যুক্তরাষ্ট্রের অর্থমন্ত্রী জেনেট ইয়েলেন আজ সোমবার চীনকে সতর্ক করে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শিল্পকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে, এমন চীনা আমদানিকে অনুমোদন করবে না ওয়াশিংটন। বেইজিংকে তার অতিরিক্ত শিল্প ক্ষমতার লাগাম টেনে ধরার জন্য অনুরোধ করে চার দিনের চীন সফরের ইতি টেনেছেন ইয়েলেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে জেনেট ইয়েলেন বলেন, ২০০০-এর দশকের শুরুতে চীনা আমদানি পণ্যের ধাক্কায় প্লাবিত হয়ে গিয়েছিল বাজার, ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ২০ লাখ উৎপাদন সংশ্লিষ্ট কর্মসংস্থান। সে ঘটনার পুনরাবৃত্তি যেন আর না ঘটে, সে ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
বৈদ্যুতিক যানবাহন, ব্যাটারি, সৌর প্যানেল এবং অন্যান্য সবুজ শক্তির পণ্যগুলোতে বেইজিং তার বিশাল রাষ্ট্রীয় সহায়তা অব্যাহত রাখলে যুক্তরাষ্ট্র চীনের ওপর নতুন করে শুল্ক বা অন্যান্য বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার হুমকি দেবে না বলে জানান ইয়েলেন।
নয় মাসের মধ্যে দ্বিতীয়বার চীন সফর করলেন জেনেট ইয়েলেন। এই সফরে তিনি অভিযোগ করেন যে, চীনের অত্যধিক বিনিয়োগের ফলে দেশটির কারখানায় উৎপাদিত পণ্য অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়েও বেশি থেকে যাচ্ছে। এই বাড়তি পণ্য রপ্তানির ফলে যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্য দেশের শিল্পগুলো পড়ছে হুমকির মুখে।
এই অতিরিক্ত উৎপাদন-সম্পর্কিত সমস্যার সমাধান নিয়ে আলোচনার জন্য নতুন একটি এক্সচেঞ্জ ফোরামের কথাও বলেন তিনি। একই ধরনের ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রকে যে অতীতেও ভুগতে হয়েছে সে কথাও মনে করিয়ে দেন মার্কিন অর্থমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ‘আমরা এর আগেও এমনটি দেখেছি। এক দশকেরও বেশি আগে সরকারি সহায়তার ফলে কম দামে প্রচুর পরিমাণে ইস্পাত উৎপাদন করেছিল চীন। সেই কম দামি ইস্পাতে সয়লাব হয়ে গিয়েছিল বিশ্ব বাজার। এতে ধ্বংস হয় গিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠান।’
ইয়েলেন বলেন, ‘আমি পরিষ্কার করছি যে প্রেসিডেন্ট বাইডেন এবং আমি কোনোভাবেই আর তেমনটা ঘটতে দেব না। বিশ্ববাজার কৃত্রিমভাবে সস্তা চীনা পণ্যে সয়লাব হলে মার্কিন এবং অন্য বিদেশি সংস্থাগুলোর কার্যকারিতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়।’
যুক্তরাষ্ট্রের অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, চীনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে তাঁর বৈঠকে মার্কিন স্বার্থকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। সে সঙ্গে, চীনের অতিরিক্ত শিল্পোৎপাদন ক্ষমতা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মতো একই উদ্বেগে রয়েছে ইউরোপ, জাপান, মেক্সিকো, ফিলিপাইন এবং অন্যান্য উদীয়মান বাজার।
যুক্তরাষ্ট্রের অর্থমন্ত্রী জেনেট ইয়েলেন আজ সোমবার চীনকে সতর্ক করে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শিল্পকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে, এমন চীনা আমদানিকে অনুমোদন করবে না ওয়াশিংটন। বেইজিংকে তার অতিরিক্ত শিল্প ক্ষমতার লাগাম টেনে ধরার জন্য অনুরোধ করে চার দিনের চীন সফরের ইতি টেনেছেন ইয়েলেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে জেনেট ইয়েলেন বলেন, ২০০০-এর দশকের শুরুতে চীনা আমদানি পণ্যের ধাক্কায় প্লাবিত হয়ে গিয়েছিল বাজার, ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ২০ লাখ উৎপাদন সংশ্লিষ্ট কর্মসংস্থান। সে ঘটনার পুনরাবৃত্তি যেন আর না ঘটে, সে ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
বৈদ্যুতিক যানবাহন, ব্যাটারি, সৌর প্যানেল এবং অন্যান্য সবুজ শক্তির পণ্যগুলোতে বেইজিং তার বিশাল রাষ্ট্রীয় সহায়তা অব্যাহত রাখলে যুক্তরাষ্ট্র চীনের ওপর নতুন করে শুল্ক বা অন্যান্য বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার হুমকি দেবে না বলে জানান ইয়েলেন।
নয় মাসের মধ্যে দ্বিতীয়বার চীন সফর করলেন জেনেট ইয়েলেন। এই সফরে তিনি অভিযোগ করেন যে, চীনের অত্যধিক বিনিয়োগের ফলে দেশটির কারখানায় উৎপাদিত পণ্য অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়েও বেশি থেকে যাচ্ছে। এই বাড়তি পণ্য রপ্তানির ফলে যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্য দেশের শিল্পগুলো পড়ছে হুমকির মুখে।
এই অতিরিক্ত উৎপাদন-সম্পর্কিত সমস্যার সমাধান নিয়ে আলোচনার জন্য নতুন একটি এক্সচেঞ্জ ফোরামের কথাও বলেন তিনি। একই ধরনের ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রকে যে অতীতেও ভুগতে হয়েছে সে কথাও মনে করিয়ে দেন মার্কিন অর্থমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ‘আমরা এর আগেও এমনটি দেখেছি। এক দশকেরও বেশি আগে সরকারি সহায়তার ফলে কম দামে প্রচুর পরিমাণে ইস্পাত উৎপাদন করেছিল চীন। সেই কম দামি ইস্পাতে সয়লাব হয়ে গিয়েছিল বিশ্ব বাজার। এতে ধ্বংস হয় গিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠান।’
ইয়েলেন বলেন, ‘আমি পরিষ্কার করছি যে প্রেসিডেন্ট বাইডেন এবং আমি কোনোভাবেই আর তেমনটা ঘটতে দেব না। বিশ্ববাজার কৃত্রিমভাবে সস্তা চীনা পণ্যে সয়লাব হলে মার্কিন এবং অন্য বিদেশি সংস্থাগুলোর কার্যকারিতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়।’
যুক্তরাষ্ট্রের অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, চীনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে তাঁর বৈঠকে মার্কিন স্বার্থকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। সে সঙ্গে, চীনের অতিরিক্ত শিল্পোৎপাদন ক্ষমতা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মতো একই উদ্বেগে রয়েছে ইউরোপ, জাপান, মেক্সিকো, ফিলিপাইন এবং অন্যান্য উদীয়মান বাজার।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
৬ মিনিট আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে