ইউক্রেনকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে পাল্টা আক্রমণে সহায়তা করার জন্য ‘গুচ্ছ বোমা’ পাঠানোর পরিকল্পনা করছে যুক্তরাষ্ট্র। শুক্রবার মার্কিন সূত্রের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে বিবিসি।
যুদ্ধক্ষেত্রে এই অস্ত্রটির ব্যবহার নিয়ে বেশ বিতর্ক রয়েছে। ভয়ংকর এই মারণাস্ত্রটির ব্যবহার নিষিদ্ধ করে এক দশকেরও বেশি সময় আগে একটি চুক্তি অনুষ্ঠিত হয়েছিল এবং শতাধিক দেশ এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিল।
তবে এখন পর্যন্ত ওই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেনি বেশ কিছু দেশ। তার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন, ইসরায়েল, ভারত, পাকিস্তান এবং ব্রাজিল অন্যতম ৷ মূলত এসব দেশের কাছেই বেশির ভাগ গুচ্ছ বোমা রয়েছে।
যুদ্ধ চলাকালে বিমান থেকে এই গুচ্ছ বোমা ফেলা হয়। একটি বোমার ভেতর লুকিয়ে থাকে শত শত বোমা। ঝাঁকে ঝাঁকে ভূমিতে আঘাত হানে এসব বোমা। একেকটি বোমার আকার রকেট শেল থেকে শুরু করে টেনিস বলের সমানও হয়ে থাকে। ভূমিতে আঘাত হানার পর অনেক বোমাই বিস্ফোরিত হয় না এবং এগুলো বছরের পর বছর সতেজ থাকে। ফলে এগুলো স্থল মাইনের চেয়েও কোনো অংশেই কম বিপজ্জনক নয়।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, কয়েক মাস ধরেই গোলাবারুদ সংকটের কথা জানিয়ে পশ্চিমা দেশগুলোর কাছে সহযোগিতা চেয়ে আসছিল ইউক্রেন। এ অবস্থায় ইউক্রেনকে সহযোগিতায় শুক্রবার ‘গুচ্ছ বোমা’ প্যাকেজ ঘোষণা করতে যাচ্ছে বাইডেন প্রশাসন। ভয়ংকর এই মারণাস্ত্রটি ইউক্রেনকে সরবরাহ করার ক্ষেত্রে এত দিন দ্বিধাগ্রস্ত ছিলেন মার্কিন কর্মকর্তারা। কারণ, বিস্তৃত এলাকাজুড়ে বিস্ফোরণের ফলে এটি বেসামরিক নাগরিকদের জন্যও হুমকিস্বরূপ।
যুক্তরাষ্ট্রের কাছে এই বোমার বড় মজুত রয়েছে। প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এই বোমা ব্যবহার করেছিল তারা। দেশটির প্রতিরক্ষা বিভাগ দাবি করেছে, রাশিয়া ইতিমধ্যেই ইউক্রেনে গুচ্ছ বোমা ব্যবহার করছে। যদিও দেশটি তা অস্বীকার করেছে।
মানবাধিকার সংস্থাগুলো যুদ্ধের শুরু থেকে রাশিয়া ও ইউক্রেনকে গুচ্ছ বোমা ব্যবহার না করার আহ্বান জানিয়ে আসছিল।
ইউক্রেনকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে পাল্টা আক্রমণে সহায়তা করার জন্য ‘গুচ্ছ বোমা’ পাঠানোর পরিকল্পনা করছে যুক্তরাষ্ট্র। শুক্রবার মার্কিন সূত্রের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে বিবিসি।
যুদ্ধক্ষেত্রে এই অস্ত্রটির ব্যবহার নিয়ে বেশ বিতর্ক রয়েছে। ভয়ংকর এই মারণাস্ত্রটির ব্যবহার নিষিদ্ধ করে এক দশকেরও বেশি সময় আগে একটি চুক্তি অনুষ্ঠিত হয়েছিল এবং শতাধিক দেশ এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিল।
তবে এখন পর্যন্ত ওই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেনি বেশ কিছু দেশ। তার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন, ইসরায়েল, ভারত, পাকিস্তান এবং ব্রাজিল অন্যতম ৷ মূলত এসব দেশের কাছেই বেশির ভাগ গুচ্ছ বোমা রয়েছে।
যুদ্ধ চলাকালে বিমান থেকে এই গুচ্ছ বোমা ফেলা হয়। একটি বোমার ভেতর লুকিয়ে থাকে শত শত বোমা। ঝাঁকে ঝাঁকে ভূমিতে আঘাত হানে এসব বোমা। একেকটি বোমার আকার রকেট শেল থেকে শুরু করে টেনিস বলের সমানও হয়ে থাকে। ভূমিতে আঘাত হানার পর অনেক বোমাই বিস্ফোরিত হয় না এবং এগুলো বছরের পর বছর সতেজ থাকে। ফলে এগুলো স্থল মাইনের চেয়েও কোনো অংশেই কম বিপজ্জনক নয়।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, কয়েক মাস ধরেই গোলাবারুদ সংকটের কথা জানিয়ে পশ্চিমা দেশগুলোর কাছে সহযোগিতা চেয়ে আসছিল ইউক্রেন। এ অবস্থায় ইউক্রেনকে সহযোগিতায় শুক্রবার ‘গুচ্ছ বোমা’ প্যাকেজ ঘোষণা করতে যাচ্ছে বাইডেন প্রশাসন। ভয়ংকর এই মারণাস্ত্রটি ইউক্রেনকে সরবরাহ করার ক্ষেত্রে এত দিন দ্বিধাগ্রস্ত ছিলেন মার্কিন কর্মকর্তারা। কারণ, বিস্তৃত এলাকাজুড়ে বিস্ফোরণের ফলে এটি বেসামরিক নাগরিকদের জন্যও হুমকিস্বরূপ।
যুক্তরাষ্ট্রের কাছে এই বোমার বড় মজুত রয়েছে। প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এই বোমা ব্যবহার করেছিল তারা। দেশটির প্রতিরক্ষা বিভাগ দাবি করেছে, রাশিয়া ইতিমধ্যেই ইউক্রেনে গুচ্ছ বোমা ব্যবহার করছে। যদিও দেশটি তা অস্বীকার করেছে।
মানবাধিকার সংস্থাগুলো যুদ্ধের শুরু থেকে রাশিয়া ও ইউক্রেনকে গুচ্ছ বোমা ব্যবহার না করার আহ্বান জানিয়ে আসছিল।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে ‘১২ দিনের যুদ্ধ’ শেষ হয়েছে বলে ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। নিজ মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এই ঘোষণা দেন।
২ ঘণ্টা আগেকাতারের আল-উদেইদ মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে ইরানের প্রতিশোধমূলক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ডব্লিউএএম এক বিবৃতিতে জানায়, আমিরাত কাতারের সার্বভৌমত্ব ও আকাশসীমায় ইরানি বিপ্লবী গার্ডের এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘ সনদের সরাসরি...
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক হামলার জবাবে ইরান তার পাল্টা প্রতিক্রিয়া অব্যাহত রাখবে বলে জানিয়েছেন এক শীর্ষস্থানীয় ইরানি কর্মকর্তা। আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। ওই কর্মকর্তা বলেন, আক্রমণকারীকে শাস্তি দেওয়ার পর আমাদের কূটনৈতিক প্রজ্ঞা রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেকাতারে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি আল-উদেইদে ইরানের পাল্টা হামলার ঘটনায় সৌদি আরব তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। একে ‘আন্তর্জাতিক আইন ও সুসম্পর্কের নীতিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে দেশটি। সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ‘আমরা এই হামলাকে সবচেয়ে কঠোর ভাষায় নিন্দা জানাই।’
৮ ঘণ্টা আগে