সিরিয়া সীমান্তের কাছে জর্ডানে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলায় জড়িতদের কীভাবে জবাব দেওয়া হবে, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তবে তিনি জানিয়েছেন, তাঁর দেশ মধ্যপ্রাচ্যে বিস্তৃত যুদ্ধ চায় না। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাইডেন এ কথা বলেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জর্ডানে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার জবাব দেওয়ার বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কি না—এমন এক প্রশ্নের জবাবে বাইডেন বলেন, ‘হ্যাঁ’। তবে ঠিক কীভাবে এই হামলার জবাব দেওয়া হবে, সে বিষয়ে তিনি বিস্তারিত কোনো মন্তব্য করেননি। এর আগে হোয়াইট হাউস থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছিল, এই হামলায় জড়িতদের বিরুদ্ধে যথাসময়ে নিজস্ব পদ্ধতিতে জবাব দেওয়া হবে।
এর আগে গত ২৭ জানুয়ারি সিরিয়া সীমান্তবর্তী জর্ডানের টাওয়ার-২২ এলাকায় একটি মার্কিন ঘাঁটিতে ড্রোন হামলা হয়। সেই হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের তিন সেনাসদস্য নিহত হন এবং আহত হয়েছেন আরও ৩৪ জন। হামলার পর এর প্রতিক্রিয়ায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, ‘যদিও আমরা এই হামলার তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহ করছি, তবে আমরা জানি যে সিরিয়া ও ইরাকে সক্রিয় ইরান সমর্থিত জঙ্গিগোষ্ঠীগুলো এই হামলা চালিয়েছে। কোনো সন্দেহ রাখবেন না, আমরা যথাসময়ে আমাদের নিজস্ব পদ্ধতিতেই দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনব।’
তবে বাইডেনের অভিযোগ অস্বীকার করে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাসের কানানি বলেন, ‘আমরা আগেও স্পষ্টভাবে বলেছি, এই অঞ্চলের প্রতিরোধগোষ্ঠীগুলো যুদ্ধাপরাধ ও গণহত্যার জবাব দিচ্ছে। তারা ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের আজ্ঞাবহ নয়, তারা ইরান থেকে আদেশও নেয় না। এই গোষ্ঠীগুলো তাদের নিজস্ব নীতি ও অগ্রাধিকারের পাশাপাশি তাদের দেশ ও জনগণের স্বার্থের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেয়, কাজ করে।’
উল্লেখ্য, গত ১৭ অক্টোবর থেকে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে ড্রোন হামলার কবলে পড়েছেন মার্কিন সেনারা। তবে এর আগে কেউ নিহত হননি। অবশ্য আগের হামলাগুলো হয়েছে ইরাক ও সিরিয়াতে। জর্ডানের ঘাঁটিতে কারা ড্রোন হামলা চালিয়েছে, সেটিও জানাননি মার্কিন কর্মকর্তারা।
হামাস ও ইসরায়েল যুদ্ধের শুরু থেকে যুক্তরাষ্ট্র বলে আসছে, তারা চায় না যুদ্ধ অন্যান্য অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ুক। তবে জর্ডানে মার্কিন সেনাদের নিহত হওয়ার বিষয়টি মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতের গুরুতর বিষয় হয়ে উঠতে পারে বলে জানিয়েছে সিএনএন।
সিরিয়া সীমান্তের কাছে জর্ডানে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলায় জড়িতদের কীভাবে জবাব দেওয়া হবে, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তবে তিনি জানিয়েছেন, তাঁর দেশ মধ্যপ্রাচ্যে বিস্তৃত যুদ্ধ চায় না। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাইডেন এ কথা বলেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জর্ডানে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার জবাব দেওয়ার বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কি না—এমন এক প্রশ্নের জবাবে বাইডেন বলেন, ‘হ্যাঁ’। তবে ঠিক কীভাবে এই হামলার জবাব দেওয়া হবে, সে বিষয়ে তিনি বিস্তারিত কোনো মন্তব্য করেননি। এর আগে হোয়াইট হাউস থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছিল, এই হামলায় জড়িতদের বিরুদ্ধে যথাসময়ে নিজস্ব পদ্ধতিতে জবাব দেওয়া হবে।
এর আগে গত ২৭ জানুয়ারি সিরিয়া সীমান্তবর্তী জর্ডানের টাওয়ার-২২ এলাকায় একটি মার্কিন ঘাঁটিতে ড্রোন হামলা হয়। সেই হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের তিন সেনাসদস্য নিহত হন এবং আহত হয়েছেন আরও ৩৪ জন। হামলার পর এর প্রতিক্রিয়ায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, ‘যদিও আমরা এই হামলার তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহ করছি, তবে আমরা জানি যে সিরিয়া ও ইরাকে সক্রিয় ইরান সমর্থিত জঙ্গিগোষ্ঠীগুলো এই হামলা চালিয়েছে। কোনো সন্দেহ রাখবেন না, আমরা যথাসময়ে আমাদের নিজস্ব পদ্ধতিতেই দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনব।’
তবে বাইডেনের অভিযোগ অস্বীকার করে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাসের কানানি বলেন, ‘আমরা আগেও স্পষ্টভাবে বলেছি, এই অঞ্চলের প্রতিরোধগোষ্ঠীগুলো যুদ্ধাপরাধ ও গণহত্যার জবাব দিচ্ছে। তারা ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের আজ্ঞাবহ নয়, তারা ইরান থেকে আদেশও নেয় না। এই গোষ্ঠীগুলো তাদের নিজস্ব নীতি ও অগ্রাধিকারের পাশাপাশি তাদের দেশ ও জনগণের স্বার্থের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেয়, কাজ করে।’
উল্লেখ্য, গত ১৭ অক্টোবর থেকে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে ড্রোন হামলার কবলে পড়েছেন মার্কিন সেনারা। তবে এর আগে কেউ নিহত হননি। অবশ্য আগের হামলাগুলো হয়েছে ইরাক ও সিরিয়াতে। জর্ডানের ঘাঁটিতে কারা ড্রোন হামলা চালিয়েছে, সেটিও জানাননি মার্কিন কর্মকর্তারা।
হামাস ও ইসরায়েল যুদ্ধের শুরু থেকে যুক্তরাষ্ট্র বলে আসছে, তারা চায় না যুদ্ধ অন্যান্য অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ুক। তবে জর্ডানে মার্কিন সেনাদের নিহত হওয়ার বিষয়টি মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতের গুরুতর বিষয় হয়ে উঠতে পারে বলে জানিয়েছে সিএনএন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, রাশিয়ার দখলে থাকা ইউক্রেনের কিছু এলাকা ফেরত আনার চেষ্টা করবেন তিনি। আগামী শুক্রবার আলাস্কায় রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হওয়ার কথা। এক সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেছেন, ‘রাশিয়া ইউক্রেনের মূল ভূমির বড় অংশ দখল করেছে।
২ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্কের লং আইল্যান্ডের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত মনটক এলাকাটি একসময় ছিল শান্তশিষ্ট ছেলেদের একটি গ্রাম। এখন অবশ্য তা রূপ নিয়েছে বিলাসবহুল ছুটি কাটানোর কেন্দ্রস্থলে। সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের ভিড় এবং জমজমাট রাতের জীবন এলাকাটির পুরোনো চেহারা দ্রুত বদলে দিচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেএভারেস্টের ভিড় কমাতে নেপাল সরকার দেশটির পশ্চিমাঞ্চলের দুর্গম ও অনাবিষ্কৃত আরও ৯৭টি শৃঙ্গ পর্বতারোহীদের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছে। আশা করা হচ্ছে, নতুন উদ্যোগের ফলে এভারেস্টের ওপর চাপ কমবে এবং পর্যটন থেকে আয় দূরবর্তী দরিদ্র অঞ্চলেও পৌঁছাবে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি থেকে গৃহহীন মানুষদের উচ্ছেদ করতে কঠোর পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রতিরক্ষা বিভাগের এক কর্মকর্তার বরাতে জানা গেছে, আজ সোমবার (১১ আগস্ট) রাজধানীতে কয়েক শ ন্যাশনাল গার্ড সদস্য মোতায়েনের প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগে