গাজায় ইসরায়েল হামাসের বিরুদ্ধে যে চূড়ান্ত জয়ের কথা বলে, তা পাবে বলে মনে করে না যুক্তরাষ্ট্র। স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার ফ্লোরিডার মিয়ামিতে ন্যাটো ইয়ুথ সামিটে অংশ নিয়ে এ কথা বলেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের ডেপুটি সেক্রেটারি কার্ট ক্যাম্পবেল। মার্কিন সংবাদমাধ্যম পলিটিকোর এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
কার্ট ক্যাম্পবেল জানান, গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েল যে কৌশল বর্তমানে অনুসরণ করছে, তাতে দেশটির পক্ষে চূড়ান্ত জয় পাওয়া সম্ভব নয়। মার্কিন এই কূটনীতিক বলেন, যুক্তরাষ্ট্র গাজায় ইসরায়েলের জয়ের যে তাত্ত্বিক আলাপ বা ধারণা, তার বাস্তবায়নের বিষয়ে সন্দিহান।
ক্যাম্পবেল বলেন, ‘কখনো কখনো আমরা ইসরায়েলের অধিকাংশ নেতার কাছ থেকে শুনি যে, তাঁরা যুদ্ধক্ষেত্রে একধরনের ব্যাপক বিজয়, সম্পূর্ণ বিজয়ের ধারণা নিয়ে কথা বলেন। তবে আমি মনে করি না যে, আমরা (যুক্তরাষ্ট্র) বিশ্বাস করি যে, এটা (ইসরায়েলের জয়) সম্ভব।’
ক্যাম্পবেলের এই মন্তব্য বাইডেন প্রশাসনের শীর্ষস্থানীয় কোনো কর্মকর্তার কাছ থেকে এখন পর্যন্ত ইসরায়েলের জয়ের বিষয়ে সন্দেহ পোষণ করে দেওয়া সবচেয়ে স্পষ্ট বক্তব্য। এর আগে কোনো মার্কিন কর্মকর্তাই এতটা স্পষ্ট করে বলেননি যে, ইসরায়েল হয়তো হামাসের বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ বিজয় অর্জন করতে পারবে না, যার প্রতিশ্রুতি তারা দিয়েছে। মার্কিন কর্মকর্তারা এর আগে সতর্ক করে দিয়েছিলেন, ইসরায়েল হামাসের আদর্শকে পরাজিত করতে পারবে না।
এদিকে, একই দিনে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান সাংবাদিকদের কাছে জোর দিয়ে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে পরামর্শ দেওয়া অব্যাহত রাখবে। তবে এটি একটি সার্বভৌম দেশ হিসেবে ইসরায়েল নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নেবে। তিনি বলেন, ‘তাদের নেতৃত্ব বেছে নিচ্ছে, কীভাবে এই যুদ্ধ চালিয়ে নেওয়া যায়।’
সংবাদ সম্মেলনে জেক সুলিভান আরও বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, নিরপরাধ বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষা ও কল্যাণে ইসরায়েলের তরফ থেকে আরও অনেক কিছু করার আছে। তবে আমরা বিশ্বাস করি না যে, গাজায় যা ঘটছে (ইসরায়েল ঘটাচ্ছে) তা কোনোভাবে গণহত্যা।’
গাজায় ইসরায়েল হামাসের বিরুদ্ধে যে চূড়ান্ত জয়ের কথা বলে, তা পাবে বলে মনে করে না যুক্তরাষ্ট্র। স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার ফ্লোরিডার মিয়ামিতে ন্যাটো ইয়ুথ সামিটে অংশ নিয়ে এ কথা বলেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের ডেপুটি সেক্রেটারি কার্ট ক্যাম্পবেল। মার্কিন সংবাদমাধ্যম পলিটিকোর এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
কার্ট ক্যাম্পবেল জানান, গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েল যে কৌশল বর্তমানে অনুসরণ করছে, তাতে দেশটির পক্ষে চূড়ান্ত জয় পাওয়া সম্ভব নয়। মার্কিন এই কূটনীতিক বলেন, যুক্তরাষ্ট্র গাজায় ইসরায়েলের জয়ের যে তাত্ত্বিক আলাপ বা ধারণা, তার বাস্তবায়নের বিষয়ে সন্দিহান।
ক্যাম্পবেল বলেন, ‘কখনো কখনো আমরা ইসরায়েলের অধিকাংশ নেতার কাছ থেকে শুনি যে, তাঁরা যুদ্ধক্ষেত্রে একধরনের ব্যাপক বিজয়, সম্পূর্ণ বিজয়ের ধারণা নিয়ে কথা বলেন। তবে আমি মনে করি না যে, আমরা (যুক্তরাষ্ট্র) বিশ্বাস করি যে, এটা (ইসরায়েলের জয়) সম্ভব।’
ক্যাম্পবেলের এই মন্তব্য বাইডেন প্রশাসনের শীর্ষস্থানীয় কোনো কর্মকর্তার কাছ থেকে এখন পর্যন্ত ইসরায়েলের জয়ের বিষয়ে সন্দেহ পোষণ করে দেওয়া সবচেয়ে স্পষ্ট বক্তব্য। এর আগে কোনো মার্কিন কর্মকর্তাই এতটা স্পষ্ট করে বলেননি যে, ইসরায়েল হয়তো হামাসের বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ বিজয় অর্জন করতে পারবে না, যার প্রতিশ্রুতি তারা দিয়েছে। মার্কিন কর্মকর্তারা এর আগে সতর্ক করে দিয়েছিলেন, ইসরায়েল হামাসের আদর্শকে পরাজিত করতে পারবে না।
এদিকে, একই দিনে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান সাংবাদিকদের কাছে জোর দিয়ে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে পরামর্শ দেওয়া অব্যাহত রাখবে। তবে এটি একটি সার্বভৌম দেশ হিসেবে ইসরায়েল নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নেবে। তিনি বলেন, ‘তাদের নেতৃত্ব বেছে নিচ্ছে, কীভাবে এই যুদ্ধ চালিয়ে নেওয়া যায়।’
সংবাদ সম্মেলনে জেক সুলিভান আরও বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, নিরপরাধ বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষা ও কল্যাণে ইসরায়েলের তরফ থেকে আরও অনেক কিছু করার আছে। তবে আমরা বিশ্বাস করি না যে, গাজায় যা ঘটছে (ইসরায়েল ঘটাচ্ছে) তা কোনোভাবে গণহত্যা।’
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
২ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
২ ঘণ্টা আগে