবারও হোয়াইট হাউসে ফেরার বিষয়টিকেই তুলে ধরছে। যদিও ভোটের এখনো অনেকটা সময় বাকি।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদন অনুসারে, জরিপে ভোটদাতাদের মধ্যে ৪৭ শতাংশ ভোটার ট্রাম্পের পক্ষে ভোট দিয়েছেন। বিপরীতে জো বাইডেন পেয়েছেন মাত্র ৪৩ শতাংশ ভোটারের সমর্থন। এই প্রথম কোনো জরিপে ডোনাল্ড ট্রাম্প বাইডেনকে পেছনে ফেলেছেন। জরিপে রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়রের মতো তৃতীয় প্রার্থী যোগ করার পর আরও চমকপ্রদ ফলাফল পাওয়া গেছে। এ ক্ষেত্রে ট্রাম্পের পক্ষে গেছে ৩৭ শতাংশ ভোট এবং বাইডেনের পক্ষে ৩১ শতাংশ মাত্র।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে বাইডেনের জনপ্রিয়তা কমার পেছনে মূল বিষয় হিসেবে কাজ করেছে তাঁর পররাষ্ট্রনীতি। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্য ও ইউক্রেন বিষয়ে তাঁর নীতির কারণেই জনপ্রিয়তা কমেছে। জরিপে মাত্র ২৩ শতাংশ ভোটার বলেছেন, বাইডেনের নীতির কারণে তাঁরা ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হয়েছেন। বিপরীতে ৫৩ শতাংশ ভোটার বলেছেন, বাইডেনের নীতি তাঁদের ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।
বাইডেনের তুলনায় উত্তরদাতাদের প্রায় ৫০ শতাংশই বলেছেন, ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতি তাদের ব্যক্তিগতভাবে সাহায্য করেছে। বিপরীতে বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের মাত্র ৩৭ শতাংশ ভোটার মনে করেন, প্রেসিডেন্ট হিসেবে বাইডেন তাঁর দায়িত্ব যথাযথভাবে সামলেছেন। এর বিপক্ষে মত দিয়েছেন ৬১ শতাংশ ভোটার।
ভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
২৫ মিনিট আগেজাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পরিষদ (এনএসএবি) পুনর্গঠন করেছে ভারত সরকার। সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইংয়ের (র) সাবেক প্রধান অলোক জোশীকে নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেআজ থেকে ৫০ বছর আগে, ১৯৭৫ সালের ৩০ এপ্রিল কমিউনিস্ট বাহিনীর হাতে দক্ষিণ ভিয়েতনামের রাজধানী সাইগনের পতনের মধ্য দিয়ে ভিয়েতনাম যুদ্ধের অবসান হয়েছিল। কিন্তু লাখ লাখ মানুষ আজও সেই যুদ্ধের রাসায়নিক উত্তরাধিকার, এজেন্ট অরেঞ্জের ভয়াবহ পরিণতির সঙ্গে প্রতিদিন লড়াই করছেন।
২ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের প্রথম তিন মাসে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমেছে। এ সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নতুন এক বাণিজ্য কৌশল বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করেছেন। তাঁর দাবি, বিশ্বজুড়ে শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি শক্তিশালী হবে। কিন্তু বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পের এমন
৩ ঘণ্টা আগে