ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের ক্ষেত্রে নীতির চেয়ে সুবিধা প্রাপ্তিকেই প্রাধান্য দিয়েছিল ওয়াশিংটন। এমনটাই মন্তব্য করেছেন সাবেক মার্কিন কূটনীতিবিদ রিচার্ড হাস। ফরেন অ্যাফেয়ার্স সাময়িকীতে লিখিত ‘ট্রাবল উইদ দ্য অ্যালাইস’ শীর্ষক নিবন্ধে তিনি ভারত-যুক্তরাষ্ট্রসহ মার্কিন মিত্রদের সম্পর্ক মূল্যায়ন করেন।
রিচার্ড হাস বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র ভারতের ক্ষেত্রেও একধরনের পরোক্ষ পন্থা বা পদ্ধতি অবলম্বন করেছিল। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্রেটিক ও রিপাবলিকান উভয় পার্টির প্রশাসনই বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশটিকে দিয়ে চীনকে চাপে রাখতে একই ধরনের নীতি অনুসরণ করেছে। তার ধারাবাহিকতায় দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়িয়েছে এবং এর ফলে মার্কিন ভারতীয় সম্প্রদায়ের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের যে সম্পর্ক ছিল, তা ঝুঁকির মুখে পড়েছে।’
তবে এমন নীতি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ক্ষতিকর হয়েছে বলে মনে করেন রিচার্ড হাস। তিনি এ বিষয়ে বলেন, ‘কিন্তু এই কৌশলের কারণে ভারতের অভ্যন্তরে ক্রমবর্ধমান অনুদারতাবাদ, বিদেশে ভারতীয় বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং রাশিয়ার সঙ্গে দেশটির অব্যাহত অর্থনৈতিক ও সামরিক সম্পর্ককে উপেক্ষা করতে হয়েছে। যার অর্থ হলো, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নীতির চেয়ে বেশি সুবিধাকে প্রাধান্য দিয়েছে।’
রিচার্ড হাস আরও বলেন, ‘সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আমরা যদি এই কৌশলের ঝুঁকি বিবেচনা করি, তাহলে দেখব যে ভারত তার ধর্মনিরপেক্ষ ঐতিহ্যের প্রতি বর্তমানে কম শ্রদ্ধাশীল। ফলে দেশটি আরও কম সংহত এবং অস্থিতিশীল হওয়ার ঝুঁকিতে আছে।’
ভারতের নিজস্ব পররাষ্ট্রনীতি যদি চলতে থাকে এবং যুক্তরাষ্ট্র যদি দেশটির সঙ্গে সংঘাতে (পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে) যেতে না চায়, তাহলে নয়াদিল্লি ওয়াশিংটনের ঘনিষ্ঠ মিত্র হবে না। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ভারতের ক্ষেত্রে ওয়াশিংটনের সংঘাতে না যাওয়ার নীতি এই ঝুঁকিকেই বাড়িয়ে তোলে যে দেশটি (ভারত) নিজস্ব পররাষ্ট্রনীতির প্রাধান্য বিস্তার চালিয়ে যাবে এবং ক্রমেই যুক্তরাষ্ট্রের তুলনামূলক কম নির্ভরযোগ্য অংশীদার হবে।’
ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের ক্ষেত্রে নীতির চেয়ে সুবিধা প্রাপ্তিকেই প্রাধান্য দিয়েছিল ওয়াশিংটন। এমনটাই মন্তব্য করেছেন সাবেক মার্কিন কূটনীতিবিদ রিচার্ড হাস। ফরেন অ্যাফেয়ার্স সাময়িকীতে লিখিত ‘ট্রাবল উইদ দ্য অ্যালাইস’ শীর্ষক নিবন্ধে তিনি ভারত-যুক্তরাষ্ট্রসহ মার্কিন মিত্রদের সম্পর্ক মূল্যায়ন করেন।
রিচার্ড হাস বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র ভারতের ক্ষেত্রেও একধরনের পরোক্ষ পন্থা বা পদ্ধতি অবলম্বন করেছিল। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্রেটিক ও রিপাবলিকান উভয় পার্টির প্রশাসনই বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশটিকে দিয়ে চীনকে চাপে রাখতে একই ধরনের নীতি অনুসরণ করেছে। তার ধারাবাহিকতায় দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়িয়েছে এবং এর ফলে মার্কিন ভারতীয় সম্প্রদায়ের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের যে সম্পর্ক ছিল, তা ঝুঁকির মুখে পড়েছে।’
তবে এমন নীতি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ক্ষতিকর হয়েছে বলে মনে করেন রিচার্ড হাস। তিনি এ বিষয়ে বলেন, ‘কিন্তু এই কৌশলের কারণে ভারতের অভ্যন্তরে ক্রমবর্ধমান অনুদারতাবাদ, বিদেশে ভারতীয় বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং রাশিয়ার সঙ্গে দেশটির অব্যাহত অর্থনৈতিক ও সামরিক সম্পর্ককে উপেক্ষা করতে হয়েছে। যার অর্থ হলো, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নীতির চেয়ে বেশি সুবিধাকে প্রাধান্য দিয়েছে।’
রিচার্ড হাস আরও বলেন, ‘সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আমরা যদি এই কৌশলের ঝুঁকি বিবেচনা করি, তাহলে দেখব যে ভারত তার ধর্মনিরপেক্ষ ঐতিহ্যের প্রতি বর্তমানে কম শ্রদ্ধাশীল। ফলে দেশটি আরও কম সংহত এবং অস্থিতিশীল হওয়ার ঝুঁকিতে আছে।’
ভারতের নিজস্ব পররাষ্ট্রনীতি যদি চলতে থাকে এবং যুক্তরাষ্ট্র যদি দেশটির সঙ্গে সংঘাতে (পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে) যেতে না চায়, তাহলে নয়াদিল্লি ওয়াশিংটনের ঘনিষ্ঠ মিত্র হবে না। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ভারতের ক্ষেত্রে ওয়াশিংটনের সংঘাতে না যাওয়ার নীতি এই ঝুঁকিকেই বাড়িয়ে তোলে যে দেশটি (ভারত) নিজস্ব পররাষ্ট্রনীতির প্রাধান্য বিস্তার চালিয়ে যাবে এবং ক্রমেই যুক্তরাষ্ট্রের তুলনামূলক কম নির্ভরযোগ্য অংশীদার হবে।’
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, এই হামলা জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন এবং মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান উত্তেজনার জন্য ইসরায়েলের ‘অবিরাম যুদ্ধবাজ পদক্ষেপ ও আঞ্চলিক সম্প্রসারণ’ দায়ী।
৭ মিনিট আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হামলায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়েছে ইরানিদের মধ্যে। ইরান এই হামলার মোক্ষম জবাব দেবে বলে আশা করছেন তারা। গতকাল রোববার হাজার হাজার ক্ষুব্ধ জনতা রাজপথে নেমে আসেন। ইরানের পতাকা ও বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাজধানী তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারে জড়ো হন তারা।
২৯ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। যদিও ক্রেমলিন সরাসরি কোনো মন্তব্য করেনি, তবে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেছে।
৩৫ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে হামলার সিদ্ধান্ত প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছিলেন, এমন সময় তিনি তাঁর শীর্ষ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন গণমাধ্যমকে জানাতে যে, তিনি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে দুই সপ্তাহ সময় নেবেন। এই নির্দেশনার পেছনের উদ্দেশ্য ছিল, প্রকৃত পরিকল্পনা গোপন রাখা।
১ ঘণ্টা আগে